পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৬৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমচন্দ্র “ভবজীবন্ধুরজনন রাগাছাঃ ক্ষয়মুপাগভা যন্ত । ব্ৰহ্মা বা বিষ্ণু বা হরে জিনে বা নমস্তম্মৈ ॥ যত্র তত্র সময়ে যথ তথা যোগি সোস্তভিধয়া হয়। তয় । বীতদো ধকলুয: স চেম্বুবানেক এল ভগবপ্লমোহস্থ তে ॥” রাজা কুমারপাল হেমচন্দ্রকে এই প্রকারে মহেশ্বরের আরাধন কবিতে দেখিয়া অধিকতৰ মুগ্ধ কষ্টয়া পড়িলেন । তferর প্রার্থনfসুসারে বাজ রাজ প্রাসাদস্থ হিন্দু দেবমূৰ্ত্তিসমূহের মধ্যে শাস্তিনাথ তীৰ্থঙ্করের প্রতিমু ও প্রতিষ্ঠিত করিলেন । রাজার চি ও ক্রমেষ্ট হেমচন্দ্রের প্রতি অধিকতর আকৃষ্ট ইষ্টতেছিল । অবশেষে তাঙ্গারই উপদেশ ও প্রাথলাহুসারে রাজ1 সৰ্ব্বজনসমক্ষে প্রকাশু ভাবে জৈন ধৰ্ম্মে দীক্ষা গ্রহণ করিলেন । তৎকালে তিনি জৈন সন্ন্যাপীদিগকে বহু ধনরত্নদানে তুষ্ট করিয়াছিলেন । [ ૭૭ા ] অল্পদিন মধ্যেই কুমারপাল জৈনধৰ্ম্মে প্রগাঢ় বিশ্বাসী হুইয়া ; পড়িলেন । তিনি আদেশ দিলেন যে, তাহাব রাজ্যমধ্যে কেহ পশু বা জীবমায়ের ঠিংসা করিতে পারবে না । যাহারা ঐরূপ অবৈধ ভাবে পশুচিংসা কcিবে হার রাজদণ্ডে দণ্ডিত হষ্টবে। অনগুিল বাড়ের এক বেণিয়া একটা যুক নিষ্ঠত করায় তাহার অতুল ধনসম্পত্তি লইয়া রাজ যুক-পিঙ্গার প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন । , পূৰ্ব্বে যে সকল ব্রাহ্মণ Lইমচন্দ্রর প্রতি দ্বেয ও হিংসার বশবৰ্ত্তী চষ্টয় তাহার অবমাননা করিয়াছিলেন, তাহার। রাজকত্ত্বক অ !মানিত ও লাঞ্ছিত এবং কঠোর ভাবে নিগৃহীত হইতে লাগিলেন। রাজাদেশে প্রাসাদস্থ হিন্দু দেবদেবীর মুক্তিসমুহ দূরে নিক্ষিপ্ত হইয়াছিল। প্রকৃত পক্ষে এই সময়ে গুজ্জরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ্য-ধৰ্ম্মের বিলোপ হইয়। জৈনধৰ্ম্মের প্রাধান্ত স্থাপিত হয় । কুমারপালের রাজ্যকালে হেমচন্দ্র সংস্কৃত ও প্রাকৃতে কতক গুলি প্রসিদ্ধ গ্রন্থ রচনা করেন। তাহার মধ্যে অধ্যাস্ত্রোপনিযদু বা যোগস্থর, ত্ৰিষষ্টিশলাকাপুরুষচরিত্র, পরিশিষ্টপৰ্ব্বন, প্রাকৃতশদামুশাসন, দ্ব্য|শ্রয় ( দৈঅশিরায় ), ছন্দোমুশাসন, লিঙ্গামুশাসন, দেশী নামমালা ও অলঙ্কারচুড়ামণি প্রধান। ১১৭২ খৃষ্টাব্দে ৮৪ বৎসর বয়সে হেমচন্দ্রের তিরোভাব হয়। র্তাহার দেহ সৎকৃত হইলে কুমায়পাল গুরুদেবের প্রতি অত্যধিক ভক্তিৰশতঃ সেই চিতাভষ্ম লইয়া কপালে লেপন করেন এবং তৎপরে রাজার অঙ্গুচয় ও অষ্ঠাষ্ঠ জনসাধারণ তথায় আসিয়া চিতাভস্ম গ্রহণ করিতে লাগিলেন । দেখিতে দেখিতে সেই স্থানে একটা সুবৃহৎ গর্ত হইয় পড়িল । ঐ গৰ্ত্ত "হৈম-খদ’ নামে খ্যাত । ইনি যে অভিধান প্রণয়ন কল্পিয়াছেন, তাহাও হেমচন্দ্র নামে অভিহিত । হেমচন্দ্রবন্দ্যোপাধ্যায় “সানেকাথনামমালাত্মক: কোযবর: শুভঃ । হেমচন্দ্র প্রণীতাভিধানচিস্তামণিষ্মণি ॥” ( ষ্টেম ) ২ স্বর্ণময় শশী, সোণার চাদ । হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, একজন প্রসিদ্ধ বাঙ্গালী কবি । সন ৯১৪৫ সালের ৬ই বৈশাখ হুগলী জেলার গুলিটা গ্রামে কচার জন্ম হয় । বাল্যকালে ৯ম বর্ষ পৰ্য্যস্ত তিনি গুলিটার পাঠশালায় অধ্যয়ন করিতেন । ঐ সময় তাহfর মাতুলাই তাহলে অভিভাবক ছিলেন । চেমচন্দ্রের পিতা কৈলাসচন্দ্র পুত্রের শিক্ষণ বিষয়ে বিশেষ কোনরূপ যত্ন করেন নাই । ৯ম বর্ষ অংিক্রাপ্ত হস্তণে, তাহার মাতুল তাহ ে কলিকাeার খিদিরপুরে গইয়া হাসেন এবং হিন্দুকলেজে ভক্তি করিয়া দেন । হেমচন্দ্র হিন্দু কলেজে জুনিয়ার পরীক্ষা দিয়া বুtণ্ডলা ভ করেন । ঐ সময়ে সবে মাএ কণিকাতা-বিশ্ববিদ্যালয়ের ७ष्टिम्रै ३द्देश्ना८छ । পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং প্রেসিডেন্সী কলেজে বি এ পরীক্ষার্থ তlন ১৮৫৮ খৃষ্টাব্দে সিনিয়র ও এফ এ EBB BBSBBS BB BBBB BBBmm C BBBBBSBBBB BJYY BBSBBBBSB BBBBSB BBBt ggtg BBB BBBB BBB SBB BBS BBB BBBmmggB BBSDS DDS BBBBBB BBS BBBBB BB BBB BBB BB তিনি ঐ কৰ্ম্ম করিতে করিতে ই ১৮৫৯ খৃষ্টাব্দে পি এ পরীক্ষা দেন ও পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয় টেগিং স্কুলের শিক্ষকতাকধ্যে ব্রতী হন। এখানে তিন বৎসর থাকিয়া তিনি ১৮৬২ খৃষ্টাব্দে বি, এল, পরীক্ষায় পাস চন। অতঃপর তিনি ছাবড়। ও শ্রীরামপুরে মুনসেফের পদে নিযুক্ত হন। ঐ সময়ে তাহার পিতৃবিয়োগ হয় । ইহার কিছুদিন পরে তিনি কলিকাতা ভবানীপুরে বিবাহ করিয়া খিদিরপুরে চিরস্থায়িভাবে বাস করিতে লাগিলেন । মুনসেফের কার্য্য আরম্ভ করার একমাস পরে গবমেন্টের নিদেশ(মুসারে তাহকে দেশান্তরে যাইবার জন্ত প্রস্তুত হইতে হয়, কিন্তু স্নেহধিক্যনিবন্ধন তাছার মতামতী তাহাকে দূরদেশে পাঠাইতে ঘোর আপত্তি উত্থাপন কয়েন, কাজেই তাহাকে মুনসেফা-কার্য্যে ইস্তাফা দিতে হইয়াছিল। তখন হটতেই স্বাধীনচেত। হেমচন্দ্র ওকালতী গ্রহণ করেন । ইহার পর সদর দেওয়ানী আদালত বা তৎকালের হাইকোর্ট র্তাহার কৰ্ম্মক্ষেত্র হইল । হেমচন্দ্রের প্রতিভা চারিদিকে ব্যাপ্ত হইয়া পড়িল । ওকালতী-ব্যবসায়েও তাছার প্রতিপত্তি যথেষ্ট বাড়িয়া উঠিল। সকলেই গুণের জন্ত তাহাকে আদর কঞ্জিতে লাগিল । এই সময়ে লব্ধপ্রতিষ্ঠ উকীল ৬/অন্নদাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় অবসর | ||