পাতা:বিশ্বকোষ তৃতীয় খণ্ড.djvu/৫৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কামরূপ [ ৫২৪ ] কামরূপ একতম) কেদাররায়ের (চান্দার কেদার রায় নামে বিখ্যাত) বংশে এই কামরূপাগত চণ্ডীবর শিরোমণি ভূয়ার জন্ম হয়। (?) অন্ত ভূ গণের বংশবিবরণ আর কিছু জানা যায় না। ষোড়শ শতাব্দীর প্রারম্ভে কুচবেহার রাজবংশের মূলপুরুষ শিববংশীয় বিশ্বসিংহ কর্তৃক এই অরাজকতা দূরীকৃত হয়। কোচবংশসস্তৃত হাজো নামক এক ব্যক্তির হীরা এবং জীর নামী দুট পরমাসুন্দরী কন্ঠ ছিল। কামরূপ যে সময় অক্সজক হয়, তখন এই কোচের নিকটবৰ্ত্তী অষ্টান্ত ইতর জাতিদিগকে বশীভূত করিয়া একটু পরাক্রান্ত হইয়া উঠে। পরাক্রমে কোচদের ভিতর হাজো অগ্রণী ছিলেন। এরূপ জনপ্রবাদ অাছে যে, মহাদেবের ঔরসে [ কামতাপুর দেখ। ] হীরার গর্ভে শিশু বা শিবসিংহ এবং জীরার গর্ভে বিশু বা বিশ্বসিংহ জন্মগ্রহণ করেন। ৬ খৃষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর প্রারম্ভেই বিশ্বসিংহ কুচবেহারে রাজত্ব করেন। বিশ্বসিংহ মুসলমান কর্তৃক বিধ্বস্ত কামতাপুর রাজ্যের পুনরুদ্ধার করেন। আধুনিক বুরঞ্জীমতে বিশ্বসিংহ ১৪২০৩০ শকের (১৪৯৮১৫০৮ খৃষ্টাব্বের ) মধ্যে কামরূপ অধিকার করেন। ইহার পূৰ্ব্বে কামরূপে কিছুদিন মুসলমান রাজত্ব ছিল। হুসেনশাহের পুত্র এখানকার শাসনকর্তা ছিলেন ; কিন্তু সে সময়ে কামরূপে কোচদিগের বড়ই উৎপাত, সুতরাং সেনশাহের পুত্র নসরতশাহ কামরূপ পরিত্যাগ করিতে বাধ্য হন। বিশ্বসিংহ এই স্বযোগে অবশিষ্ট মুসলমানগণকে দূরীভূত করিয়া রাজ্যাবিফার করেন। ইনি অতি পয়াক্রমসহকারে ১৫২৮ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত রাজত্ব করেন। ইহার রাজত্বকালেই লুপ্ত কামাখ্যাপীঠের উদ্ধারসাধন এবং কামাখ্যার অন্তর্বত্তী অনেক পীঠস্থান আবিষ্কৃত হয়। বিশ্বসিংহ প্রকৃতপক্ষে কোচবেহারের রাজা হইলেও কামরূপ এই সময় ইহার শাসনাধীন হয় এবং কামরূপের সীমা কুচবেহার পর্যান্ত বিস্তৃত হইয়া পড়ে। বিশ্বসিংহের সময় উজনিখগু আহোমের আক্রমণ করে । বিশ্বসিংহ সৈন্ত পাঠাইয়া আক্রমণ নিবারণ করেন, কিন্তু র্তাহার সৈন্যদল সে স্থান পরিত্যাগ করিলেই আবার তাহারা উৎপাত করিতে আরম্ভ করে। সুতরাং বিশ্বসিংহ বাধা হইয়া তাহাদের সহিত সন্ধি করেন। এই সময়ে রাঙ্গলুগড় কামরূপ ও বেহাররাজ্যের পূৰ্ব্বসীমারূপে নিরূপিত হয়। বিশ্বসিংহ ডিমরুয়া বেলতলা, রাণী, লুকিবগাই, পান্তান, "আসামী ভাষায় লিখিত রামসরস্বতী পণ্ডিতের গ্রন্থবিশেৰে জানিতে नाम्ना वांग्र, इब्रिभtन भाभक cकtन 4क छन cणां८कङ्ग 8ब्रप्म हौब्रtब भtर्ड विक व शिवणि२tश्ब्र अश्र श्झ । ब्रांमनब्रचर्डौ मरुॉब्रांज नग्ननॉब्रtब्रt'ब्र লভাপণ্ডিত ছিলেন। বকে, বনগী, মৈরাপুর, ভোলগ, ছয়গা, বড়নগর, দরঙ্গ, করাইবাড়ী, আটীয়বাড়া, কমতাবাড়ী, বলরামপুর প্রভৃতি স্থানে যে সকল ক্ষমতাশালী বিখ্যাত লোক ছিল, তাহাদের সকলকেই বশীভূত করিয়াছিলেন । মুর্গ, কার্পাস, তাম, রাঙ্গ, সীসা, রূপা, দোণ, লোছ, কাচ, মাটী, লবণ প্রভৃতি দ্রব্যের উপর কর-নিষ্কারণ করিয়া রাজ্যের আয় বৃদ্ধি করেন। ইহারই সময় ভোটানের সর্বদাই উপদ্রব করিতে থাকে। ভখন ভোটানে দেববৰ্ম্ম রাজা ছিলেন। বিশ্বসিংহ ইহার সহিত সন্ধি করেন। রাজ্যের সীমাস্তুপ্রদেশে শান্তিরক্ষার জন্ত উদ্বার, লস্কর, ভূী, বড় প্রভৃতি উপাধি দিয়া শান্তিরক্ষক নিযুক্ত করেন। বিশ্বসিংহের ১৮টি সন্তান ছিল। নরনারায়ণ তন্মধ্যে সৰ্ব্বজ্যেষ্ঠ ছিলেন, তিনিই সিংহাসন প্রাপ্ত হন। ইহারই ঠিক পরবর্তী কনিষ্ঠ ভ্রাতা চিলারায় বা শুক্লধ্বজ রাজ্যের দেওয়ান বা সেনাপতি হন। নরনারায়ণ শঙ্করদেবের ক্ষু ভ্রাতা রামরায়ের কণ্ঠ কমলপ্রিয়া আপীকে বিবাহ করেন। কেহ কেহ বলেন যে, শুক্লধ্বজই বিবাহ করেন। যাহা হউক যেখানে এই বিবাহ হয়, সেই স্থান আজিও “রামরায়ের কুঠি” বলিয়া কথিত হয়। জেলা গোয়ালপাড়ার খুল্লা পরগণায় এই স্থান আছে ও সেইখানে মেলা হয়। কমলনারায়ণ নামে আর একজন কুমার ভোটান ও আসামের মধ্যে ব্রহ্মপুত্রের উত্তরপাড়ে একটা বাধ বাধেন । এই বাধের নাম “গোসাই কমলের আলি।” লখিমপুর হইতে জলপাইগুড়ির মধ্যে অনেক স্থলে এই আলির চিহ্ন এখনও বর্তমান আছে। এই সময়ে সজন বা স্বজনগ্রামে পণ্ডিত রামর্ণ ভূয়। নামে একজন রাজা ছিলেন। এই ব্যক্তি তলে তলে বিদ্রোহের বড়যন্ত্র করে, কিন্তু শেষে ভয় পাইয়া পলাইয়া যায়। আসাম বুরী এবং অন্যান্ত ইতিহাসমতে জানা যায়, বিশ্বসিংহের জ্যেষ্ঠ পুত্র নরনারায়ণ এবং তৎকনিষ্ঠ শুক্লধ্বজ বা চিলারায়। কিন্তু রামসরস্বতী পণ্ডিত-প্রণীত গ্রন্থে জানা যায়— “বিশ্বসিংহ পুত্র, শশীসিংহ নাম, তেজ অভিনব বর ॥ তাহান কষ্ঠাত, ঔরস রহিল, তেহেঁ প্রাণ তেজিলন্ত ।

  • ७३.नकब्रtपर cशोब्रांत्रएमप्यग्न *िषा। ॐनि योत्राणौ, कांभब्रtण tषकद१* *ष्ठाङ्ग कtब्रन। बांक्षांशांश्च tषमन cशौब्रांत्रएशद, कांमक्रtनं cठमनश् ३नि शिकूद्र अवठtब्र बणिञ्च कौर्डिंठ इन। ऐशांइ विषब्र१ *प्त्र अवश्ख श्रॆत्रि ।

4.