নিবৃত্তসন্তাপনীয় [ ২১৯ ] -o-o-o-o: অরুণবর্ণ, কৃষ্ণবর্ণ মণ্ডলবিশিষ্ট, ই অৱস্ক্রিপ্রমাণ দীর্ষ, ও গোনসের (মণ্ডলীবেড়াসাপ) মত, ইহাকে গোনসী কহে । ক্ষীয়যুক্ত, সরোম, মৃদ্ধ ও ইক্ষুরসের ন্যায় রসবিশিষ্ট হইলে, তাহাকে কৃষ্ণকাপোতী কহে । কৃষ্ণসৰ্প স্বরূপ ও কমলেস্তৰ হইলে বারাহী জানিতে হইবে। একটা পত্র, অতিশয় বীৰ্য্যবানু, অঙ্গনপ্রভ, কমঞ্জীত এবং শ্বেতকাপোর্তীতে সংস্থিত ছত্রা ও অতিছত্রা এই দুইয়েরই এইরূপ লক্ষণ জানিতে হইবে । এই সকল ঔষধৰার জরা ও মৃত্যু নিবারিত হয়। ময়ূরের লোমের স্তায় দ্বাদশটা পত্রবিশিষ্ট, কনাজাত ও স্বর্ণবর্ণ ক্ষীয়বিশিষ্ট হইলে, তাহাকে কন্যা নামক ওষধি কহা যায় । দ্বিপত্র, হস্তি, কৰ্ণ, পলাশের নায় পত্র, প্রচুর ক্ষীরবিশিষ্ট ও গঙ্গাকৃতি কন্দ, ইহাকে করেণু কহে। অজার স্তনের ন্যায় কল, সঙ্গীর, চন্দ্র বা শখের ন্যায় শ্বেত, অথচ পাণ্ডুর এবং ক্ষুপ বৃক্ষের সদৃশ, ইহাকে অজানাদক ওষধি কহে । শ্বেতবর্ণ বিচিত্র পুষ্পবিশিষ্ট, কাকদিনীর ন্যায় ক্ষুদ্রবৃক্ষ, ইহাকে চক্রক বলে। ইহা দ্বারা জরামৃত্যুনাশ হয়। মূলবিশিষ্ট, কোমল রক্তবর্ণ পঞ্চপত্রবিশিষ্ট ও সৰ্ব্বদা সূর্যের অনুবন্তী হইলে, ইহাকে আদিত্যপর্ণিনী কহে । কনকের আভাবিশিষ্ট, সক্ষীর ও দেখিতে পদ্মিনীর ন্যায় এবং বর্ষার অপগমে যে চতুর্দিকে প্রসারিত হয়, তাহাকে ব্ৰহ্ম- | সুবর্চলা কহে । অরতুিপ্রমাণ বৃক্ষ, দ্বি-অঙ্গুলপরিমিত পত্র, নীলোৎপলসদৃশ পুষ্প এবং অঞ্জনসল্লিভ ফল হইলে, তাহাকে প্রাবণী বলে। এই সকল লক্ষণবিশিষ্ট, অধিকন্তু কনকবর্ণ ক্ষীর ও পাণ্ডুবৰ্ণ হইলে, তাহাকে মহাশ্রাবণী বলে। গোলোমী ও জঙ্গলোমী রোমবিশিষ্ট এবং কন্দযুক্ত। মূলজাত, হংসপদী লতার হ্যায় বিচ্ছিন্নপত্রবিশিষ্ট, অথবা সৰ্ব্বতোভাবে শখপুষ্পীর সদৃশ, অতিশয় বেগবিশিষ্ট ও সপনিৰ্ম্মোকতুল্য, ! ইহাকে বেগবতী কহে। ইহা বর্ষাস্তে জম্মিয় থাকে । এই সকল ঔষধ নিম্নলিখিত মন্ত্রে অভিমন্ত্ৰণ করিয়া তুলিতে হয় । মন্ত্ৰ—“মহেঞ্জরামকৃষ্ণীণাং ব্রাহ্মণীনাং গবামপি । তপসী তেজসাবাপি প্রশাম্যধ্বং শিবায় বৈ ৷” শ্রদ্ধাহীন, অলস, কৃতঘ্ন ও পাপকারী প্রভৃতি, ইহার এই সকল ওষধি প্রাপ্ত হন না । দেবতারা পানবশিষ্ট অমৃত সোমে, অথবা সোমতুল্য এই সকল ওবধিতে ও চক্সে নিহিত করিয়াছেন। ওষধিপ্রাপ্তির স্থান –দেবমুনা নামক স্কুদে ও সিন্ধুনদে বর্ষায় অন্তে ও মধ্যে ব্ৰহ্মমবর্চলা নামক ওষধি পাওয়া যায়। উক্ত জুই প্রদেশে হেমস্তের শেষে আদিত্যপর্ণিনী এবং বর্ষার প্রারম্ভে গোনসী পাওয়া যায়। কাশ্মীরপ্রদেশে ক্ষুদ্র মানস নামক দিব্য-সরোবরে করেণু, কল্প, ছত্রা, অতিছত্রা, গোলোমী Х (9 भिड्रेडि io- f_*-* জমজলোমী ও মহাপ্রাবণী পাওয়া বায় । এই স্থলে বসন্তকালে কৃষ্ণবর্ণ গোমীও পাওয়া যায়। কৌশিকী মুণীয় পারে भूर्कनिएक उिन cयायन छूमि रथौकशांक्ष। औई दर्वी कब्र উপরিভাগে খেতকাপোতী জন্মে। মলয় ও মললেজু লামক পৰ্ব্বতে বেগবতী ওষধি জন্মে। এই সকল ওষধি কান্তিকীপূর্ণিমাতে সেবন বিধেয়। যাহার অত্যুচ্চ শৃঙ্গে দেবগণ বিচরণ করিয়া থাকেন, সেই সোমগিরি ও অর্থ গিরিতে সকল প্রকার ওষধি প্রাপ্ত হওয়া যায়। এতদ্ভিন্ন নদী, পৰ্ব্বত, সরোবর, পবিত্র অরণ্য ও আশ্রম সৰ্ব্বত্রই ওবধি অনুসন্ধান করা কর্তব্য। যেহেতু এই বযুদ্ধর সৰ্ব্বত্রই রত্নধারণ করেন। উপরিউক্ত ওষধি সকল সেবনের নাম নিবৃত্ত-সন্তাপনীয় রসায়ন । ( সুশ্রুত চিকি° ৩• অঃ ) নিবৃত্তাত্মন (ত্রি) নিবৃত্তঃ বিষয়েভাঃ উপরত আত্মা অন্তঃকরণং যন্ত । ১ বিষয়য়াগশূন্ত চেতষ্ক, যাহার চিত্ত বিষয়রাগণুষ্ঠ। (পুং ) ২ বিষ্ণু ! ( ভারত ১৩৷১৪৯৯৬ ) নিবৃত্তি ( স্ত্রী) নি-বৃত-ক্তিন । ১ নিবৃত্তি, অপ্রবৃত্তি, পৰ্যায়-- উপরম, বিরতি, অপরতি, উপয়তি, আরতি । ( হেমচন্দ্র ) "বাস্তোদকঞ্চ সমধু পীতমন্তর্গতন্ত বৈ। - পাপরোগস্ত সন্তাপনিষ্কৃত্তিং কুরুতে শিব ॥” ( গরুড়পু ১৯৬) ২ হ্যায়মতসিদ্ধ যত্নভেদ । “প্রবৃত্তিশ্চ নিবৃত্তিশ্চ তথা জীবনকারণম্। এবং গ্র্য ত্রৈবিধাং তান্ধিকৈ পরিদর্শিতমূ৷" ( ভাষাপরি' ) প্রবৃত্তির প্রাগভাব। “প্রবৃত্ত পাধিন বিনাশং প্রাপ্তান প্রাগভাবএব স্বনিবৃত্তিনিরীকরণাৎ সাধ্যমানে নিবৃত্তিরিত্যুচ্যতে।" ( একাদশীতৰ ) ৪ মহাদেব ! ( ভারত ১৩৷১৭৩১ ) নিবৃত্তি, ১ বৌদ্ধদিগের নিবৃত্তি ও ব্রাহ্মণদিগের মোক্ষ একই। নিবৃত্তি বা নিৰ্ব্বাণ শব্দের অর্থ পুনর্জন্ম হইতে মুক্তিলাভ করা । ২ তীর্থবিশেষ। এই স্থানে, বিজয়নগরের প্রসিদ্ধ রাজা নরসিংহদেব অনেক দান করেন । ৩ একটী জনপদ। বরেঞ্জের উত্তর এবং বঙ্গদেশের পশ্চিমে বিরাটরাজ্যের সন্নিকটে স্থিত। ইহা গে, মেষ, মহিষ, ছাগল প্রভৃতির চারণের জন্য বিশাল ক্ষেত্রসমূহে পরিপূর্ণ। ইহার অন্য নাম মৎস্ত। কারণ এখানে বহুবিধ মৎস্ত পাওয়া যায়। কিন্তু এই স্থানের যে অংশে পাহাড়ী ও জঙ্গলবাসির বাস করে, সেই অংশই সাধারণতঃ উক্ত নামে অভিহিত । ইহার প্রধান নগর বর্ধনকুঠ, কাচ্ছপ ५द१ ॐौब्रज यां दिशंग्निरु । शिर्डौम्न म*ांग्रपैंौ ७ब्रांनौठौtब्र অৰস্থিত এবং প্রথমটা একজন মুসলমানশাসনকর্তার অধীন।
