হঠযোগ নছে । রোগ হইলে গুরু তাছার প্রতীকfর করিবেন । ৰোগअछ cरु cब्राश हव्र, cगोकिक सेयक्ष यछूष्ठि८ङ ' ठाझ्ाब्र cकानहे <यंडिकtब्र इब्र मां । যে কোন স্থানে অবস্থান করিয়া এই ৰোগাভ্যাস করা বিধেয় নহে। যে স্থানে ধাৰ্ম্মিকগণ বাস করেন, যেখানে ফুর্ভিক্ষ ও মারী প্রভৃতির ভয় নাই, যেখানে সাধু রাজার স্বশাসন বিদ্যমান, যে স্থান সকল প্রকার ভয়শূন্ত, শীতপ্রধান বা গ্রীষ্ম প্রধান নছে, স্বভাবতঃ ষে স্থানে গমন করিলে মন প্রফুল্ল হয়, উষর ও কণ্টকাদিপরিশুষ্ঠ বন্ধীক, চতুষ্পথ, জনসমাকীর্ণ ও বাত্যাতিঘাতরহিত এইরূপ স্থানের কোন এক নির্জন গ্রদেশে अरुन्हान कब्रिग्रl uहे cषाशाश्छेiन दब्रt विtषम्र । cय शtन মন চঞ্চল হর, চিত্তের প্রসন্নত থাকে না, সেই স্থানে কখনই এই যোগাভ্যাস করিবে না । প্রথমে হঠযোগী উপরি উক্ত নির্দোষ স্থানে প্রাণারাম আ ভ্যাস করিয়া বায়ুঞ্জয় করিবেন, এই প্রাণায়াম প্রতিদিন একবার, দুইবার বা তিনবার মধ্য রাত্রে অনুষ্ঠান করিবেন। ক্রমে প্রাণায়াম অভ্যস্ত হষ্টয়া আসিলে গ্রহরে প্রহরে ইহার অম্বষ্ঠান বিধেয় । এই যোগের প্রথম সাধনই প্রাণায়াম। [ প্রাণায়ামের বিশেয বিবরণ প্রাণায়াম শব্দে দেখ। ] ক্ষুধিতাবস্থায়, পেট ফুলিলে, অজীর্ণ, অস্লোগার প্রভৃতি যে কোন পীড়ায় পীড়িত হইলে অথবা শ্রমবিকল দেছে কদাপি প্রাণারাম করিবে না, করিলে বায়ু প্ৰকুপিত হইরা শরীর বিকল করিয়া থাকে । অতএব এই প্রাণায়ামকালে বিশেয সাবধান হইয়া ইহার অনুষ্ঠান করা আবশ্যক । বায়ুর কোনরূপ প্রকোপাবস্থায় ইহার অনুষ্ঠান বিধেয় নন্থে। কামক্রোধাদি ইঞ্জিয় সকল জয় করিয়া এই যোগ করিতে হইবে। এই ধোগামুষ্ঠানকালে স্ত্রীসেবন, অভক্ষাভোজন প্রভৃতি করিলে এই ৰোগ ভঙ্গ হইয়া থাকে । আহার দ্বারা সত্ত্বশুদ্ধি হয় । অতএব যে দ্রব্যে সত্বগুণ বৃদ্ধি হয়, সেই দ্রব্য জাহার করিবে । যাহাতে রজোগুণ ও তমোগুণ বৃদ্ধি হয়,ভাদৃশ আহার একেবারেই ৰঙ্গনীয়। এই অবস্থায় অতি লঘু ভোজন প্রশস্ত। যত্নপূৰ্ব্বক গুরুভোজন পরিত্যাগ করিবে । অত্যাহার, কোন বিষয়ে প্রয়াল, প্রজল্প, নিয়মাগ্রহ, জনসঙ্ঘ ও লৌল্য এই ৬টা হঠৰোগীর বিশেষ নিষিদ্ধ। হঠযোগী এই ৬টীর যদি কোন একটীরও আচরণ করে, তাহা হইলে অচিরে তাহার যোগভঙ্গ হয় । এই জন্তু এই ৬টী ह%रषाcशद्र बिरलष अनिटेकाब्रक । कांत्र, छब्र, अङिनिया ७ লোভ এই সকলও বর্জনীয়, ইৰায় মধ্যে সত্ব-নিৰেষণ ৰায়৷ S DD BD DBB DD BBD DD DDBBBS BBBBDD BB লৰ্ব্বদা নিয়লস হইবে। - - - [ seb- ] হঠযোগ এই যোগী অহিংসা, লতা, অস্তের, ব্রহ্মচর্যা, ধৃতি, ক্ষমা, ৰয়, ঋজুতা, মিত্তাহার, শৌচ, তপঃ, আস্তিক্য, দান, ঈশ্বৰুপুঞ্জন, শাস্ত্রের সিদ্ধাস্তবাক্যশ্রবণ, অর্থাৎ শাস্ত্রের বিচারাংশাদি ত্যাগ করিয়া যে সকল মীমাংসা সিদ্ধাম্ভিত হইয়াছে, সৰ্ব্বদা সেই সকল বাক্যের শ্রবণ ও উচিত কাৰ্য্যাম্বান করিবেন । । ভোজন ব্যতীত শরীর রক্ষা হয় না, শরীর রক্ষণ না হইলে ৰোগামুষ্ঠান কিরূপে হইবে, অতএব যাহাতে কেবল মাত্র শরীর রক্ষা হয়, এই পরিমাণে ভোজন করিবে। আয়ুৰ্ব্বেদ ও ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ষে সকল দ্রব্যভোজন নিষিদ্ধ হইয়াছে, সেই সকল দ্রব্য যত্নপূর্বক বজন করিবে। আহারাদির বিষয় হঠ-সংহিতাতে বিশেধ ভাবে আলোচিত হইরাtছ, বাহুল্যভয়ে তাহা আর এই স্থানে লিখিত হইল না। এই প্রাণারামকালে প্রথমে অতি অল্প পরিমাণ আহার করিতে হয়, ক্রমে ক্রমে উক্ত ভোজনেরও হ্রাস করা অবিস্তক । এই যোগানুষ্ঠানকালে দুগ্ধ ভোজনই প্রশস্ত। হথের অভাৰে শালিতণ্ডুলাদির অন্ন ভোজন করিতে হয়। প্রথমে দুই মুষ্টি চাউলের অন্ন ভোজন করিবে, ক্রমে কুম্ভকের পরিমাণের বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে আহার কমাষ্টতে হইবে। “স্তাচ্ছালিমুদ্ৰগাদিকমুষ্টিকদ্বয়ং প্রাকৃ পুণোদরকেইশনস্ত। হালো বিধেয়ো হনুসাধকেন দুগ্ধাপ্তভাবে ক্রমকুম্ভবৃদ্ধ ॥” (হঠস) এই রূপে আহারের বিধিনিষেধাদি প্রতিপালন করিয়৷ এই যোগাভ্যাস করিতে হয়। চিত্তের মলিনাবস্থায় এই যোগ চয় না । যোগক্রিয় করিবার পূৰ্ব্বে কৰ্ম্ম দ্বারা ঐ সকল শোধন করিয়া চিত্ত যোগের উপযুক্ত হইলে উছার অঙ্গুষ্ঠান করা বিধেয় । এষ্টরূপ অবস্থায় গুরুর উপদেশ অনুসারে ষোগামুষ্ঠান করিলে অচিরে তাছা সিদ্ধিপ্রদ হইয়া থাকে ।
- আন্তস্বতাঃ সান্ত্রতম বিশুস্কাঃ অপদ্রবtঃ পঙ্কমলাদয়োছপি বা । অভ্যাসিনঃ প্রাণনিরোধ এষ তদা বিধেয়ঃ শুভধোগসিদ্ধিদঃ ॥” ( হঠসং ) হঠযোগী এই ধোগামুষ্ঠানকালে প্রত্যুষে শিরঃন্নান অর্থাৎ মস্তক ধুইরা ফেলিবে না, প্রাতঃস্নান এই যোগীর পক্ষে অনিষ্টকারক। স্নানের আবশুক হইলে মধ্যাহ্নে ঈধন্থক জলে স্নান করা বিধেয় । কঙ্কাচ শীতল জলে স্নান বিধের নছে।
“প্রাতঃ শিল্পঃস্নানমথে ন রোচয়েৎ | আরূঢ়যোগোহপি কদাপি যোগী । আবগুকে তুষ্ণজলৈধিধেরং o प्रान९ न कार्या९ श्मिबत्रिणा ७९ ।” (इ%ज१) . বােথানকালে বিনিম্ৰ, রাত্ৰিজাগরণ, চিত্ত্বা ও বাহাতে ..जांचाइ cनः श्व, .<हे नकन भब्रिग्नाश कब्रिएट्स ! uहै
