পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৬৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেলাব

  • जिंरुलित्रसं एठब्रांख्रि निंजाम्नांश cङ्ग्नकांझ्वग्र६ ।। নদীদক্ষিণপূৰ্ব্বস্তাং নায়কং তত্ত্ব পুঞ্জয়েৎ ॥” (কালিকাপু ৮১অ')

৪ গণেশ । ( কালিকাপু” ৮১ অ” ) * হেরফৎ ( আরবী ) ১ নৈপুণ্য, দক্ষতা । ২ চতুর, কৰ্ম্মঠ । ৩ শিল্প, বাণিজ্য, ব্যবস । হেরফতী (আরবী ) নিপুণ, দক্ষ । হেলঞ্চ (স্ত্রী) হেলং চিনোতীতি চিড, উষ, পূৰ্যোদরাদিত্বাং সাধু । হিলমোচিক, চলিভ হেলেঞ্চ । ( শব্দচ" ) হেলন ( ক্লী) হেড়-লুটি, ডলয়োরৈক্যং । অবহেলা । (শঙ্করত্না") অবজ্ঞা, অসম্মান, অনাদর।

  • সাঙ্কেত্যং পারিছাস্তং বা স্তোভ্যং হেল নমেব চ। বৈকুণ্ঠনামগঠণমশেষাঘহরং বিহুঃ ॥” ( ভাগবত ৬২।১৪) ২ অবনভি, নমন । হেল (স্ত্রী) ছিল-ঘএটাপ, স্ত্রীদিগের শৃঙ্গারভাবজনিত ক্রিয়া

বিশেষ । -প্রৌঢ়েচ্ছা যাতি রূঢ়াণাং নারীণাং স্বরতোৎসবে। শৃঙ্গারশাস্ত্রতত্ত্বজ্ঞৈহেলা সা পরিকীৰ্ত্তিত ॥” ( ভরত ) নারীদিগের মুরতবিষয়ে যে চেষ্টা, তাহার নাম হেলা । বিলাসাদি স্ত্রীদিগের স্বাভাবিক দশটা অলঙ্কার আছে, ইহার মধ্যে হাব, ভাব ও হেলা এই তিনটী অঙ্গজ, আর শোভাদি ৭ট প্রযত্নসাধ্য। সত্ব দেহে অবস্থিত আছে, এই সত্ত্ব হইতে ভাব এবং হাব হইয়া থাকে । পরে হাব হইতেহেলা হয়। “দেহাত্মকং ভবেৎ সত্বং সত্ত্বাস্তাবঃ সমুখিতঃ । ভাবাৎ সমুথিতে হাবে৷ হাবাস্কেল সমুখিত ॥” ( ভরত ) ভারতচন্দ্র রসমঞ্জরীভে ইহার লক্ষণ এইরূপ লিখিয়াছেন— “ভাব হাব হেলা হাস শোভা দীপ্তি কান্তি । মধুরতা উদারতা প্ৰগলভত ক্লাস্তি ॥ চিত্তের প্রথম সেই বিকার যে ভাব । গল চক্ষু ভুরূ আদি বিকাশিতে হাব ॥ বক্ষঃ কাপে বস্ত্র খসে তারে বলি হেলা । প্রিয়কৃত কৰ্ম্মচেষ্টা তারে বলি লীলা ॥ ( ভারতচন্দ্র রসম” ) ২ অবজ্ঞা, অবহেলা, অনাদর, অসম্মান । ( মেদিনী) “স্বল্পং পুণ্যং শুভং গন্ধং হেলয়া সম্প্রযচ্ছতি ।”(মার্ক পুত্র ১৪২৯) ७ cछTां९६ ॥ হেলারাজ ( পুং ) ১ একজন প্রাচীন কাশ্মীর ঐতিহাসিক । ইহার রচিত গ্রন্থ দৃষ্টে কলহণ রাজতরঙ্গিণীর আদি অংশ রচনা করেন। ২ একজন প্রসিদ্ধ বৈয়াকরণ । ভূতিরাজের পুত্র । ইনি বাক্যপদীয় প্রকীর্ণপ্রকাশ’ রচনা করেন । হেলাব, বোম্বাই প্রেসিডেন্সীর বিজাপুর ও তরিকটৰী অম্লান্ত [ ૭૧8 ] হেলাব জেলাবাসী নিম্ন জাতিবিশেষ । ইহার বলে যে, ইছাদের পূৰ্ব্ব পুরুষ খঞ্জ ছিল । লিঙ্গায়ত-ধৰ্ম্ম-প্রবর্তক বসব তাহাকে দেখিয়া অমুকম্পা-পুরঃসর সঙ্গে করিয়া আনেন এবং স্বীয় শিষ্যমগুণীর নিকট এই আশ্রিতকে ভিক্ষা দিবার জন্ত আদেশ দেন । ঐ খঞ্জ আতুর ব্যক্তি বৃষপৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া ভিক্ষার্থ আগমন করিলে বসবের অনুগৃহীত বলিয়া সকলেই তাছাকে সমাদর করিত। খঞ্জের বংশধর বলিয়৷ সাধারণে ইহাদিগকে পাঙ্গাল নামে অভিহিত করে । ইহারা মরাঠী ও কণাড়ী-ভাষার কথা কয়। সকলেই গো, মহিষ ও বৃযাদি রাখে। ইহাদের অনেকেই মদ্যপারা ; তামাকু, গঞ্জ, ভাঙ্গ প্রভৃতি মাদকদ্রব্য-সেবনেও ইহাদের অভ্যাস আছে । ইষ্ঠার ছাগ, শশক, মুগীমাংস ও মৎস্ত থাইতে ভাল বাসে এবং মদ্য ও মাংস ভক্ষণ করিলেও গলায় লিঙ্গধারণ করে । ধৰ্ম্মকৰ্ম্মে প্রকৃভ লিঙ্গায়তদিগের সহিভ ইছাদের অনেক বিষয়ে বিশেষ পার্থক্য লক্ষিত হইলেও ইহার তাছা স্বীকার করিতে চাহে না । রাবণেশ্বর ও বল্লম ইহাদের কুলদেবতা । ইহার বিশ্বাস করে বে, মৃত পিতৃপুরুষদিগকে প্রেতপিও না দিলে তাহার কুপিত হন এবং পীড়াদি নানা ক্লেশ উৎপাদন করিয়া ইহাদিগকে কষ্টভোগ করান। ব্রাহ্মণদিগের প্রতি ইহাদের যথেষ্ট ভক্তি আছে, কিন্তু ইহারা ষজনাদি-কার্য্যে কখনই ব্রাহ্মণ নিযুক্ত করে না ; এমন কি সমগ্র জাতির গুরু নাই। হিন্দু পৰ্ব্বদিন মাত্রেই ইহারা ভিক্ষা করে না । শ্রাবণমাসের প্রভি সোমবারে ইহার একাহারী থাকে এবং শিবরাত্রে পূর্ণোপবাসী থাকিয়া দেবারাধন করে । দরিদ্র হেলাব-রমণীরাই স্থতিকাগৃহে ধাত্রীর কার্য্য করে । প্রস্থতিকে অবস্থানুরূপ থান্ত এবং তাপসে কাদি দেওয়া হয় । স্থতিকাগৃহের কোণে একটা গৰ্ত্ত কাটিয় তাহাতে প্রস্থতিকে চারিদিন স্নান করান হর। পঞ্চম দিনে ধাত্রী আসিয়া ঐ গৰ্ত্ত মুক্তিকা দ্বারা পূর্ণ করে এবং তাহার চারি ধারে চন্দন ও চাউল দিয়া প্রলেপ দিয়া থাকে। সন্ধ্যার সময় ঘটুবাই দেবীর পূজা ও আরতি হর । ইহাদের মধ্যে বাল্যবিবাহ ও বিধবাবিবাহ প্রচলিত আছে। অনেকেই অবস্থানুসারে একাধিক পত্নী গ্রহণ করিতে পারে। বিবাহকালে বরের পিতা কস্তার কপালে সিন্দূর দেয় ও কস্তার পিতা তাহাকে ভোজন করাইলে বিবাহ সিদ্ধ হয় । কিন্তু বিবাহের পূৰ্ব্বে যখন কথাবার্তা পাক হর, তখন বরের পিতাকে কন্যার জন্ত একখানি সীট বা ঘাঘরা ও অঙ্গরাখা এবং নগদ ৫২ টাকা দিতে হয়। তদনন্তর-বরের পিতা কর্তৃক বিবাহের দিন ধাৰ্য হইলে কস্তার পিতাকে সংবাদ দেওয়া যুর ဖွံ့