সেতুপতি ১ । যড়য়ক তেবর উড়ৈম্বন সেতুপতি ( ১৬৭৪-১৬২১ ) ইনি বেশ বুদ্ধিমান ও প্রতাপশালী রাজা ছিলেন। রামনাদ অঞ্চলের যে অরাজকতানিবারণের জন্ত কৃষ্ণঃ ইহাকে সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করিয়া ছিলেন, ইনি তাছা একেবারেই নিৰ্ম্মল করিতে সমর্থ হইয়াছিলেন। দস্থ্যডস্করের উৎপাত নিধারিত হওয়াতে আৰরি কৃষিকার্য্যের দিকে লোকের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়। দেশের সৰ্ব্বত্রই শান্তি বিরাজ করিতে থাকে । দুর্গ ও প্রাকার নিৰ্ম্মাণ করিয়া রামনাদও পোগলুর নগর দুইটিকে স্বরক্ষিত করা ছর। বড়কু বটগৈ, কালৈরার কোবিল এবং পট্টমঙ্গলম এই করটি প্রধান গ্রামও তিনি আপনার রাজ্যভুক্ত করিয়াছিলেন । এই ভাবে সপ্তদশ বৎসর রাজ্য করিবার পরে ১৬২১ খৃঃ অৰো তাহার মৃত্যু হয়। ২ । কুত্তন সেতুপতি ( ১৬২১-১৬৩৪ ) ষড়য়কের মৃত্যুর পরে তদীর পুত্র কুত্তন রামনাদের সিংহাসনে অধিরোহণ করেন। পিতার সুশাসনের এবং শান্তিশৃঙ্খলাস্থাপনের গুণে ইনি বেশ নিৰ্ব্বিবাদে চতুর্দশ বৎসর রাজত্ব করিয়া ১৬৩৪ খৃঃ অব্দে মানবলীলা সাঙ্গ করেন। ইহার সমরে দেশের বিশেষ শ্ৰীবৃদ্ধি হষ্টয়াছিল । ইহার কোন পুত্র সস্তান না থাকাতে সহোদর ষড়য়ক তেবর সিংহাসনে আরোহণ করেন। ইহুদিগের এক ভগিনী ছিলেন, তাহার নাম গঙ্গৈ নাচ্ছিরার । ৩ । ষড়য়ক তেবর ওরফে দলবাই সেতুপতি (১৬৩৫-১৬৪e খুঃ অল্প )—ইefর রাজত্বের প্রথম তিন বৎসরের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে নাই। কিন্তু পরবর্তী বৎসর যখন তিনি পোষা পুত্র ( ভগিনীপুত্র ) রঘুনাথ তেবরকে উত্তরাধিকারী নিৰ্ব্বাচন করিবার অভিপ্রার প্রকাশ করিলেন, তখন র্তাহার পিতার জারজ পুত্র কালৈয়ার কোবিলের শাসনকর্তী তম্বি তেষয় বিশেষরূপে ক্রুদ্ধ হইয়া উঠিলেন এবং মহুয়াধিপতিও ইহার সঙ্গে যোগদান করিয়া ইহাকে ‘তম্বি সেতুপতি’ এই উপাধি भान ७ ब्रामनामब्राtछन्न क्लिएक प्टेनछ ७ अर्थ जोश्या कब्रिप्टान । যুদ্ধে রামনাদ মদুল্লাসৈন্তের পদদলিত হইল এবং দলবাই সেতুপতি পাম্বন্নামক স্থানে পলায়ন করিলেন। এখানেও আবার যুদ্ধ সংঘটিত হইল এবং পরাজিত হইয়া দলবাই শক্রহন্তে বন্দী হইলেন ও মহুরায় আনীত হইরা একটি অন্ধকার গৃহে কারারুদ্ধ অবস্থায় রছিলেন। ৩-১ । এই ভাবে ভঙ্গি রামনাদের সিংহাসনে আরোহণ कब्रिtगन, किरू श्रक्रिtब्रह नगवाहेब्र खांशिष्मग्नदग्न ज्ञघूनांश ७वश् नां ब्राम्रण cङगग्न ॐiङ्ॉब्र क्ङ्गिरक श्रह्मथॉब्र° कब्रिtणन । ठभन অনন্তোপায় হইয়া তিনি মন্থরার পলারন করিলেন। তিরুমলয় নীয়ঙ্ক তখন এখানকার সিংহাসনে অধিক্কড় ছিলেন । আপনার { ১৬৩ ] সেতুপতি ভুল বুঝিতে পারিয়া তিনি দলবাই সেতুপত্তিকে কারামুক্ত করিয়া পুনরায় রামনাদের সিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করিলেন। ১৬৪০ খৃঃ অম্ব হইতে দেশে পুনরায় শান্তি সংস্থাপিত হইল। ইহার পরে ৪৫ বৎসর শাস্তিতে রাজত্ব করিবার পয়ে দলৰাই ১৬৪৫ খৃঃঅঙ্গে তমিব ভেবরের হস্তে নিহত হন। তখন আবার রামনাদে গোলমাল ও অরাজকতা চলিতে লাগিল। প্রধান প্রধান মবয়সর্দারগণ যুদ্ধের উদ্যোগ করিতে লাগিলেন। ব্যাপার গুরুভর হইয়া জাড়াইতেছে দেখিয়া তদানীন্তন মঞ্জরীরাজ তিরুমলয় নায়ক ১৬৪৬ খুঃ আৰো রামনাদ রাজ্য তিনভাগে বিভক্ত করিলেন । রঘুনাথ ভেবর রামনাদের সেতুপতিদিগের সিংহাসন লাভ করিলেন। তাহার সহোদর তনক ভেবর এবং নারায়ণ তেবর একত্র তিরুবাড়ানইনামক স্থানে স্থাপিত হইলেন, আর শিবগজৈনামক অংশ তৰি তেবরকে প্রদান করা হইল । ৪ । রঘুনাথ ওরফে, তিরুমলয় সেতুপতি (১৬৪৫-১৬৭•খুঃ च्प्रका) । ब्रांछादिरछांदब्रञ c5टेॉब्र छछहे हें शंब्र ब्रांछक्कांज नमथिक প্রসিদ্ধ । তলকতেবর এবং তৰি তেবরের অকালমৃত্যুর ফলে বিভক্ত অংশ দুইটি শীঘ্রই আবার ই হার হস্তগত হয় । তদ্ধি ভেবরের জীবিত অবস্থায় ইহার সঙ্গে একযোগ হইয়া সেতুপতি সন্মুখ সংগ্রামে তৰো সৈন্ত পরাজিত এবং পটুকোট, দেবকোটুই, অরুণডাঙ্গী ও তিরুবলুর এই কয়টি নগর অধিকার করেন । ইছার শাসনসময়ে মহিমুরের রাজী মদুর আক্রমণ করেন । তখন মদুরারীজের অনুরোধে রঘুনাথ সসৈন্তে আক্রমণকারীর বিরুদ্ধেযাত্র ও দুইটি তুমুল যুদ্ধে তাহাকে পরাজিত করিয়া বিতাড়িত করেন। কৃতজ্ঞ মহুয়াধিপতি এই কাজের জন্ত সেতুপতিকে তিরু বনম, তিরুচুলই ও পলিমড়ই নামক তিনটি গ্রাম পুরস্কার স্বরূপ প্রদান করেন । এই ভাবে রঘুনাথ ক্রমে ক্রমে বিশেষ ক্ষমতাসম্পন্ন হইয়া উঠিলেন। রামনাদে যে নবরাত্রি উৎসব দেখিতে পাওয়া যায়, ইনিই তাহার প্রবর্তক। এই ভাবে রাজ্য বিস্তার এবং দেশের শ্ৰীবৃদ্ধি সাধন করিয়া তিনি ১৬৭• খু: জৰো পরলোক গমন করেন । • স্বৰ্য্যতেবর (১৬৭০ খৃঃ অন্স)। রঘুনাথের অপুত্ৰক অপস্থার মৃত্যু হইলে তদীর ভ্রাতু-পুত্র স্বর্যান্তেবর সিংহাসনে অধিরোহণ করেন । তঙ্কোরের নায়কদিগের সঙ্গে মদুরার দলবাইদ্বিগের যে যুদ্ধ চলিতেছিল, সেই যুদ্ধে তিনি এমন ত্ত্বোন কাৰ্য্য করিয়াছিলেন যে, ক্রোধান্ধ হইয়া মহুরীরাজ র্তাহাকে ধরিয়া লইয়া ত্রিচীনপল্লীতে বন্দী কল্পির রাখেন এবং অবশেৰে গুপ্ততাৰে তাহার প্রাণ সংহার করেন । ইনি অল্প কয়েক দিন মাত্ৰ রাজ্যভৈাগ করিয়াছিলেন । স্বৰ্য্যতেবরের কোনই উত্তরাধিকারী
