ल्लिक्ष्ठ [ ২৪৯ ], क्लिक्ष्ऊ _ નિકા সন্মতিস্থচক এক তালিকা লিখিত হয় । শ্রেীত্রিয়ের শ্ৰেণী ভিন্ন অঙ্গ শ্রেণীতে বিবাহ করিলে সেই শ্রেণীভূক্ত ও sরী স্বজন কর্তৃক পরিত্যক্ত হন । ইহারা সকলেই স্বহস্তে স্ব জীতে কোদাল দেন ও জলসেচন প্রভৃতি করেন, কেবল লাঙ্গল দিবার জন্ত লোক নিযুক্ত করিয়া থাকেন। পূৰ্বে ইহার কাহারও নিকট বেতন গ্রহণ করিয়া চাকুরী স্বীকার করিতেন না, কিন্তু এখন অনেকেই তহশীলদার ও ८५मयु इहेtउरश्न । रैशष्मद्र अtनष्कहे श्राश्वतांशीन कब्रिग्रै দৰিকার্জন করেন । [ মৈথিল ব্রাহ্মণ দেখ। ] ব্রাহ্মণের পর এ দেশে রাজপুতের সন্মান অধিক । ইহার অধিকাংশই জমীদার ও কৃষক ; আজ কাল অনেকে পুলিসের চৌকীদার, পেয়াদা ও দ্বারবানের কার্য্য করিয়া থাকে। রাজপুত ও ব্রাহ্মণের পরই , বtভন’ নামে আর একজাতি অtছে । তtহার রাজপুত অপেক্ষা হীনমর্যাদ হইলে ও অপরাপর জাতি অপেক্ষা গণ্য মান্ত বটে। ইড়াবা জমীদারী বা অস্ত্ৰঞ্জীবি ব্রাহ্মণ নামেও পরিচিত । [ বtভন দেখ । ] ক্লিড়তের মধ্যে নিম্নলিপিত সহরগুলি বিশেষ বিখ্যাত – (১) মজঃফরপুর—মজঃফর র্থ নামক এক ব্যক্তি কর্তৃক স্থাপিত হয় বলিয়া ইহার নাম মজঃফরপুর । ছোট গণ্ডকের তীরে ২৬ ৭২৩′ উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৫, ২৬ ২৩% পুৰ্ব্ব দ্রাখিমাত্র অবস্থিত। এই নগরেই এ জেলার সদর কাছারী । এখানে মিউনিসিপালিটি, কালেক্টরী, দেওয়ানী ও ফৌজদারী আদালত, জেল, ডাক্তারখানা ও স্কুল অাছে। সহব্লট গরিষ্কার, রাস্তাগুলি প্রশস্ত। বাজারগুলি বড়, প্রতাইই হয়। কাছারীর নিকট মান নামে একটা বিলের মত জলাশয় অাছে, ইহা কোন নদীর পুরাতম গর্ভের কিয়দংশ মাত্র। বাজারে পুষ্করিণী তীরে ঘাট সম্বলিত একট রামসীতাৰ ও একটী শিবের মন্দির আছে, সহরট বড় বেশী অধিক দিনের নয়। স্থাপয়িত মজঃফর খাঁ এক জুন "আমিল’ ধা চকলা নাই’ (নায়ক ) ছিলেন । কোম্পানীর দেওয়ানীলাভের বহু পূৰ্ব্বে তিনি উত্তরে সেকেন্দরপুর গ্রাম, পূৰ্ব্বে কর্ণোলি গ্রাম, দক্ষিণে সৈয়দপুর এবং পশ্চিমে সারিয়াগঞ্জ श्रे८ठ १९ विघा क्की नाश्च्नि कब्रिग्रा शहेग्न उँोश्रङ३ স্বনামে নগর স্থাপন করেন । ক্রমশঃ ইহার উন্নতি হইয়াছে। ১৮১৭ খৃষ্টাব্দে ছোট গগুকের প্লাবনে ইহার যথেষ্ট ক্ষতি ३रें★ शिग्नtछ् । ইছয়া-মজঃফরপুরের ৩ ক্রোশ দূরে পুস রাস্তার উপর ५११नि कूण &ांभ । ५थाप्नु रगिरेबारण १ िदन शारी VIUI 鬱 ○○ ५कप्रैौ ८भशा' रुग्न । ७५८न ७क *ौ८द्रग्न श्राखांना श्रांtइ, তযুর অনেক যুর আসে। সারিযু—মজঃফরপুরের দক্ষিণপশ্চিমে ৯ ক্রোশ দূৰে বয়া নদীর তীরে এই স্থানে একটা নীলকুঠি আছে। বয়ার উপর ছাপরা রাস্তার মুখে তিনখিলানের একটা পোল আছে। এই স্থানের কিছু দূরে একটা প্রস্তরময় খাম আছে। একটা ৰাক্ষণের উঠানে উহা স্থাপিত। ইহাকে ভীমসিংহের লাঠি বলে। ইহা উচ্চে ২৪ ফিট এবং একখানি প্রস্তরে নিৰ্ম্মিতু। ইহার মাথায় একখানি চতুরস্র পাথরের উপর একটা প্রস্তরময় সিংহমূৰ্ত্তি আছে। সিংহমূৰ্ত্তি পর্যন্ত সমস্ত স্তম্ভের উচ্চতা ৩০ ফিটু। ডাঃ রাজেন্দ্রলাল মিত্রের মতে ইহা একটা অশোকস্তম্ভ। ইহার পাশ্বে একটা সুগভীর কূপ আছে। दनिरुभूत - जtतिग्नांद्र নীলকুঠির কিছু দক্ষিণে এই বৃহৎ গ্রাম অবস্থিত। এখানে গ্রাম্যসমিতি অাছে। সাহেবগঞ্জ —মজঃফরপুরের ক্রোশ উত্তরপশ্চিমে বয়া নদীর তীরে এই সন্থর অবস্থিত। এখান হইতে মতিহারী,
- (t
মতিপুর" ও লালগঞ্জে রাস্ত গিয়াছে। বাজার খুব বড়, তৈলকর শস্ত, গম, কলাই ও লবণের ব্যবসায়ই বেশী । কণৌলের নীলকুঠি বাজারের অতি নিকটে। এখানকার প্রস্তুত জুতা অনেক স্থানে চালান হয়। t কটাই—মজঃফরপুরের ৪ ক্রোশ দূরে মস্তিহারী রাস্তার উপর অবস্থিত। এই স্থানেই কণ্টাই নীলকুঠি । সোরার कू१ि७ श्रांt१ श्शि । नश्वttश् ३३दtत झाँक्ने श्म । ७हे ७iारम মিনীপুরের রাস্ত আসিয়া মজঃফরপুরের রাস্তায় মিশিয়াছে । বেলম্বান কলীন—মজঃফরপুর হইতে ১৪ ফ্লোশ দূরে সীতামাড়ী রাস্তার উপরে অবস্থিত । ইহা পুরাতন বাঘমৰ্তী •নদীতীরে অবস্থিত। বড় নীলকুঠি আছে। রাজখণ্ড-মজঃফরপুর হইতে উত্তরপূর্বে ১১ ক্রোশ দূরে এই বৃহৎগ্রাম অবস্থিত । এখানে ভৈরবের মেলা নামক একটা বৃহৎ মেলা হয়। এই মেলায় গোরু বিক্রয় হইয়া থাকে । এখানে নীলকুঠি আছে। পূৰ্ব্বে চিনির কারখানা ও চোলাইখান ছিল। গ্রামের পশ্চিমে লাখহtণ্ডাই নদী | কার্টুব বা আকবরপুর-লাখহ গুটুি নদীর তীরে অবস্থিত । গ্রামের পশ্চিমে ভগ্নাবশিষ্ট এক মৃন্ময় দুর্গ আছে। দুর্গের পরিমাণ প্রায় ৬ বিঘ, ইহার প্রাচীর ৩• ফিটু উচ্চ । রাজচাদ নামে এক ব্যক্তি এই তুর্গাধিপতি ছিলেন । তিনি দরভাঙ্গায় যাইবার সময় স্বীয় পরিবারবর্গকে বলিয়া यांन, यनि डैशित क्षजां °फ़्ग्रिा याघ्र, उएन डैशन भूङ्का নিশ্চিত জানিবে। এক কুৰ্ম্মী রাজার শত্রু ছিল, সে ধ্বজ। !
