পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৩৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্রোতস, “বিকঙ্ক ঙ্গঃ ক্ৰবাবৃক্ষে। গ্রন্থিগঃ স্বাহকণ্টকঃ। স এব যন্ত্রবৃক্ষশ্চ কটকী ব্যাস্ত্রপালপি ॥” ( ছবি প্র” ) অ ( স্ত্রী ; অন্ধ অষ্ট্ৰে (কিপ, বচি প্রচ্ছীতি । উণ ২৫৭) ইতি কিপ, . দীর্ঘশ্চ যজ্ঞপত্রবিশেষ, স্ৰ । ২ নিঝ র। ( ১েম ) স্ৰেক, গতি। ভূদি আয়নে যক" সেট, লট, স্ৰেকতে । লিট, সিস্রেকে। লুট, প্রেকিস্তা। হুঙ, মস্ৰেকষ্ট। [ ૭ક૧ ] | | | | স্রোত (গ) স্রোতঃ। ( ভাই) উশটািকার উজ্জ্বল এই ৷ শব্দ পুংলিঙ্গ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। স্রোত-আপত্তি (স্ত্রী) ীেরূপিণের মধ্যে নিৰ্ব্বাণের এক অবস্থা । স্রোত-সাপন্ন, বুদ্ধদ্বগের অবস্থাম্ভেদ । ( বৌদ্ধ দেখ। ] স্রোতঙ্গশ । পুং ) স্রোতযানীশঃ । স্রোতঃপতি, সমুদ্র। স্রোতল, (ক্লী) স্রবর্তীতে ক্র গর্তেী (ক্রীড়াঙ্গ ফুট চ। উণ, ৪। • ১ } ইতি অনুন তুট চ। ১ জলবহন, জলপ্রবাহ । অর্থাৎ । আপন হইতে যে জল প্রবাঙ্ক হয়, তাইকে স্রোন্ত কহে । । "বেগেন জলবহনং স্রোতঃ, স্ব ও স্বয়মসুন; শরণং গমনং স্রোতঃ , স্বত ইত্যায়হেতুকং ন পরহেতুকং’ ( ভরত ) ২ নদী। “ঝষাণাং মকরশ্চাস্মি স্রোতসাদম্মি জাহ্নবী।” (গীত। ১০৩১) ; গীতায় ভগবান বলিয়াছেন যে, স্রোতঃ অর্থাং নদীসমূহের মধ্যে আমি জাহ্নবী। ৩ শরীরের নবচ্ছিদ্র ৷ দেহস্থিত নবদ্বার। লক্ষণ“মনঃ প্রাণান্নপানীয়-দোেষধাতুপধাতব । ধাতুনাধী দলং মুয়ং মলমিতাপঃ : গুলেী ॥ সঞ্চঃস্থি হি যৈমাৰ্গৈস্তানি স্রোস্তাংসি সঞ্জ গুঃ । বস্তুমি ভানি সংখ্যায়াং শক্যতে লৈল ভাবিতুং ॥” ( ভাবপ্র” ) মন, প্রাণ, অন্ন, পানীয়, দোষ, অর্থাৎ বায়ু, পিত্ত, কফ, ধাতু, উপধাতু, ধাতুসমূহের মল, মুত্র এবং পুরীয প্রভৃতি যে পথ দ্বারা শরীরে সঞ্চারিত হয়, তাহাদিগকে স্রোতঃ কহে । ইহা বহুসংখ্যক, এই জন্ত ইহাদিগের বর্ণন দুঃসাধ্য। বৈদ্যকণাম্বে ইহার বিশেয বিবরণ লিখিত আছে, সংক্ষেপে আমরা এ বিষয়ের আলোচনা করতেছি। মানবদেহে রসায়কদি, স্বেরাদি, শ্লেষ্মপিত্ত, মলমূত্রদি যত প্রকার মুঞ্জিমান ভাব BkS BB BBB BBB BBS BBB BB BBS মানবদেন্থের উক্ত ভাব সকল উৎপন্ন এবং ক্ষয় পায় না। শ্ৰোতঃসমূহ পরিণাম প্রাপ্ত ধাধুসকলকে বহন করে, অর্থাৎ শ্ৰোতঃপথ দিয়াই ধাতুলঞ্চল গমন করিয়া থাকে। गानद शांझ! श्रांशग्न रकcग्न, c1थ८म उtश *ग्नि°itरु श्रेंप्रl রসরূপে পরিণত হয়। পরে ঐ পরিপক্ক কুস রুলবং স্রোতে গমন করে, যেই পরিপক্ক রস ব্লকৰূপে পরিণত হইয়। রসবহু স্রোত হইতে মক্তবহু স্রোতে গমন কৰে । সেই রক্ত মাথার মাংসক্সপে স্রোতস, পরিণত হইয়া র ধ্রুবহু স্রোত হইতে মাংগলছ স্রোতে গমন করে। এই রপে ধাতুসকল ভিন্ন ভিন্ন যত প্রকার মূৰ্ত্তিতে পরিণত so হয়, তত প্রকার ভিন্ন ভিন্ন স্রোতে গমন করিয়া থাকে । অতএব মানবদেহে যত প্রকার মূৰ্ত্তিমান ভাব আছে, স্রোত ৪ তিত প্রকার । কোন কোন মুর্বি স্রোতসমুদায়াত্মকই পুরুষ বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন। কারণ দোবের প্রকোপ ও প্রশম কারক স্রোতঃসমুহ স্বাগত ও সর্বসর । অর্থাং শরীরে এমন কোন স্থান নাই বেথানে কোন না কোন স্রোত দৃষ্ট না হয় । অতএ স্রোতঃসমষ্টিই পুরুষ । চরক ঋষি এই মত খণ্ডন করিয়া বলেন যে, ইহা পুরুষলক্ষণ নহে, অর্থাৎ পুরুষ স্রোতঃসমুদায়াত্মক নহে । কারণ বে মূৰ্ত্তিমান ভাবের যে স্রোত, যে ভাপকে যে স্রোত বচন করে, যে প্রকারে বহন করে এবং সে স্থানে বে স্রোত অবস্থিত, তৎসমস্তই সেই স্রোত ছুইতে ভিন্ন। সুতরাং পুর্য স্রোত ভিন্ন অন্ত পদার্থও আছে। অতএয পুরুষ স্রোতঃসমুদায়ায়ক হইতে পারে না । অতি বহুত্ব হেতু কেহ কেহ স্রোতঃসকলকে অপরিসংখোয় বলিয়া স্থির করিয়াছেন, আবার কেহ কেহ ইহার সংখ্যা নির্দেশ করিয়াছেন । এই দুই মতের সামঞ্জস্য এই যে, শরীরে স্কুল ও সুহ্ম কত যে স্রোতঃ আছে, তাহা গণিয়া স্থির করা যায় না, এই জষ্ঠ ইহাকে অপরিসংখ্যেয় ; আর কেহ কেহ দুষ্মাংশ বাদ দিয়া স্থল রূপে ইগর সংখ্যা নির্দেশ করিয়া ইহা পরিসংখোয় বলির থাকেন, অতএব উক্ত দুই মতের কোন মতই ভ্রান্ত নহে,স্থলরূপে বে সকল স্রোত কথিত আছে, তাহার বিষয় লিখিত হইল । এই সকল স্রোতঃ *:াণধহ, উদক বহু, অল্পবস্থ, রসবক, রক্তবঙ্ক, সাংসবহু, অস্থিবহু, মজ্জাপহু, শুক্রবহ, মুত্রবহ, পুরীযবহ, স্বেদবহ এবং শরীরচর বাত, পিত্ত ও শ্লেষ্মপছভেদে অনেক প্রকার। এই সকল স্রোতঃ স্থল । ইহার সচ্ছিদ্র এবং উক্ত প্ৰাণোদক দি পদার্থসমূহের মূল। এইদ্ভিন্ন মন, আত্মা, শ্রোত্র, স্পর্শন, দর্শন, রসন, ভ্রাণ, বুদ্ধি ও অহঙ্কারাদি অতীন্দ্রিয় পদার্থসকলেরও স্রোত আছে । সঞ্জাল শরীঃই উহাদেয় পথ ও তাপ্রয়স্থান । উক্ত প্রাণোদক দিবহ স্রোতঃস1ল এবং নন, অtয়া ও শ্রে বিহু স্রো সকল অবিকৃত থাকিলে শরীর রোগদ্বারা অfক্লাস্ত হয় না । এই সকল স্রোত দুষ্ট হইলে নানাবিধ পীড়া জন্মে। প্রাণবহ স্রোত স্রোতঃসকলের মূল হৃদয় ও মহাভ্রোতঃ অর্থাৎ মহাচ্ছিয়। প্রাণুৰহ স্রোত দুষ্ট হইলে তাছfর নিশ্বাসপ্রশ্বাস স্বাভাবিকஆ থাকে না, কেছ কেহ ঘন ঘন নিশ্বাস, কেহ কেহ অতি যা অল্পনিশ্বাস, কেহ বা শশ্ব ও বেদনাযুক্ত নিশ্বাস পরিভাগ করে, শ্বাস প্রশ্বাসের ইত্যাধি রূপ বিকৃতি ছয় ।