হঠযোগ হটপণি ( ক্লা ) শৈবাল । ( শঙ্করত্ন” ) হট্ট (পুং ) ক্রয়বিক্রয়স্থান, চলিত হাট। হট্ৰচন্দ্র (পুং ) অমরকোষের জনৈক টীকাকার। হটচোরক (পুং ) হটস্ত চেীরং তত: কন। চৌরবিশেষ, হাটচেীর, পৰ্য্যায়—মল্পীকর, মাচল, চিল্লাভ, বন্দীকার, প্রসহচেীর । হটবিলাসিনী ( স্ত্রী) হট্টে বিলসতীতি বি-লস-ণিনি-ভীপ, ১ গন্ধদ্রব্যবিশেষ । পৰ্য্যায়—ধমনী, অঞ্জন, কেশী, হস্থ । (অমর ) ২ হরিদ্র । ( ভাবপ্রকাশ ) ৩ বারাঙ্গন, বেগুণ । “মৃগমদনিদানমটৰী কুঙ্কুমমপি কৃষকবাটিকা বহতি । হট্টবিলাসিনী ভবতি পরমেক পৌরসৰ্ব্বস্বং ॥” (আৰ্য্যাস” ৪৩৩) হটাধ্যক্ষ (পুং ) হটস্ত অধ্যক্ষ । ইট্টের অধ্যক্ষ, হাটেয় অধ্যক্ষ। হীপাল, দেশাবলিবর্ণিত নাটোরের ৩ যোজন দূরে অবস্থিত একটা প্রাচীন গ্রাম। হঠ, পুতি । ২ শাঠা। ৩ বলাৎকার। ভাদি, পরন্মৈ" সক", প্রতি অর্থে অক, সেট । লট, হঠতি। লোট, হঠতু। লিট, জহাঠ, জহঠতুঃ । লুট হঠিত । লুঙ অহঠাৎ, অহাঠাৎ ৷ হঠ (পুং ) হঠ পুংসীতি ঘ। ১ বলাৎকার। ( অমর ) ২ লুট । ৩ প্রসভ । ৪ পশ্চাদগতি । ৫ হঠযোগ । *অশেষতাপতপ্তানাং সমাশ্রয়মঠো হঠঃ । অশেষবোগযুক্তানামাধারকমঠো হঠঃ ॥” ( হঠযোগপ্রদীপিক। ) হঠপণি ( ঐ ) হঠতি প্লবতে ইতি হঠ-অচ. তাদৃশং পর্ণমস্তাঃ ঙীয,। শৈবাল । ( ত্রিকা” ) হঠযোগ (পুং ) হঠেন বলাৎকারেণ যোগঃ। যোগবিশেষ। পরমাত্মসাধক যোগ, যোগ দুই প্রকার রাজযোগ ও হঠযোগ । হঠযোগী এই যোগামুষ্ঠান করিয়া পরমাত্মতত্ত্ব সাক্ষাৎকার করিয়া থাকেন । যোগস্বরোদরে লিখিত আছে যে— “ইদানীং হঠযোগস্তু কথ্যতে হঠসিদ্ধিদঃ । কৃত্বাসনং পবনাশং শরীরে রোগহারকং ॥ পুরকং কুম্ভকঞ্চৈব রেচকং বায়ুন ভজেৎ। ইত্থং ক্রমোৎক্রমং জ্ঞাত্ব পবনং সাধয়েৎ সদা ॥ ধৌত্যাদিকৰ্ম্মঘট কঞ্চ সংস্কুৰ্য্যাদ্ধঠসাধকঃ । এতন্নাড্যান্ত দেবেশি বায়ুপূর্ণং প্রতিষ্টিভং ॥ ততো মনে নিশ্চলং স্তাত্তত আনন্দ এৰ হি । হঠযোগায় কালঃ স্তাত্মনঃ শূন্তে জ্ঞবেদূষধি ॥ हेनानैौर इ*रयांशश विठौब्रt cखमद९ श्रृं५ ।। আকাশে নাসিকাগে তু স্বৰ্য্যকোটিসমং পরেৎ ॥” (যোগশ্ব) ए%ां९ निकिणाङ श्ब्र, gहे बछ हेहांब्र मांभ ह*८षाण हहैब्राप्छ । इ#cशांशं रूब्रिtठ श्रण यथंtभ यांननजिकिं कब्रिज्ञ cब्बळक, गूबरू ७ कूडक बांब्रां बांबूजब्र, ठ९*८ब्र ८शोउँी थड्रछि - XXII YoC | | | | | ! [ .8११ ।। হঠযোগ ষট কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করিতে হইবে, এই সকল কৰ্ম্মের অনুষ্ঠানে মন নিশ্চল এবং আনন্দপূর্ণ হইয়া থাকে। এই হঠযোগ অনুষ্ঠানবিষয়ে সময়ের কোন নিয়ম নাই। ইহা ভিন্ন আরও এক প্রকারভেদ আছে, আকাশ বা নাসিকাগ্রে স্বৰ্য্যকোটিসম শ্বেত, রক্ত, পীত ও কৃষ্ণ ইত্যাদি রূপে ধ্যান করিবে। এইরূপ ধ্যান করিতে করিম্ভে হঠাৎ জ্যোতিৰ্ম্ময় রূপ দৃষ্ট হইয়া থাকে। পাতঞ্জলাদিদর্শনে যেমন রাজযোগের বিশেষ বিবরণ লিখিত হইয়াছে, হঠদীপিকাদিতে সেইরূপ হঠযোগের বিবরণ বিশেষ ভাবে আলোচিত হইয়াছে। সংক্ষিপ্ত ভাবে আমরা ইহার আলোচনা করিলাম। রাজবোগ না করিয়া এই হঠযোগে প্রাণায়ামাদি ক্রিয়াত্যাসজ পরমাত্মসাক্ষাৎকাররূপ চিত্তবৃত্তিরোধ করা হয়। যে ক্রিয়ার অনুষ্ঠান করিলে চিত্তবৃত্তির নিরোধ হয়, তাহাকে যোগ কহে, অতএব বলপূৰ্ব্বক যে ক্রিয়। দ্বার চিত্তের বৃত্তি সকল নিরোধ করা যায়, তাহাকেই হঠযোগ বলা যায়। ইহার ফল পরমাত্মসাক্ষাৎকার। রাজযোগেও পরমাত্ম-সাক্ষাৎকার হইয়া থাকে। অতএব উভয় প্রকার যোগের ফল একই । এই উভয় প্রকারযোগে পরম্পরের অপেক্ষা আছে, রাজযোগ ব্যতীত হঠযোগ সিদ্ধ হয় না, হঠযোগ ব্যতীতও রাজযোগ সিদ্ধ হয় না, সদগুরুর নিকট উপদেশ লাভ করিয়া হঠযোগ অভ্যাস করিতে হয় । গুরুর উপদেশ ব্যতীত এই যোগসাধন করিলে যোগে সিদ্ধির অলাভ এবং কঠিন পীড়া হই থাকে
- হঠং বিনা সিধ্যতি রাজযোগে! নার্থী হঠাচ্চাপি ন রাজযোগঃ। তদাভাসেৎ পুৰ্ব্বমতসুনিষ্ঠস্ত্যক্তং হঠং সদগুরুতোইভিলন্ধং ॥” (হঠদীপি” ) নাস্তিক, অভ্যাসবিহীন, উগ্রপ্রকৃতি, বহুভাষী, কুপথ্যাশ, অমিতভোজী ও দরিদ্র এই সকল ব্যক্তির কখনই যোগ সিদ্ধ হয় না । যিনি এই হঠযোগ অভ্যাস করিষেন,তিনি শাস্ত্রে যত প্রকার স্থণীতি আছে, তৎসমস্ত বর্জন করিয়া স্বনীভিপরায়ণ হইবেন, তষেই তাহার যোগসিদ্ধি হইবে, নচেৎ তাহার চেষ্টা বিফল ।
যিনি হঠযোগ করিবেন, তিনি প্রথমে সকল কদাচার বর্জন করিয়া পুণ্যতীর্থাদিতে স্নানাদি দ্বারা পবিত্র হইয় গুরুর উপদেশ অনুসারে ধীরে ধীরে যোগক্রিয় সকল অঙ্গুষ্ঠান করিতে থাকিবেন । গুরু ঠিক যেরূপ ভাবে উপদেশ দিবেন, তিনিও ঠিক তদনুসারেই লেই ক্রিয়ায় অনুষ্ঠান করিবেন। তাছার ব্যতিক্রম করিলে সিদ্ধিলাভে বিলম্ব ঘটিয়া থাকে । “যোগে রোগভয়ং’ এই যোগামুষ্ঠান করিতে হইলে রোগের ভয় আছে, রোগ হইবে शनिग्न छैौऊ श्हेब्र! cयाcशब्र अष्ट्रéांन हऐcड दिब्रख रुeब्रां ॐफ़िरू
