পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভঙ্গী এবং নিজাম উদান একযোগে রণাঙ্গতের প্রভাব খৰ্ব্ব কf৪তে প্রয়াস পান। লাহোর ও অমৃতসরের মধ্যবৰ্ত্তী ভসিল নগরে উভয় দলের সাক্ষাং হয়। এই যুদ্ধে মিলিত সর্দার সেনাদল পরাভব স্বীকার করে । এই খানেই মদ্যপান-জনিত কম্পপ্রগাপ রোগে ওলাবসিংহের মৃত্যু ঘটে । , গুলাবের মৃত্যুতে ১·ম বর্ষীয় পুত্র গুরুদাংসিংহ পিতৃসিংহাসন লাভ করিলেন বটে ; কিন্তু মিশূল-পরিচালনার ভার ঠাছার মা তা ও মুসন্মং মুখানের উপর স্তস্ত ছিল । ভঙ্গীfদগের অমৃতসর দুর্গ অধিকারে অভিলাষী হইয় রণজিৎ সিংহ বিবাদের ছিদ্রান্বেষণ করিতে লাগিলেন। জমজমা কামান চাহিয়া ও না পাওয়ায় তিনি ভঙ্গী-দুর্গ আক্রমণ করিলেন । ভঙ্গী-সেনাদল ৫ ঘণ্টা যুদ্ধের পর রণে ভঙ্গ দিয়া পলায়ন কfরল । রাণীমাত নিরুপায় দেখিয়া পুত্র গুরুদৗৎকে লইয়া রাম গড়ে পলায়ন করিলেন ( ১৮৯২ খৃষ্টাব্দে ) । লাহোর বিজয়ের পর, গুঞ্জয়সিংহ স্বদলে উত্তরাভিমুখে প্রস্তান করেন, তাহার বীরবাহিনী বিশেষ উদ্যমের সহিত একে একে গুজরাত, জম্মু, ইসলামগড়, পঞ্চ ও দেব ভতাল, গরুড়, ভীমবের ও মাঝ প্রদেশ অধিকারপুৰ্ব্বক করে ; পরে ত করদিগের বিখাত রোহতস ( রোটস্) দুৰ্গ । DD BBBS BKK DSS BBB BBBBBS BBB DBDS পুত্র সাহিব লিংহের সহিত শুকেচকির চরং সিংহের কন্যা রাজকোরের বিবাহ হয়। জ্যেষ্ঠ স্বখালিংহ পিতার সহিত । কলহে নিহত এবং মধ্যম স্বীয় খালক মহাসিংহের জন্ত পিতার । অবমাননা করায় পিতৃস্নেহে বঞ্চিত হন। বুদ্ধ গুজরসিংহ : অবশেষে কনিষ্ঠ ফতেসিংহকে নিজ সম্পত্তির উত্তরাধিকারী ; স্থির করির লাহোর প্রত্যাগমন করেন। এখানে ১৭৮৮ ৷ पृहेाप्ख 3ाशब्र भूक्ला श्ब्र । এক্ষণে পিতৃসম্পত্তি লইয়া দুই ভ্রাতার বিবাদ উপস্থিত দেখিয়া মহাসিংহ ফতেসিংহের পক্ষাবলম্বন করেন। এষ্ট স্বরে sালক ও ভগিনীপতি উভয়ের মধ্যে বিবাদ ঘটিয়া উঠিল। નઃ দুই বৎসরকাল এইরূপ মনোবাদে কাটাইয়। ১৭৯২ খৃষ্টাৰে উভয় শক্রর হৃদয়োদীপ্ত বহ্নি প্রজ্বলিত হইয় উঠে। মহাসিংহ সদলে উপস্থিত হইয়া সোঞ্জাদুর্গে সাহেবসিংহকে জৰরোধ করেন, কিন্তু দৈবস্তুৰ্ব্বিপাকে তাহার মৃত্যু হওয়ায়, ऋक्ष छत्रौक्tिश्रद्र श्रद्रणांड श्छ। २१२४ पृडेॉरण क्षन लाइ জমান চতুর্থবীর পয়াৰ আক্রমণ করেন, তখনও এই শিখ সম্প্রদায় বিশেষ রণনিপুনজর পরিচয় দিয়াছিল। শাহ জমান-প্রেরিত ছয়াণী সেনানী সহ ৫ হাজার সেনানাশে এবং অপরাপর সাহসিকতার পরিচয়ে সাহিব সিংহের XIII ●为 [ २8> J ਚੀ বীরত্ব প্রভ এক সময়ে সমগ্র পঞ্জাব প্রদেশ বিভাসিত করিয়াছিল। কিন্তু ক্রমে ষোর মদিরাসক্ত হইয়া তিনি এতই অলপ হইয়া পড়িলেন যে, তাহার উদ্যম, সাহস, বীরত্ব প্রভৃতি এককালে লোপ পাইল । এতিদ্বন্ধ সামন্ত ও সঙ্গারগণের বিরোধী হইয়া তিনি আপনারই বলক্ষয় করিতে লাগিলেন। রণজিৎ সিংহ অবসর যুঝিয় তাহার সমুদায় সম্পত্তি আক্রমণ করিলেন এবং তৎসমস্তই স্বীয় নব-সাম্রাজ্যের অন্তভুক্ত করিয়া লক্টলেন। ১৮১৯ খৃষ্টাৰে সাহিব সিংহের মাত লছমি মাষ্ট্ৰীয় প্রার্থনায় রণজিৎ ভরণপোষণের গুৰু সাহিবকে লক্ষ টাকা লভোর একটা জায়গীর প্রদান করেন। মুলতান বিজয়ের পর, তিনি উক্ত মহাত্মার বিধবাপী দয়াকুমারী ও রতনকুমারীকে চাদরান্দজী-প্রথায় বিবাহ করেন । গুজরসিংহের কনিষ্ঠ পুত্র কপুরখলার অছলুবালিয়া সর্দারের অধীনে কৰ্ম্মগ্রহণ করেন। তাহার একমাত্র বংশধর জয়মল্প সিংহ পিতৃসম্পত্তিতে বঞ্চিত হইয়া রামগড়ে ীেবনাতিপাত করেন। এইরূপে পঞ্জাবকেশরী রণজিৎসিংহের অভু্যদয়ে এই মহা প্রভাবশালী ভঙ্গীমিশূল ছত্রভঙ্গ হইয়া লোপ প্রাপ্ত হয়। ভঙ্গী, উত্তর পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতবাসী নিকৃষ্ট জাতিবিশেষ। ঝাড়দারী-কাৰ্য্যই ইহাদের জাতীয়-বাবলা। এই জাতির উৎ পত্তি সম্বন্ধে বিশেষ মতভেদ আছে। কেহ কেহ মেহতর,চণ্ডাল বা ডোম হঠতে ইহীদের উৎপত্তি স্বীকার করেন। মুসলমানাধিকারে ইকার মেহ্তর, হালালখোর, খারোব, বাহারবাল, মুসল্লী প্রভৃতি নামে অভিহিত ছিল। পঞ্জাবপ্রদেশের ভঙ্গীগণ ছুহুৱা নামে প্রসিদ্ধ। এতদ্ভিন্ন লালবেগী, শেখ প্রভৃতি স্বতন্ত্র ভঙ্গীথীক ধৰ্ম্মসম্প্রদায় বা তৎপ্রবর্তকের নামে কৃষ্ট হইয়াছে। মতান্তরে ভাঙ্গ পান হেতু ইহারা ভাঙ্গী সংজ্ঞা লাভ করে। বারাণসীবালী খাড় দারগণ বলে ধে, সৰ্ব্বভঙ্গ’ অর্থাৎ সম্যকৃরূপে হিন্দুসমাজ হইতে বিচু্যত এই অর্থে ভঙ্গী নামে পরিচিত হইয়াছে । বারাণসীর লালবেগীগণ ৪র্থ পাওব নকুলকেই আপনাদের পূৰ্ব্বপুরুষ বলিয়া কল্পনা করে। এই উদ্দেশ্রসিদ্ধির জন্য তাহারা পাওবের মহাপ্রস্থান, পরে সীতান্বেষণ কালে রামের সঙ্কিত নকুলের সাক্ষাৎ,রামামুচর কর্তৃক নকুলের পুজা,নকুলের ব্রাহ্মণবধ ও চওাল-গ্যাতি এবং চণ্ডালরূপী নকুলের পাপমুক্তির জন্ত গুরু-নানকের মর্ত্যাগমন প্রভৃতি বিবিধ প্রসঙ্গের অবতারণা করিয়াছে। যেখানে ঐ চ’গুলি ঈশ্বরচিন্তায় রত ছিল, তাহাই চণ্ডালগড় (বর্তমান চুনার) নামে থাত । মুসলমানগণ তাঙ্গকে গদ নামে অভিহিত করিয়া থাকে । ১াহার অস্থিান। গঙ্গপাহাড় মুসলমান ও ভঙ্গীগণের পবিত্র তীর্থস্থান ।