হংস যে কোন দিকে গমনকালে যদি হংসের শঙ্কা শ্রবণ বা হংস म*ॉन कब्र झब्र, डfश्! इहेtठ नसूर्वांशfनिकि इग्न ७ द१ विनि शमनকালে হংস এই নাম শ্রবণ করেন, তাহার সকল ছুরিত বিনষ্ট হয়। হংসরবের আগুশক্ষাপ্রবণে চেীরের দর্শন, দ্বিতীয়ে নিধিলাভ, তৃতীয়ে তয়, চতুর্থে বিবাদ এবং পঞ্চমে নৃপতিপ্রসাদ লাভ হয় । ২ নিলেভি মৃগ। ৩ বিষ্ণু । ( ভারত ১২।৪৩৭ ) ৪ স্বৰ্য্য। ( ভারত ৩৩,৬১ ) ৫ পরমাত্মা । ৬ মৎসর। ৭ যোগিভেদ । ৮ শরীরস্থ বায়ুবিশেয। ৯ তুরঙ্গমভেদ । ১• গোবিশেষ । “সিভবর্ণঃ পিঙ্গাক্ষস্তাম্রবিধাণেক্ষণে মহাবক্ত,ঃ । ংসে নাম শুভফলে যুথত বিবৰ্দ্ধনঃ প্রোক্তঃ ॥” ( বৃহৎসংহিতা ৬১৷১৭ ) যে গাষ্ঠীর বর্ণ শুক্ল, চক্ষু পিঙ্গল, ঈক্ষণ ও বিধাণ তাম্রবর্ণ, মুখ বৃহৎ তাহাকে হংস নামক গাভী কছে। গোযুখে এই হংসনামক গাভী বিশেষ ফল প্ৰদ । ১১ গুরু। ১২ পৰ্ব্বত । ( পপ রত্নী” ) ১৩ শিব । ১৪ অগ্ৰে অবস্থিত । ১৫ শ্রেষ্ঠ । ১৬ বিশুদ্ধ । ১৭ মন্ত্রভেদ, অজপামন্ত্র ।
- হঙ্কারেণ বহির্যাতি সকারেণ বিশেৎ পুনঃ । হংসেতি পরমং মন্ত্রং জীবে জপতি সৰ্ব্বদা " ( তন্ত্রসা” ) হং এই শব্দ দ্বারা বাহিরে গমন এবং স এক্ট শব্দ দ্বারা অস্তঃপ্রবেশ করে, অর্থাৎ জীব হং মস্ত্রে বহির্গমন এবং স মস্ত্রে অন্তঃপ্রবেশ করিতে পারে, এই জগু এষ্ট মন্ত্রের নাম হংস হইয়াছে। শুন্তুশাস্ত্রে এই মন্ত্রের বিবরণ এইরূপ লিখিত আছে—
হংস এই অজপামন্ত্র কল্পবৃক্ষস্বরূপ, অর্থাৎ এই মন্ত্রের উপালন দ্বারা লিদ্ধি লাভ করিলে সকল অভিলাষষ্ট সিদ্ধ হয়। এই মন্ত্রের পূজাষিধান তন্ত্রসারে এইরূপ লিখিত আছে, প্রথমে সামান্ত পূজাপদ্ধতির নিয়মানুসারে পীঠস্থাস পৰ্য্যস্ত করিয়া ঋষ্যান্তিাস করিতে হইবে, যথা—শিরলি ব্ৰহ্মণে ঋষয়ে নমঃ, মুখে গায়ঐছন্দলে নমঃ, হৃদি ঐগিরিজাপতয়ে দেষতায়ৈ নমঃ । হংসাং অসুষ্ঠাভ্যাং নমঃ, হংসীং তর্জনীভ্যাং স্বাহ ইত্যাদি রূপে জঙ্গম্ভাস ও করম্ভাস করিয়া ধ্যান করিবে । ধান— “উগুস্তাযুদ্ধরিততড়িদাকারমর্দ্ধাৰিকেশং পাশাভাভিং যুদপরশুং সন্ধানং করাজৈঃ । দিব্যাকরৈমবমণিময়ৈঃ শোভিতং বিশ্বমূলং সেীম্যাগ্নেয়ং বপুরবতু বঞ্চশ্ৰচুড়ং জিনেত্ৰং ॥এইরূপে ধ্যান, মানসপুজা ও শম্বস্থাপন প্রভৃতি পূজাপদ্ধতির নিয়মে সমস্ত কাৰ্য্য কল্পিৰে, তৎপরে পীঠপূজা পুনৰ্ব্বার ধ্যান, জাবাহন ও পঞ্চপুষ্পাঞ্জলি দান পৰ্য্যন্ত সমস্ত কৰ্ম্ম সমাপন করিয়া [ sex J হংসকারন আযয়ণদেবতুর পূজা করিতে হইবে। অগ্নি, নৈঋত, ৰায়ু ও बेनांनएकाr१, मtथा ७द१ द्5िछूटैtब्र “झ९नांt झणब्रांब्र नभः' हेऊाiर्षि রূপে ষড়ঙ্গপূজা করিয়া পুৰ্ব্বদলে ওঁ ঋতার নমঃ, দক্ষিণদলে ওঁ রবয়ে নমঃ, পশ্চিমদলে ওঁ বসবে নম", আল্পের দলে ওঁ ঋতজায়ৈ নমঃ, নৈঋত দলে ওঁ গোঙ্গায়ৈ নমঃ, বায়ুম্বলে ওঁ অজজায়ৈ নমঃ, ঈশানদলে ওঁ অদ্রিজায়ৈ নমঃ, এই প্রকারে পূজা করিয়া তদ্বাহে ইন্দ্রাদি লোকপাল এবং বজ্রাদি অস্ত্রের পুঞ্জ করিতে হয়। তৎপরে পূজাপদ্ধতির নিয়মে বিসর্জন পৰ্য্যস্ত কৰ্ম্ম শেষ করিবে । দ্বাদশ লক্ষ জপ এই মন্ত্রের পুরশ্চরণ। জপাবসানে ৱতযুক্ত পায়স দ্বারা জপের দশাংশ হোম কল্পিবে। পূৰ্ব্বোক্তরূপ অনুষ্ঠান করিলে অচিরে মঞ্জলিদ্ধি হয়। সাধক এই হংসমন্ত্রে সিদ্ধিলাভ করিলে তাহার ধৰ্ম্ম, অর্থ, কাম ও মোক্ষ লাভ হর । ( তন্ত্রসার ) - এই হংসমগ্ৰ দ্বিবিধ ব্যক্ত ও গুপ্ত । “হংসেতি প্রকৃতিজ্ঞেয়া ওঙ্কারঃ প্রকৃতে গুণঃ। হঙ্কারেণ বহির্যাতি সকারেণ বিশেৎ পুনঃ ॥ হংসেঙি পরমং মন্ত্রং জীবো জপতি সৰ্ব্বদা । যটুশতানি দিবারাত্রেী সহস্রাণ্যেকবিংশতিঃ ॥ অরূপ দ্বিবিধ দেবী ব্যক্ত গুপ্ত ক্রমেশ চ ব্যক্ত চ শ্বিবিধ{ প্রো শু" শব্দজ্যোতিঃস্বরূপিণী ॥” ( নির্ভরতন্ত্র ৪ প” ) ১৭ জরাসন্ধ নৃপতির একজন সেনাপতি । (ভারত ২২২।৩১) ১৮ মেরুর উত্তরস্থ পৰ্ব্বতবিশেষ । ( পিষ্ণুপু* *৷২২৮ ) “ ১৯ ব্ৰহ্মস্বরের একজন ভাষাকার । হংসক ( পুং ) হংস ইব কায়তি মধুবধণিত্বাং কৈ শব্দে ক । ১ পাদকটক । হংলাকৃতি চরণভূবন । এই চরণভূষণ রবপূস্ত । “পাদাঙ্গদং ভুলাকোটিমঞ্জরো নুপুরোধস্থিয়াং । হংলকঃ পাদকটকঃ কিঙ্কিনী ক্ষুদ্রঘণ্টিক ॥” (অমর } ‘ঘট নুপুরে । কেচিন্তু পাদাঙ্গদাচিতুষ্কং চরণভূষণে নুপুর ইতি খ্যাতে । কংসকাদিম্বয়ং রবগুন্তে হংসাকৃতিচরণভূখণে।’ (ভরত) ংস ইৰেতি ইবে প্রতিরুভাবিতি কন্, স্বার্থে কন্ বা । ২ রাজহংস শঙ্কাচ” ) ৩ সঙ্গীভে তালভেদ। . “লঘুগুর লঘুর্বত্র সভালো চংসক স্বতঃ।" (সঙ্গীতদা” ) হংসকবর্তী ( স্ত্রী ) হংসক-মতুপ, স্ক্রিয়াং ভীষ, । নগরীবিশেষ । ংসকাকীয় ( fত্র ) হংস ও কাকসম্বন্ধীয়, মহাভারঙের আদিপর্কে হংসকাকীয় নামে একটা আখ্যান আছে। ৰাহুল্যভয়ে ভাহা এই স্থলে লিখিত হক্টল না । হংসকান্ত (স্ত্রী) ইংলণ্ড কাস্তা। হংসপত্নী । ংসকায়ন (পুং ) মহাভারতোক্ত জনপভেদ । ( ২৪১৷১৪-)
