পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নীলকণ্ঠ - [ २७१ ] নীলকণ্ঠ श्रीशैौ श्रुंटङ्क शोकांब यथयठिः भइनक्विग्नान्न चष्ठाड दrांधांठ জন্মিল। বিষ্ণু ইহা দেখিয়া তৎক্ষণাৎ কুৰ্ম্মরূপধারণপূর্বক মনারপতিকে পৃষ্ঠে ধারণ করেন। তৎপরে দেবদৈত্যগণ সানন্দে মন্থনকার্য সম্পন্ন করিতে লাগিলেন। মন্থন করিতে করিতে সমস্ত ঔষধের গাছগুলি, সমুদ্রজলে বা দুখে মিশ্রিত হইলে, একপ্রকার ভীষণ বিষ* সমুত্রের উপরে ভাসিয়া উঠে । উহার ভয়ানক গন্ধ ও তেজে বহুসংখ্যক দেব ও দৈত্য মৃত্যুর ক্রোড়ে শয়ন করেন। এই ব্যাপার দেখিয়া মৃত্যুভয়ে স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতালবাসী সকলেই সেই পতিতপাবন মৃত্যুঞ্জয় মহাদেবের শরণাগত হন। শরণাগতপালক আশুতোষ প্রাণিক্ষণের ক্লেশ দুষ্ট করিতে প্রতিশ্রীক্ত হইয়া সেই ভয়ানক বিষ, অতিসুথসেবা পেয়জ্ঞানে পান করিয়া জগতের আনন্দ বর্ধন করেন। যিনি অনাদি ও অনন্ত, অজর ও অমর, অজুর ও অজেয় এই সামান্ত বিষে তাহার কোন অনিষ্ঠ সস্তাবনা না থাকিলেও, সেই সৰ্ব্বৌষধিনিয়স্তাও এই ভয়ানক বিষের বীর্যধারণ করিতে সম্পূর্ণ সমর্থ হন নাই। ঐ ভয়ানক বিধ পরিপক না হওয়ার তিনি অত্যস্ত অস্তদাহ অনুভব করিতে থাকেন। অবশেষে উহু উৰ্দ্ধগামী হইয় তাহার গলদেশ নীলাকারে পরিণত করে । সেই হেতু মহাদেব নীলকণ্ঠ নামে অভিহিত । ২ ময়ুর । “ষামধ্যাস্তে দিবসবিগমে নীলকণ্ঠঃ সুহৃদ্ধঃ ” ( মেঘদূত ৭৯ ) ৩ পীতসার । ৪ দাতুহে। ৫ গ্রামচটক । ৬ খঞ্জরাট । বিজয় দশমীর দিন নীলকণ্ঠ ( খঞ্জন ) দর্শন করিতে হয় । “ক্লত্বা নীরাঞ্জনং রাজা বলবৃদ্ধে যথাবলম্। শোভনং খঞ্জনং পশ্বেং জলগে গোষ্ঠসন্নিধে ॥” ( তিথিতত্ত্ব ) রাজ। নীরঞ্জন কার্য্য সমাপন করিয়া গোষ্ঠ সন্নিধানে জলের উপর থাকির জলগ হইয়া খঞ্জন দর্শন এবং পরে তাহাকে এই মন্ত্রে প্রণাম করিবেন । মন্ত্ৰ— “নীল গ্রীব শুভগ্রীব সৰ্ব্বকামফলপ্রদ। পুথিব্যামৰতীৰ্ণোহসি খঞ্জরাট নমোহস্ত তে ॥" *অংযোগযুক্তো মুনিপুত্রকত্বমদৃশ্যতামেতি শিখোদগমেন । ত্বং দৃপ্তসে প্রাবৃষি নিৰ্গতায়াং ত্বং খঞ্জনাশ্চৰ্য্যময়ে নমস্তে ॥” ( তিথিতত্ত্ব ) যদি অঙ্ক, গো, গঞ্জ, বাজি বা মহোয়গ ইহাতে অবস্থিত হইয়া খঞ্জন দর্শন করা হয়, তবে রাঙ্গালাত ও কুশল इहैद्र! थाटक । ठज़, अश्,ि cक*, न९, ८ब्रांभ ७ फूय देशष्ठ अवशांन করিয়া দেখিলে দুঃথ হইয়া থাকে। • ८कान ¢कांन मtङ दांशकिब्र मूष एहेष्ठ'भे विष दरिब एक । “অজেযু গোধু গজবাঞ্জিমছোয়গেৰু। রাজাপ্রদ কুশল গুচিশালে । இ ভম্মান্থিকেশনখয়োমতুষেধু দৃষ্টে । দুঃখং দদাতি বহুশঃ খলু খঞ্জরটঃ ॥” ( তিথিতত্ত্ব ) যদি অশুভ খঞ্জন দর্শন হয়, তাহা হইলে দেবতা ও ব্রাহ্মণদিগকে পুঞ্জ ও দান এবং সৰ্ব্বৌষধি জলে স্নান করিতে হয়। "অশুভং খঞ্জনং দৃষ্ট, দেবব্রাহ্মণপূজনম্। দানং কুৰ্ব্বত কুৰ্য্যাচ্চ স্নানং সৰ্ব্বৌষধীজলৈঃ ॥" ( তিথিতত্ত্ব, দুর্গোৎসবতত্ত্ব ) এই পক্ষীর গলদেশ নীলবর্ণযুক্ত সেই জন্ত ইহাকে নীলকণ্ঠ ( Cyane-ula Suecica. ) <ttm I বাঙ্গালাদেশে ইহাদের নাম নীলকণ্ঠ সিন্ধুদেশে কৃষক, হিন্দী হাসনী-পিন্ধা । পুংপক্ষির সমুদয় গাত্র ও পক্ষের বর্ণ কট। গলার কণ্ঠভাগ গাঢ় নীল, মধ্যস্থলে পাগুটিয়া রং । গলদেশের নীলরঙ্গের পর একটী কালদাগ ও তাহার নীচে পাগুটিয়া রঙ্গের রেখা দৃষ্ট হয়। চক্ষু হইতে নাসারন্ধ পর্যাস্তু একটা দাগ অাছে, পেট পাঞ্জর ও পুচ্ছের তলভাগ ঈষৎ সাদ ও মধ্যভাগ কটা। স্ত্রী-পক্ষীর সমগ্র তলদেশ ঈষৎ সাদা এবং বক্ষস্থল বিন্দুযুক্ত কটা রেখাসমম্বিত। কোথাও কোথাও পক্ষিবিশেষের উপরোক্ত রঙ্গের বিভিন্নতা দেখা যায় । ঠোট কাল, চক্ষুর তারার পাশ্ব কটা, মুখবিবর হরিদ্রাভ, পদদ্বর অমুজল মাংসবর্ণ। ইহার লৰে ৫ হইতে ৯, ও লেজ ২-৩ ইঞ্চ । শীত ঋতুতে ইহারা সমগ্র ভারত, সিংহলদ্বীপ, দক্ষিণচীন ও উত্তর আফ্রিকায় আসিয়া দেখা দেয়। গ্রীষ্মের প্রাচুর্ভাব হইলে হিমালয়ের উত্তরে শীতপ্রধানদেশে পলাইয়া যায়। ( ক্লী ) ৭ মূলক, মূল। ( রাজনি" ) ৮ পীতসালবৃক্ষ। নীলকণ্ঠ, নেপালের অন্তর্গত একটা তীর্থস্থান। কাটমও হইতে সেখানে যাইতে প্রায় ৮ দিন লাগে। অক্ষা" ২৮* ২২ উঃ এবং ভ্রাঘি ৮৬ ৪ পূঃ । পরিব্রাজকগণ জুলাইমাসের শেষ ভাগ হইতে আগষ্টমাসের প্রথম কয়েক দিন মধ্যে এই স্থান ভ্রমণ করিতে গিয়া থাকেন। অল্পসময়ে তুষার ও বৃষ্টির জন্য এখানে যাওয়া যায় না। এই স্থানে ৮টা প্রস্রবণ অাছে, তন্মধ্যে একটা উষ্ণ স্বৰ্য্যকুণ্ড ইহার ১ মাইল দূরে অবস্থিত এবং এই কুণ্ডের ঠিক পরেই উচ্চ গোসাইন্থান নামক গিরিশৃঙ্গ উৰ্বদিকে গগনভেদ করিয়া দণ্ডায়মান আছে। এই পাহড়ের পূর্বদিক্ হইতে কৌশিকী নদীর একটী শাখা উৎপন্ন হইস্বাছে। এখানকার লোক সাধারণতঃ অর্ষ দরোগাক্রাপ্ত হয় । স্কন্দপুরাণে হিমবৎখওে নীলকণ্ঠমাহাত্ম্য বর্ণিত আছে। নীলকণ্ঠ, ১ একজনপণ্ডিত। ইনি জ্ঞানীরচরিতের একখানিটীক্ষা