পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/২৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভগবান গোল [ २२४ ] ভগবান দাস পালক । উক্ত গ্রন্থকার স্বীয় গ্রন্থমধ্যে এই সেঙ্গর রাজবংশের তালিকা প্রদান করিয়াছেন। রাজা কর্ণের পুত্র বিশোক, তৎপুল অষ্টশত্র, তৎস্থত রায়, তৎপুত্র বৈরাটরাজ, তৎপুত্র বাঢ়য়াজ, তৎস্থত নরব্রহ্মদেব, তৎপুত্র মন্ত্র্যদেব, তৎপুত্র চন্দ্রপাল, তৎপুত্র শিবগণ, শিবের পুত্র রোলিচন্দ্র, তৎপুত্র কর্ণসেন, তৎস্থত রামচন্দ্র, রামের পুত্র যশোদেব, তৎপুত্র তারাঁচঙ্গ, তারাচঙ্গের পুত্র চক্রসেন, পৌত্র রাজসিংহ এবং প্রপৌত্র সাহিৰে । এই সাহিদেবের পুত্র ভগবন্তদেব বিশেষ বিদ্যোৎসাহী ও সজ্জন প্রতিপালক ছিলেন । ভগবন্তনগর, অযোধ্য প্রদেশের হার্নোই জেলার অন্তর্গত একটা নগর। প্রায় দুই শতাব্দী হইল, সম্রাট অরঙ্গজেবের কিন্দু-দেওয়াম রাজা ভগবস্ত রায় স্বনামে এই নগর স্থাপনা করিয়া যান । ভগবন্তসিংহ গ্ৰীচর, গাজীপুরের জনৈক হিন্দু নরপতি। ইনি রাজদ্রোহী হইয়া কোরা অধিকার পূর্বক তথাকার শাসনকর্য। জাল্লিসর খাকে তাড়াইয়া দেন এবং পরিশেষে তারাকে যুদ্ধে নিহত করেন। এই সংবাদ দিল্লীতে পৌছিলে রাজমন্ত্রা কারুদ্দীন খ’ স্বীয় ভগিনীপতির হত্যাপরাধের প্রতি শোধার্থ তদ্বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করেন, কিন্তু যুদ্ধে পরাজিত হইয়। তাহাকে প্রত্যাবৃত্ত হইতে হয়। মঞ্জিবরের আদেশে ফর্খাবাদের বঙ্গশ নবাব মহম্মদ খাঁ কোরা অবরোধ করেন, কিন্তু তিনি ও বিফলমনোরথ হইয়া স্বরাজ্যে ফিরিয়া আইসেন। অবশেষে দিল্লীশ্বর কর্তৃক এই রাজ্য বুহান-উল-মুলুকের হস্তে অৰ্পিত হইলে, নবাব ও রাজসৈন্তে ঘোরতর যুদ্ধ বাধে। রণক্ষেত্রে বিশেষ বীরত্ব দেখাইয়া ভগবন্ত কোরার চৌকীদার ভুঞ্জনসিংহের হস্তে নিহত হন। দুগবমুায় (ত্রি) কৃষ্ণাপিতচিত্ত। যিনি তদগতচিত্তে ভগবানের ধ্যানে নিয়ত । ভগবানগঞ্জ, আরাজেলার অন্তর্গত একটা প্রাচীন গ্রাম। এখানে একটা সুপ্রাচীন ভয় ইষ্টকস্ত,প ও ধ্বংসাবশিষ্ট মন্দিরদির নিদর্শন পাওয়া যায়। প্রত্নতত্ত্ববিদগণ এই স্তুপকে খৃষ্টপূৰ্ব্ব ১৮ শতাজনিৰ্ম্মিত দ্ৰোশস্ত,প বলিয়৷ অম্বুমান করেন। ভগবান গোলা, বাঙ্গালার মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তর্গত গদ। নদীতীরবর্তী একটা বাণিজ্য স্থান। কলিকাতা হইতে ৬৪ ক্রোশ উত্তরে অবস্থিত। অক্ষাত ২৪° ২০' উঃ এবং ৮৮° ২• ৩৮% পূ: নুতন ও পুরাতনভেদে ভগবান গোল গ্রাম দুইটা ২০, ক্রোশ বাবধান মধ্যে স্থাপিত। মুসলমান অধিকারে পুরাতন গ্রামাংশ মুর্শিদাবাদের বাণিজ্যকেজ ছিল। গঙ্গা বস্থাপ্লাষিত চুইলে এখনও এখানে বহুলোকের সমাগম হইয় থাকে । এখানে পুলিশ স্থাপিত আছে। অপর সময়ে নদীর জলগতি পরিবর্তিত হইলে লোকে নূতন নগরে আলিতে বাধ্য হয়, কারণ তখন আর পুরাতন ভাগে পণ্য-দ্রব্যবাহী নৌকাদি যাতায়াত করিতে পারে না । শোভাসিংহের বিদ্রোহ দমনার্থ বাদশাহী সৈন্য ধখন বাঙ্গালা অভিমুখে অগ্রসর হন, তখন বিদ্রোহিদলনেতা রহিম শাহ এই ভগবান গোলার নিকটে সৈন্য সমাবেশ করিয়া জবরদস্ত খ ও বাদশাহী সৈম্ভের বিরুদ্ধে ঘোরতর যুদ্ধ করিয়াছিলেন । ভগবান দাস জনৈক নিষ্ঠাবান বৈষ্ণব সাধু। একদা রাজাদেশ প্রচারিত হইল যে, যে কোন বৈষ্ণৰ তিলক ও তুলসী মালা ধারণ করিবে, তিন দিবস পরে তাহার মস্তকচ্ছেদ করা হইবে । এই কঠিন দগুtঙ্কা শ্রবণে অনৈঠিকদিগের মনে ভয় উপস্থিত হইল, তাছারা কণ্ঠী ও তিলক ছাড়িয়া দিল ; কিন্তু ভগবান দাস এ প্রমাদকালে মৃত্যুকে নিশ্চয় জানিয়া সৰ্ব্বাঙ্গে তিলকছাব ধারণ করিল। দিবসত্রয় পরে রাজভৃত্যগণ তাঁহাকে ধৃত করিয়া রাজসকাশে আনয়ন করে। রাজা তাহার বিমল ভক্তি-নিষ্ঠায় সন্তুষ্ট হইয়া তাহাকে ছাড়িয়া দেন। (ভক্তমাল ২৫) ভগবান দাস (রাক্তা) অস্বরাধিপতি রাজা বেহারীমল্পের পুত্র ও মোগলসেনাপতি রাজা মানসিংহের পিতা । ইহার কচ্ছবাহ বংশীয়। ৯৬৯ হিঃ সম্রাট আকবর শাহ যখন আজমীর পরিদর্শনে গমন করেন, তখন ইহার পিতাপুত্রে সম্রাটের নিকট আশ্রয় ভিক্ষা করিয়াছিলেন ৯ । ৯৮০ হিঃ সর্ণালের নিকট ইত্ৰাহিম-হুসেন-মীর্জার সহিত যুদ্ধকালে তিনি সম্রাট আকবর শাহের জীবন রক্ষঞ্চ করেন। পরে ইদায়ের রাণা অমর সিংহকে দিল্লীতে ধৃত করিয়া আনায় তাহার ঘশংখ্যাতি চারিদিকে ব্যাপ্ত হইয়া পড়ে। সম্রাটের রাজ্যকালের ত্রয়োবিংশ বর্ষে কচ্ছবাহগণ তাহাদের তুজুল পঞ্জাবে লইয়া যায়, তদনুসারে রাজা ভগবান দাসও উক্ত প্রদেশের শাসনকর্তা নিয়োজিত হন। ২৯শ বর্মে ভগবানের কঙ্কার সহিত সম্রাট-পুত্র যুবরাজ সেলিমের শুভ-পরিণয় সম্পাদিত হয় + । ৩৩শ বর্ষে তিনি ৫ হাজারী সেনানায়ক ও জাবুলীস্থানের শাসনকর্তৃপদে আসীন হইয়াছিলেন। খয়রা ● ब्रांङ शिहाईौमङ्ग चौह कछोशीष्म ਬਾਰ ফুটুম্বিত দৃঢ় करब्रम । ब्राछभूठञ्च धावा शनिई ज*वथय cबभजब्रांप्छब्र अषैौरम कáअश्न করিয়াছিলেন । [cषशीघ्रैश्ा cशश् ] + স্নাজপুত্র খুক্তই এই রাজপুত-বালার একমাত্র পুত্র।