কাঞ্চনপল্লী [ ৪১৩ ] কাঞ্চনপল্লী oগঙ্গাযমুনায় মুক্তবেণীয় মধ্যস্থিত চরের উপর উৎপন্ন বলিয় | স্বত্বাধিকারে श्रt८छ् । उ८द ब्रॉजान्न श्राभप्ल cयभन निश्कब्र অনেক প্রমাণ ও নিদর্শন পাওয়া যায়, কিন্তু ইহা বে ছিল, এক্ষণে আর সেরূপ নাই । লর্ড কর্ণওরলিস সাহেবের BBDD BBBB BBBBBB BBBBBBS B DBBB S BBBB BBBBB DDD DBB ggDS DD DDD অনেক সংশয়চ্ছেদ প্রমাণ পাওয়া যায়। এই কাঞ্চনপল্লী ঐচৈতন্তদেব মহাপ্রভূর সমকালবৰ্ত্তী সেন শিবানদের পাট। বৈষ্ণবদিগের প্রসিদ্ধ পাটমালাগ্র.স্থ ইহার নাম দেখিতে প। ওয়া যায় ; কিন্তু ভtহাতে কাঞ্চনপল্লী নামটাই লিখিত আছে, তৎপূৰ্ব্বে উহু অন্য নামে ও আখ্যাত হইবার কথ। শুনা যায় ও প্রমাণ পাওয়া যায় । বৈদ্যজাতির একটি সমাজের নাম নরহট্ট অর্থাৎ নরহট্টগ্রামীর । এই নরহট্টগ্রামই কাঞ্চনপল্লীর প্রাচীন নাম। এক্ষণে যে স্থলে কঁচড়tপাড়ার বড় চড়া, প্রাচীন লোকের বলেন যে পূৰ্ব্বে ঐ স্থানেই নয় চট্ট গ্রাম ছিল । কালে উহা গঙ্গার গর্ভপাৎ হইয়া যায় এবং তথাকার লোকের ক্রমে তৎপুৰ্ব্বদিকে সরিয়া অসিাতে কঁাচড়াপাড়ার উৎপত্তি হয়। সেই প্রাচীন কঁচড়াপাড়া ও ক্রমে গঙ্গায় ভাঙ্গিয় যাওয়ার, বহুতর কাংস্ত বণিক উ হার পরপর বংশবাটী অর্থাৎ বfশবেড়ে গ্রামে উঠিয়া গিয়া বাস করে এবং তদবধি বালবেড়ে গ্রাম কঁপিারিজাতির একটি প্রধান স্থান ইর। উঠে । বিশেষতঃ সেন শিবাননী নিজ গুরু শ্রীনাথ আচার্য্যের নামে যে কৃষ্ণ রায়বিগ্রহ প্রকাশ করেন ; ঐ বিগ্রহ * প্রথমতঃ শ্ৰীনাথাচার্য্যের দৌহিত্রসস্তান শ্ৰীমহেশের + নিজ বাটীতে থাকি তেন । এক দ। বঙ্গ প্রভাকর মহারাজ প্রতাপাদিত্যের খুল্লতাতপুল্ল যশোরজিৎ রায় (কচুরায়) কোন বিশেষ কারণে দিল্লী যাইবার সময় কাচড়াপাড়া হইয়। যান এবং যাত্রা কালে কৃষ্ণরায়fবগ্ৰহ দশন করিয়া এইরূপ মানসিক করেন যে, "যদি আমি দরবারে ফতে হই, তাহা ছইলে ঠাকুরের একটি শ্রীমন্দির প্রস্তুত করিয়া দিব।” দৈবযোগে যশোরজিৎ রায় দরবারে কৃত কার্য্য হইয় প্রত্যাগমন কালে পুনৰ্ব্বার কৃষ্ণরায়কে দর্শন করিয়া আইসেন ; এবং র্তাহার শ্রীমন্দির, ভোগমন্দির ও দোলমন্দির প্রস্তুভ করিয়া দেন এবং নিত্যসেবা নিৰ্ব্বাহের জন্য কৃষ্ণপাটনামে একখানি নিষ্কর তালুক প্রদান করেন ; অদ্যাপি ঐ কৃষ্ণবাট তালুক উক্ত বিগ্রহেরই সেবার্থ সেবায়ং অধিকারীদিগেরই
- গ্ৰন্তি গ্ৰীকৃষ্ণদেবেtয়ঃ প্রাদুরালীৎ স্বয়ং কলে । অনুগ্রহ্লার দ্বিজঃ কিঞ্চিৎ স্ট্রীয়: ঐনfখসংজ্ঞক: ॥" এই শ্লোকটি উক্ত কৃষ্ণরায় বিগ্রহের পদ্মাসনে খোদিত আছে। + ঐ খ্ৰীমহেশই কঁচড়াপাড়ার কৃষ্ণরায়বিগ্রহের বর্তমান অধিকারীৰংশের আদিপুরুষ বলিয়া অধিকাৰী মহাশয়ের পরিচয় দেন এবং তিনি ভয়ঙ্কাজগোত্রীয় ব্রাহ্মণ ছিলেন বলিয়া এক্ষণে ই হারাও মুখোপাধ্যায় উপাধিতে অভিহিত হন ।
To e 8 হইয়াছে । ঈশানচন্দ্র অধিকারী মুখোপাধ্যায় এক্ষণে এই বংশের প্রধান ও প্রাচীন। যশোরজিৎ রায় যে দেবtলয় করিয়া দেন, সে দেবালয় ও তৎসন্নিহিত নগরের বাজার প্রভৃতি কঁাচড়াপাড়ার বহুতর প্রাচীন-কীৰ্ত্তি কালে গঙ্গাগর্ভে জলযাং হইয় সেই যেই স্থানে এক্ষণে পুনরায় নূতন চরের উৎপত্তি চইয়াছে। এই দেবtলর ধ্বংস হইবার পর কলিকাতানিবাসী নিমাইচরণ ও গেীরচরণ মল্লিক ৬ এক লক্ষ টাকা ব্যর করিয়া কৃষ্ণ রায় জীউর দেবমন্দিরাদি প্রস্তুত ও প্রতিষ্ঠিত করেন । প্রবাদ আছে, এই মহান কীৰ্ত্তির উদ্যোগেই নিমাইয়ের পরলোক প্রাপ্তি হয় এবং তঁtহার ইচ্ছাপত্রাকুসারে তঁ{&ার উত্তরাধিকারির সকল কাৰ্য্য সম্পন্ন করিয়াছিলেন । ফলতঃ কৃষ্ণরার জীউর দেবালয়সদৃশ দেবালয় এ অঞ্চলের আfর কোন স্থানে নাই । শকাব ১৭৯৭ শকে শ্ৰীমন্দির সম্পন্ন হয় । শ্রীমনিয়টি দেখিলে বোধ হয়, যেন কেহ ইষ্টক ও চূর্ণাদি উপকরণ কোন বিশাল পাকযন্ত্রে দ্রবীতৃত করিয়া মন্দিরটিকে ছাচে ঢালিয়াছে, এরূপ সুঠাম সুত্ৰ ও সৰ্ব্বাঙ্গমুনীর মন্দির দৃষ্টিগোচর হওয়া বঙ্গদেশে অভি বিরল। এই অদ্বিতীয় মন্দির যে কেবল ক্ষণজন্ম। নিমাইচরণ ও গৌরচরণ এবং কাঞ্চনপল্লী গ্রামেরই কীৰ্ত্তিস্বরূপ এমন নহে, ঐ দৃষ্টিণ্ডুলভ দেবকীৰ্ত্তি আমাদিগের হতভাগা বঙ্গদেশের ও শিল্পনৈপুণ্যের মছদ্যশ: উচ্চৈঃস্বরে ঘোষণা করিতেছে। অামাদিগের দেশের পুরাতত্ত্বাতুসন্ধায়ী পণ্ডিতগণ স্বীয় স্বীয় পাণ্ডিত্যপ্রকাশ ও আবিষ্কারেয় জন্য দূরদেশে গমন করিয়া, পূৰ্ব্বতন মঠ, মশ্বির ও অট্টালিকার শিল্পনৈপুণ্য পর্য্যবেক্ষণুপুৰ্ব্বক লিপিবদ্ধ করিরা প্রচার করিয়া থাকেন ; কিন্তু তাহাদিগের পাশ্বদেশে ষে কত শত অসামান্য কীৰ্ত্তি কলাপ অব্যক্ত ও অনেকের অবিদিত রহিয়াছে, তাহ। তাহtয়। কিছুমাত্র অবগত নহেন ! সেন শিবানন্দের পুত্র পুরীগোস্বামী, যিনি চৈতgচন্ত্রোদয় নাটক প্রভৃতি বহুবিধ গ্রন্থ রচনা করিয়া কবি কর্ণপুর উপাধি লাভ করেন, কাঞ্চনপল্লী তাহার জন্মভূমি ও লীলাস্থান । তিনি বৈদ্যজাতিfদগের নরহট্টসমাজভুক্ত ছিলেন । অদ্যাপি কাঞ্চন-পল্লী-fনবাসী fলপাত কবিরাজ চণ্ডীচয়ণ স্লায়ের বংশোদ্ভব রায় বৈণ্যেবা কবি কর্ণপুরের সন্তান বলিয়া পরিচর
- কিম্বদন্তী আছে, স্বপসাগরের কুঠির সাহেব মিষ্টর জোসেফরট
( যাহার ঐশ্বৰ্য্য ও বালখানার তুল্য উৎকৃষ্ট প্রাসাদ বঙ্গদেশের কুয়াপি ছিল না বলয় প্রবাদ আছে । ) একত্ব বলেন, “বাঙ্গাল কা বিচু মে cथाफ़ ब्रtगग्रा शंभांद्र शत्र, श्रtफेब्र c४ाछा ब्रहेणब्र निभू अन्निक्क शब्र” ।
