পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিশয়ন হরিব্যাসদেব, একজন প্রসিদ্ধ পণ্ডিত, ইনি জর্ষপঞ্চক, cशां★ांज*छेण ७ cरुणांस्युनिकोडग्नङ्गांअणि ब्रध्नां कtब्रन । হরিব্যাস মিশ্র, অর্জুনমিশ্রের পুত্র, ইনি ১৫৭৪ খৃষ্টাব্দে বৃত্ত মুক্তাৰলি রচনা করেন । হরিব্রত ( ক্লী) হয়েন্ত্ৰতং। ১ ভগবান শ্ৰীহরির উদ্দেশে অমৃষ্ঠেয় ব্ৰত। ২ (ত্রি) ১ পিঙ্গলবর্ণ বা হরিশ্চ, । “চজরথং হরিত্ৰভং বৈশ্বানরং” (ঋক্ষ ৩৩e)"হরিত্ৰতং পিঙ্গলবৰ্ণং হরিত্বচং বা’(সায়ণ) | হরিব্যাণী, হরিব্যাসপ্রবর্তিত একটা ধৰ্ম্মসম্প্রদায়, নিৰাৰ্ক সম্প্রদায়েরই একটি শাখা । হরিব্যাপরচিত গ্ৰন্থই ইহাদের প্রধান ধৰ্ম্মগ্রন্থ । হরিশঙ্কর, ১ ঘন্ত্রচিন্তামণিদীপিকারচরিতা । রামপূজাবিধি ও ষড় দর্শনবিবেক প্রণেতা। হরিশপুর, ১ উড়িষ্যার কটকজেলার অন্তর্গত একটা কেল্লা। এখন উক্ত নামে পরগণা হইয়াছে। ২ নেরাপালি জেলার অন্তর্গত একটী নগর । হরিশয়ন ( ক্লী ) করে; শয়নং। শ্ৰীহরির নিদ্রা। শাস্ত্রে লিখিত আছে যে, আষাঢ়মাসের শুক্লা একাদশীর দিন বিষ্ণুর শয়ন হুইয়া থাকে, এই জন্য এই একাদশী শয়নএকাদশী নামে কীৰ্ত্তিত । এই দিন হইতে কাণ্ডিক মাসের শুক্ল একাদশী পর্যন্ত বিষ্ণুর শয়নকাল । কাৰ্ত্তিকের একাদশীতে বিষ্ণুর উত্থান হইয় থাকে। এই কারণে এই একাদশী উখান-একাদশী নামে কথিত হয় । । এই শরনৈকাদশী হইতে চাতুৰ্ম্মান্ত ব্ৰতারম্ভ করিতে হয় ।

  • একাদপ্তাং জগৎস্বামী শয়নং পরিকল্পয়েৎ । শেষাহিভোগপৰ্য্যঙ্কং কুত্ব সংপূজ্য কেশবং ॥ অনুজ্ঞাং ব্রাহ্মণেভ্যশ্চ স্বাদপ্তাং প্রষতঃ শুচিঃ। ಕನ್ನ! পীতাম্বল্পধরং দেৰং নিদ্ৰাং সমানয়েৎ ॥” ( স্থতি ) একাদশী তিথিভেবিষ্ণুর পূজা করিয়া বিষ্ণুর শয়নকল্পন করিতে হয়। বিষ্ণুর শয়নকল্পনা করির উক্ত মন্ত্র পাঠ করিবে । ‘ওঁ নমো নাল্লারণায় এই মন্ত্রে পূজা করির নিম্নোক্ত মন্ত্র পাঠ করিবে ।

“পগুন্তু মেঘাদ্যপি মেঘপ্তামং হ্যপাগতং সিচ্যমালঞ্চ মইীমিমাং । নিদ্রাং ভগৱান গৃহ্লাতু লোকনাথ বম্বৰিমং পশুতু মেঘবৃন্দ: ; জ্ঞাত্ব চ পগুৈৰ চ দেবনাথ মালাশ্চারি বৈকুণ্ঠত তু পশু নাথ ॥ স্বপ্তে ভূমি জগন্নার্থে জগৎ স্বথং ভৰেদিদং। বিযুদ্ধে ত্বরি বুধ্যেত জগৎ সৰ্ব্বং চরাচরং ॥" (তিথিতত্ত্ব) এই মন্ত্রে বিষ্ণুর শয়ন দিতে হয় । এইরূপে শয়ন কল্পনা করিয়া পার্শ্বপরিবর্তন-একাদশীতে বিষ্ণুর পার্শ্বপরিবর্তন কল্পনা কঙ্কিৰে । এই পার্শ্বপরিবর্তনেও পূৰ্ব্বোক্ত মন্ত্র পাঠ করিতে হয় ।

  • दाशानद छत्रंब्रांथ थांtखब्र१ दामने उब ।। *ीएचन *ब्रिय6च शूथर ऋनिश् िमां५व ॥"

২ যোগবিবেক, [ a 23 J হরিশয়ন এই মন্ত্ৰ পাঠ করিয়া নিম্নোক্ত মস্ত্রে পূজা করিৰে— “ভূয়ি স্বাধু জগন্নাথ জগৎ স্বগুং छtसञिम६ ।। বিবুদ্ধে ত্বরি বুধ্যেত জগৎ সৰ্ব্বং চরাচরং ” এইরূপ পার্শ্ব পরিবর্তন কল্পনার পর কাৰ্ত্তিক মাসে বিষ্ণুর উখান কল্পনা করিতে হয়, কাৰিকী শুক্ল একাদশীয় দিন উপবাস করিয়া দ্বাদশী তিথিতে বিষ্ণুর পূজা করিয়া নিম্নোক্ত মন্ত্রে বিষ্ণুর উখান কল্পনা করিবে— “মহেন্দ্রর দ্রৈরভিনুয়মানে ভবানৃবিবন্তিবদনীয়: । প্রাপ্ত ভবেরং কিল কৌমুদাখ্যা জাগৃদ্ধ জাগৃদ্ধ চ লোকনাথ । মেঘ গত নিৰ্ম্মলপূৰ্ণচন্দ্ৰঃ শারগুপুপাণি চ লোকনাথ । অহং দদানীতি চ পুণ্যহেতোজাগৃদ্ধ জাগৃদ্ধ চ লোকনাথ ॥ উক্তিষ্ঠোত্তিষ্ঠ গোবিন্স ত্যজ নিদ্রাং জগৎপতে । স্বয় চোখীয়মানেন উথিভং ভুবনত্ৰয়ং ॥” ( তিথিত্তৰ ) এই মন্ত্র পাঠ করিয়া বিষ্ণুর উত্থান করাইতে হয়। বিষ্ণুর শয়নাষস্থার চারিমাপ কাল সকলেরই জিতেঞ্জিয় হইয়া অবস্থান করা উচিত। ব্রাহ্মণ ও যতিগণ এই চারিমাস সংযমী হুইয়া চাতুৰ্ম্মস্ত করির থাকেন। বৎসরের মধ্যে এই চারিমাল কাল গুড় পরিত্যাগ করিলে মধুস্বর হইয়া থাকে, তৈল বর্জন করিলে সুন্দর শরীর, কটু তৈল অর্থাৎ সর্বপতৈলপরিত্যাগে শত্ৰুনাশ, স্থালীপাকে ভোজন করিলে দীর্ঘায়ুঃ সস্তুতিলাভ, মধু ও মাংসবর্জনে সদা মুনি ও যোগী, এবং আধি ও ব্যাধি শূন্ত চটল্প বিষ্ণুভক্তিপরায়ণ হয়। একান্তর উপবাস অর্থাৎ দিবাভাগে ভোজন করিয়া রাহিতে অনশন থাকিলে বিষ্ণুলোকপ্রাপ্তি হয় । এই চারি মাস নথ ও কেশ দি ক্ষেীর করিতে নাই । ক্ষৌরকর্শ্ব না করিলে দিনে দিনে গঙ্গাঙ্গানের ফল, তামূল পরিত্যাগ করিলে ভোগী ও রক্ত কণ্ঠ, স্কৃত ত্যাগ করিলে লাবণ্য শরীর স্নিগ্ধ এবং ফল ত্যাগ করিলে বুদ্ধি ও বহু পুত্র লাভ হয়। শয়নকালের এই চারিমাস পূৰ্ব্বোক্ত দ্রব্যাদি পরিত্যাগ করিলে উক্ত প্রকার ফল স্থইর থাকে । এই চারিমাস সৰ্ব্বদাই “ওঁ নমো নারায়শার নমঃ” এই মন্ত্র জপ করিবে, উক্ত মন্ত্র জপ করিলে ও বিষ্ণুর উদ্দেশে উপৰাস করিলে যে ফললাভ হর, সেই ফল হইয়। থাকে । সৰ্ব্বদা বিষ্ণুর পাদাভিবনান করিলে গোদানের ফল লাভ হয় । “চতুরো বার্ষিকান্‌ মালান দেবতোখাপনাবধি । মধুস্বরে ভৰেদিত্যং নরো গুড়বিৰঙ্গনাৎ ॥ তৈলঙ্ক বর্জনাদেৰ স্বন্দরাঙ্গঃ প্রজায়তে । गडcङ नखडि६ नैौर्षीर शनैौनांकबछक्रब्रन्॥ সদা মুনিঃ সদা যোগী মধুমাংসস্ত বর্জনাৎ। নিরাধিনীজগোজী বিষ্ণুভক্তশ্চ জায়তে ॥