হসন আসকরি [ a8२ ] হসন নিজামি হস ( পৃং ) হসনমিতি ছল (স্বনহলোৰ। পা ও গ৬২ ) ইতি অপ, । ভাসা । ( অমর ) হসৎ । ত্রি ) হল-শতৃ। তৎক্ষণাৎ হাস্যকারী, বর্তমান কালে শতৃ ও শানচ, প্রত্যয় হইয়া থাকে। “ভসন ৰিহাসাংশ্চ জগতি হৰ্ষাৎ বাম্পাগমং কৃঞ্চবিনোদনার্থং ।” ( হরিবংশ ১৪৬২৭ ) এষ্ট শব্দের স্ত্রীলিঙ্গে কসঞ্জী এষ্টরূপ পদ গুইবে । হসন ( ) হল-লুট। ১ হাস্য। “হসনে দেছভ্রংশং রুদিন্তে চ ব্যাধিবাচলাং ।" (বুছৎস ৪৬২৫) ( পুং ) ২ স্কন্দাঙ্গুচরবিশেষ । ( ভারত ) হসনৃত্মাবদল (বাণ হসন আৰদল) খোরাসানের বিখ্যাত সাধু পুরুষ । টনি সৈয়দ ছিলেন । অনূসের তাইমুরের পুত্র, মির্জা শাহরুখের সহিত হসন আবদল ভারতে আগমন করেন। কান্দাগরে তাছার মৃত্যু হয় । শত শত বাস্ত্রী এখনও তাহার কবর দশনে আলিয়া থাকে । হসন আবদল, রাওলপিণ্ডি জেলার আটকতশেলের অন্তর্গত একটি ৰছ পুরাতন গ্রাম। প্রাচীন তক্ষশিলারাজধানীর নিকটৰত্ৰী কতকগুলি সমৃদ্ধিশালী সহরের মধ্যে এই গ্রাম । অক্ষা” সাহেব কিংবা বাবাওরালী নামক যে পুষ্করিণী এখনও দৃষ্ট হর, সম্ভবতঃ তাহাই ছিউএন সিয়াং-কথিত নাগরাজ এলাপত্রের দীধিক । এই স্থানটি জুড়িয়া বৌদ্ধ, ব্রাহ্মণ, মুসলমান ও শিখ প্রভৃতি নানাধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের মধ্যে জনপ্রবাদ প্রচলিত আছে । এই গ্রামটির একমাষ্টল দূরে একটি সমুচ্চ পাছাড়ের উপয়ে পঞ্জাসাহেবের মন্দির বিদ্যমান আছে । পাচাড়ের পাদদেশেই তল্লামে একটী পুষ্করিণী এখনও দেখা যায় । এই নদীটির চারিধারে ভগ্ন মন্দিরেয় চিহ্ন রছিরাছে । যে পৰ্ব্বতের গাত্র इहेरठ निकब्रिछि बाश्ब्रि रुहेब्रा भूकमिनैcङ नफ़िञ्चाररू, ठशांब्र একটি হস্তচিহ্ন দেখা যার । শিখগণ বলেন যে, ইহা তাছাদের গুরু নানক দ্বার অঙ্কিত হষ্টয়াছে। মোগলসম্রাট দ্বিগের সময়ে এই সছরটি দিয়া মোগলসম্রাট, কাশ্মীরে যাতায়ত করিতেন। এখানে অকৰয়ের এক বেগমের সমাধিমন্দির ষিদ্যমান। হসনআলি, মৰিম্বরের টিপুস্থলভানের একজন সভাকবি । ইনি ভোগৰাল ও কোকশাগ্র” এই গ্রন্থদ্বয়ের প্রণেতা বলিয়৷ ०थनिरु । नष्कूड श्छेtठ ७हे झहे*ि श्रृंखक श्निौष्ठ अत्रूवानिष्ठ হইয়াছে। স্ত্রীলোকদিগের উপর অল্পীল বিক্রপোক্তিপূর্ণ এই জ্বইখানি পুস্তক পাঠয়োগ্য নছে, ঐ পুস্তকেরই পারস্য ভাষার “লজাণ্ডুরস" নামে এক অস্থৰা ৰুছিয়াছে। -- इनम् জাস্করি, আলিবংশীয় একাশ ইমাম, ছলনূভালি ब्रकिब्र cजाछे नूख । छेनि भनिनfग्न v8● थुः श्रएका छनlऽश्न कःङ्गन । v१8 क्षुः च:श श्णम् चाणखानि भtal षान ।। ८षाश्नाrम ईstब्र निडाद्र नमाशित्र अठि निकर डेशत्व भृश्रमरु कदब्रु कझl झम्न । হলন ইমাম, মৎস্বদের কষ্ট ফতেমা ও আলির জ্যেষ্ঠপুত্র। ৬২৫ খৃষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন । ৬৬১ খৃষ্টাৰে পিতার মৃত্যুর পর টনি দ্বিতীয় ইমামরূপে খলিফাপদে নিযুক্ত হন। যদিও তিনি আরবদিগের অনুমতিক্রমে নির্বাচিত ছটয়াছিলেন, তথাপি ভিনি তাহাদিগের নিকট সদ্ব্যবহার লাভ করেন নাট । এ সময় আরবগণ নানাদলে বিভক্ত ছিল । তিনি খলিফার পদ স্বেচ্ছার ত্যাগ করিয়া তাহ1 মুআবার ছাতে সমর্পণ করিলেন । মুআব। তাছাকে নানারূপ উপঢৌকন ও বাৎসরিক বৃত্তি করিরাদিয়াছিলেন। রাজকৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া হসন ও হোসেন দুষ্ট ভাষ্ট সাধারণ লোকের মত জীবন যাপন করিতে লাগিলেন । কিন্তু কয়েক বৎসর পরে মুআবার পুত্র যাজিদ চলনের স্ত্রীকে বিধপ্রয়োগে স্বামীর গ্রাণনাশ করিবার-পরামর্শ দিলেন। হসন মারা গেলে বাজিদ তাছাকে বিবাহ কগ্নিৰে এক লোম্ভে হসনের স্ত্রী বিষপ্রয়োগে তাহাকে হত্যা করিল। এই শোচনীয় কাওটি ৬৭৯ খৃষ্টাব্দে সংঘটিত হয়। মৰিনার বকিয়াতে হসনের মৃত দেছ কবরস্থ হয় । আকৃতিতে হসন তাছার মাতামহ মহম্মদেয় মত ছিলেন । কথিত আছে যে, যখন হসন ভূমিষ্ঠ হন, তখন মহম্মদ তাছার মুখে খুৎ দিয়া তাছার হসন নামকরণ করেন। ই হার ২১টি সন্তান ছিল, তন্মধ্যে ১৫টা পুত্র এবং এটা কন্যা। যদিও তাছার সকল স্ত্রীই তাহাতে অসুরক্তছিল, যদিও তিনি সকলকেই তালবাসিতেন, তথাপি তিনি একজনকে ত্যাগ করির অন্ত স্ত্রী গ্রহণ করিতে দ্বিধা বোধ করিতেন না । হসনগঞ্জ, অযোধ্যা প্রদেশে উনাও জেলার অন্তর্গত একটি গ্রাম, বৃহৎ বাজারের জন্ত এই স্থান বিখ্যাত । অবোধ্যার স্ববাদার আসফ উদ্দীনের নায়েব, হসন রেজা খা খৃষ্টীয় ১৮শ শতাব্দীতে এই গ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন, তদীর নামাজুসারে ইহার নামकब्रण झहेग्नांछ्लि । হসন নিজামি, তাজউল-মালির অর্থাৎ বিজয়মুকুট নামক পুস্তক-প্রণেতা। নিশাপুরে ইহার জন্ম। কেছ কেছ হসননিজামিকে সদরুদ্দীন মহম্মদ নি হসন্তু নিজাম বলেন।, গৃছে নানারূপ কষ্ট হওয়াতে ইনি গৃহ ছাড়িয়া গজনীতে এবং অৰশেষে দিল্লীতে গমন করেন। তাছার ইতিহাস হইতে আমর দালরাজ কুতবুদ্দীন এবং মংসদ গজনীর জীবনী জানিতে পারি। সামন্থদীন আলতামসের রাজত্বগ্রগদে তিনি পুৰুকের উপসংহার করেন।
