পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৪৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

क्रूवप्नक्षन्न [ 8૭ો ] ভুবনেশ্বর স্থায় নিৰ্ম্মল স্বচ্ছায়-জলশালিনী একটা বাপী প্রস্তুত করেন। উন্থ জলমধ্যে যেন প্রতিবিম্বচ্ছলে অহিকলনকারী বিষ্ণুর অদ্ভুত ধাম দেখাইয়া সমধিকরূপে শোভিত হইয়াছিল। সুতরাং সমসাময়িক বিবরণ হইতে স্পষ্টই জানা যাইতেছে যে, এখানকার বিন্দুসাগর মহাত্মা ভবদেবের কীৰ্ত্তি। এই স্বত্বহং সরোবর দৈর্ঘ্যে ১৩e • ফিট, প্রস্থে ৭ • • ফিট ও সরোবর ১৬ ফিট গভীর। এই বাপীয় চারিদিকেই পাথর দিয়া বাধান । বিমূসাগরের মধ্যস্থলে পাথরের আলি দিয়া গাথা একটা দ্বীপ আছে ; এই দ্বীপের পরিমাণ ১•• x ১•• ফিটু । এই দ্বীপের উত্তর-পূৰ্ব্বকোণে একটা ছোট মন্দির আছে। স্নানযাত্রার সময় এখানে বিষ্ণুমূৰ্ত্তি আনীত হয় এবং মন্দির পার্শ্বস্থ কোঙ্কায় হইত্তে জল উঠিয়৷ দেবের অভিষেকক্রিয়া সম্পন্ন করে । জানযাত্রা ভিন্ন অল্প সময় কেহ এই দ্বীপে যায় না। সে সময় এই স্থান বড় বড় কুম্ভীরের-বাসভূমি বলিয়া নির্দিষ্ট হয় । বড়ই আশ্চর্য্যের বিষয়, ৰিন্দুসাগরে বহুসংখ্যক কুম্ভীর দৃষ্ট হইলেও তাছার কখন কোন ধাত্রীয় অনিষ্ট করে না ; নির্তয়ে কত শত বালক এই সরোবরে সর্ণতার দিয়৷ থাকে । বিজুলাগরে স্নান করিয়া তীর্থযাত্রীকে অনন্ত বাসুদেবের মন্দিরে গিয়া বিষ্ণুমূৰ্ত্তি দর্শন করিতে হয় । জলন্ত বাসুদেব । বিজুলাগরের মধ্য-ঘাটের সম্মুখে অনন্ত-বামুদেবের বৃহৎ মন্দির অবস্থিত। এই মন্দির দৈর্ঘ্যে ১৩১ ফিট ও প্রন্থে ১১৭ ফিট, ইহার মুখশালীর দৈর্ঘ্য ৯৬ ফিট ও বিস্তৃতি ২৫ ফিট । মূল মন্দিরের সঙ্গে প্রথমে মোহন, তৎপরে নাটমন্দির ও তৎপরে ভোগমণ্ডপ বিদ্যমান। কলস পর্য্যন্ত মন্দিরের উচ্চতা ৬০ ফিট । মূল মন্দির, মোহন, নাটমন্দির ও ভোগমগুপের গঠনপ্রণালী ভূবনেশ্বরের অধিষ্ঠাতা লিঙ্গরাজের চারি অংশে বিভক্ত প্রধান মন্দিরের মতন। চারি অংশের মধ্যেই বৃহৎ দ্বার আছে, ভষ্মধ্য দিয়া ভিন্ন অংশে যাওয়া চলে। মূল মন্দির ও মোহনের অলিগলি চারিদিকেই বৃহৎ ও ক্ষুদ্রাকার বহুভয় প্রস্তরমূৰ্ত্তি রহিয়াছে। কিন্তু নাটমন্দিরে কোন মূৰ্ত্তি নাই, কেবল অভ্যন্তর প্রদেশে কৃষ্ণপ্রস্তরে নিৰ্ম্মিত ७कन्नै श्लग्न भक्रफूभूर्डि विश्नमान । भूल भरिद्र बणब्राम ও কৃষ্ণের মূৰ্ত্তি ‘অনন্ত’ ও ‘বাস্বদেব’ নামে আখ্যাত। এই झुछ्रे हहेटङ মৰিয়ে नांम७ ‘अमड-वांश्प्प्रव' इहेबाएइ । ভুবনেশ্বরের পাণ্ডাগণ বলিয়া থাকেন যে, এই অনন্ত-বামুদেবের মন্দিরই একাম্রকাননের সর্বপ্রাচীন মন্দির। তাই সৰ্ব্বাগ্রে অনন্ত-বাসুদেব মূৰ্ত্তি দর্শন না করিয়া তীর্থযাত্রী অপর কোন দেব দর্শন করিতে পারেন না । বাস্তবিক ভুবনেশ্বরে এখনও যে সকল মন্দির তীর্থধাত্ৰিগণের দ্রষ্টব্য বলিয়া গণ্য হইয়া থাকে, তন্মধ্যে এই মন্দিরই সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন বলিয়৷ মনে হয়। এই সুবিখ্যাত ও সুপ্রাচীন মন্দির বঙ্গরাজ হরিবর্স্টার সচিব সৰ্ব্বশাস্ত্রবিৎ রাঢ়ীয় শ্রোত্রিয়ব্রাহ্মণ প্রবর ভবদেব ভট্টের কীৰ্ত্তি । এই ভবদেবই রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণকুলের পদ্ধতিকার। অনন্ত-বামুদেবের প্রাচীরগাত্রে একখানি বৃহৎ শিলাফলক রহিয়াছে, তাহাতে ভবদেবের মিত্র স্বপ্রসিদ্ধ কবি-দার্শনিক বাচস্পতিমিশ্র-রচিত ভবদেবের কুলপ্রশস্তি বর্ণিত আছে। উক্ত শিলালিপি হইতেই জানা যায় যে, এই বিখ্যাত মন্দির ও সন্মুখস্থ বিন্দুসাগর মহাত্মা ভবদেব ভট্ট প্রস্তুত করাইয়া গিয়াছেন ।+ সুপ্রসিদ্ধ বাচস্পতি মিশ্র ৮৯৮ শকে = ৯৭৬ খৃষ্টাব্দে স্থায়স্বচৗনিবন্ধ নামক গ্রন্থ রচনা করেন , ঐ সময়ে তাহার প্রিয় মিত্র ভবদেবভট্টেরও আবির্ভাব অসম্ভব নছে । এরূপ স্থলে অনস্ত বাসুদেবের মন্দির খৃষ্টীয় ১০ম শতান্সে নিৰ্ম্মিত বলিয়া স্বীকার করা যায়। निबद्रांज छूयमश्द्र । অনন্ত-বাসুদেব দর্শন করিয়া তীর্থযাত্রীকে লিঙ্গরাজ ভুবনেশ্বর-দর্শনে যাইতে হয়। ভুবনেশ্বরক্ষেত্রের মধ্যে এই লিঙ্গরাজের মন্দিরই সৰ্ব্বাপেক্ষ বৃহৎ। অপুৰ্ব্ব শিল্পনৈপুণ্য ও ভাস্করকাৰ্য্য-সমদ্বিড় এই মন্দিরের জন্তই আজ ভুবনেশ্বর কেবল হিন্দুর নিকট নহে, জগতের সুসভ্য জাতিমাত্রেরই দ্রষ্টব্য বলিয়া বিঘোষিত। বিন্দুসাগরের দক্ষিণে প্রায় ৬•• হস্ত দূরে সমুচ্চ প্রাচীরবেষ্ঠিত বৃহৎ চত্বর মধ্যে এই মহামন্দির অবস্থিত। এই বৃহৎ মন্দিরভূমি দৈর্ঘ্যে ৫২• ও প্রন্থে ৪৬৫ ফিটু, ভদ্ব্যতীত উত্তরমুখে ২৮ ফিট বাহিরশালা আছে । মুখশালীর পরিমাণ ২৩৫ ফিটু। প্রাচীরের স্থলত ৭ ফিট্‌ ৫ ইঞ্চি। প্রাচীরের চারিদিকে বৃহৎ প্রবেশদ্বার অাছে। शूर्कशाब्र जर्सीtभक इश्९, हेशहे निश्शांब्र, बारद्वद्र झहे भाप्ची झ्हेप्रै शृश्९ निश्यूखि बिब्राजिफ। आफ्नैप्द्रव्र ऊंख्ब्रপুৰ্ব্বকোণে অথচ প্রাচীরের উপরে নহৰতখানার মত একটা ছোট পাথরের স্বয় আছে, এটা ভেটমণ্ডপ । লিঙ্গরাজ • “জীীে ফিল্গুসয়ে স্বাৰা দৃষ্ট চ পুরুষোত্তমম্। 3. sतक्लझनबर् मची छटाकूरक छरषद्यब्रः " (च*ीजियाशइग्न } + भिलालिनिग्न नमॐ *ो?, जकूवीम ४ दिछूठ विबङ्ग4कमब्र जोऊँड इंख्शिन बांधनकां७ »भांत्न ७००-०ss श्रृंडेtइ बड़ेषा । t छड बांझर्षकां७७०* श्रृंडे जड़ेषा।