পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* θκάκωπή να কলিকাতা Œœ (,य काँटौ शृट्रांटम *राणि’ ५यः शाछे शां दांपैं1 गृहांटन *रकाँडा' এরূপ নামের অপভ্রংশ বা নাম পরিবর্তন কখন ঘটে নাই, বিশেষতঃ কালীঘাটস্থানে কলিকাতা হওরা শব্দশাস্ত্রের নিয়মের সম্পূর্ণ বহির্ভূত। এমন কি তারতের যে কোন স্থানের भाitगग्न अॉलेि८ङ रकॉलौ श्रां८छ्, ऊांश ऊ ब्रिाउरांजौद्र निरकः কেন, হুদূরবর্তী ধবনগণ দ্বারাও বিভিন্ননামে উচ্চারিত হয় সাই । সুতরাং কালীঘাট নাম হইতে কলিকাতা নাম হইয়াছে এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত এককালে পরিত্যাগ করাই উচিত । [ কালীঘাট দেখ । ] কলিকাতাকে দেশীয়ের ‘কোলকাতা’ এবং উত্তর পশ্চিমের লোকের ‘কলকত্তা’ বা ‘কলকাত্তা’ নামে উচ্চারণ করেন এযং বঙ্গবাসীরা লিথিবীর সময় ‘কলিকাতা’ লেখেন ঘটে, কিন্তু উচ্চারণ করেন ‘কোলিকাতা ।” আমাদের কোন विश्वख रुक्षू ‘८कांश या झांडा’ व ‘cयाशि का शङ' इहे८ड কলিকাতা নামের উৎপত্তি স্বীকার করেন । তিনি অনুমান করেন, প্রাচীনকালে কোল অথযা কোলি-জাতি এথানকার নদীতীরে বাস করিত, সম্ভবতঃ তাহীদের বাস থাকায় এখানকার কোলকাতা বা কোলিকাতা নাম হইয়াছে। সংস্কৃত, প্রাকুত্ত, পালি ও দ্রাবিড়ভাযার ‘কেfল’ শবোর একটি অর্থ শূকর দৃষ্ট হয় । যখন কলিকত। বনজঙ্গলে পরিণত ছিল, তৎকালে বর্তমান সুন্দরবনের হ্যায় এখানেও যে বিস্তর শূকরের বাস ছিল, তাহাতে সন্দেহ নাই। অনুমান কর। বায় সেই সময় হইতে এথানকার নাম ‘কোলকাতা’ হইয়াছে। অকৃবরের সময়ে ( বোধ হয় তাহারও পূৰ্ব্ব হইতে ) কলিকাতামহলের প্রাস্তবত্ত নীচ জাতির। ঐ শূকর ধরির ব্যবসা করিত । বরাহনগর এ ব্যবসার প্রধান স্থল। ওলনদীজ ও ফরাসী ইষ্ট ইণ্ডির কোম্পানীর ইতিহাস পাঠে এ সম্বন্ধে অনেক প্রমাণ পাওয়া যায়, যাহা হউক শূকর অথবা কোলজাতির নাম হইতেই যে কলিকাত নামের উৎপত্তি তইরাছে, তাহ নিঃসন্দহে বলিতে পার। যtয় না। তবে কলিকাত নাম কি সে হইল ? তাতাই এখন বিবেচ্য ।

  • বরাহনগর নামটি আধুনিক নহে। প্রাচীন ওলন্দাজ ও ফরাসীनिtशद्र शूरठएक 4द१ ७श्रकुरुग्न वtप्रwiरश्द्र नभमांभग्निक करुि भाँथवांछीtरीींद्र চণ্ডীগ্রন্থে বরাহনগরের উল্লেখ আছে। কবি মাধবাচার্যের বচন উদ্ভূত করিলাম !--

“क्रिद्राईउन वाश् िशाब्र गांधू ५नभठि । रुद्रांझ्नशtग्न भित्र इक्वेल ऍ**नेौष्ठि । চিত্রপুর ঘাট সাধু বান্থে সাবধানে । छांशग्न cमशाrन फिञl cर्भण यूक्लिब्रांप्न ॥” [ ২৯৩ ] ዓ8 কলিকাতা to-oo-oo: যদিও এখনকার বঙ্গবাসীগণ কলিকাতা এবং পশ্চিমাঋগের লোকের কল্কত্তা’ বলির থাকেন, কিন্তু আকবরের সমরে এবং ইংরাজ আগমনের পূৰ্ব্বে এই স্থানকে প্রকৃতই কলিকাতা অথবা কলকত্তা বলিভ কি না, তৎপক্ষেই এখন ঘোর সন্দেহ উপস্থিত হইয়াছে। পুৰ্ব্বে লিখিয়াছি বটে ; আইন-ই-মক্‌বরীতে ‘মহল কল্কতা’ এবং কবিকঙ্কণের মুদ্রিত চওঁhগ্রন্থে ‘কলিকাতা’ নামের উল্লেখ আছে । কিন্তু এখন অt বার বিষম গোলযোগ দেখিতেছি । প্রথমত: এসিয়াটিক সোসাইট হইতে আইন-ই-আকবরী নামক যে পারস্ত গ্রন্থ প্রকাশিত হইয়াছে, ঐ পুস্তকে সরকার সাতগাও७द्र भtषा ८ष१itन ‘महान् कश्रुठांज्ञ’ फेtझ१ भां८छ्, তাহারই নিম্নে ‘কলতা,’ ‘কলুনা,’ ‘তলপা এইরূপ পাঠান্তর দেওয়া হইয়াছে। দ্বিতীয়ভ: মুদ্রিত পুস্তকে থাকিলেও কবিকঙ্কণ রচিত চণ্ডীমঙ্গলের যে কয়ে কথানি প্রাচীন পুথি দেখিলাম, তন্মধ্যেও ‘কলিকাতা’ নামের উল্লেথ নাই। এতদ্ব্যতীত অকৃবরের সমসামরিক কবি মাধবাচার্য্যের চওঁীগ্রন্থে ধনপতি ও ঐমত্তের সমুদ্র যাত্রা বর্ণনাকালে বরাহনগর, চিত্রপুর, কালীঘাট প্রভৃতি পার্শ্বস্থ স্থানের উল্লেখ থাকিলেও ঐ গ্রন্থে কলিকাতা নামের কোন উল্লেখ নাই। এমন কি, এ পর্য্যন্ত ইষ্ট ইণ্ডিয়। কোম্পানীর কাগজপত্র অনুসন্ধান দ্বারা যতদূর জানা গিয়াছে, তাহাতে ১৬ই আগষ্ট ১৬৮৮ খৃষ্টাব্দে কলকত্ত ( Calcutta ) নামের সর্বপ্রথম উল্লেথ দেখিতে পাওয়া যায়। অতএব খৃষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর পূৰ্ব্বে কলকত্তা বা ‘কলিকাতা’ এই নামটি বর্তমান ছিল কিনা, তৎপক্ষেই ঘোর সন্দেহ উপস্থিত হইতেছে। কারণ, ওলন্দাজ ত্যালেণ্টাইনের মানচিত্রে প্রাচীন কলিকাতা গ্রামের উভয় পাশ্বস্থ চিটামুটি ( বা সুতানুটি) ও গোবর্ণপুর (বা গোবিন্দপুর) উক্ত দুইটি স্থানের উল্লেখ থাকিলেও কলিকাতার নাম পাওয়া যায় না। তাছাতে কলিকাতার নামোtল্লখ নাই যtট, কিন্তু একস্থানে ভ্যালেণ্টাইন কলকলা ( Calcula ) নামক একটি গ্রামের উল্লেখ করিয়াছেন। কর্ণেল ইউল সাহেব এই স্থানটি থোল থালি’ বলিয়া অনুমান করেম। কোম্পানীর সময়কার একখানি অতি প্রাচীন সমুদ্রযাত্রীর মানচিত্রে কল কলা' স্থানে কলকত্ত ( Calentta) লিখিত দেখ। যায়। আবার টমাস কিচেন নামক একজন ভৌগোলিক *** Fl (Calcutta) Ztt= Tæ{Fol (Calcnla ) Rfx दादशद्र कब्रिग्रां८छ्न । वनि ७ हेऊँछ रुदन्क शाब्र नांग "খোল থালি’ বলিয়া অকুমান করিয়াছেন, কিন্তু আনুষঙ্গিক ¢शां१ दाब cबाष इहेtङtइ cद, ५क गभरग्न ‘यदे कुणि