পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

竺 ধাহার হৃদয়ে আসক্তির লেশমাত্র নাই । কাষ্ঠ মধ্যে অগ্নি শ্লেষন লুকায়িত থাকে, সেইরূপ ব্ৰহ্মচারিগণের হৃদয়েও অনুরাগবছি প্রচ্ছন্নভাবে বিদ্যমঞ্চ থাকে। জবসর প্রাপ্ত হইলেই সেই অতুরাগরূপ আশীবিষ প্রকুপিত হয়। তখন সেই রাজৰ্ষি,শাক্যকছার সাহচর্য্যে ধ্যান ও অভিজ্ঞ আশ্রমপদে লইয়া গেলেন। উক্ত কোল ঋষির ঔরসে ও শাক্য- ; কণ্ঠ অমিতার গর্ভে দ্বাত্রিংশৎ পুত্র জন্মগ্রহণ করে । উহাদের । আকৃতি অতি মনোরম এবং উহারা সকলেই অজিনজট ধারণ । করিয়াছিল। অনস্তর অমিতা তাঙ্গর পুত্রগণকে বলিলেন, । তোমাদের মাতামহ কপিলবাস্ত নগরের রাজা, অতএব তোমরা | সেই স্থানে গমন কর । পিতামাতার অনুমতি গ্রহণপুৰ্ব্বক কুমারগণ কপিলবাস্ত নগরাভিমুখে ধাবিত হইল । কপিলবাস্তু | নগরের শাক্যগণ ঋষিকুমারদিগকে জিজ্ঞাস করিলেন, তোমরা । কে ? কোথা হইতে এখানে আগত হইয়াছ ? তাছার বলি- } লেন, অমুহিমবৎ প্রদেশে কোল নামক যে রাজর্যি বাস করেন, আমরা তাহার পুত্র ও শাক্যরাজ সিংহহমুর দৌহিত্র । আমা- | দের মাত সিংহহমুর দুহিত। শাক্যগণ এই কথা শুনিয়া ! প্রীত হইলেন। তাঙ্গর পূৰ্ব্বে যে কুণ্ঠরোগগ্ৰস্ত অমিতাকে | নিৰ্ব্বাসন করিয়াছিলেন, তিনি রোগ হইতে নিৰ্ম্মক্ত হইয়াছেন এবং তাহার গর্ভে ঋষিকুমারগণের উৎপত্তি হইয়াছে | জানিয় তাহীদের আহলাদের সীমা রহিল না। তাছার ঐ ! কুমারগণকে প্রভূত দান করিলেন । শাক্যকস্তাগণের সহ | উছাদের বিবাহ সম্পন্ন হইল। কোল নামক ঋষির ঔরসে কুমারগণের জন্ম হইয়াছিল বলিয়া তাহার কোলিয়বংশ নামে । থ্যাতিলাভ করেন। . . শাক্যগণের দেবদহনামক একট জনপদ ছিল । সেখানে । সুভূতি নামে এক সমৃদ্ধিশালী শাক্যরাজ বাস করিতেন। পূৰ্ব্বোক্ত কোলিয়বংশীয় কোন কন্যার সহিত সুভূতির বিবাহ হয় । সুভূতির মায়া, মহামায়, জড়িমায়া, অনস্তমায়, চুলীয়া, কোলীসোবা ও মহা প্রজাবতী নামে সাতট কন্য। জন্মে। : পূৰ্ব্বে উক্ত হইয়াছে যে সিংহহয় কপিলবার সিংহাসনে । অধিষ্ঠিত ছিলেন। সিংহহদুর শুদ্ধোদন, শুক্লোন, ধোঁতোন | ও অমৃতোদন নামক চারিপুত্র ও অমিতা নায়ী কণ্ঠ। জন্মিয় | ছিল। সিংস্থস্থলুর পরলোকপ্রাপ্তির পর শুন্ধোদন কপিলবাস্তুর সিংহাসনে আরোহণ করেন। পূৰ্ব্বোক্ত দেবদহের রাজা স্বভূতির • अनwानकत्रणडा, गश्वर५, बाख्रू, भश्ायणग, बूच्छब्रिठकयौं ! श्लानि अरश्७ श्शक चुन चाषाब्रिको वर्पिङ श्रब्राप्श् । } XIII > * [ sa } © | ". হইতে ভ্ৰষ্ট হইলেন। তিনি শাক্যকন্যাকে আহবান করিম। বুদ্ধদেব যে পাঁচটা কন্যা জন্সিয়াছিল, গুদ্ধোম উহাদের মধ্যে দুইটকে বিবাহ করেন । এই দুই কক্টায় নাম মায়া ও মহাপ্রজাবতী । শাক্যবুদ্ধের জীবনী । বৈশাখমাসের পূর্ণিমা তিথিতে মায়াদেবীর গর্ভের সঞ্চার তদমস্তুর দশমাস অতীত হইলে যায়াদেবী কপিলবাস্তু নগরের সান্নিধ্যে লুম্বিনী নামক পরম রমণীয় উষ্ঠান মধ্যে একটা পুত্র প্রসব করেন । পুত্ৰজাতমাত্রই শুন্ধোদনের সর্বার্থ সংসিদ্ধ হইয়াছিল বলিয়, তিনি পুত্রের সর্ষার্থ-সিদ্ধ বা সিদ্ধার্থ এই মাম রাখিলেন। সিদ্ধার্থের জন্মগ্রহণের সাতদিন পরে মায়াদেবীর মৃত্যু হয়। এই সময়ে সিদ্ধার্থ কপিলবাত্ত রাজধানীতে আনীত হন । কুমারের প্রতিপালনের ভার উহার মাতৃত্বস মহা প্রজ্ঞাবর্তী গৌতমীর হস্তে অপিত হয় । पोशाक्षौषअ । হিমালয় পৰ্ব্বতের পাশ্বে অলিত নামক এক মহর্ষি বাস করিতেন । এই সময়ে তিনি স্বীয় ভাগিনেয় নরদত্তের সহিত কপিলবাস্তু নগরে আগমন করেন । সিদ্ধার্থের দ্বাদশ প্রকার মহাপুরুষ লক্ষণ ও অশীতিপ্রকার অনুব্যঞ্জন দেখিয়া তিনি শুদ্ধোদনের নিকট জানাইলেন যে, যদি ঐ বালক সংসারাশ্রমে অবস্থান করে, তাহা হইলে রাজচক্রবর্তী হইবে, আর যদি গৃহত্যাগী হয়, তাৰ হইলে সম্যকৃ সম্বোধি লাভ করিবে । অনন্তর ঋযি অসিত স্বীয় তা শ্রমে প্রতিগমন করিলেন । কিয়ৎকাল পরে সিদ্ধার্থ গুরুগৃহে প্রেরিত হইলেন । সেথানে তিনি বিশ্বামিত্র নামক উপাধ্যায়ের নিকট মানাদেশীয় লিপি,শিক্ষা করেন। গুরুগৃহে গমনের পূৰ্ব্বেই তিনি ব্রাহ্মী, খরোষ্ট্রী, পুষ্করসারী, অঙ্গলিপি, বঙ্গলিপি, মগধলিপি, মাঙ্গলালিপি, মনুষ্যলিপি, তাজুলীয়লিপি, শকারিলিপি, ব্রহ্মলিপি, দ্রাবিড়লিপি, কিনারীলিপি, দক্ষিণলিপি, উগ্রলিপি, সংথ্যালিপি, অমুলোমলিপি, অৰ্দ্ধধনুৰ্লিপি, দরদলিপি, খাস্তলিপি, চীনলিপি, হৰ্ণলিপি, মধ্যক্ষরবিস্তরলিপি, পুষ্পলিপি, দেবলিপি, মাগলিপি, কিন্নরলিপি, মহোরগলিপি, অস্বরলিপি, গরুড়লিপি, মৃগচক্রলিপি, চক্রলিপি, বায়ুমরুল্লিপি, ভেীমদেবলিপি, অন্তরীক্ষদেবলিপি, উত্তরকুরুদ্বীপলিপি, অপরগৌড়লিপি, পুৰ্ব্ববিদেহলিপি, উৎক্ষেপলিপি, নিক্ষেপলিপি, বিক্ষেপলিপি, প্রক্ষেপলিপি, সাগরলিপি, বঞ্জলিপি, লেখপ্রতিলেখলিপি, অনুক্রতলিপি, শাস্ত্রাবৰ্ত্তলিপি, গণনাবর্তলিপি, উৎক্ষেপাবৰ্ত্তলিপি, অধ্যাহরিশীলিপি, সৰ্ব্বরাত্রসংহারিণীলিপি, বিদ্যালু লোমালিপি, বিমিশ্রিতলিপি, ঋষিতপস্তপ্ত, রোচমান, ধরণী • at বৃত্তাজ - ললিঙ্কতির বুদ্ধচরিতক্ষাব্য, ----- गरकॉप्छाडूब्रिहू, %ाtना३ cङ्गार्ण श्छ|नि अप्इब अश्वनब्रt१ णिथिठ श्हेण ।