পু্যামুগচূর্ণ ضمام بتجني تنظيمي يتضيين صعصيصديمغييمينيa কর । রাজা স্থান নির্ণা করিয়া পুরোহিত ও অমাত্যাদির সহিত সইস্থলে গমন করিলে, পরে পুরোহিত যথাবিধানে মওপানি প্রস্তুত করির পূজাদি সমাপন করবেন। নৈবেদ্যাদি দ্বারা দেবগণ ও পিতৃগণ তৃপ্ত হইলে রাজা পুষ্যস্নান করিবেন। যজ্ঞওপের পশ্চিম দিকে যে বেদী হইবে, তাহাতেই পূজা করিতে রে। যে কলসের জলার ইজ গান করবেন, তাহাতে সকল প্রকার রত্ন এবং পুষ্যমানোক্ত দ্রব্য ও যত প্রকার মাঙ্গল্য দ্রব্য য়া যায়, তৎসমস্তই কলসে মিশ্ৰিত করিতে হইবে। চক্ৰপুষ্যানক্ষত্রে এবং শুভমুহূর্ত উপস্থিত হইলে বেণীর পর বৃষ, সিংহ ও ব্যাভ্রাদির চৰ্ম্ম আস্তরণ করিয়া তাহার উপর 3. , রজত বা তাম্র-নিশ্বিত, অথবা ক্ষীরতরু-নির্শিত পীঠ ৰাপিত করিতে হইবে, এই পীঠের উপর উপবেশন করিয়া রাজা পুষ্যস্নান করিবেন। প্রতি পুষ্যানক্ষত্রে মুখ, যশ, ও,অৰ্থবৃদ্ধিকর এই শান্তি কর্তব্য। পৌষ মাসের পূর্ণিমা পুষ্যাযুক্ত না হইলে তাহাতে পুষ্যস্নান করিলে অৰ্দ্ধফলপ্রদ হইয়া থাকে। রাজ্যমধ্যে উৎপাত বা অন্ত উপসর্গ ঘটিলে অথবা রাহু ও কেতুর দর্শনে কিংবা গ্রহবিপাকে পুষ্যস্নানই একমাত্র বিধেয় ও সৰ্ব্বশাস্তিকর। পৃথিবীতে এমন উৎপাত নাই, যাহা ইহাতে প্রশমিত না হয়। এই জন্ত রাজ্যাধিরোহণপ্রার্থী ও পুত্ৰজন্মকাণ্ডকী রাজাদিগের অভিষেকের এই বিধিই বিশেষ প্রশস্ত। যিনি এই বিধান দ্বারা হস্তী ও অশ্বগণকে স্নান করান, তাহার পাপ বিমোচন ও শ্রেষ্ঠসিদ্ধি লাভ হয়। ( বৃহৎসংহিতা ৪৮ অঃ) দেবীপুরাণ প্রভৃতিতেও এই পুষ্যস্নানের বিশেষ বিবরণ লিখিত আছে। ঘা (স্ত্রী) পুষ্ণাতি কাৰ্য্যাণীতি পুষ-কাপ, যং বা, ততক্টাপ, নিপাতনাং সাধু । পুষ্যানক্ষত্র। “অশ্বিনী মৃগমূলাশ্চ পুষ্য পুনৰ্ব্বস্বস্তথা।” (ইন্দ্রজাল তন্ত্রস” ) ঘ্যামুগচূর্ণ (কী) চুণেীর্ষধভেদ। প্রস্তুত প্রণালী— আকনাদি, জাম ও আম্রের আটির শস্ত, পাষাণভেদী, রসাঞ্জন, মোচরস, বরাক্রান্ত, পদ্মকেশর, কুঙ্কুম, আতইচ, মুতা, বেলশুঠ, লোধ, গেরিমাটি, কটুফল, মরিচ, ওঁঠ, দ্রাক্ষা, রক্তচন্দন, সোণ ছাল, ইন্দ্রযব, অনন্তমূল, ধাইফুল, যষ্টিমধু ও অর্জুনছাল এই | সকল দ্রব্য সমভাগে চূর্ণ করিয়া মিশ্রিত করিতে হইবে। ইহার মাত্রা রোগীর অবস্থানুসারে একমাষ হইতে ৪ মাষা পৰ্য্যন্ত । অনুপান—মধু ও তণ্ডুলোদক। ইহাতে অৰ্শ, অতীসার, যোনিদোষ ও প্রদররোগ প্রশমিত হয়। পুষ্যানক্ষত্রে এই ঔষধ প্রস্তুত করিতে হয়, এইজন্ত ইহার নাম ‘পুষ্যান্থগচূর্ণ হইয়াছে। ( ভৈষজ্যরত্না" স্ত্রীরোগাধিকা” ) গ্রন্থাস্তরে পুষ্যানগচূর্ণ এইরূপ পাঠও দেখিতে পাওয়া ৰায়। [ २१ ] পুস্তক (পুং) পুষ্যস্নান পুষ্যস্থান দেখ। ] পুল, ১ মর্দন। ২ হানি। চুয়ানি, উভয়প সক’ সেটু। নট । পোসয়তি-তে। লোটু পোসয়তু-তাং। লঙ-আপোসয়ৎ-ত। नि পোষয়াঞ্চকার-চক্রে। লুঙ, অপুপুসৎ-ত। পুস্ত, ১ বন্ধন। ২ অনার। চুরাদি, উভ সক” গেট। লট পুস্তয়তি-তে। লোটু পুস্তয়তু-তাং। লুপ্ত, অপুপুস্তৎ-ত। পুস্ত (কী) পুস্ত্যতে ইতি পুস্ত বন্ধাঙ্গরাদে ঘঞ। লিপ্যাদি শিল্পকৰ্ম্ম । “মৃদ বা দারুণাবাখ বস্ত্রেণাপন্থ চৰ্ম্মণা। " cगांश्ब्रटैङ्गः कृठ१ दानि भूखभिडाठिशैब्राउ ॥” (अभङ्गप्रैौरु उब्रङ) মৃত্তিক, দারু, বস্ত্র, চৰ্ম্ম বা লোহরত্নদ্বারা যে সকল দ্রব্য নিৰ্ম্মিত হয়, তাহাকে পুস্ত কহে। পুস্ত্যতে বধ্যতে গ্ৰথাতে ইত্যর্থঃ, আড্রিয়তে বা ইতি পুস্তখঞ, ২ পুস্তক । ( মেদিনী) স্থিয়াং গৌরাণিাৎ তীব্ৰ। পুস্ত্রী। পুস্তক (র) পুত্ৰ বার্ধেক। গুপ্ত, পুত্ৰ। বের পটি মাণ ও লেখনাদির বিষয় যোগিনীতন্ত্রে এইরূপ লিখিত আছে, হস্ত পরিমাণ বা মুষ্টিমাত্র, আবাহু স্বাদশাস্কুল, দশাস্কুল অথবা অষ্টাঙ্গুল পুস্তকের পরিমাণ হইবে, ইহার নূ্যন হইলে হইবে না। যথোক্ত পরিমাণে পুস্তক হইলে গুণকর হয়, পরিমাণ বিপরীত হইলে ঐন্দ্রষ্ট হইতে হয়।’ পুস্তক লেখনের পত্ৰ—ভূৰ্জপত্র, তেজপত্র, তাল বা তাড়িপত্রে ( তেড়েটের পাতা ) পুস্তক লিখিতে হয়। সম্ভব থাকিলে স্ববর্ণপত্র, তাম্ৰপত্র বা অন্তবৃক্ষত্বক, কেতকীপত্র, মাৰ্ত্তওপত্র, রৌপ্যপত্র বা বটপত্রে পুস্তক লিখিয়া লইবেন। তম্ভির অন্ত পত্রে বা বসুদলে লিখিয়া যিনি সেই পুস্তক অভ্যাস করেন, তিনি ফুৰ্গতি প্রাপ্ত হইয়া থাকেন। - পুস্তকে বেদ লিখিতে নাই, যদি কেহ পুস্তকে লিখিয়া বেদ পাঠ করেন, তাহা হইলে তাহাব ব্ৰহ্মহত্যার পাতক এবং গৃহে রাখিলেও তাহার অনিষ্ট হইয় থাকে । (১) “মানং বক্ষ্যে পুস্তকস্য শৃণু দেবি সমাসতঃ। ब्रांtननॉग्नि झळ१ दिमाrांनभांtन बैङ्ठ। ७६१९ ॥ हरुभान६ भूटभामश्रादश् वाम*ात्र.श९ ।। দশাঙ্গলং डथांtडेो 5 ठtठ हौम९ म कांग्नष्प्र६ ॥” (২) "ঙ্গে বা তেজপত্রে বা তালে বা তাড়িপত্রকে। অগুরুণাপি দেবেশি পুস্তকং কারয়েৎ প্রিয়ে । मलएरु व4श्रृंछ क्ल फुङ्गिणtछ 5 अकस्टोि ! । জগুবৃক্ষগ্ৰচি দেৰি তথা কেতকিপত্রকে । अप्6४*ट्ज़ cब्रोtश्रृं; यः गर्छ*itङ्ग ब*मष्म । बश्चाश्itह्म श्ाि:ण लिशिखि! यः मभ७]ंश् ९ ॥ न भूर्णछिभवtिप्रांछि षनश्ॉमिर्डरवन् अवt ॥" ( tषांशिमौङङ्ग)
