হায়দরাবাদ কার মত গ্রীষ্মকালে উত্তপ্ত লুই চলে না । এই রাজ্যে যেখানে বালুপাথর বেশী, সেখানে চক্ষুর পীড়। প্রায়ই দেখা যায়। এখানকার কূপগুলি হইতে অস্বাস্থ্যকর বিস্বাদ জল উখিত হয়, তবে পুষ্করিণী এবং নিঝরের জল সাধারণতঃ ভাল । গড়ে এখানকার বৃষ্টিপাত ২৮ হইতে ৩২ ইঞ্চির বেশী নহে । মসুমের সময়ে জ্যৈষ্ঠ হইতে আশ্বিন পৰ্য্যস্ত এখানে বর্ষ হয় । বিদর জেলায় মলেগাও নামক গ্রামে অশ্ববিক্রয়ের একটা মেলা হইয় থাকে । হায়দরাবাদ রাজধানীর নিকটেও অশ্ববিক্রয়ের একটি বাজার আছে । এখানকার মৃত্তিকা সাধারণতঃ উৰ্ব্বর । কিন্তু যেখানে চিন্ধা আছে, সে স্থান কৃষিকম্মের পক্ষে সম্পর্ণ অনুপযোগী। তাহ ছাড় স্থানীয় ভাষায় যাহাকে “লাল জমি” বলা হয়, তাছা একপ্রকার লালমট, সম্ভবতঃ উই ঢিপি ভাঙ্গিয়া গিয়া ভাইদের রঙ্গ লাল গুইয়াছে । যদিও এ সকল পোকাগুলি অনেক সময়ে শস্তের যথেষ্ট অপকার করে, তথাপি অনেক সমরে তাহা হইতে এক প্রকার অক্সরস নিৰ্গত হয়, তাছাতে ভবিষ্যতে জমি কতকটা চাষোপযোগী হইয়া থাকে । যখন জমি প্রস্তুত হয়, তখন ঋতুনিৰ্ব্বিশেষে সকল প্রকার শস্তই জমিতে রোপণ করা যাইতে পারে । এখানকার রেগড় জমি সৰ্ব্বোৎক্লষ্ট, অবগু এইরূপ জমি অন্তান্ত জমির পরিমাণে কম, তবুও ইহ। চাবের পক্ষে উপযোগী। বিশেষতঃ তুলাচাধের পক্ষে ইহা সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট। এতদ্ব্যতীত 'তলাও কা জমিন এক প্রকার কৃষ্ণবর্ণ মৃত্তিকা । ইহা যদিও কৃষিকৰ্ম্মে অনুপযোগী, তথাপি ইহার ব্যবসা চলে। এখানে তাল ও খেজুর প্রচুর পরিমাণে জন্মিয় থাকে, তাহার রস হইতে এক প্রকার উত্তেজক মদ প্রস্তুত হয় । -নারিকেলগছ এখানে ভাল হয় না । আম ও তেঁতুল গ্রামে গ্রামে প্রচুর পরিমাণে জন্মিয় থাকে। তুলা, নীল, ইক্ষু প্রভৃতির যথেষ্ট চাষ হয় । এখানকার বনে একপ্রকায় পোকা হইতে তসর ও মৌমাছির -চাক হইতে মধু সংগ্রহ করা হয়। মোটের উপর হায়দরাবাদ বাণিজ্যোপযোগী স্থান। এখানে তুলা, সরিষা, তিসি, কাপড়, “চামড়া, ধাতব পদার্থ এবং চাষবাসের দ্রব্যাদি রপ্তানি হইয়া থাকে। বাণিজ্যের অষ্ঠাষ্ঠ দ্রব্যের মধ্যে বিদরের বাসন ও গিল্টীকয় ধাতব পদার্থ, আরঙ্গাৰাদের কিংখাৰ ও খাগজপুর গ্রামের কাগজ বিখ্যাত । মোগলসম্রাট, অরঙ্গজেবের বিখ্যাত সেনাপতি জাসক জা “मिछtब-द१८*छ ७थवéक । निल्लौ-न छांग्न डिनि cषमन यूकविजन्त्री, তেমনি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ফুটভান্ত্ৰিক ৰলিয়া প্রসিদ্ধ ছিলেন। [۹ نه ] হায়দরাবাদ ১৭১• খৃঃ আৰো সম্রাট, তাছাকে নিজাম উলমুল উপাধি দিয়া দাক্ষিণাত্যে প্রেরণ করেন। এই উপাধি অবশেষে তাহার বংশগত হইয়া পড়িল । [ নিজাম দেখ ] মোগলসাম্রাজ্য এই সময়ে গৃহ-বিবাদে ছিন্ন ভিন্ন হইতেছিল, অপরদিকে আবার মরাঠা-গৌরবপ্লবি ধীরে ধীরে উদ্বিত হইজেছিল। এই সুযোগ পাইয়৷ আগফ জ। আপনার স্বাধীনত ঘোষণা করিলেন । তিনি যেমন সহজে মোগল-বাদশাহের বিরুদ্ধাচরণে সমর্থ হইয়াছিলেন, অশ্বারোহী মরাঠাগণকে পরাজিত করা তাহার পক্ষে ততদূর সহজ হইল না। যাহা ছডক, তিনি যখন ১৭৪৮ খৃঃ অক্সে মারা যান, তখন তাহার রাজ্য সুপ্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল । হায়দরাবাদের উত্তরাধিকারিত্ব লইয়। আলফ জার বংশধরগণের মধ্যে বিবাদ বঁধিল । যখন আসফ জার মৃত্যু হয়, তথন তাহার দ্বিতীয় পুত্ৰ নাসিরজঙ্গ ধনাগার অধিকার করিয়া সিংহাসন দখল করিলেন । কিন্তু আসফ জার দৌহিত্র মুঞ্জঃফর জঙ্গ মাতামহ তাহাকে সিংহাসন দান করিয়। গিয়াছেন এই বলিয়। রাজ্যের দাৰী করিয়া বসিলেন । এই স্থত্রে ফরাসী এবং ইংরাজৰণিকৃগণ প্রথম রাজসম্পদের অস্বাদ পাইলেন । ইংরাজগণ নাসিরঞ্জঙ্গের পক্ষ এবং ফরাসীগণ মুজঃফর জঙ্গের পক্ষাবলম্বন করিলেন । কিন্তু মুজঃফর জঙ্গের কৰ্ম্মচারীদিগের সহিত ফরাসী সেনাপতির মনোমালিন্ত ঘটায় ফরাসী সৈন্তগণ যুদ্ধ হইতে নিবৃত্ত হইল । সুতরাং মুজঃফর জঙ্গ নাসিরের স্তে বন্দী হুইলেন। কিন্তু নাসির অচিরে তাহার কৰ্ম্মচারী অনুচরবৃন্দের ষড়যন্ত্রে প্রাণ হারাষ্টলেন। অতঃপর মুঞ্জঃফর দক্ষিণাত্যের স্বৰাদার বলিয়। ঘোষিত হইলেন, কিন্তু তাহার শাসনশক্তি অনেক সময় ফরাসী সেনাপতি ডুপ্লের হাতেই রছিল । তিনি অধিককাল তাহার নামমাত্র ক্ষমত। তেগ করিতে পারেন নাই। কতকগুলি পাঠান-দলপতির সহিত যুদ্ধে তিনি মারা ধান । ফরাসীগণ মুঞ্জঃফর জঙ্গের পুত্রের দাবী অগ্রাহ করিয়া নাসিরের এক ভ্ৰাত সলাবৎজঙ্গকে নিজামের পদে অধিষ্ঠিত করাইলেন, কিন্তু আসফ জায় জ্যেষ্ঠপুত্র গাজীউদ্দীন সিংহাসনের দাবী লইয়। তাছার কনিষ্ঠ ভ্রাতার সহিত বিবাদ বাধাইলেন। গাজী উদ্দীন শীঘ্রই মারা গেলেন। মরাঠাগণ গাজীউদ্দীনের পক্ষ অবলম্বন করিয়াছিল, তাহারা যুদ্ধে হারিয়া অবশেষে সন্ধি কয়িতে সন্মত হইল । এ সময় ফরাসীগণ ও ইংরাজগণ দাক্ষিণাত্যে স্ব স্ব প্রভুত্ব লইয়। পরস্পরে যুদ্ধ চালাইতেছিলেন । ফরাসীর যখন ক্লাইবের निरूछे नब्राजिड इहेब्रा नणांद९जणरक नtशया कब्रिtछ जगभर्ष इहेण, छषन निजांभ हे९ब्राजनिtशंब्र नहिछ नकि काँब्रट्लन । সদ্ধির সর্বাঞ্ছসারে সলাবৎ ফরাসীদিগকে আপন কাৰ্য্য হইতে छबाब क्रिड ७ष९ खtशनिcर्शन्न गश्ङि न६अब मां ब्राषिtएछ
