পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बैौलिकां নীলাণী (স্ত্রী) নীলং নীলবৰ্গং জগুতে ৰাপ্নোতি আশ-জ4 গৌরাত্বিাং ভীৰু। ১ নীলনিগুৰ্ত্তী । ২ নীলসিন্ধুবার। (রাজনি") মালাশোক (পুং ) নীলঃ নীলবর্ণ অশোকঃ। নীলবর্ণ অশোক ।

  • সালেন কক্সবালী রক্তাশোকেন রক্তায়ানী চ । পাওকঃ কীরিকর নীলাশোকেন স্বকরক।" (বৃহৎস ২৯) নীলাশ্মন (পুং) নীল নীলবর্ণ অঙ্গ। নীলবর্ণগ্রস্তরভেল,

নীলকান্তমণি, নীলমণি ।

  • নীলাশ্মদ্যুতিভিদুরাস্তসোইপরত্র।” ( মাঘ ) নীলাশ্ব (পুং ) দেশভেদ । ( রাজত ৮৩২১৫ ) নীলসন (পুং ) নীলঃ নীলবর্ণ অসনে বৃক্ষভেদঃ । ১ অসনবৃক্ষবিশেষ । চলিত পিয়াদাল গাছ। পৰ্য্যায়-নীলবীজ, নীলপত্র, মুনীলক, নীলক্রম, নীলসার, নীলনির্যাসক । ইহার গুণ-কটু, শীতল, ক্যায়, সারক, কুষ্ঠ, কও, ও দক্রনাশক। অসনবৃক্ষ মধ্যে সিতাশনই শ্রেষ্ঠ । ( রাজনি” ) ২ রতিবন্ধবিশেষ ।

“লিঙ্গোপরিস্থিত নারী শয্যাং কৃত্ব' পদদ্বয়ম্। হৃদয়ে দত্তহস্তী চ বন্ধে নীলাসনে মতঃ ॥” (শ্বরদীপিকা ) মালি (পুং ) নীল-ইন্‌। জলজন্তভেদ। "মদ্যং নীলিঞ্চ লাক্ষাঞ্চ সৰ্ব্বাংশ্চৈকশফাংস্তথা ।” নীলিঙ্গলজন্তঃ। (কুন্ত্রক ) নীলিকা (স্ত্রী) নীল ক-টাপ্‌ কাপ অত-ইত্বং বা নীলীব কন্‌ টাপ্‌, পূৰ্ব্বত্বস্বঃ ১ নীলসিন্ধুবার। পর্য্যায়—মীলী, নীলিনী, তুলী, কালদোল, নীলিকা রঞ্জনী, শ্ৰীফলী, তুচ্ছ, গ্রামীণ, মধুপর্ণিকা"ীতক, কালকেশী, নীলপুপা । (ভাবপ্র’পূৰ্ব্বথও ) ২ শেফালিকা। ৩ নেত্ররোগবিশেষ। সুশ্রীতে এই রোগের বিষয় এইরূপ লিখিত আছে। দোষ চতুর্থ পটলে অবস্থিতি করিলে তিমিররোগ হয়। এই তিমিররোগে এক কালে যদি দৃষ্টিরোধ হয়, তাহ হইলে তাহাকে লিঙ্গনাশ কহে । তিমিররোগ অতিশয় গভীর না হইলে চঞ্জ, স্বর্য, বিদ্যুৎ ও নক্ষত্রবিশিষ্ট আকাশ দেখিতে পায় এবং নিৰ্ম্মলতেজঃ ও জ্যোতিঃপদার্থ দৃষ্ট হয়। লিঙ্গনাশরোগের এই অবস্থাকে নীলিকা বা নীলিকাকাচ কহে । ইহা বায়ুকর্তৃক জন্মিলে সকল পদার্থ অরুণবর্ণ, সচল ও আবিল দেখায়। পিত্ত্বকর্তৃক জন্মিলে আদিত্য, খদ্যোত, ইত্ৰধন্থ, তড়িৎ ও ময়ূরপুচ্ছের স্থায় বিচিত্রবর্ণ অথবা নীল কৃষ্ণবর্ণ দৃষ্ট হয়, অথবা শ্বেতবর্ণ মেঘেয় দ্যার অত্যন্ত স্থল, মেঘশূন্ত সময়ে মেঘাচ্ছরের স্তায় অথবা সমস্ত জলপ্লাবিতের স্তায় এবং রক্তকর্তৃক জন্মিলে সমস্ত রক্তবর্ণ ও অন্ধকারময় দেখায় । करुन्छछ ७हे cब्रांशं अग्रिtण नमखऎ cवंठदर्भ ७ त्रिभु, नृग्निপাতঞ্জ হইলে সকল পদার্থ হরিত, শুীম, কৃষ্ণ, ধূত্র প্রভৃতি ( भ५ ) { ૨૪-૧ ની ] নীলিকাকাচ दिल्लिक्षीपिडेि ७ कििष्ट्रहउन्न छात्र झुडे श्छ। गरुण भनारीहे शिक्षां तां रुश्श अश्वद दूष द मैौर्ष, विडङांप्रा cम*ांग्रं । (স্বঞ্জত উ” ৭ অঃ ) ৪ ক্ষুদরোগভেদ । “ক্রোধায় সংপ্ৰকুপিতো বায়ুঃ পিভেন সংযুতঃ। মুখমাগত্য সহসী মণ্ডলং বিশ্বজত্যতঃ ॥ নীরজং হমুকং খাবং তং বাঙ্গমিতি নির্দিশেৎ । কৃষ্ণমেবং গুণং গাত্রে মুখে বা নীলিকাং বিহুঃ ॥” ( মাধবকর ) ক্রোধ বা পরিশ্রমদ্বারা বায়ু কুপিত ও পিত্তের সহিত সঙ্গত হইয়া মুখদেশকে আশ্রয় করে, এইজন্ত মুখে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পীড়ক হয়, ইহাকে মুথব্যঙ্গ কছে। এই লক্ষণান্ত চিহ্ন শরীরে বা মুখে উৎপন্ন হইলে তাহার নাম নীলিকা কহে । ইহাকে ভাধায় মেচেতা বলে । ইহার চিকিৎসা—শিরাবেধ, প্রলেপ এবং অত্যঙ্গ দ্বারা মুখবাঙ্গ, নীলিকা, গুচ্ছ ও তিলকালকের চিকিৎসা করিতে হইবে। বটের কুড়ি ও মস্থর একত্র পেষণ করিয়া প্রলেপ দিলে ইহা সারিয়া যায়। মধুর সহিত মঞ্জিঠা পেষণ করিয়া অথবা শশকের রক্ত লেপন করিলে, বা বরুণবৃক্ষের ছাল ছাগযুত্রদ্বারা পেষণ করিয়া প্রলেপ দিলে মুখবাঙ্গ ও নীলিকা নষ্ট হয়। আকদের আট ও হরিদ্র একত্র মর্দন করিয়া প্রলেপ দিলে বহুদিনের নীলিকাও নষ্ট হয়। হুগ্ধে মহুর পেষণ করিয়া তাহাতে ঘৃত মিশাইয়া মুখে প্রলেপ দিলে এই নীলিকা রোগ প্রশমিত হয় এবং মুখকাস্তি উজ্জ্বল হয়। বটের কচিপাত, মালতী, রক্তচন্দন, কুড়, কালীয়াকড় ও লেtধ এই সকল দ্রব্য একত্র পেষণ করিয়া প্রলেপ দিলে নীলিকা নষ্ট হয় । এই রোগে কুঙ্কুমাৈিতলই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট। কুঙ্কুমাৈিতলের প্রস্তুত-প্রণালী-তিলতৈল /৮ সের, কন্ধাৰ্থ কুঙ্কুম, শ্বেতচনান, লোধ, পত্তঙ্গ (কেগুরে ), রক্তচন্দন, কালীয়াকড়, বেণারমূল, মঞ্জিষ্ঠ, যষ্টিমধু, তেজপত্র, পদ্মকাষ্ঠ, পদ্মমূল, কুড়, গোরোচন, হরিদ্র, লাক্ষ, দারুহরিদ্র, গেরিমাট, নাগকেশর, পলাশফুল, প্রিয়ঙ্গ, বটাঙ্কুর, মালতী, মোম, সর্ষপ, সুরভিবচ, (মহাভরিবচ ) এই সকল প্রত্যেকে অৰ্দ্ধ ছটাক। জল দ২ বত্রিশ সের। এই তৈল মুস্থ অগ্নির উত্তাপে পাক করিয়া প্রয়োগ করিলে ব্যঙ্গ, নীলিক, তিলকালক, মাষক, গুচ্ছ প্রভৃতি রোগ প্রশমিত হইরা চন্দ্রমওলের স্থার মুখকাস্তি উজ্জল হয়। (তাবপ্রকাশ ) ৫ জলের জয় । "ভূমেরুষরা বৃক্ষপ্ত কেটের জলন্ত নীলিকা ৷” ( निझांtन विछग्रब्रक्रिठ ) নীলিকাকাচ (পুং ) নেত্ররোগবিশেষ। [ নীলিকা দেখ। ]