হিক [ съ • J श्कि বেগের সহিত বিলম্বে উথিত হয় এবং যে ছিক্কায় রোগীর মন্তক | বা গ্রীবাদেশে কম্প উপস্থিত হয়, তাছাকে যমল ছিঙ্ক কহে । ক্ষুদ্রা–ষে ছিক্কা জুত্রর মূলদেশ হইতে উখিত হইয়। অল্প বেগের সহিত বিলম্বে প্রকাশিত হয়, তাছাকে ক্ষুদ্র কছে । গম্ভীরা—যে ছিক্কা গম্ভীর শব্দ সহকারে নাভিদেশ হইতে সমুখিত হয় এবং যে ছিক্কায় রোগী তৃষ্ণ ও জরাদি বহুবিধ উপদ্রবে প্রপীড়িত হয়, তাছাকে গম্ভীর ছিক্কা কছে । মহতী—যে ছিক্কা বস্তি, হৃদয় ও মস্তক প্রভূতি মৰ্ম্মস্থান পীড়ন করিয়া সতও উদ্ভূত হয় এবং রোগীয় সৰ্ব্বশরীর কম্পিত | | করে, তাছাকে মছতী ছিক্কা কহে । - উক্ত পাঁচ প্রকার ছিক্কার মধ্যে গম্ভীর ও মহতী ছিকা । অসাধ্য । ৰে ছিকাতে রোগীয় সৰ্ব্বশরীরে কম্প হয়, চক্ষু উপরে উঠিয়৷ যায়, এবং মোছ উপস্থিত হয়, সে ছিক্কা অসাধ্য। যে ছিক্কারোগে রোগীর সাহারে অনভিপ্রায় ও শরীর ক্ষীণ হয়, তাহাও আরোগ্য হয় না । ছিক্কারোগে রোগীর আহারে অত্যন্ত অনভিলাষ জন্মে ৷ কৃশ ব্যক্তির, ব্যাধি কর্তৃক ক্ষীণদেহ ব্যক্তির ও অতিশয় মৈথুনকারীর হিক্স জন্মিলে এবং আয়াস দ্বারা হিঙ্কারোগ উৎপন্ন হুইলে রোগীর । জীবনের আশা থাকে না । যমিক হিঙ্কায় প্ৰলাপ, মোছ, ও তৃষ্ণা থাকিলে রোগীর প্রাণ যায় । যে ব্যক্তি ক্ষীণ নছে, যাহার মনের প্রসন্নতা, ধাতু ও ইন্দ্ৰিয়সমূহের স্থিরত। थl८क, प्लाझांझ यमिक हिक मt६, हेक्षांब्र अछशां श्हेtश छमाथा হইয় থাকে। ছিক্কা প্রবল হইলে অচিরে রোগীর প্রাণবিয়োগ হয় । যদি রোগবিশেষে ছিক্কা উপস্থিত হয়, তাহা হইলে প্রথমতঃ রোগের প্রতিকার করিতে চেষ্টা না করিয়া প্রথমে যtছাতে ছিক্কা প্রশমিত হয়, তাছা করিবে । ইহার চিকিৎসা-হিক্স এবং শ্বাসরোগীকে প্রথমে গাত্রে । তৈল মাখিয়া স্বেদ প্রদান এবং বমন বিরেচন দ্বারা শোধন করিবে । কিন্তু দুৰ্ব্বল ব্যক্তিকে বিরেচন দিবে না, তাহাদিগকে সংশমন ঔষধ দেওয়া বিধেয় । হিঙ্কারোগী প্রাণবায়ু রুদ্ধ অর্থাৎ শ্বাসপ্রশ্বাস রুদ্ধ করিলে হিক নিবৃত্ত হয় । ভৰ্জন, বিস্ময়জনন, শীতলজল-পরিযেক এবং বিবিধ হিতবাক্য প্রয়োগ দ্বার। ছিঙ্ক। প্রশমিত হয়। ছাগীদ্বন্ধ পাক করিয়া তাৎার সহিত শুঠচুর্ণ মিশ্রিত করিয়া পান করিলে হিক্স কমিয়া যায়। মধু ও । লেীবর্চল লবণের সহিত ছোলঙ্গ লেবুর রস পান থাকিলে ছিঙ্ক। আগু নিৰাৱিত হয়। যষ্টিমধু’চূর্ণ মধুর সহিত, পিপ্পলীচুর্ণ চিনির সহিত এবং শুঠচুর্ণ গুড়ের সহিত নস্তগ্রহণ ; প্রবাল, শঙ্খ ও । ত্রিফল এবং পিপুল ও গেরিমাটা সমভাগে চূর্ণ করিয়া মধু ও বৃক্ত দ্বারা লেছন ; মনঃশিলা ও গোপৃঙ্গ, কুড় বা খুনী দ্বার অথবা কুশদ্বার ধুমপ্রয়োগ, হিঙ্গু ও মাষকলায়চুর্ণ সমভাগে ধূমরহিত অজারে নিঃক্ষেপ করির ধূমপান এবং বর্গুল ইলারের চূর্ণ দ্বার কাথ প্রস্তুত করিয়৷ তাছাতে ছিজু এক্ষেপ দিয়া পান এছ সকল উপায়ে ংিকা আগু প্রশমিত হয়। চন্দ্রপুর অর্থাৎ ছলিম फशबैोछ श्राB७१ छप्ण नेिtक्र• कझिम्न अझ अझ भनि कब्रिम्न একপল মাত্রার পুনঃপুনঃ পান করিলে অভ্যস্ত হিঙ্কারোগও প্রশমিত হয় । ( ভাবপ্রকা” ছিক্কায়োগাধি” ) ভৈযজ্যরত্নাবলীতে এই রোগের বিবিধ মুষ্টিযোগ ও ঔষধ লিখিত আছে। প্রথমে ছিক্কাৰোগীর উদরের উপরে এবং শ্বাসরোগীর হৃদয়ে ভৈলমর্দন করিয়া উষ্ণস্বেদ বা জলস্বেদ দিবে, স্থতান্ধি মিঞ্চন্দ্রব্য লবণ সহ সেযন কঙ্কাইয়৷ বায়ুর লঘুতা সম্পাদন করিবে । বলৰাল ব্যক্তিকে ৰমন ও বিরেচন এবং দুৰ্ব্বল ব্যক্তিকে ঔষধ সেবন দ্বার পিত্ত ও কফের সমত। করিয়৷ আরোগ্যের চেষ্টা করিবে । কুলবীজের শস্ত, রসায়ন ও ইচুৰ্ণ সমভাগে মধুর সভি কটকী এবং স্বর্ণগেরিমটি সমভাগে মধুসছ, পিপ্পলী, আমলকী, চিনি ও গুপ্ত সমভাগে মধুর সহিত ইয়াকস এবং কৎবেলের শস্ত সমভাগে মধুর সহিত, পাঙ্গলের ফল ও পুষ্প মধুর সহিত, অথৰ পিপ্পলী ও খেজুরের সহিত সমভাগে মধুর সহিও এই ছর প্রকার অবলেহের যে কোনটী হউক উত্তমরূপে মাড়িয়া ২ মাষী মাত্রায় দুই বা তিন ঘণ্টা অন্তর লেহন করিলে ংিকা আগু প্রশমিত হয়। স্তম্ভগুগ্ধের সহিত মক্ষিকাবিষ্ঠা মিশাইয়। কিংবা স্তম্ভ থে আলতা গুলিয়া অথবা স্তন্তছন্থে রক্তচন্দন ঘসিয়া নস্ত করিলে ছিক্কা প্রশমিত হয়। টাব লেবুর রস ২ তোলা, মধু অৰ্দ্ধতোল, সচল লবণ অভাবে সৈন্ধবলবণ অৰ্দ্ধতোলা একত্র করিয়া সেৰন করিবে । শুষ্ঠা ২ তোলা ও ছাগীন্ধুথ একপেরে, এক লের জলে সিদ্ধ করির একপোল্প থাকিতে নামাইয়া ছাকিয়৷ লইয়৷ পান করিবে। কেশের-মূলচুর্ণ মধুর সহিত লেছন করিলে সত্ত্বর ছিক্কা প্রশমিভ হয় । মাৰ্যকলায়ের ধূম গ্রহণ করিলে নিশ্চয় হিকা আয়োগ্য হয় এবং এলাচচূর্ণ ২ মাধ চিনির সহিত সেবন কমিলে প্রবল ছিঙ্ক। দূর হয় । মরিচচূর্ণ চিনির সহিত বাপ্পংবার সেবন ও কদলীমূলের রস মধুর সহিত সেবন করিলে প্রবল হিঞ্চাও থামিয়া যায়। পিপ্পলী, আমলকী এবং শুষ্ঠচুৰ্ণ মধু চিনি ও স্বতসছ বারংবার সেবন করিলে ছিক্কা ও খাল নিবৃত্তি হয়। ময়ূরপুচ্ছ অন্তৰূমে অর্থাৎ আবদ্ধ পাত্রে রাখিৰে-পরে পিঙ্গলীচুর্ণ ও মধুসহ সেবন করিলে ছিঙ্ক। এবং প্রবল স্বtল আরোগ্য হয়। হরীতকীচুর্ণ ও শুষ্ঠিচুৰ্ণ সমভাগে উঞ্চোদকের সছিত পান
