हे * [ १8० } हे T- -TTT লোকের জমিজরাৎ আছে, তাহারা প্রায় সকলেই অলস । আয় এক শ্রেণী লোকের চাষই জীবনোপায়। এখানকার কোলিরা প্রায় সকলেই চাষী, অতি সামাষ্ঠ অবস্থায় কাল যাপন করে । এই জেলার লোকসংখ্যা প্রায় সাড়ে আট লক্ষ। এই জেলার প্রধান নগর—আহ্মদাবাদ, ধোল্ক, বীরজাম, ধোলের, ধন্ধক, গোব, পরাস্তিজ, মোরাশ ও সাননা। এই স্থান রেশম ও তুলার কাপড়ের ব্যবসার জন্ত প্রসিদ্ধ। এখানে শ্রাবক ও অশোয়াল জৈনের বাস করে । বোম্বাই গেজেটিয়ার ৪র্থ ভাগে বিস্তৃত বিবরণ দেখ । ] ২ অtহ্মদাবাদ নগর। এই নগরট গুজয়াটের মধ্যে সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ। শাবরমতী নদীর বামপাশ্বে এই নগর। ইহার দৃগু অতি সুন্দর । দূর হইতে দেখিলে নয়ন মন জুড়ায়। এই নগরের পূর্ব ও পশ্চিমদিকে বরাবর উচ্চ প্রাচীর। এই প্রাচীয় প্রায় ১ ক্রোশ পথ অবধি চলিয়াছে । হইতে ১৪৪৩ খৃষ্টাব্দের মধ্যে এই প্রাচীর গুজরাটের রাজা আহ্মদ শাহ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন । ১৫৭৩ খৃষ্টাব্দে এই স্থান আকবরের অধিকারভুক্ত হয়, 。8> ○ TT ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে এই স্থানের অতিশয় সমৃদ্ধি বাড়িয়াছিল। ফিরিস্ত নামক পারসী ইতিহাস গ্রন্থে লিখিত আছে, তৎকালে এখানকার ৩৬০ট রাজ্য প্রাচীয় বেষ্টিত ছিল। মার্হাট্টাদিগের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে সেই সকল কীৰ্ত্তি বিলুপ্ত হয় । ১৭৩৮ খৃষ্টাব্দে দামাজী গাইকোয়াড় এবং মুনিম খা নামে এক ব্যক্তির হস্তে এই নগর জাসিল। উভয়ে মিলিয়া সম্ভাবে কিছুদিন ইহার উপসত্ব ভোগ করিয়াছিলেন। ১৭৫৩ খৃষ্টাব্দে মাৰ্হাট্টার এই স্থান অধিকার করে । মধ্যে মুনিম খ৷ কিছুদিনের জন্য দখল করিয়াছিলেন, কিন্তু আবার মার্হাট্টাদের ছাতে গিয়া পড়ে ( ১৭৫৭ খৃঃ অঃ )। ১৭৮৪ খৃঃ অব্যে বুটশ সেনাপতি গডর্ড এই স্থান আক্রমণ করেন। ১৮৮১ থষ্টাব্দে বৃটিশ অধিকারভুক্ত হয়। এখানে জৈনশ্রাবকদিগেয় প্রায় ১২০টা মন্দির আছে। এখানকার হিন্দুরা তিন বৎসর অন্তর একবার করিয়া খালি পায়ে নগর পরিভ্রমণ করেন । এই নগরের সোনা ও রূপার জরি প্রসিদ্ধ । কাগজ প্রস্তুত হয়, চলিয়া থাকে। o এখানে তাহা সমস্ত গুজরাট প্রদেশে हे ই, ইকার। তৃতীয় স্বরবর্ণ। ইহার উচ্চারণস্থান তালু। সংস্কৃত ব্যাকরণমতে ইকারের উচ্চারণ আঠার প্রকার । প্রথম-ক্রুস্ব, দীর্ঘ,"প্লত। তৎপরে উদাত্ত, অনুদাত্ত, স্বরিত । ১ হ্রস্ব উদাত্ত, ২ হ্রস্ব অনুদাত্ত, ৩ হ্রস্ব স্বরতি । ৪ দীর্ঘ উদাত্ত, ৪ দীর্ঘ আমুদাত্ত, ৬ দীর্ঘ স্বরিত। ৭ প্লত উদাত্ত, ৮ ত অনুদাভ, ৯ প্লত স্বরিত। এই নয়ট অমুনাসিক ও অনমুনাসিক ভেদে জুই প্রকার । সুতরাং ১৮ প্রকার। ইকারের এই কএকটা নাম—স্বল্প, শান্মলী, বিদ্যা, চঞ্জ, পুষ, মুগুহক, সুমিত্র, সুন্দর, বীয়, কোটর, কাটর, পয়, ক্রমধ্য, মাধব, তুষ্টি, দক্ষনেত্র, নাসিক, শান্ত, কাস্ত, কামিনী, কাম, বিঘ্নবিনরিক, নেপাল, ভরণী, রুদ্র, নিত্য, ক্লিয়া, পাবক । ( বর্ণভিধানতন্ত্র ) । কামধেনুতন্ত্রের মতে ইকার-পরানন্দমর, সুগন্ধযুক্ত, কুম্মসদৃশ, হরিব্রহ্মময়, শক্তিময়, পরমব্ৰহ্ম ও রুদ্রময়। हेशहे भूडिंबान् कू७शैौ । ই (পুং ) অস্ত বিঞ্চোরপত্যং অ-ইং। কামদেব, ঋদর্প। ইনি রুক্মিণীর গর্ভজাত । [ হরিবংশের ১৬৩ অধ্যায়ে ইহার বিবরণ আছে । ] এই ব্যুৎপত্তি দেখিয়া অনেকে বলেন ই শব্দের অর্থ কলাপ, অভিলাষ নহে। কামদৈবত্য হেতু ইকারের ঔপচারিক অর্থ অভিলাষ এই কথা কেহ বলিয়া থাকেন। নঞর্থকস্ত অ ইত্যন্ত ইদং অ-ইএ । ( অব্য) ১ খেদ । ২ প্রকোপোক্তি । (ই স্তাদ খেদে প্রকোপোক্তে । হেম অনে ৭ ৩ ) ৩ নিষ্ঠ রবাক্য। ৪ দয়া। ৫ নিয়াকরণ। ৬ প্রত্যক্ষ। ৭ সন্নিধি। ৮ দুঃখতাবন। ৯ ক্রোধ। ১০ বিক্রোধ । (“ই নিষ্ঠ র বচে ভেদে দয়ায়ামপাপাকৃতে । • প্রত্যক্ষসন্নিধেী দুঃখভাবনে ক্রোধখেদয়োঃ ॥ বিক্রোধেচ প্রকোপোক্তাবব্যয়ং মদনে পুমান।” শান্ধি।) ১১ বিস্ময়। ১২ সম্বোধন। ১৩ মাধব । ১৪ জুল্পসংজ্ঞ । ১৫ বিদ্যা । ১৬ দক্ষিণ লোচন । ১৭ গন্ধৰ্ব্ব । ১৮ পাঞ্চজন্য । ১৯ মথস্কুিয় । ( ই মাধবংসুক্ষসংজ্ঞশ্চ বিদ্যাদিদক্ষলোচনং । গন্ধৰ্ব্ব: পাঞ্চজন্যশ্চ ইকারশমখাঙ্কুরঃ । মাতৃকাকোষ ) নিপাত এক অচ হেতু এটা প্ৰগৃহসংজ্ঞ, সেই হেতু ই छेश्वद्र हेठTानि श्रण गझि इग्न माहे । • । निशाउ ७कांजनां७ ।। প। । ১s। আঙভিন্ন একাচ, অচনিপাত এগৃহज९स्त्र इङ्ग । A
