পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৬৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হুমায়ুন মোগল-সৈন্যমধ্যে এমন কুত্তম বিশ্বাসঘাতক আছে, এই বিষয় किंख कब्रिग्न बांध*ाइ निष्ठांढ बTांकूण हहे८णन ।। ७भन नमब्र আবার বর্ষ আসিয়া পড়িল ; বাদশাহ-সৈন্তেয় সেনানিবাসসকল জলে মগ্ন হইবার উপক্রম হইলে, এই সকল কারণে বাদশাহ আর স্থির থাকিতে পারিলেন না । তিনি আক্রমণ করিবার অনুমতি দিলেন ; কিন্তু মোগলদিগের প্রতি ভাগ্যলক্ষ্মী নিতান্ত বিরূপ ছিলেন, এবারও মোগলের পরাজয় হইল । মোগল-সৈন্ত সম্পূর্ণ পরাঞ্জিত হইয় গঙ্গাগর্ভে নিপতিত হইল ; বাদশাহের অশ্ব আহত इहेब निडांख फेछ,अण श्हेब्रा *क्लिन, जटेनक মোগলসৈনিক अtश्वब्र वन्श थtब्रन कबिब्रा श्रनाउँौब्रवडौ शंदन नहेब्रा बाब्र । তখন বাদশাহ কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয়া কি কল্পিবেন কিছুষ্ট স্থির করিতে পারিতেছিলেন না । এমন সময়ে একটা হস্তী দেখিতে পাইয়। তাছার মাহভকে তাহাকে গঙ্গা পার করিয়া দিৰায় জন্য বলেন, কিন্তু সে ব্যক্তি কিছুতেই সন্মত হইল না, বলিল, হস্তীর এখন যেরূপ অবস্থা তাহাতে সকলকেই ডুবির মরিতে হুইৰে । বাদশাহের নিকট তখন একজন খোজ অবস্থান করিতেছিল, সে বাদশাহের কাণে চুপি চুপি বলিল, এ ব্যক্তির অভিপ্রার ভাল বোধ হইতেছে না, আমাদিগকে শক্রহস্তে ধরাইয়া দিবারই বোধ হয় ইহার ইচ্চা ; অতএব এখনি ইহার মস্তক দ্বিখণ্ডিত করা উচিত। বাদশাহ বলিলেন “তাহা হইলে আমর কেমন করিয়া নদী পার হুইৰ ?” খোজা বলিল, “সেজন্ত চিত্ত৷ নাই, আমি হস্তিচালনাৰিস্কা কিছু কিছু অবগত আছি।” তখন বাদশাহ সেই দণ্ডেই অসিদ্ধার তাহাকে আঘাত করেন, মাহত पञाहङ इहेब्र! १ीणां★ité नष्क्लिग्नl बt७ब्रांमांज cनहे cथांछ श७नां হইতে লাফাইয়া উঠিয়া হস্তীর স্কন্ধদেশে আরোহণ করে এবং কোনরূপ হস্তীকে চালাইয়া অপর তীরে উপস্থিত হয় ; কিন্তু সেই তীরবর্তী স্থানে এতই বালু ছিল যে, সহজে কিছুতেই সেখান দিয়া উঠিবায় উপায় ছিল না । এমন সমর মোগলশিবিরের জনৈক ব্যক্তি বাদশাহের অন্বেষণে বাহির হইয়াছিল, সে সেই অবস্থায় বাদশাহকে দেখিতে পাইয়। খ্ৰীয় পাগড়ী খুলিয়া তাহার অগ্রদেশ বাদশাহের অভিমুখে ফেলিয়া দিল । তাছাক্ট অবলম্বন করির বহুকষ্টে বাদশাহ তীরে উঠির সে বাত্র রক্ষা পাইলেন। এই যুদ্ধের পর হুমায়ুনকে পুনরায় ভাগ্যলক্ষ্মীর কৃপাদৃষ্টি লাভ করিতে বহুদিন পর্য্যন্ত অপেক্ষা করিতে হুইয়াছিল । হুমায়ুন. তাঙ্কায় পূর্ববৰ্ত্তী মুসলমান-অধিপতিগণ যে প্রথায় শাসনকাৰ্য্য নিৰ্ব্বাছ করিতেন, সেই প্রথার অনুসরণ করিয়া চলিতেন, কোনও নূতন পদ্ধতির উদ্ভাবনে প্রজাসাধারণের মনোহরণ করিতে পারিতেন না। তিনি একজন দর্যগ্রন্থদয় প্রজাহিতৈষী শাসনকৰ্ত্ত বলিয়া পরিচিত ছিলেন বটে, কিন্তু '[ ७8२ ] হুমায়ুন তাহার শাসনপদ্ধতি তেমন উৎকৃষ্ট ছিল না । বিশেষ ক্ষমতা প্রকাশের স্বারাও তিনি প্রজাবর্গের মন রাখিতে পায়েন নাই । সে জন্তু তাহার উপর প্রজাসাধারণের সেরূপ শ্রদ্ধা বা অমুরগি জন্মে নাই। পূৰ্ব্ববর্তী মুসলমান বাদশাহুগণ আফগান-রাজ্য इहेएउहे ट्रेनछणश्6ाइ कब्रि८७न, किरु श्भायूनग्न गमग्न श्राक्ष्ञानরাজ্য ভারতসাম্রাজ্য হইতে পিচ্ছিল্প হইয়া যাওয়ায় তাহার সে সুবিধারও আর কোনও উপায় ছিল না । সুতরাং হুমায়ুন আগ্ৰায় ফিরিয়া গিয়া শের শাহের গতিরোধের কোন উপায় উদ্ভাবন করিতে পারিলেন না । এ দিকে শের শাহ দিন দিন বল সঞ্চয় করিয়া প্রবল প্রতাপে শনৈঃ শনৈঃ দিল্লী অভিমুখে অগ্রসর হইতে লাগিলেন । হুমায়ুন আর কোন গত্যন্তর না দেখিয়া আগ্রা ত্যাগ করিতে বাধ্য হইলেন । অtগ্র ত্যাগ করিয়৷ তিনি তাহার ভ্রাত কামরানের নিকট লাহোর প্রদেশে গমন করেন। কিন্তু শাহজাদা কামরান তখন আপন স্বার্থের প্রতি লক্ষ্য করিয়া বিশেষ চিন্তিত হইয় পড়িয়া ছিলেন । তিনি আর শের শাহের বিরুদ্ধে দাড়াইতে সাহসী হইলেন না ; তিনি শেরশাহের গছিত সন্ধি করিয়া ফেলিলেন ও নিজ পঞ্জাব রাজ্য যাহাতে অক্ষুণ্ণ থাকে, তাহার উপায় করিয়া নিজে কাবুলে প্রস্থান করিলেন । হুমায়ুন তখন আর কোন উপায়াস্তর না দেখিয়া সিন্ধু প্রদেশতিমুখে গমন করিলেন । শের শাৰ এই অবসরে দিল্লী অধিকার করিয়া পুনরায় পাঠান-সাম্রাজ্য স্থাপন করেন । প্রায় দেড় বৎসর হুমায়ুন এখানে সেখানে ঘুরিয়া নিরুপার पञवहांग्न मांब्रवtरफ़ आनिब्रां चञांट्वग्न जहे८णन । fरुख ब्रांछ1 भांज • দেৰ তাছাকে জাপ্রয় প্রদান করিরাও র্তাহীকে ধরিয়া দিবার জন্ত তিতরে ভিতরে গুপ্ত ষড়যন্ত্র করিতে থাকেন । হুমায়ুন তাহা জানিতে পারিয়া একদিন গভীর রাত্ৰিতে গুপ্ত ভাবে অমরকোটাভিমুখে পলায়ন করেন । আমরকোট যাত্রাকালে পথে হুমায়ুনকে অশেৰ কষ্ট ভোগ করিতে হইয়াছিল। তিনি অনুচর সমভিব্যাeারে মরুভূমি উত্তীর্ণ হুইবার সময় জলাভাবে সকলেষ্ট কাতর হইরা পড়ায় কেহ কেহ উন্মত্ত প্রায়, কেহ বা জলতৃৰ৷ সহ করিতে ন পাড়িয়া তখনই মৃত্যুমুখে পতিত হইয়াছিল । সেই দুঃসহ অবস্থাতেই আবার হুমায়ুন সংবাদ পাষ্টলেন যে, শক্ৰ সৈন্ত র্তাহার পশ্চাৎ অনুসরণ করিয়াছে, শীঘ্রই তাঁহাকে শক্রহস্তে পতিত হইতে হইৰে । দুর্ভাগ্যতাড়িত হুমায়ুন তখন একেবারেই হতবুদ্ধি হইয় পড়িলেন, কিন্তু সৌভাগ্যক্রমে শত্রুসৈন্ত সে স্থান হইতে অনেক দুরে থাকায় সে যাত্রায় তিনি রক্ষা পাই লেন । এই অবস্থার প্রাণভরে পলায়ন করিতে করিতে হুমায়ূন একটা জলপূর্ণ কুপের নিকট উপস্থিত হন । সে সময় তাহার