স্নেহ [ ২৮৩ ] স্নেহ স্বহীক্ষীর (র) মুহাগনির্যাস, যিগের আটা। এই আটা চক্ষুতে লাগিলে চক্ষুরোগ এবং দৃষ্টিশক্তির নাশ হইয়া থাকে। সুছ (কী ) উৎপল। (ত্রিকা” ) মেয় ( ক্লী) স্নানযোগ্য। স্নেহ (পুং ) স্নিহ-ঘঞ । প্রেম, গুণয়, ভালবাসা । লগণ— “দর্শনে স্পর্শনে বাপি শ্রবণে ভাষণেইপি বা । যত্র দ্রবত্যন্তরঙ্গং স স্নেহ ইতি কথাতে ॥”(গরুড়পু ১১৩ অ’) ৷ দর্শন, স্পর্শন, শ্রবণ ও কথrন যে স্থলে অন্তরঙ্গ ধবিত হয়, B KBB BDS DDBB BS BBB S BB BBBB BB হয়, তাছাকে ৪ লেচ কহে । শাস্ত্রে আবও লিপিত আছে যে, ; স্নেহুই দুঃখের কারণ । "ত্র স্নেহে ভয়স্তত্ৰ মেeে1 &ঃখস্ত ভাঞ্জনং | স্নেহুযুলানি দুঃপানি তশ্বিংস্ত্যক্তে মহৎফুপং ॥"(গরুড়পু ১১৩ অ") ! শাসে বিশেষরূপে লিখিত আছে যে, স্নেহে আবদ্ধ হওয়া ! বিধেয় নহে । স্নেহে শুtঙ্গাকে দুঃখভোগ করিতে হইলে । ২ তৈলাদি রসভেদ, ঘৃত, তৈল, বসা ও নজ এই চারি প্রকাব পদার্থ স্নেহ নামে অভিহিত, ইহা আবার ত{4দ্ধ হইলেক্ট স্থাবল ও জঙ্গমস্পেদে দ্বিযোণি, স্থাবরধোনি ও জঙ্গমবোনি । তৈল স্থাবরসোনি, প্লভ জঙ্গমযোনি । ৩ লৈয়ায়িকদিগের মতে । গুণবিশেষ । এই গুণ নিত্য ও অনিত্যভেদে দ্বিবিধ। জলীয় পরমাণুতে এই গুণ নিত্য, অষ্ঠ স্থলে অনিত্য। তৈলাদিতে ইহার প্রকর্য দেখিতে পাওয়া যায়, এই জন্ত ইহাতে দাহ হইয়া থাকে । “মেঙ্গে জলেইণেী নিত্যোহয়সনিতোংবয়বিহুগে । তৈলাস্তরে তৎপ্রকর্যাৎ দহনস্তামুকুলত ॥” (ভাষাপরিচ্ছেদ) বৈদ্যাকশাস্ত্রে স্নেহপান ও স্নেইপকের ধিশেষ বিধান লিখিত আছে, অতি সংক্ষেপে সে বিযয় আলোচিত হইল । স্নেহপানবিধি—পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে, স্নেহ চারি প্রকার, ঘুত, তৈল, বসা ও মজ্জা । সাধারণতঃ স্বৰ্য্যোদয়ের অব্যবহিত পরে এই সকল স্নেহপান করিবার সময়। এই স্নেহ স্থাবর ও জঙ্গমভেদে জুই প্রকার। তন্মধ্যে স্থালরস্নেহের মধ্যে তিলভৈল সৰ্ব্বাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ এবং জঙ্গমস্নেহের মধ্যে স্থত সৰ্ব্বাপেক্ষ শ্ৰেষ্ঠ । দুইটী স্নেহ অর্থাৎ স্বত ও তৈল মিলিত করির বে স্নেহ সেখানে স্নেহ সোপালেই ভয়, অতএব যিনি স্নেহ পরিত্যাগ করিতে পাবিয়াছেন, তিনিষ্ট সুর্থী । ; প্রস্তুত হয়, তাহাকে যমক, তিনট স্নেহ অর্থাৎ স্বত, তৈল ও ; মিলিত করিয়া যে স্নেহ প্রস্তুত হয়, তাহাকে ত্রিবৃত এবং -চাটি দেহ ত্বত, তৈল, বসা ও মজ্জা একত্র করিয়া যে স্নেহ গ্রন্থত হয়, তাহাকে মহামেই কহে। गाहांब्र मृझटकté, cन शJद्धि टिम बिंदन, याशग्न मथारकtछै। লে ব্যক্তি চারিদিন, এবং স্বাস্থtয় ক্রুরকোষ্ঠ সেই ৰাত্ত্বি পাচ বা ছয় দিন স্নেহ পান করিবে । যে হেতু কথিত আছে যে, মুত্ত্বকোষ্ঠসম্পন্ন ব্যক্তি তিন রাত্রি স্নেহ সেবন করিলে স্নিগ্ধ হয়, মধ্যকোষ্ঠসম্পন্ন ব্যক্তি চারিদিন স্নেহ সেবন ও ক্রকোষ্ঠ যক্তি ৫ বা ও দিন স্নেহ সেবন করিলে স্নিগ্ধ ও বিশুদ্ধ হইয় থাকে। মৃত্যুকোষ্ঠ, মধ্যকোষ্ঠ ও ক্ররকোষ্ঠ সকলেরই স্নেহসেবন গাত দিনের পর সাত্ম্য হয়। স্নেহ সেবন দ্বারা বায়ুর অন্তলোম, অগ্নিদীপ্তি, কোষ্ঠশুদ্ধি, শরীর মৃদু, স্নিগ্ধ ও লঘু হয় এবং জরা নষ্ট হইয়া বল জন্মে, ধর্ণের প্রসন্নত। গুর এবং শরীরের গ্লামি জন্মে না । বাতাদের প্রকোপকাল, বরং, বল ও অগ্নির বলাবল বিবেচন। করিয়া চীন, মধ্যম বা পুর্ণমাত্রায়, তাকালে তথবা অনিয়মিত আtহার বিহার করিয়া স্নেহপান করিলে শোথ, অশ, তন্দ্র, নিদ্রাধিক্য ও অজ্ঞানতাদি উপসর্গ উপস্থিত হয় । দীপ্তাগ্নিবিশিষ্ট ব্যক্তিকে এক পল পরিমাণে, মধ্যম অগ্নিসম্পন্ন ব্যক্তিদিগকে ৬ তোলা এবং হীন-অগ্নিসম্পন্ন ব্যক্তিগণকে ৪ তোলা পরিমাণে স্নেহ প্রয়োগ করা কৰ্ত্তব্য । S BBBBBB BBB BBBBB BB BB BBB BBg নিদিষ্ট ইয়াছে, যথা—যে পরিমাণ স্বেচ্ছ এক অহোরাত্রে জীর্ণ হয়, তাহাকে মহতী মাত্রা ও যfeা এক দিবসে পরিপাক চয়, তাহাকে মধ্যম এবং যে মাত্রায় সেবন করিলে দুই প্রহরে পরিপাক হয়, BBBB BBBK BBS BB BBBB BB BBtgBBBS শুক্রবন্ধক, এবং অল্প দোষে প্রশস্ত। মধ্যমমাত্র স্নেহ স্নিগ্ধকারক, শরীরের উপচয়জনক এবং ভ্রমনাশক । মহ ঠী মাত্রী স্নেহ–কুষ্ঠ, বিধ, উন্মাদ, গ্রহদেtঘ এবং অপস্মারনাশক । ইহাতে সুশ্রত বলিয়াছেন যে, দিবসের প্রথম প্রহর গত হইলে যে মাত্র জীর্ণ হয়, সেই মাত্রায় স্নেহ সেবন করিলে অগ্নিদীপ্ত হয়, এবং উহ। অল্প দোবে প্রশস্ত । দুই প্রহর পরে যে মাত্র পরিপাক হয়, সেই মাত্রায় স্নেহ সেবন করিলে শুক্রবৃদ্ধি ও শরীরের উপচর হয় এবং উহা মধ্য দোষে প্রশস্ত, যে মাত্রা দিবসের শেষ ও হরে পরিপাক হয়, সেই মাত্রায় স্নেহ সেবন করিলে শরীর স্নিগ্ধ হয় এবং উহা বহু দোধে প্রশস্ত জানবে। বাতপৈ িক স্নেহের মধ্যে একমাত্র ঘৃত প্ররোগ করিবে । বায়ুর প্রকোপে সৈন্ধযযুক্ত স্থত এবং কফের প্রকোপে চিত্রক, ত্রিকটু ও যবগারসংযুক্ত ঘৃত পান করিতে দিবে। রুক্ষ ব্যক্তি, ক্ষতযুক্ত, বিযপীড়িত, বাওঁপৈণ্ডিক রোগগ্রস্ত এবং যাহাজের মেধা ও স্মৃতি হ্রাস হইয়াছে, তাহদের পক্ষে ঘৃতপান প্রশস্ত । কুমিরোগী ক্রমকোষ্ঠ ব্যক্তি যাহার কফ ও মেদ বুদ্ধি হইয়াছে, তৈলসাক্ষ্য , ব্যক্তি, যখিদের শরীর দৃঢ় করিতে অভিপ্রার আছে এবং বাহারা ব্যায়ামযুগ্ন, শুষ্কয়েত বা রক্তজ অধৰ মহা রোগগ্ৰস্ত তাছাদের পক্ষে তৈল বিশেষ উপকারী।
