পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কামরূপ কোটিকোটিযুতং লিঙ্গং কোটি কোটি গগৈযুতম্। পঞ্চতীৰ্থং ভবেৎ পূৰ্ব্বে পশ্চিমে ধনদা নদী। পত্রা থ্য} দক্ষিণুে চৈব উত্তরে কুরবকবিনম্। এতন্মধ্যগতং দেবী শ্ৰীপীঠং নাম নামত: ” যোগিনীতন্ত্র ২ । ১ পটল । প্রথম পীঠের নাম বারাহী, দ্বিতীয় কোলপীঠ । প্রথম ক্ষেত্রের নাম কুমারক্ষেত্র, দ্বিতীরের নাম নন্দন এবং কৃতীয়ের নাম শাশ্বতীক্ষেত্র। প্রথম বনের নাম মাতঙ্গ, ৰিভৗয়ের নাম সিদ্ধারণ্য, তৃতীয়ের নাম বিপুলবন ; এই বন কোটি কোটি লিঙ্গযুক্ত এবং কোটি কোটি গণাধিষ্ঠিত। পূৰ্ব্বসীমায় পঞ্চতীর্থ, পশ্চিমে ধনদা নদী, দক্ষিণে পত্র ও উত্তরে কুরুবক বন, ইহারই মধ্যস্থলে শ্ৰীপীঠ অবস্থিত। রত্নপীঠের বর্তমান নাম কোচবিহার । সম্ভবতঃ কমতেশ্বরীদেী এই স্থানে অধিষ্ঠান করিতেন বলিয়। ইহ। রত্নপীঠ নামে অভিহিত হইত। আসাম বুরঞ্জির মতে স্বর্ণকোষী নদী হইভে রূপিক নদী পর্য্যস্ত রত্নপীঠ । যোগিনীতন্ত্রে লিখিত আছে— “রত্নপীঠে তু বড় গুস্তং লৌহিত্য চৈব উত্তরে ॥” কামপীঠ।--আসাম বুরঞ্জির মতে করতোয় ও স্বর্ণকোষী নদীর মধ্যবৰ্ত্তী স্থান কামপীঠ। কিন্তু যোগিনী তন্ত্ৰে কামপীঠের অপর নাম যোনিপীঠ উক্ত আছে। যোনিপীঠের বর্তমান নাম কামাখ্য, কমিগিরির উপর অবস্থিভ বলির কামপীঠ নাম হইয়া থাকিবে । যথা— “যোনিপীঠং কামগিল্পেী কামাখ্যা তত্র দেবতা।” 象 তন্ত্রচূড়ামণি–পীঠমালা। { কামাখ্য' দেখ । ] এই কামাখ্যার কিছু দূরে যোগিনীতন্ত্রোক্ত উগ্ৰপীঠ ও ব্রহ্মপীঠ । যথা— "ব্রহ্মমুখাশ্রয়ং পীঠং উগ্রতারাধিদৈধতম্। তং পীঠং বিবিধং প্রোক্তং গুপ্তং ব্যক্তং মহেশ্বরি ॥ মনোভবগুহাবাহী দেবীশিখরমুন্নতম্। তন্মহোগ্ৰমিতি খ্যাতং পীঠং পরমং দুর্লভম্ ॥ পিন্ধিকালী ব্ৰহ্মরূপ দেবত ভুবনেশ্বরী। নিবসেব্রুত্রে যা কালী ঘোরদৈত্যবিনাশিনী ॥” যোগিনী তন্ত্রে ১ । ১১ ৷ বুরঞ্জিতে স্বর্ণপীঠ নামক একটি পীঠের উল্লেখ আছে,কিন্তু কালিকাপুরাণ ও যোগিনীতন্ত্রে এই স্বর্ণপীঠের উল্লেখ নাই । কালিদাসের রঘুবংশে ইহাই “হেমপীঠ" নামে উক্ত হইয়াছে। “তমীশঃ কামরূপাণমত্যাথওলবিক্রমস্ । । ভেজে ভিন্ন কটৈনাগৈরল্পাচু পর্যুরোধ ষৈ: ॥৮৩ o [ ৫১১ ] কামরূপ কামরূপেশ্বরগুপ্ত হেমপীঠাধিদেবতাম্। রত্নপুষ্পোপহারেণ ছায়ামানার্চ পাদয়োঃ ॥” ৮৪ ब्रयू 8र्ष गर्श । তখন কামরূপেশ্বর অন্য ভূপালগণের আক্রমণে লব্ধপ্রতিষ্ঠ প্রভিল্লগগু হস্তিসকল লইয়। ইন্দ্রবিজয়ী রঘুর শরণাপন্ন হইলেন এবং সেই সুবৰ্ণপীঠের অধিদেবতা স্বরূপ তাহার চরণকমলে রত্নরূপ পুষ্পোপহার প্রদান করিলেন । আসাম বুরঞ্জির মতে রূপিকা বা রূপহী নদী হইতে ভৈরবী বা ভকুলী নদী পর্য্যস্ত স্বর্ণপীঠ। নামকরণ ।— কালিকাপুরাণের মতে, কামদেব মহtদেবের ক্রোধানলে ভস্মীভূত হইবার পর, এই স্থানেই মহাদেবের কৃপায় স্বরূপ প্রাপ্ত হন বলিয়া ইহার নাম কামরূপ । { কালিক পুরাণ ৫১ অঃ দেথ । ] পূৰ্ব্বে বন্ধ। এই স্থানে থাকিয় নগর স্বষ্টি কয়িয়াছিলেন, এই জষ্ঠ ইস্থার প্রাচীন নাম প্রাগজ্যোতিষ ছয় । "অত্ৰৈবছি স্থিতে ব্ৰহ্মা প্রতিনক্ষত্ৰং সসৰ্জছ । ততঃ প্রাগজ্যোভিযাখ্যেয়ং পুরী শক্রপুরীসমা ।” काँकि काँश्रृं* ७१ छा: । তীর্থবিবরণ।—পূৰ্ব্বেই বলা হইয়াছে কামরূপ অতি প্রাচীন তীর্থ। কালিকাপুরাণে এসম্বন্ধে এইরূপ উপাখ্যান দেখিতে পাওয়া যায় । “পূৰ্ব্বকালে মহাপীঠ কামরূপের নদীতে স্নান, তাহার জলপান এবং তথাকার দেবতা পূজা করির অনেক লোকই স্বর্গে যাইতে লাগিল এবং কেহু ৰ নিৰ্ব্বাণ মুক্তি ও কেইবা শিবত্ব প্রাপ্ত হইল। পাৰ্ব্বতীভয়ে যমরাজ ঐ সকল লোক মধ্যে কfহাকে ও স্বর্গগমনে নিষেধ করিতে বা নিজ ভবনে লইয়া যাইতে পারিলেন না। প্রথমতঃ অনেকবার তিনি যমদূত পঠাইয়। দেখিলেন, শিবদূতের যমদূতদিগকে एॉझांtणव्र निदछे शाहे८ङ ८लग्न न! ।। ६७ग्नt९ पभब्रttछ ग्न কৰ্ত্তব্য কাৰ্য্য এক রূপ বদ্ধ হইয়া গেল । ভখন তিনি বিধাতার নিকটে গিয়া বলিলেন যে, হে বিধাতঃ ! ময়ূৰ্যগণ কামরূপে স্বান, তথাকার জলপান ও দেবপুজাদি করিয়া, মৃত্যুর পর সকলেই কামাখ্যাদেবীর বা শিবের পাশ্বচর হইতেছে। আমার সেখানে অধিকার না থাকায়, তাgাদিগকে কোনক্রমেই বাধা দিতে পারি না, কাজেই আমার কার্য্য বন্ধ হইয়াছে, এখন এসম্বন্ধে কোন উচিত উপায় অবলম্বন शृङ्गिनि निष्ठखि खन१िe हि श्रेंद्ाitछ् । १िङtभश् झश्नः।। शtभग्न ५हे नकण कश। ७निब्र, उंाझांtक नtत्र लहेब्र! १िभू# নিকট যাইলেন এবং যমের পূৰ্ব্বোক্ত কথাগুলি অবিকল