পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভৌতিকবিদ্যা [ ఆలిe | ভৌতিকবিদ্য৷ মহদাদিক্ষিত্যপ্তেযু আত্মবুদ্ধ্য উপাসকাঃ ভোঁতিকাঃ বৌদ্ধবিশেষা: “ভৌতিকান্ত শতং পূর্ণ সহস্রম্বাভিমানিকাঃ ” ( পাতঞ্জলভাৰ্য্যটীকায় বাচস্পতিমিশ্র ) ভৌতিককাণ্ড (কী ) ভূতসম্বন্ধিনী ক্রিয়। যে ব্যাপার সমূহ ভূতযোনির আবেশসাধ্য বলিয়া সাধারণে উক্ত হইয়াছে। { ভৌতিকবিদ্যা দেখ ] ভৌতিকতত্ত্ব (ক্লী) ভূত-জগতের আলোচনাবিষয়ক বিদ্যা বিশেষ। { ভেীতিকবিদ্যা দেখ। ] ভৌতিকবিদ্যা,—ভূত, প্ৰেত, দানব, দৈত্য, পিশাচ, পিশাচী, ডাকিনী, যোগিনী ও নায়িক প্রভৃতির পরিচয়, অমানুষিক ব্যাপার বা ভৌতিককাও যাহা দ্বারা জানা যায়, তাহাই ড়েীতিকবিদ্যা। অামাদের শাস্ত্রমতে যে সকল নিশাচর দিব্যভাব প্রাপ্ত হইয়াও হিংসাপরায়ণ, তাহাদিগকে ভূত বলে। যে বিদ্যা দ্বারা ভূতের সংজ্ঞা ও স্বভাবাদি জানা যায়, তাহাকে ভূতবিদ্যা কহে• । পৃথিবীর সকল সভ্য ও অসভ্য জাতির মধ্যেই ভূত, প্রেত, ডাকিনী প্রভৃতির অস্তিত্বে বিশ্বাস ও ভূতাদি ঝাড়াইবার নানা প্রক্রিয় প্রচলিত আছে । উনবিংশ শতাব্দীর উন্নতিশীল বৈজ্ঞানিকগণ অনেকেই ভূতাদির অস্তিৰে অবিশ্বাস করিতেন, এখন আবার বিংশশতাব্দীর প্রারস্তে মার্কিণের অনেক বৈজ্ঞানিক ভূত-প্রেক্তে বিশ্বাস করিতে আরম্ভ করিয়াছেন । থিওসফীর বিস্তার হার অন্যতম কারণ বলিয়া মনে হয় । হিন্দুদিগের বিশ্বাস । ভারতবর্ষে কেবল অসভ্য ও অনার্য্য জাতি বলিয়। নহে, মুসভ্য আর্য হিন্দুগণও বহু পূৰ্ব্বকাল হইতে ভূত-প্রেতে বিশ্বাস করিয়া আসিতেছেন। প্রভুতি অপদেবতার স্তব আছে । অপদেবতার আবেশে মানব নানারূপে পীড়িত হুইত, এ বিশ্বাসও তখন ছিল । }কন্তু ঋক্, যজু ও সামসংহিতায় এরূপ অপদেবতার ভয়ের কোন উল্লেখ নাই । মরণের ভয়ের সঙ্গে অথৰ্ব্ববেদের সময় আযাদিগের হৃদয়ে অপদেবতার ভয় আলিয়। উপস্থিত হয় । কিন্তু অপদেবতার উৎপত্তিকথা বৈদিক গ্রন্থে নাই । পেীরাশিক সময়ে ভূতপ্রেভাঙ্গিতে সম্পূর্ণ বিশ্বাস জন্সিয়াছিল।

  • “হিংসাৰিহার যে কেচিন্ধিব্যং কাৰমুপাশ্ৰিতা: |

ভূতানীতি কৃত সংগ্ৰ তেবাং সংজ্ঞা প্রবক্তৃত্তি । গ্রন্থসংজ্ঞাতিভূক্তানি যন্মান্বেত্তানর ভিবষ্ণু । क्षिाश्च कूठशिप्रास्थिख s५ मिश्रष्ठाऽ ॥” অথৰ্ব্ববেদে ধাতুধান, দুৰ্ম্মতি । \ | | | | | | ! মার্কণ্ডেয়পুরাণে বালকদিগের শাপ্তির জন্তু মাতৃগণের সহিত ভূতগণের পূঞ্জ-বিধান আছে— “বিক্ষিপেঙ্গুইয়াচ্চৈবানলং মিত্রঞ্চ কীৰ্ত্তয়েৎ । ভূতানাং মাতৃভিঃ সাৰ্দ্ধং বালকানান্তু শাস্তরে ॥” (মার্ক-৫১৫৩) ভাগবতে লিখিত আছে—দুৰ্য্যোগের সময় মহাদেবের অনুচর ও ভূতগণ বিচরণ করিয়া থাকে। “এধা ঘোরতম বেলা ঘোরাণাং ঘোরদর্শন । চরস্তি যন্তাং ভূতানি ভূতেশামুচরাণি চ ॥%(ভাগ’৬৷১৪২৯) কিন্তু ঐ সকল ভূতের উৎপত্তি কিরূপে হইল, বহুপুরাণেই এ সম্বন্ধে সবিশেষ কোন কথা নাই। তবে বিষ্ণুধৰ্ম্মোত্তর ও গরুড়পুরাণ হইতে প্রেততত্ত্ব সম্বন্ধে অনেক কথা জানা যায় । বিষ্ণুধৰ্ম্মোত্তরে লিখিত আছে,—মরণের পর দাহাদি শেষ হইলে আতিবাহিক দেহ হয় । ইহা কেবল মানবদিগেরষ্ঠ হইয়! থাকে, অপর কোন প্রাণীর হয় না। তৎপরে তাহার উদ্দেশে পিও দিলে প্রেত ভোগদেহ প্রাপ্ত হয়। প্রেতপিও ন দিলে কিন্তু তাহার মুক্তি নাই, সে আকাশে শীত, বাত ও তাপে ঘোরতর যাতনা ভোগ করিয়া থাকে। সপিণ্ডাকরণের পর সে অন্য ভোগ দেহ প্রাপ্ত হয় । তৎপরে সে নিজ কৰ্ম্মানুসারে স্বর্গে বা নরকে যায়। গরুড়পুরাণে প্রেত সম্বন্ধে সবিস্তার লিখিত আছে। যথা,— "মৃতের চিতাকাৰ্য্য শেষ হইলেই প্রেতত্ব জন্মে। কেচ বলেন, চিতায় দিবার সময় হইতেই প্রেতত্ব ঘটে। আবার কোন কোন শাস্ত্রবিদ বলেন, যখনই প্রেতের নাম করিয়৷ পিও দেওয়া যায়, তখনই প্রেতত্ব প্রাপ্তি হয়। প্রাণ বহির্গত হইলেই প্রথম পিও, শ্মশানে যাইবার সময় অৰ্দ্ধপথে দ্বিতীয় পিও ও চিতারোহণকালে তৃতীয় পিও দিলে শবের আর কোন দোষ থাকে না । প্রথম দিবসে যেরূপ পিও দিবে,সেইরূপ দশ দিনেও দিতে হইবে। প্রথম দিনের পিণ্ডে মূদ্ধা, দ্বিতীয় দিনের পিণ্ডে গ্রীব ও স্কন্ধ, তৃতীয় দিনের পিণ্ডে হৃদয়, চতুৰ্থ দিনের পিণ্ডে হস্ত, পঞ্চম দিনের পিণ্ডে নাভি, ষষ্ঠদিনের পিণ্ডে কাট, সপ্তমদিনের পিণ্ডে গুহ, অষ্টম দিনের পিণ্ডে উরুস্বয়, নবম দিনের পিণ্ডে জালু ও চরণভূ, এবং দশম দিবসে প্রেত বায়ুদেহ ও অতিশয় ক্ষুধাতুর হয়। এই দিবস আমিষ পিও দিবার ব্যবস্থা আছে। একাদশ ও দ্বাদশ झिदएम ८७उ थाक्ष्ग्रा थाटक, प्ले निम नैौ”, अन्न, छल, बल्ल ७ আর ধাহা কিছু দেওয়া যায়, সে সকলই প্রেতশব্দ উল্লেখে দিতে হইবে। এই পিও জন্ত দেহ পাইলে যমদূতের প্রেতকে

  • tथठ व्क-4२० श्रृं♚ी आहेद ।