স্থমাত্রা হইত। সুমাত্রাবাসীরা ব্যাস্ত্রকে বড় ভয় ও ভক্তির চক্ষুতে দেখিয়া থাকে । ব্যান্ত্রের প্রচলিত নাম ( রাইম্ বা মেচিং ) তাকার रुमाठिं९ गतेब्रा थाहरु । uहेझन् विचांग कब्रिग्राहे श्छेक, वl ठेह|निशtछ Óौऊ रुग्निशां ब्र ७ जूणाँहेबांग्र फेtणरथंहे हॐरु, हेहांब्र ব্যাঘ্রকে সতোয় ( বস্ত জস্ত , এমন কি “নেনেক’ ( পূৰ্ব্বপুরুষ ) নামে পর্য্যন্ত অভিহিত করিয়া থাকে । মলয় ভােব ব্যতীত, সুমাত্র ও পার্শ্ববৰ্ত্তী দ্বীপসমূহে আরও ভাস্বতঃ নয়টি ভাষা প্রচলিত আছে। ইতাদের মধ্যে পাঁচটা ভাষার অনুশীলন হষ্টয়া থাকে। এতদ্ব্যতীত জায়ও কয়েকটি চলিত ভাষাও প্রচলিত আছে। স্থমাখার যে অংশ যব: দ্বীপের সমীপবৰ্ত্তী, সেখানে লমপুং জাতির বাস। ইহুদিগের বর্ণমালায় ১৯টি মূল বর্ণ ও ২৫টি সংযুক্ত বর্ণ, মোট ৪৯টি বর্ণ আছে । সুমায়ার পশ্চিম প্রাস্তস্থিত দ্বীপসমূহে কয়েকটি তাষ৷ প্ৰচলিত আছে—ইহাদের কোন বর্ণমালা নাই। যথা, পগদ্বীপের নীয়াস জাতির ও মারস্দিগের ভাষা। বাট্টার নরখাদক ভষ্টলেও অশ্চির্যোর কথা যে তাতাদের মধ্যে লিখিত ভাষায় প্লচলন আছে । সুমাত্রায় অচীন ও মলয়ন্তাষ। আরবী অক্ষরে লেখা হয়। রেঞ্জাংদিগেরও স্বতন্ত্র ভাষা ও বর্ণমালা আছে। ইহাদিগের মধ্যে কতকগুলি অদ্ভুত রীতি প্রচলিত আছে । সুমাত্রাযালী কখনও নিজের নাম উচ্চারণ করে না । যদি ইহা না জানিয়া কোন বৈদেশিক তাহার নাম জিজ্ঞাসা করে তবে সে ভারি বিত্রত হইয় পড়ে ; জন্ত লোক কাছে থাকিলে, তবে তাহার মুখ দিয়া নিজের নাম বলির থাকে। কৰ্ত্তাই কেবল অধীন ব্যক্তিবর্গকে মধ্যম পুরুষে সম্বোধন করিতে পারেন, এতদ্ব্যতীত জন্ত সকলেই প্রথম পুরুবের আশ্রয় লইয়া থাকে। নাম বা উপাধির উল্লেখ করিয়া কথা বলা হয়; সৰ্ব্বনাম কথনও ব্যবহৃত হয় না। যথা ‘আপনার কি ইচ্ছ? না বলিয়৷ ‘অমুকেয় কি ইচ্ছ? এইরূপ বলা হয়। আর যে স্থলে নাম কি উপাধি কিছুই জানা থাকে না, সেথানে কোন সাধারণ সন্মানসূচক শব্দের প্রয়োগ করা হয় । বপা "আপ ওরং কয়ে পুনিয়া কুক ?”-“আপনার কি ইচ্ছা ?” যখন কোন অপয়াধীয় কি লিনাহেঁর উল্লেখ করিতে হয়, তখন ব্যক্তিবাচক সৰ্ব্বনাম ‘কাউ’ (অস্কাট্ট হইতে সক্ষিপ্ত ) এই ঘূণাস্বচক শব্দটির প্রয়োগ করা হয়। পূৰ্ব্বকালে এখানে তিনটি বিভিন্ন রকমের বিষাৎ প্রথা প্রচলিত ছিল । ‘জু গুর’ যিবাহে পুরুষ স্ত্রীকে ক্রয় করিয়া লইত; আম্বেল-আনক’বিবাহে স্ত্রী পুরুষকে ক্রয় করিত ; আর 'সোমালোতে উভয় পক্ষ সমকক্ষ ভাবে যোগদান করিত। আম্বেল-আনক বিবাহে, কুমারীর পিতা আপন অপেক্ষ নিম্নতর বংশের কোন যুষককে কস্তার স্বামীরূপে নিৰ্ব্বাচন করেন। তখন আর পিতৃবংশের সঙ্গে এই যুবকের কোন সম্বন্ধ [ పిd } সুমাত্রা থাকেনা । সে শ্বশুরের সংসারের একেবারে अ उड्रख* इहे ग्र! পড়ে। এই উপলক্ষে কস্তার পিতা জামাতার আত্মীয় স্বজনের নিকট হইতে গুটি পঞ্চাশ রয়তমুদ্র প্রাপ্ত হয়ে থাকে এবং নিজে একটা মহিষৰলি দেয়। তদবধি জামাতায় "বুরুঙ্ক বৈষ্ণুনিয়া' ( ভালমনা ) তাছার পরিবারের সঙ্গে একেবারে জড়িত হুইয় পড়ে। সে খুন কি দস্লাভা করিলে, জরিমাণার ( বজুন ) টাকাট শ্বশুরবংশকে দিতে হয় এবং সে খুন হইলে জরিমাণায় টাকাটা তাহারা পাইয়া থাকে । বিবাহের বাবদ সে যত ঋণ করিযে, সে সমস্তের জন্য ইহারাও দায়ী ; কিন্তু তংপুর্বের ঋণের জন্য তাহার পিতৃকুলদায়ী । শ্বশুরগুছে তাছার পুত্র ও অধমৰ্ণ এই দুইএর মাঝামাঝি অবস্থা। পুত্রের স্থায় বাড়ীর সুখ-দুঃখ সকলেরই সে অংশভাগী ; কিন্তু কোন জিনিযের উপর তাহার নিজের কোন দাবী নাই । ভাস্কার ক্ষেত্র উৎপন্ন শস্তে, ভাহার অজিত সকল জিনিষেই, শ্বশুর পরিষারের অধিকার । ইচ্ছা হইলে যখন-তখন, এমন কি সস্তানাদি হইবার পরেও, তাহাকে ইহারা পত্নীর সঙ্গে সকল সম্বন্ধ ছিন্ন করিয়া একেবারে বিদায় করিতে পারে । প্রাচ্য দেশবাসীয় সুমাত্রাকে ইন্দালস (Iudalas ) এযং পুলে পার্চ বা গ্ৰীচে নামে অভিহিত করিয়া থাকে। এস্থান বহুকাল ধরিয়া স্ববর্ণের জন্ত বিখ্যাত। এখানে ভূগর্ভ হইতে প্রভূত পরিমাণে স্বর্ণ উত্তোলিত হয় । তাম, লৌহ এবং টিনের খনিও আছে । আগ্নেয়গিরিগুলির সমীপবৰ্ত্তী প্রদেশে প্রচুর পরিমাণে গন্ধক প্রাপ্ত হওয়া যার । মাটি হইতে মোর। উত্তোলিত হয়, কয়লা ও এখানে যথেষ্ট পাওয়া যায় । , স্বমাত্র দ্বীপে প্রায় ১৫টি আগ্নেয়গিরি আছে । ইহার মধ্যে দেম্পে (১-৪৫o ফিট), হজপুত্র (১২১৪o ফিট) ; তলং ( ৮৪৮০ ফিট) এবং মেরাহী ( ৯৭•o ফিট) বিশেব উল্লেথযোগ্য । মিঃ জর্জ উইগুর্মর আরল প্রমাণ করিয়াছেন ধে স্বমাত্র এবং তৎসমীপৰ্যন্ত্ৰী দ্বীপাবলী অনতিগভীর সাগর দ্বারা এসিয়া মহাদেশের সঙ্গে সংযুক্ত । মিঃ ওয়ালেশ দেখাইয়াছেন, এই দ্বীপমালার কতকগুলি এসিয়ার সঙ্গে ও কতকগুলি অষ্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মিলিত । সুমাত্রা, যব এবং বোণিওর মধ্যে যে সাগর প্রবাহিত, তাহা এত অগভীর হকার যেখানে-সেখানে জাহাজ নঙ্গর করিয়া থাকিতে পারে। স্থমাত্রার হস্তী, তাপির ( কতক অংশে শূকরের ও কতক অংশে গগুরের সদৃশ) ও গগুীবের সঙ্গে এসির মহাদেশের দক্ষিণ প্রাস্তের কোন কোন স্থানের এই জাষ্ট্ৰীয় জন্তুর সঙ্গে বিশেষ সাদৃশ্ব আছে । এলিয়। মহাদেশের দক্ষিণাংশে যে সকল স্বভাবজাত দ্রব্যাদি, জীবজন্তু, পক্ষী ও পতঙ্গাদি দেখিতে পাওয়া যায়, এখানেও সেই সকল আছে । অনেক স্থলেই এগুলি
