পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बैिठjांबणांद्रश्न ]بده [ নিত্যানিত্যসংযোগবিরোধ Tত স্থান १कयाख्याधरभद्र निशा। १शंद्र खे”र्षि आवभ, ইনি ব্ৰহ্মপূত্রপুস্তিষ্ঠায়সংগ্রহ, মিতাক্ষর (ছাঙ্গোগোপনিষটীকা), ਸਿ਼ ( বৃহদারণাকটাক ), শিক্ষাপত্রী ও সৎকৰ্ম্মব্যাখ্যানচিন্তামণি প্রভৃতি গ্রন্থ প্রণয়ন করেন । • বেদকের পুত্র। ইনি ইষ্টকালশোধন ও মিষেকবিচারসিদ্ধান্তরাজ রচনা করেন। ৫ অদ্বৈততত্ত্বীপপ্রণেতা। ৬ কমনীপিক, তন্ত্রলেশ, সিদ্ধসিদ্ধাস্তপদ্ধতি ও সুন্দরীপূজাতন্ত্র প্রভৃতি গ্রন্থপ্রণেতা । مےনিত্যানন্দ ঘোষ, একজন বাঙ্গালী কবি। প্রায় তিনশত বর্ষের অধিক হইল, ইনি বাঙ্গালাভাষায় অষ্টাদশপৰ্ব্ব মহাভারত প্রকাশ করেন। নিত্যানন্দ দাস, একজন প্রসিদ্ধ বৈষ্ণব কবি। ইনি পদকর্তা বলরামদাস নামে খ্যাত। ইনি ঐখগুনিবাসী আত্মারামদাসের পুত্র, বৈদ্ধবংশসস্থত। ইহার মাতার মাম সৌদামিনী । ইনি পিতামাতার একমাত্র সপ্তান। পদকল্পতরু প্রভৃতি সংগ্ৰহ পুস্তকে আত্মারাম-দাসকৃত কএকটা পদাবলী পাওয়া যায়। পদকল্পতরুর কবিবন্দনায় পদকর্তা বলরামদাসকে ‘কবিনুপবংশল্প' (কবিরাজ ) বলা হইয়াছে। মরোত্তমবিলাস প্রভৃতি গ্রন্থে, ইনি বলরাম কবিরাজ বলিয়া উল্লিখিত হইয়াছেন এবং বৈষ্ণববন্দনায় ইনি ‘সংগীতকারক" ও "মিতাননা-শাখাভূক্ত' বলিয়া নির্দিষ্ট হইয়াছেন । ইনি প্রেমবিলাস নামে একখানি কাব্য রচনা করেন। গ্রন্থখানি ২০ অধ্যায়ে সমাপ্ত । ইহাতে প্রীনিবাল ও শুীমানদের কথাই প্রধানতঃ বর্ণিত হইয়াছে। প্রায় ৩৫০ বৎসর অতীত হইল নিতানন্দদাস প্রেমবিলাস রচনা করেন । ইহার রচনা জটিল । নিত্যানন্দনাথ, রত্নাকরপদ্ধতিতন্ত্রপ্রণেতা। নিত্যানন্দমনোভিরাম, একজন গ্রন্থকার। ইনি শৈব ছিলেন, বচনার্থ নামে ইহার কৃত একখানি গ্ৰন্থ পাওয়া যায় । নিত্যানন্দরস (পুং ) ঔষধবিশেষ। প্রশ্বত প্রণালী-চিন্ধু ! লোখ-পারদ অর্থাৎ হিঙ্গুল দ্বারা শোধিত পারদ, গন্ধক, তাম্র, কাংস্ত, বঙ্গ, ইরিতাল, ভূতে, শম্বভষ্ম, কড়িভন্ম, ত্রিকটু, ত্রিকলা, লেছ, বিড়ঙ্গ, পঞ্চলৰণ, চই, পিপুলমূল, হবুধা, বচ, পল, আকনাদি, দেবদারু, এলাচি, বিন্ধড়ক, তেউস্ট্রী, চিতামুল, দন্তীমূল এই সকৰ ত্রবা সমপরিমাণে হরীতকীর কাথে মর্দন করিয়া বটিক প্রস্তুপ্ত ঋরিতে হইবে, বটিকার পরিমাণ শরডি । অমুপান শীতল জল। প্রাতঃকালে ইহা পেলনীয়। এই ঔষধ সেবন করিলে কফৰাতোখ কি রক্ত-মাংসাশ্রিত শ্লীপদ ৰোগ আগু প্রশমিত হয়। ইহা স্বীপদাধিকারের একটী উত্তম ঔষধ এবং অর্ব, গণ্ডমাল, ৰাতত্ত্বক, ককাতোৰঘরোগ, অগ্রবৃদ্ধি, বাতকফ, গুদরোগ, কৃমি প্রভৃতিরোগে উপকারী। প্লীপদরোগে ইহার পর জার কোন ঔষধ নাই। ইহাতে অগ্নিবৃদ্ধি হয়। ইমান গহননাথ জগতের ছিভের জন্ত এই ঔষধ প্রকাশ করেন । { ভৈষজ্যর” শ্লীপদাধি” ) মিত্যানন্দ শৰ্ম্ম, ইমি উপাসনা-তত্ত্ব নামে একখানি ভক্তিগ্রন্থ রচনা করেন । নিত্যানন্দামুচর, অপরোক্ষাস্থস্থতিটাকাপ্রণেতা। নিত্যানন্দাশ্রম (পুং) একজন টীকাকার। নিতানন্দ দেখ। ] নিত্যানিত্যবস্তুবিবেক (পুং ) নিত্যঞ্চ অনিত্যঞ্চ নিত্যানিতো তে চ তে বস্তুণী মিত্যানিত্যবন্তনী, তয়োর্বিবেকঃ মিত্যামিত্য বস্তর বিবেক, বেদাস্তমতে—ব্রহ্মবিদ্যায় অধিকার লাভ করিতে হইলে, নিত্যানিত্যবস্তুধিবেক আবশ্বক, এই বস্তু নিত্য, এই বস্তু অনিত্য, ইহার সমাক্‌ বিবেক বা জ্ঞান নিত্যানিতাবস্তুবিবেক । ব্ৰহ্মই একমাত্র নিত্যবস্ক, ব্রহ্ম ভিন্ন যাহা কিছু দেখা যায়, তাহা সকলিই অনিত্য, এই প্রকার জ্ঞানের নাম নিত্যনিত্যবস্তুবিবেক জ্ঞান । - “ব্ৰহ্মং সত্যং জগন্মিথ্যেত্যেবং রূপে বিনিশ্চয়ঃ । সোহয়ং নিত্যানিত্যবস্তুবিবেকঃ সমুদাহৃতঃ ॥” ( শব্দার্থচিন্তামণি ধৃতবাক্য ) নিত্যানিত্যবস্তুবিবেকঙ্কানই মুমুক্ষুদিগের প্রধান সোপান। যেমন লোকসমূহের মরুমরীচিকায় জলভ্রাস্তি হইয়াথাকে, সেইরূপ অবিদ্যাধিষ্ঠিতজীবের গ্রহ্মে দৃশু-গ্ৰাপ্তি হয়। এই দৃপ্ত প্রপঞ্চ মিথ্যা, ব্ৰহ্মই সত্য, মুমুকুদিগের প্রথমে এই জ্ঞান উপাৰ্জ্জন করিতে হয় । এই জ্ঞান যথন দৃঢ় হয়, তখন নিত্যানিত্যবস্তুধিবেক হইয়াছে জানিতে হুইবে । এই নিত্যানিত্যবস্তৃবিবেক লাভ করিতে হইলে শম, দম, উপরতি ও তিতিক্ষ এই সাধনচতুষ্টয়সম্পন্ন হইতে হইবে । এই সকল সাধন দ্বারা চিত্ত নিৰ্ম্মল হইলে “আমি” এই জ্ঞান ও তাহার আলম্বন দেহ, ইঞ্জির ও মন সমস্তই ভ্ৰান্তিমাত্র, অন্য কিছু মহে । সুতরাং আমি-জ্ঞান ও অমি-জ্ঞানের অালম্বন সমস্তই রজ্জ্বতে সর্পবোধের স্তায় মিথ্যা, ব্রহ্মে যখন এই জ্ঞান অবিচাল্য হয়, তখন আপনা হইতেই “অহং জ্ঞানটী ইঞ্জিয় মন এ সকলকে ত্যাগ করিয়া ব্রহ্মে গিয়া অবগাহন করিতে থাকে । ” অহংজ্ঞান ব্ৰহ্মাবগাহী হইলেই তত্বজ্ঞান হয়। জ্ঞান হইলেই মুক্তি । অতএব নিত্যানিত্যবস্তুবিবেকই তত্ত্বজ্ঞানের প্রধান সাধন বলিতে হইবে। প্রথমে যাইতে নিত্যানিত্যবস্ববিবেক হয়, তাহার চেষ্ট। করা সৰ্ব্বতোভাবে বিধেয় । ( বেঙ্গাস্তসার ) নিত্যানিত্যসংযোগবিরোধ (পুং ) নিত্যস্ত অনিত্যন্ত একত্র