কিঞ্জিঞ্জ छांनिंथांद्र डे**ाग्न माँहे, छtद अशृणकि९गाँ-१ब्रां★* ध्रुशैौ१५ অনুমাম করেম, যেমন বোল্তা, ভীমরুল ও মৌমাছির টাক দেখিতে অনেকটা কাগজের গুtয় এবং উহা বৃক্ষাদিজাত পদার্থ হইতেই প্রস্তুত । উক্ত পতঙ্গের যেরূপে বৃক্ষাংশ বিশেষকে তরলীকারে পরিণত করিয়া অণুপ্রমাণে মুখে করিয়৷ জানির বৃহৎ বৃহৎচাক এবং বিস্তৃত ডিম্বকোষ সকল প্রস্তুত করে, সেই উপায়ের অমুসরণ করিয়াই বোধ হর কাগজের হষ্টি হুইয়াছে । ইংরাজ ঐতিহাসিকের স্থির করিয়াছেন যে, প্রায় খৃষ্টীয় ৯৫ অব্যে চীনেরাই অংশুমান পদার্থ হইতে সৰ্ব্ব প্রথমে কাগজ প্রস্তুত করে । কর্ণফুচির সমরে চীনের বঁাশের আভ্যন্তরীণ ছালের উপর তীক্ষন্মুখ লেখনী দিরা আঁচড়াইয়। লিখিত । তৎপরে ইছারা সেই বঁাশেরই ছাল, ভুল, রেশম ও অষ্টান্ত গাছের ছাল হইতে মও করিয়া কাগজ প্রস্তুত করিতে শিথে । হ্যানধংশীয় হোটি নামক চীনসম্রাটের রাজত্বকালে কতক७नि द्रुष्मद्र झांश, शृङ्गाँऊन माछ्-५ब्रl छां८ण व्र छ्झिां९*, ५१ ও রেশম একত্র সিদ্ধ করিয়া মও প্রস্তুত করিত এবং এই মণ্ডেই কাগজ হইত। কাগজ প্রস্তুত করিতে ইহার সেই প্রাচীনকালে যে সকল যন্ত্রীদি আবিষ্কার করিয়াছিল, একালে তাহীরই উন্নতি করিয়। তাছার সাহায্যে উত্তমোত্তম কাগজ প্রস্তুত করিতেছে । এখন চীনদেশে নানাবিধ কাগজ হইয়া থাকে । ইহাদের দেশীয় হো-সি নামক খড়ের কাগজ এত অধিক প্রস্তু ত হয় যে, ইহtয়। তন্ত্রীরাই শবদাহ रा ब्लिग्न! १ॉर द ! বাহা ছুউক, ইংলওঁীয় ঐতিহাসিকের কাগজের উৎপত্তি সম্বন্ধে চীনকেই প্রথম পদবী দিন আর যtহাকেই দিন, গ্ৰীক ইতিহাসে কিন্তু যথার্থ কথা জানা যায়। পঞ্জীববিজয়ী গ্ৰীকসম্রাটু আলেকজাণ্ডারের সেনাপতি নিয়ারকাস লিখিয়৷ গিয়াছেন যে, তৎকালে তিনি ভারতবর্ষে উত্তম মন্থণ চিকণ ও দীর্ঘকালস্থায়ী একপ্রকার ‘তুলা-চাপড়ান’ জিনিসের উপর বাণিজ্যাদির আদান প্রদানের হিসাব লিখনের বহুল প্রচলন দেখিয়াছিলেন । এই ভুলা-চাপড়ান সম্ভবত তুলাত বা ভুলট কিম্ব ভুলট কাগজের অনুরূপ হইবে । মাকিদনরাজ ভারত আক্রমণ করিয়াছিলেন খৃষ্টজন্মের ৩২৭ বৎসর পূৰ্ব্বে, সুতরাং তাহার অনেক পূৰ্ব্ব হইতেই যে ভারতে তুলটের স্তায় কোন প্রকার লিখিবার কাগজের প্রচলন ছিল, তাহ। নিশ্চয় । অনেকে মনে করেন, বিলাতী কাগজে বা আধুনিক কলের কাগজে হরিতাল মাথাইলেই ভুলট কাগজ প্রস্তুত इब्र'; किञ्च डॉशं नcश् । शूरीं मांणमई cणशाब्र ७हे छूगर्छ x T లనీ ] कj१श्ले কাগজ প্রচুর পরিমাণে প্রস্তুত হইত। দেশ বিদেশেও এই কাগজের বেশ আদর ছিল, এজক প্রতিবৎসর মালদহ হইতে নানা প্রকারের ভুলটকাগজ দেশ বিদেশে রপ্তানি হইত। সে কালে ইংরাজেরাই চীনদেশীয় একশ্রেণীর কাগজকে “Indiaproof” নাম দিয়tfছলেন। বোধ হয়, সেই কাগজ পুৰ্ব্বে চীন দেশে উৎপন্ন হইত মা, সৰ্ব্বপ্রথমে গুtয়ত হইতে চীনে ब्रशंiनि ए इंग्ना थंiकिcव ; कांग्न १ डॉएी श्रेtश ७ङ्ग* मॉभपग्रण কেন হইবে ? এবং চীনের সহিত ভারতের যে অস্তুব্বাণিজ্য পূৰ্ব্বে প্রচলিত ছিল, তাহার প্রমাণ ও যথেষ্ট আছে । ৪ । ৫ শত বৎসর পূৰ্ব্বে মালদহে এই কাগজের ব্যবসায় বেশ বিস্তৃত ছিল ; এক শ্রেণীর লোকের ইহাই উপজীবিকা ছিল । এখনও অনেক প্রাচীন জমাদারের ঘরে সাটিনের স্থার উজ্জল ও মসৃণ এক প্রকার কাগজে বাদশাহী সনসী, ছাড় ইত্যাদি দেখিতে পাওয়া যায়। ঐ সকল পুরাতন দেশী কাগজ গৌড়ে প্রস্তুত হইত। আমরা তুলট কাগজে লিখিত ছয় লাভশত বর্ষের প্রাচীন পুথি দেখিয়াছি । তারতবর্ষে মুসলমানেরাও কাগজের য্যবসা করিত। মুসলমান তাতীর যেমন "জোলা, মুসলমান মৎস্ত জীবীরা যেমন ‘নিকারী” ইত্যাদি অাখ্যা পাইয়াছে, সেইরূপ সেকালের কাগজ-ব্যবসায়ী মুসলমানের "কাগজী” আখ্যা পাইয়াছিল। এখনও কাগজী-মুসলমানের। ঢাকা অঞ্চলে *কাগজ” প্রস্তুত করিয়াই জীবিকা নিৰ্ব্বাহ করে । কলিকাতার বিগত আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে ( ১৮৮৩-৮৪ ) কয়েক প্রকার পাটের কাগজ, ঢাকা মুন্সীগঞ্জের ‘মেঘু কাগজীর’ প্রস্তুত এক প্রকার কাগজ, শাহাবাদ সাসেরাম হইতে ৪ প্রকার দেশী কাগজ, বহরমপুর-কণছৌলি ( মুজঃফরপুর ) হইতে দুই প্রকার দেশী কাগজ, এবং ভূটান হইতে এক প্রকার বৃক্ষের ছাগের কাগজ প্রদর্শিত হর। ভূটিয়া কাগজে প্রায় পোক লাগে না । এই কাগজই সুদৃগু ও মন্থণ বলির বিখ্যাত । পূৰ্ব্বে পারস্তে কঠিন বৃক্ষ ত্বক হইতে এক প্রকার কাগজ প্রস্তুত হইত। ঐ ত্বকের নাম তুস বা তুজ। প্রাচীন পারসীকের এই ভুজ চামড়ার সহিত মিশাইয়া কাগজ প্রস্তুত কfরভ । ভtহার এই কাগজ বহুল ব্যবহার করিত এবং তাহাজের নিকট হইতে পঞ্জাবাদি উত্তরভারতেও ঐ কাগজ আসিত । মুসলমান ধৰ্ম্ম প্রবর্তক মহম্মদের কতকগুলি গ্রন্থ মেঘের স্কন্ধীস্থির পাতে লিখিত হইয়াছিল । f दिशtऊँी कांश्रृं८छ ग्न झेडिहोंन-- পূৰ্ব্বে বলা হইয়াছে যে, চীনেরাই খৃষ্টীয় কালারম্ভের गभtनं फंiशज cथशष्ठ फग्निवाब्र छछ' *१, ¢#*म ७ f३ब्र N I $
