পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৈয়দ আহহ্মদ [ সৈফখান—লুরজাহানের ভাগিনেয় ও বাঙ্গালার শাসনকর্তা ইত্ৰহিমু খান ফত্তেজঙ্গের পুত্র। নুরজাহানের পুত্র সস্থান না হওয়ায় তিনি সৈফখাকে পোষ্যপুত্র গ্রহণ করেন এবং নুরজাহানের যত্বেই সৈফ দিল্লীর সভায় লালিত পালিত ও বদ্ধিত হন। তিনি পরে বদ্ধমানেধ শাসনকর্তী হইয়! আসেন। এখানে একদিন গজারোহণে যাইতেছেন, ঘটনাক্রমে সেই গজ পদদলনে এক দুঃখিনীর সস্তান নিহত হয় । দুঃখিনী অভিযোগ করিলে সৈফ ধ। তাছাভে কৰ্ণপাত করেন নাই । সম্রাটের কর্ণগোচর হইলে তিনি হস্তীপককে সাজা দিতে বলেন । সৈফ খণ তৎপরিবর্তে বালকের গরব পিতামাতাকে কারারুদ্ধ করেন। এ সংবাদে দিল্লীশ্বর অত্যন্ত ক্রুদ্ধ ফইয়া তহিকে লাগেরে আনাইয়া সেই গরিব পিতামাতার সমক্ষে হস্তিপদতলে ফেলিয়া পিধির মারেন । ऐनभखिद ( औ) गौमख-*{। गिनून, औअ१ हेश नैौधtड cमब्र বলিয়া ইহার এই নাম হইয়াছে। সৈয়দ (আরবী ) ১ গ্রধান ব্যক্তি । ২ মহম্মদের দৌহিত্র, হোসেনের বংশজ । 8नशन श्रांली (८गप्रन आलैौ इम्मानि)-ञायौब्र ४ङशृ१य विब्राश्रভাঙ্গন তইয়। ইনি সুলতান কুতবউদ্দীনের শাসনসময়ে সাপ্তশত সৈয়দ সমভিব্যাঙ্গরে জন্মভূমি ইমূনাল পরিত্যাগ করিয়া ১৩৮• খু: অব্দে কাশ্মীরে মাগমন করেন । এই খানে তিনি ছয় বৎসর কাল বাস করেন এবং ষ্টকার স্থলেমালবাগ নাম রাখেন । পারস্তে প্রত্যাবর্তন করিবার সময় পকৃণীতে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন । সৈয়দ আহহ্মদ– দিল্লীর একজন মুন্সেফ। ইহার পিতার নাম সৈয়দ মহম্মদ মুস্তকী থ' বাeiছুর । ইনি প্রাচীন দিল্লী ও শাহজাহনাবাদ নগর সম্বন্ধে অসার-পনাদীদ নামক এক থানা গ্রন্থ লিখিয়াছিলেন। ‘পিলসিলৎ-উল-মুলুঙ্ক’ নামে তাঙ্গার তার একখান গ্রন্থও আছে । ইগর পুৰ্ব্বপুঞ্জস্বদিগেয় আদি বাসস্থান আরবদেশে ছিল। সেখান হইতে র্তাহারা হিরাতে গমন করেন এযং এথান হইতে মছামাত তাকপুর বাদশাষ্ঠের আমলে ভারতবর্ষে আসিয়া উপস্থিত হন । তদবধি ইগর পুরুষানুক্রমে রাজদত্ত উপাধি ও সন্মান লাভ করিয়া আলিখেছেন । সৈয়দ আহহ্মদ—ম্প্রসিদ্ধ সৈয়দ ওলাল বোখারির সহোদর। ১৬৫৯ খুঃ অব্দে দারাশিকো ইছাকে গুজরাটের শাসনভার প্রদান করেন । অগ্রিীর সমীপবৰ্ত্তী ভাজগঞ্জে ইহার সমাধিক্ষেত্র এখনও লিস্তমান আছে । -- - সৈয়দ আহক্ষদ—বরেণীর একজন অধিবাসী। পঞ্চায়ের শিখদিগের বিরুদ্ধে ধৰ্ম্মযুদ্ধের অবতারণা করেন । বালাকোটে তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন। সংস্কারক ও সাধক হইবার ইচ্ছা করিয়া ১৭s" ], সৈয়দ আহহ্মদ তিনি প্রথম জীবনে লোয়াররূপে আমার খারের লুণ্ঠনকারী অশ্বারোহীদলে প্রবেশ করেন । অবশেষে এই চাকুরী পরিত্যাগ কল্পির তিনি দিল্লীর প্রধান ভক্ত ও সাধক সা আবদুল আঞ্জীজের শিষত্ব গ্রহণ করেন । ইহার উপদেশ অনুসারেই তাছার ভৰিষ্যৎ জীবন গঠিভ ও চালিত হইয়াছিল বলিয়া বিশ্বাস। ইহারই প্ররোচনার প্রণোদিত ইষ্টয়া তিনি ধৰ্ম্মের নামে যুদ্ধ ঘোষণা করিয়াছিলেন। আবদুল আজীজের ভ্রাতু-পুত্র মৌলবি মহম্মম ইসমাইল ও জামাতা আবদুল গষ্ট এই দুষ্ক ব্যঞ্জি ষ্ট আছহ্মদের প্রিয় শিব ও চিরসঙ্গী ছিলেন । ইহার উতরেষ্ট উচ্চ শিক্ষিত লোক,. অথচ নিরক্ষর আছহ্মদকে ইহার দেবতার দ্যার ভক্তি করেন, চহা দেখিরাষ্ট সাধারণ লোকের ভক্তি ও শ্রদ্ধা তাহার দিকে বিশেষরূপে আকৃষ্ট ইর। এমন কি তিনি ৰখন শিবিকায় গমন করিতেন, তখন ইহার নগ্নপদে তাহার শিখিকার দুই ধারে দৌড়াহয় যাঠত । দিল্লী ত্যাগ কৰিয়াই তিনি ধৰ্ম্ম প্রচার করিতে আরম্ভ করেন । ধৰ্ম্মবিশ্বাস সম্বন্ধে মোটামুটি এই কথা বলা যাইতে পারে যে, তিনি আদি মুসলমান ধৰ্ম্মের সরলতা ও ঐকাস্তিকতার প্রতি বিশেষ অনুগ্রত ছিলেন এবং পোত্তলিকতা ও কুসংস্কারমূলক আচারগ্ৰাবহারের প্রতি র্তাeার বিশেষ বিরক্তি ছিল । তাই1র অস্ত্রচরগণও BBBBBBB BS BBBB BBBBB BBBS Gmm DDBB বাহির &হয়৷ ধৰ্ম্ম প্রচার কপ্লিতে করতে এবং বহুসংখ্যক শিয্য সংগ্ৰহ করিয়া ১৮২১ খুঃ অন্ধের শেষ eাগে তিনি কলিকাতায় পদার্পণ করেন । অবিলম্বে দলে দলে স্থানীর মুসলমানের ৰাই য়া ঠ{হার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিতে আরম্ভ করেন । ১৮২২ খৃঃ অব্দের প্রথম ভাগে তিনি আপনার প্রিয়তম শিষ্যদ্বয়কে লইয়া মক্কা গমন কথেন ও পর বৎসর অক্টোবর মাসে সেখান হইতে প্রত্যাবর্তন করেন । আসিবার সময় পখি মধ্যে তিনি অতি অল্প সময়ের জন্ত বোম্বাই নগরে অবস্থান করিয়াছিলেন, কিন্তু এই অল্প সময়ের মধ্যেষ্ট ৰচসংখ্যক মুসলমান জাগিয়া তাহার চরণ প্রান্তে মস্তক অবনত করেন। ১৮২৩ খৃঃ অম্বর ডিসেম্বর মাসে আবার তিনি উত্তর ভারতবর্ষ পরিভ্রমণ করিতে বষ্টিগত হন। এই ভাবে বহুদিবস পর্যাপ্ত নানা স্থানে ঘুরিয়া ও ৰক্ত স্থা করিয়া তিনি প্রভূত শক্তি সংগ্রহ করেন এবং অবশেষে লাঙ্গের জেলার শিখদিগের বিরুদ্ধে এক ধৰ্ম্মযুদ্ধের ঘোষণা করেন। হিন্দুস্থানীয় ভাষার তরণীর-উল-জিহাদ নামে একখান পুস্তিকা আছে । ইহা এই যুদ্ধের সময়ে কান্তকুজের জনৈক মৌলবি কর্তৃক লিখিত ও সাধারণ মুসলমানদিগকে শিখদিগের বিরুদ্ধে উত্তেজিভ করিবার অভিপ্রায়ে প্রচারিত হইয়াছিল। এই গ্রন্থ ইষ্টতে জানা যায় যে, শিখদিগের সঙ্গে এই ষে যুদ্ধ, ইহা