নূপুর [ రిట } মূৰ্বপুর ---T চিত্তায় এত মনোনিবেশ করিয়া ছিলেন যে, তত্ত্বশে তাহার চির- । প্রিয় রাজনীতি ও পরিত্যাগ করিতে পারিয়াছিলেন। (১) এই রূপে প্রবৃত্তি দমন করাও হৃদয়ের অল্প বলের কথা নহে। নুরপুর, পঙ্গং এদেশে কাংরা জেলার অন্তর্গত একটা তহীল। অক্ষা” ৩১° ৪৮′ হইতে ৩২° ৩৪' উঃ এবং সাধি ৭৫° ৩৮' হটতে ৭৯ ১১' পূঃ মধ্যে অবস্থিত। ভূ-পরিমাণ ১৪ বর্গমাইল। এই তহসালে ১৯২টা গ্রাম ও নগর আছে । এখানে চাউল, গম, মঞ্চ, যব, ছোল, ইক্ষু, তুলা ও অন্যান্ত শাকসবঙ্গী উৎপন্ন হয় । এখানকার তহশীলদারই দাওজনী ও রাজস্ব বিভাগীয় বিচারকার্ষ্য ও শাসনকর্তার কাৰ্য্য করিয়া থাকেন। এখানে তিনট থানা আছে। ২ উক্ত তহলীলের প্রধান সহর এবং মিউনিসিপালিটীয় অধীন একটা নগর । ধৰ্ম্মশালা নামক স্বাস্থ্য-নিবাসের ৩৭ মাইল দক্ষিণে, চন্ধী স্রোতস্বতীর একটি শাখার উপর, সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ছুই হাজার ফিটু উচ্চে অক্ষা” ৩২° ১৮ ১• উঃ এবং দ্রাখি ৭৫ ৪৫ ৩•* পূৰ্ব্বে অবস্থিত। পূৰ্ব্বে এই নগর একটী ক্ষুদ্র দেশীয় রাজ্যের রাজধানী ছিল। রাজা বহু সমতল cऋग्न इहेt७ (dहै नशम्न ऊँ*ाहेब्र बिकी दउँौ *ांशंtएक्लग्न ५क পাখের উপরিভাগে তুর্গার স্বরক্ষিত করিয়া স্থাপিত করেন। ৰহুকাল ধদিয়া এই নগল্পের বাণিজ্য-সমুদ্ধি থাকায়, ইহা উক্ত জেলার প্রধান নগররূপে গণ্য ছিল। কিন্তু বর্তমান সময়ে শাল-বুনন ব্যবসার হ্রাস হওয়ায় এই নগরেন্থ পূৰ্ব্ব শ্ৰীবৃদ্ধির ধীনতা হইয়াছে এবং অল্পাঙ্কাৰে জনসংখ্যাও দিন দিন কমিতেছে। ফ্রান্স-প্রসিয়-যুদ্ধের অব্যবহিত পরেই এখানকার বাণিজ্যের অবনতি হয়। এখানে সামাষ্ঠ পরিমাণে যে সমস্ত শাল ও পশমী বস্ত্রীদি বুনন হয়, তাহা কাশ্মীর বা অমৃতসহরনিৰ্ম্মিত বস্ত্রাদি অপেক্ষা অনেকাংশে নিকৃষ্ট । এখানকার অধিবাসীর অধিকাংশই রাজপুত, কাশ্মীরি এব ক্ষত্রি। এই ক্ষত্ৰিগণ মুসলমাম রাজগণ কর্তৃক উৎপীড়িত | হইয়া লাহোর হইতে পলাইয়৷ এই স্থানে আসিয়া বাস করে। ५१४७ भूडेदिक ७ sv०• भुठेॉरण कां*ौद्रभएक़रष इठिंक जमरग्न স্বদেশ হইতে প্রত্যাখ্যাত হইয়৷ কাশ্মীরিগণ এই স্থানে আলিয়। বাস করেন এবং মালিবার কালে শশী বস্ত্ৰাদি নিবার উপযুক্ত पजानि७ नtत्र नरेंद्र चांtनम । cगहे गभग्न श्रेtउ ५हे शन भाशशषनांब जष्ठ शांङि गाउ रूरब ? ४ोनकाम्न को'ौब्रिभाव ७३न मोगदाक्लोब्र भक्रिद्घाई ওটপোকায় চাৰ করিয়া রেসমাদি র্তৈার ও বিক্ররোপযোগী कऋिडरइ ॥ ७थोरब ४श्कलै इश्९ दांबांग्ल, जॉनांगङ, सेवषांजन, (४) नष[काइरडाइ saन १७, १९० १è1॥ বিদ্যালয় এবং দুইটা সরাই আছে। নিকটবর্তী স্থান হইতে নানা জব্যাদি জামদানী হয়। हेब्राबठी ७ विशांनाँ मणैौरुtग्नब्र भशायपीं »४ माहेश বিষ্কৃত ভূভাগ নূরপুর জেলা নামে খ্যাত। ইহার উত্তরে চন্দ্রতাগা নদী, পূৰ্ব্বে চত্বারাজা, পশ্চিমে পঞ্জাবরাজের অধীনস্থ কএকটা হিন্দুরাজ্য ও বিপাশা নদী এবং দক্ষিণে হরিপুর। এই জেলার প্রত্নতত্ত্ব বিধয়ে যাহা অবগত হওয়া গিয়াছে, তাহা নিয়ে সন্নিবেশিত হইল। প্রসিদ্ধ গ্রন্থকার আবুল-ফজল এই স্থানকে দমন্ত্রী বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। এখানকার অধিবাসীরা "মের এইরূপ নামোচ্চারণ করিয়া থাকেন। তারিখ-ই-অলঙ্কি নামক গ্রন্থে ইহা দমাল নামে উক্ত হইয়াছে। ঐ পুস্তকে লিখিত আছে, এই স্থান হিন্দুস্থানের প্রান্তভাগে একটী পৰ্ব্বতের উপর স্থাপিত। এই দহমের বা দহম্বোরী জেলার রাজধানী পাঠান-কোট । এই পাঠানকোট নগর ইরাবতী ও বিপাসা নদীর মধ্যস্থলে অবস্থিত। ইহার নিকটস্থ পৰ্ব্বতে কাঙড়া ও চন্ধানগর এবং সমতলক্ষেত্রে লাহোর ও জলন্ধর নগর থাকায় এই নগর বাণিজ্যের উৎকৃষ্ট স্থান বলিয়া গণিত ছিল । এই স্থানের প্রাচীন হিন্দুরাজগণ পঠান জাতীর রাজপুতশাখাসমূদ্ভূত এবং পঠানিয়া বা পৈঠান নামে সাধারণে পরিচিত। ইহারা মুসলমান বা আফগানজাতির পাঠানশাখা হইতে সম্পূর্ণরূপে বিভিন্ন। এই পঠানিয়া বা পৈঠান শব্দ সংস্কৃত ‘প্রতিষ্ঠান’ নামক জনপদের অপভ্রংশ বলিয়া বিবেচিত হয়। গোদাবরীতীরবর্তী বিখ্যাত পৈঠান বা প্রতিষ্ঠান জনপদের কোন রাজা এই নগর স্থাপন করিয়া থাকিবেন, ইহাই সম্ভবপর। ইব্রাহিম-গজনবি নামক জনৈক মুসলমান এই পঠিয়ান বা পঠিয়ানকোট দুর্গ বহুদিন অবরোধের পর জয় করেন। ক্রমশঃই ইহার পুর্বতন হিন্দু নাম লোপ পাইরা বর্তমান মুসলমান অধিকারে পাঠানকোট নামে পরিচিত হইয়াছে । এখানকার পুরাতন জ্বর্গের ষে ধ্বংসাবশেষ দেখা যায়, তাহার চারিদিকে ছয় শত বর্গকিটু এবং উচ্চে ১•• ফিন্টু একটী মৃত্তিকা অপমাত্র আছে। এই স্থানে যে সমস্ত ইষ্টকাদি পাওয়া যায়, তাহা অতিশয় বড় এবং দেখিবামাত্রই ইহার প্রাচীনত্ব ও প্রাচীন হিন্দুগণের নিৰ্ম্মিত বলিয়া উপলব্ধি হয়। এখানে &ীকৃয়াজ ভৈলাস ( King Zoitus ) শকৰূপতিদিগের মধ্যে গেtণ্ডফরেশ (Gondophares), কনিষ্কও হৰিদ্ধের অনেকগুলি মুদ্রা পাওয়া যায়। আরও আশ্চর্ঘ্যের বিষয় এই যে, পাঠানকোটে ছিন্দুরাজগণের সময়েরও তাম্রমুজ পাওয়া গিয়াছে। ঐ बूजांब्र फेभग्न भाणि णभरद्र सेइवद्र नां★ cषांछि जप्रtइ। $
