l hern পিতা জাসিয়া ৰয়ের মুখে একটু মিষ্ট দিয়া তাহাকে কোলে | তুলির বিবাহলভার লইয়া আসেন। জ্যোতিী লক্ষ্মপত্র ধরির ঠিক বিবাহের সময় বলিয়া দেন। কল্প ও বরপক্ষীয় পুরোহিতায় মন্ত্র উচ্চারণ করিতে থাকেন। এদিকে কষ্ঠার মাতা আলিয়া প্রথমে বরের মাতার পাদবন্দনা করিয়া অপরাপর রমণীগণের সহিত অন্তঃপুয়ে উপস্থিত হন। বরকে কাপড় ছাড়াইয়া বিবাহবেদীর নিকট আনা হয়। বিবাহে এই কয়ট প্রধান অনুষ্ঠান-মধুপান, পদধৌতকরণ, লাজাঞ্জলি, মুহূৰ্ত্ত নাম, দানসামগ্ৰীলিখন, বস্ত্রপূজা, কন্যাদান, শপগ, সপ্তপদীগমন ও বরকস্তাভোজ । বিবাহের অঙ্গের মধ্যে আবার কএকটী বিশেষত্ব আছে,-মাতৃকাপুজার সহিত মুক্ত তরবারিপূঞ্জ, এবং ঘর ছাদনাতলায় আসিবার পর অন্তঃপুরে একটা গৃহে লইয়া গিয়া বর ও কস্তার মধ্যস্থলে অস্তরপট বা একখানি পর্দা দিয়া তাহার মধ্যে মুক্ততরবারি হস্তে ভাগিনেয়ের বা জামাতার অবস্থান ও ব্রাহ্মণগণ কর্তৃক মঙ্গলাষ্টকপাঠ। কস্তাদানাদি মূল বিবাহকার্য সমাধা হইলে ও নিমন্ত্ৰিতগণের আদর অভ্যর্থনা শেষ হইলে বর সেই রাত্রেই নিজ গৃহে চলিয়া আসে। বিদায়কালে প্রত্যেক নিমন্বিতের কপালে চলানের ক্টোট ও প্রত্যেককে ২টা করিয়া নারিকেল দেওয়া হয় । বর বাড়ীর সন্মুখে উপস্থিত হইলে ছুই জন চাকর বর ও কস্তাকে কোলে করিয়া তালে তালে নাচিতে থাকে। পরে কন্যাকে অগ্রে করিয়া বর গৃছে গ্রবেশ করে। প্রবেশকালে বরের ভগিনী আসিয়া দ্বার চাপিয়া দাড়ায় ও বলে, “তোমার মেয়ে হলে আমার ছেলের সঙ্গে বিবাহ দিবে বল, তবে যাইতে দিব ? সেখান হইতে বরকল্প বরাবর ঠাকুরঘরে যায়। পরে স্ত্রী-আচার শেষ হইলে বরের পিতামাতা তাহার কাণে নববধূর নূতন নামটা বলিয়া দেন। তদনুসারে বরও বধূর কাণে কাণে তাহার নামটী বলিয়া দেয়। পরে নিমন্ত্রিতের ক্ষীর ও সরবত খাইয়া যে যার গৃহে গমন করেন। কম্ভ কষ্টদিগের সহিত ও বর পুরুষদিগের সহিত রাত্রিযাপন করে। ইহার পরও ৪৫ দিন উৎসব চলে। বউতাত, বউদেখা, दग्न बांद्रा नाउर्फ़ौद्र श्रह्मांहूब्रि, रुछांनभौद्र निमज५, श्रश्नবদল, দেবতাবিদায় ও ভোজ হইয়া উৎসব শেষ হয়। বিবাহের পর ও কন্যার দ্বাদশ বর্ষ হইবার পূর্বে মুহূৰ্ত্তসীদ’ বা শুভযন্ত্রপরিধান হয় । বরের পিতা শুতদিন দেখাইয়। কস্তাকে নূতন বস্তু, অঙ্গরাখা ও সেই সঙ্গে খাদ্যসামগ্ৰী পাঠাই৷ দেন । পুরোহিত গিয়া যথারীতি পূজা করিয়া কস্তাকে সেই সেই সাড়ী ও অঙ্গরাখা পরিতে বলেন। স্ত্রীলোকের নানাপ্রকার 'कोप्टेमोग्न एtख्न । [ ఆసి• ] তৎপরে পদয় সাদ’ ৰ বুকে কাপড় দেওয়া উৎসব স্থির श्छ । ५३ किम दबू चलद्रांगtद्र दधान्नैौठि दएक क्रांश e भाषांद्र ঘোমটা দিয়া বয়স্থ স্ত্রীলোকের মত কাপড় পয়ে । शङ्कयाउँौ न ह७ब्रl *{ड कछ *ठिणश् ब्रांख्रिशांन করিতে পায় না। পিতৃগৃহেই থাকিতে হয়। ঋতুমতী হইলে কন্যার মাতা কৌলিক স্ত্রী-জাচারের পর কন্যাকে খণ্ডয়গৃহে *ां*ाहेब्र cनम । ठांशग्न भाषफैौ एांशंदरू ठौद्रषtब्र लहेद्रा রাখেন। চারি দিন পৰ্য্যস্ত কন্যার মাতা ও অপরাপর রমণীগণ অসির প্রথামত জানাদি কয়াইয়া যায়। পঞ্চম দিনে পতিপত্নীর প্রথম মিলনোৎসব ও গর্ভাধানকাৰ্য্য সম্পন্ন হয়। এই দিন পুরোহিতের সহিত আরও দশজন ব্রাহ্মণ উপস্থিত হইয় গণপতি ও সপ্তমাতৃকার পূজা, নবগ্রহহোম, ও ভুবনেশ্বরের আবাহন করেন। স্ত্রীলোকেরা দম্পতিকে রমণীর বেশভূষায় সাজাইয়া নৃত্যগীতাদি নানা আমোদ প্রমোদ করে । • স্ত্রীর গর্ভ হইলে পাঁচ মাসে পঞ্চামৃত হয়। তখন হইতে গর্ভিণীকে সাধ মিটাইয়া খাইতে পরিতে দেওয়া হয়। প্রসবের পরই নবজাত শিশুকে গরমজলে ধুইরা ফেলে। পরে ধাই শিশুর নাড়ী কাটির মাথা ও নাক এক একটু টানিয়া ঠিক করিয়া দেয়। গৃহস্বামী ঠিক জন্মকাল টুকির রাখে। ৪• দিন পর্য্যন্ত প্রস্থতি স্থতিকাঘরে থাকে ও এই ৪০ দিন ঠাগু। জল খাইতে পায় না। লোহা পোড়াইয়া জলে ডুবাইয়া রাখে, সেই জল প্রস্থতিকে খাইতে দেয় । জন্মদিন অথবা তৎপরদিন শিশুর পিতা পুরোহিত, জ্যোতিষী ও ছুই এক জন বন্ধুবান্ধবের সহিত পুত্রমুখ দর্শন করিতে আসেন। জ্যোতিষী গৃহস্বামীর নিকট হইতে জন্মসময় জানিয়া একখানি শ্লেটের উপর খড়ি দিয়া কোষ্ঠী প্রস্তুত করেন ও শিশুর শুতাশুভ গণিয়া বলেন । তদনুসারে পিত। শুভলগ্নে পুত্রমুখ দর্শন ও জাতকৰ্ম্ম করেন। যদি শিশুর জন্মলগ্নে দোষ থাকে, তাহ হুইলে আর পিতা তাহার মুখ দেখেন না, তাহার শুভার্থ বরং দান করেন ও স্বস্ত্যয়নাদি করাইয়া থাকেন। জন্মোৎসব উপলক্ষে মৰ্ত্তকী আসিয়া নাচ গান করে। মিষ্টান্ন বিতরিত হয়। পুরোহিত ७ (छाडिशैौ से पूङ दिनांग्र शहेब्र दिनांन्न रुन । फूडीौग्न निरन थऋठि ७ नि७tक प्रांन कब्रॉन इग्न । এই দিন প্রস্থতি শিশুকে প্রথম স্তম্ভপান করান। ৫ম রাত্রে ষষ্ঠীপূজা হয় ও ধাত্রী সমস্ত রাত্রি শিশুকে কোলে করিয়া জাগিয়া থাকে। দশম দিনে প্রকৃতি ও শিশুকে স্নান করাষ্ট্রর • शूनर्विवाtश्म्न श्रृङ्ग 8र्शी क्रिन रुन्न कञ्चारक प्लान कब्राहेग्न बाङ्गग्न পোষাক কঙ্কার মাথায় ও কায় গহনা ধরে মাথায় शॆ[fइग्नt cश्७नं श्च ।
