পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मैौल [ २¢¢ ] :דאו SBBBSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS পৃথিবীতে ২৫-৩•• প্রকায় নীল গাছ দেখা যায়, তন্মধ্যে छोख्नङदएर्ष 3ोब्र 8० ब्लकम आोtछु । cष नैौण श्हेंtऊ ब्र६ ॐलठ श्ञ, ‘डांशंद्र गङांनिक नांग Indigofera tinctoria trtni s frestrs str, Heyrs নীলিক, ভোটে বস্ন, তুর্কী ওসম, সিন্ধুপ্রদেশে জিল বা নীর, বোম্বাই অঞ্চলে নীল বা গুলি, মহারাষ্ট্রে নীলি, গুজরাটে গলি বা নীল, তামিল নীলম্ব, তেলণ্ড নীলমঙ্গু, কণাড়ী নীলী, ব্ৰন্ধে মৈনাই, মলয়ে নীলম্ব, আরবী নীলাজ, পারসী নীল । নীলের অাদি ইতিহাস সম্বন্ধে কিছুই জানা যার না। প্রাচীন উদ্ভিদবিস্তাবিশারদ পণ্ডিতগণ বলিয়াছেন যে, ভারতবর্ষ, আফ্রিকা এবং আরবদেশে ইহ বদ্যাবস্থায় জন্মিত। কিন্তু যে ists gēts go zrzs «R, ( wests Iudigofera tinctoria) नौलठूक्र । তাহা প্রথম কোন দেশে জন্মে, চাহার কোন নির্দিষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায় নাই। কেহ কেহ বলেন, সৰ্ব্বপ্রথমে গুজরাটে জন্মে, কেহ বা বলেন ভারতবর্ষে জন্মে ; এষ্টরূপে বিভিন্ন লোকে বিভিন্ন মত প্রকাশ করিয়াছেন। ডি কান্দোলি লিখিয়াছেন যে, সংস্কৃত কবিগণ যখন 'নীলি’ শব্দ ব্যবহার করিয়াছেন, তখন ইহ নিশ্চয়ই ভারতবর্ষের বৃক্ষ। নীল রং পৃথিবীর অনেক otras esfors for i å fyw (Indigofera tinctoria) ছাড়া অন্যান্ত বৃক্ষ হইতেও নীল রং প্রস্তুত হইত। অতএব বিভিন্নদেশে বিভিন্ন প্রকার গাছ হইতে নীল রং পাওয়া যাইত। নীল শকের অর্থ কৃষ্ণ () বর্ণ এবং কাহারও মতে কালে এই অর্থে ব্যবহৃত হয়। এই অর্থে সংস্কৃত কবিগণ নীলমক্ষিক, নীলপক্ষী, নীলগে প্রভৃতি অনেক শব্দ ব্যবহার করিয়া গিয়াছেন। খৃষ্টীয় পঞ্চদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে যখন ভারতবর্ষের সত্তি য়ুরোপের বাণিজ্য আরম্ভ হইল, তখন এদেশ হইতে নীল প্রেরিত হইতে লাগিল। সেখানকার উদ্ভিজজাতবর্ণের গাঢ়ত সম্পাদনাখ নীল মিশান হইত। যুরোপের মধ্যে হলগুদেশের লোকের নীল রং করিতে সুদক্ষ বলিয়া প্রথমে প্রসিদ্ধ হয় । এমন কি, খৃষ্টীয় ১৭শ শতাব্দীর প্রথমেও ইংরাজের রং করিবার জন্ত তথায় কাপড় পাঠাইয়া দিত। এই ব্যবসা করিয়া অনেক ওলন্দাজ বড়লোক হইয়াছিল। ১৬৩১ খৃষ্টাব্দে ওলন্দাজইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি নামে একটী কোম্পানি গঠিত হয় এবং হলণ্ডে যথেষ্ট নীল আনীত হয় । এই নিমিত্ত অন্তান্ত ব্যবসারীদের যথেষ্ট ক্ষতি হইতে লাগিল । ফরাসীদেশে রঙের আয়ের উপর রাজার আয় নির্ভয় করিত ; এই নিমিত্ত রাজা ১৫৯৮ খৃষ্টাব্দে তথায় নীল রপ্তানি বন্ধ করিয়া দিলেন । ১৬০৯ খৃষ্টাব্দে ৪র্থ হেনরী (Henry I w) আদেশ ঘোষণা করিলেন যে, যদি কেহ নীল রং ব্যবহার করে, তবে তাঁহায় প্রাণদণ্ড হইবে । জৰ্ম্মণীতেও নীল ব্যবসা খৰ্ব্ব করিবার নিমিত্ত্ব কঠোর আইনজারি হইয়াছিল। এই প্রকারে যুরোপের সর্বত্রই sits 5tto ( Woad plantation ) for oase & দেখিয়া, নীল ব্যবহার বন্ধ করিবার চেষ্টা হইতেছিল; কিন্তু কিছুতেই সে চেষ্টা ফলবতী হয় নাই। অল্পদিন মধ্যেই ভারতের নীল রং তথাকার চিরপ্রচলিত রঙ্গের স্থান অধিকার করিল। রাণী এলিজাবেখের সময়ে, ১৫৮১ খৃষ্টাব্দে নীল রং ও ওয়াড় হইতে প্রস্তুত রং সমভাবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। পশমে ঈষৎ কালো রং দেওয়ার নিমিত্ত তখন নীল ব্যবহৃত হইত। তখনও তথায় ইহার নীল রংক্সপে ব্যবহার অজ্ঞাত ছিল। অল্পকালের মধ্যে ইংলগুবাসিগণ নীল বিষাক্ত দ্রব্য বলিয়া আপত্তি উথাপন করিলেন ; অতএষ ইহার ব্যবহার বন্ধ করা ছইল। ১৬৬৩ খৃষ্টাদ পৰ্য্যস্ত এই আইন প্রচলিত ছিল। তাহার পর ২য় চালর্স বেলজিয়ম্ হইতে সুকৌশলী নীলকরদিগকে অনিয়ন করিলেন। তাহারা ইংলণ্ডের লোকদিগকে তদ্বিষয়ে শিক্ষা দান করিতে লাগিল। এদিকে ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি স্বরাট এবং বোম্বাই হষ্টতে প্রচুর পরিমাণে নীল প্রেরণ করিতে লাগিলেন । এই সমস্ত প্রাচীন বিবরণ মধ্যে বঙ্গদেশজাত নীল সম্বন্ধে কোন উল্লেখ দেখা বায় না । কেহ কেহ বলেন যে চন্দননগরে ফরাসীদের একটা নীল কুণ্ঠী ছিল। এই কুঠী হইতেই ভারতবর্ষে নীলচাষের পুনরভূদয় হইয়াছিল, কিন্তু ইহাতেও ততোধিক উন্নতি হয় নাই। পরে যখন ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি দেখিল য়ে, নীলের জুগু