माझ (cशैक) [ 8se 1 tft (हैडिशनं) ধূম থাকিলে উষ্ণস্পর্শ থাকিবে, এই বিরুদ্ধ কার্কের উপলব্ধি হইতেছে । বিরুদ্ধ ব্যাপ্তোপলদ্ধি-বিজঙ্ক যে ব্যাপ্তি তাহার উপলব্ধি । কাৰ্যবিরুদ্ধোপলব্ধি—কাৰ্য্যাৰিকুদ্ধ যে বস্তু তাহার উপলব্ধি। ইত্যাদি লক্ষণ ক্রমে ভূর্বেtধ্য হুইয়াছে বলিয়। পরিভাক্ত হইল। স্বার্থাছুমানের পরে পরাখাণ্ডুমান লিখিত হইয়াছে। *ब्रांशैश्याम तकन्दक्र°, हेशष्ठ *ब्रटक दूक्षाहेबांग्न छछ অনুমানসূচক শম্বোচ্চারণ করিতে হয়। যেমন তুমি নিশ্চয় জানিবে যখন ধূম দেখা যাইতেছে, তখন অবগুই বহি আছে ইত্যাদি । *পরন্মৈ ইদং পরার্থং পরাখং অনুমানং পরার্থাঙ্কুমানং" পরের নিমিত্ত যে অনুমান তাহ পরার্থাঙ্কুমান । কারণে কার্ধ্যোপচার অর্থাৎ কারণ দর্শনে যে কাৰ্য্যের অনুমান, তাহাই পরার্থাছুমান । গৌতম-মতে লিঙ্গজ্ঞানপূর্বক লিঙ্গীর যে অমুমান তাহ প্রায় একই প্রকার। এই পরার্থামুমান দুইপ্রকার সাধৰ্ম্ম্যবৎ এবং বৈধৰ্ম্মবৎ । বাস্তবিক ইহার অর্থতঃ কোন ভেদ নাই। প্রয়োগস্থলে ভিন্ন হয় বলিয়া প্রয়োগানুসারেই এই দুই প্রকার ভেদ হইয়াছে। এই পরার্থাঙ্কুমানে ব্যাপ্তি, অস্বয়, ব্যতিরেক প্রভৃতির বিষয় আলোচিত হইয়াছে। এই পরার্থীছুমান দ্বারাই ঋষভদেব ও বর্ধমান প্রভৃতি তীর্থঙ্করদিগের জৈনমত এবং গৌতম ও কপিল প্রভৃতির মত খণ্ডিত হইয়াছে। ধৰ্ম্মকীৰ্ত্তি পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব জৈন ও হিন্দু প্রভৃতি দার্শনিকদিগের মত থওন করিয়া সমাগৃজ্ঞানের বিষয় স্থির করিয়াছেন। এই সমাগজ্ঞান লাভ হইলে সকল পুরুষাৰ্থ সিদ্ধি হয়, আর কোনরূপ প্রয়োজন থাকে না । ইহার বিশেষ বিবরণ ক্ষায়বিন্দু ও তৎটীকার বিস্তৃতরূপে লিখিত আছে। বেীন্ধদিগের ন্যায়শাস্ত্রের ন্যায় জৈনদিগেরও স্বতন্ত্র তর্কশাস্ত্র আছে । জৈনেরা স্তাম্বাদের মধ্যে অধিকাংশ তর্কশাস্ত্রের আলোচনা করিয়াছেন । [ স্তাম্বাদ দেখ । ] पछा ब्रडौग्न छtग्रश्रीरङ्गद्र अशकिर हेठिझांग । কিরূপে এই ভারতবর্ষে স্থায়দর্শনের উৎপত্তি হইয়াছিল, ভtছায় প্রকৃত তত্ত্ব নির্ণয় করা সহজ নহে । পশুিষ্টগণের বিশ্বাস বৌদ্ধ প্রভৃতি বিরুদ্ধমতাবলম্বীদিগের মত খগুন করিবার জন্ত হিন্দুগণ তর্কের বহুবিধ নিয়ম প্রচার করেন। হিন্দু এবং বৌদ্ধগণের পরস্পর সংঘর্ষের পরিণামে খৃঃপূৰ্ব্ব | পঞ্চমীতাব্দীতে ক্ষায়-শাস্ত্রের উৎপত্তি হয় । আবার কোন ভারতীয় পণ্ডিতের মতে—“বৈদিক বাক্যসমূ হের সমন্বয়লাধন-নিমিত্ত্ব জৈমিনি যে সকল তর্ক ও তাছার নিয়ম বিধিবদ্ধ করিয়াছিলেন, উহাই পুৰ্ব্বে দ্যায়নামে অভিহিত Х বৰ্ত্তমান পাশ্চাত্য | इहउ । जांनढच-शब्लैश्रबब्र विडौह अशोtर्भ c१ माॉग्न भकब्र ऎतान् षड्,ि ७श्ा 'बबिमिन्ा भूे-*ौषश्iिt-मेिरंश् ५.११ थै अशांदर्भ cष माग्निशि९ *ल जाँटह, ऊाँहांग्रं अर्थ कैौभांशगंक । মাধবাচার্য পূৰ্ণ-নীমাংসায় যে সার-সংগ্ৰহ কনিয়াছিলেন, তাছার DD DDDBBDDDS BBBBBBB BBSBBBS BDD DDD একখানি মীমাংস গ্রন্থ রচনা করেন। (১) এইৰূপে প্রাচীন गश्ङ्गड अश्गमूर जाएगारुमा कब्रिहण जाना षाब, शृएक छाब *क बैौमां२ण अरर्ष हे वारुझठ इहेड । ८दरभङ्ग अर्षसिं★न कग्निदांब्र फेरकरण ८य नकश उर्क या छांब वादशऊ श्हेड, $ी शकल ন্যায় সুশৃঙ্খলভাবে সংগৃহীত হইয় যে শাস্ত্রের উৎপত্তি হয়, ठांशहे आईंौकिरी-दिना मांटम ७धनिरु झिल । दांखदिक गइर्षि अभिमिन्न फेडबिउ फुर्कनम्इहे आदीकिकी निाङ्ग शैछ। ঐ তর্কসমূহ ন্যায় নামে খ্যাত ছিল । শখোয় নিত্যানিত্য, औदांग्रांब्र चक्रण, भूऊि हेठानि उरुगभूह आईौक्रिकैौ दिनाद्रि অন্তর্নিবিষ্ট করিয়া গৌতম যে দার্শনিক মত প্রচার করেন, তাহাই কালক্রমে ন্যায়-শাস্ত্র নামে প্রচলিত হইল।” (২) পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ ও উক্ত ভারতীয় পণ্ডিত স্থায়দর্শনের উৎপত্তি সম্বন্ধে যে কালনির্ণয় ও যুক্তি প্রকাশ করিয়াছেন, আমাদের ক্ষুদ্র বিবেচনায় উছার অধিকাংশ সমীচীন বলিয়া বোধ হইল না। বুদ্ধদেবের অভু্যদয়ের পর হিন্দু ও বেীদ্ধের সংঘর্বে ন্যার বা তর্কবিদ্যার উৎপত্তি হয়, অথবা মীমাংসার তর্কসমূহ ষে পূৰ্ব্বকালে জাৰীক্ষিকী নামে প্রচলিত ছিল এৰং পরে গৌতমের ন্যায়-সুত্র প্রচারিত হইলে আস্বীক্ষিকী শঙ্কা যে ন্যায়-শাস্ত্ররূপে গণ্য হইয়ছে, এ যুক্তির সমর্থন করা যায় না । [ মীমাংসা দেখ। ] ন্যায়-শাস্ত্রের বীজ উপনিষদে পরিলক্ষিত হয়। সেই সময় হইতেই নানা দার্শণিক মত প্রচলিত হইতে থাকে । গৌতম উহার কোন কোন মত সংশোধিত ও পরিবষ্ঠিত করিয়া আপনার সুত্রে মধ্যে সন্নিবেশ করেন । বৈদাস্তিকের বলিয়া থাকেন যে, উপনিষদে বা বেঙ্গাস্তুে হেতু, উদাহরণ ও নিগমন এই তিনটা মাত্র অবয়ব স্বীকৃত ছট >Հ8 (४) भाषtरुङ्ग ?अयिनैौग्न छब्रिभाणाविराङ्ग 'श्न छ।' नाभ मिथिंग्र। এমন কিছুই বলা যtয় না, মীমাংসাদর্শন হইতে তৰ্কশাস্ত্রের উৎপত্তি DDDD S DDD DD DDHttBB DDB DDBB BBBBBB BBBB चौकाँग्न कग्निtठ हद्र । (पश्रम कभिलकृष्ठ छग्रिडांत (अॉ१था ), जाममtनां५কৃত মায়মকয়দা ( বেদাপ্ত ), রামানুজের ন্যায়পরিশুদ্ধি ( বেদান্ত ), cऋभांनलकूठ नाग्निग्नप्लाकग्र (cषणं ), बछछtsit१ीह भाiछलौलायडौ (ऐंयुक्षत्रिक) हेडोनि ! ( R ) Journal of the Bombay branch of the Roy ni Asiatic Society, Vol. XIX, (1897.) p. 325-27.
