ইজ্যাঙ্গি [ ૨૯: ] हेखकांन -o ইন্দ্রকোষ (পুং ) ৬তং । भूै । (ऐवारकांश डमणक: । cझ्भ 8 ।। ११) ইন্দগিরি (পুং ) ইশ্রনাম গিরি; শাক তৎ । মহেঙ্গপৰ্ব্বত, এটা ফুলপৰ্ব্বত মধ্যে গণনীয়। ইন্দ্রগুরু (পুং ) ৬তৎ। ১ বৃহস্পতি । ২ কgপ । ইন্দগোপ ( পুং ) ইঞ্জঃ গোপ; রক্ষকঃ যস্য বহুত্ৰী। ১ মখমঙ্গী। ২ রক্ত । একরূপ কীট, পোকা। ঐ পোকা সাদা আছে লালও আছে। ইঙ্গ তাঁহাদের রক্ষক বলিয়া ঐ নাম । হইল। (ইজগোপস্তপ্পিরজী বৈরাটস্তিতিভোংগ্রিক: হেম ৪ । ২৭৫ ) ( ত্রি ) ইন্দ্র কর্তৃক রক্ষিত । (ঋক্ ৮৪৬ ৷ ৩২ ৷ ) । ইন্দ্রঘোষ (পুং) ইন্দ্র ইতি স্পষ্টং ঘুষ্যতে ঘু ঘঞ । ইন্দ্র। ইন্দ্রচন্দন ( ক্লী) ইন্দ্রস্য ইন্দ্ৰপ্ৰিয়ং বা চন্দনং ৬তৎ শাক তৎ। শ্বেতচন্দন, হরিচন্দন । ইক্ৰচাপ (পুং) ইন্দ্র ইন্দ্রস্বামিকে মেঘে চাপ ইব শাক তৎ। ১ ইন্দ্রধমু: ( ৬তৎ ) ২ ইন্দ্রের শরাসন । ইন্দ্ৰচিৰ্ভিট (স্ত্রী ) ইন্দ্ৰপ্রিয়া চিভিটী শাক তৎ। এক প্রকার লতা। বৈদ্যশাস্ত্রের মতে ইহার এই কএকটা পৰ্য্যায়—ইনীবয়া, যুগ্মফলা, দীর্ঘবৃস্তা, উত্তমারণী, পুষ্পমঞ্জরিক, দ্রোণী, করম্ভ, নলিকা। ঐ লতা তিক্ত, ঠাও এবং শ্লেষ্মানাশক, ইহা পিত্ত, কাশ, ব্রণদোষ ও কৃমি এই সকল নষ্ট করে । ইহ চক্ষুরোগে বিশেষ উপকারী । ২ ইন্দ্র বারুণী । ইন্দ্রচ্ছন্দ ( ক্লী ) ইন্দ্রইব সহস্ৰনেত্রেণ সহস্রগুচ্ছেন ছাদ্যতে ছদ-অমুন-লুটুি নিপাং। সহস্ৰগোছাহায় অর্থাৎ যে হারে হাজারটা গোছা থাকে। (দেবচ্ছন্দঃ শতং সাষ্ট্রং ত্বিস্ত্রছন্দঃ সহস্ৰকম্। হেম ৩re২২ ) ইন্দ্রজনন ( ক্লী) ইশ্রস্তাত্মনঃ জননং দেহসম্বন্ধঃ । পরমাত্মার দেহসম্বন্ধ বিশেষ । ( পা ৪। ৩ । ৮৮ ) ইতি ছ। ইন্দ্রজননীয়। ইন্দ্রজন্ম অধিকার করিয়া যে গ্রন্থ রচিত হয় । ইন্দ্রজাল ( ক্লী ) ইন্দ্রাণাং ইঞ্জিয়ানাং জালং আবরকম্। যদ্ব ইজন্তেশ্বরস্ত জলিং মায়েব ৬তৎ । মায়াকৰ্ম্ম, ভেলকি, ১ ভোজবাজী । ২ মায়াজাল । ৩তৎ। ৩ ক্ষুদ্র উপায় । দ্রব্যসংযোগ দ্বারা অাশ্চর্য্য দেখান । মন্ত্র এবং দ্রব্য দ্বারা কোন বস্তু অল্পপ্রকার করা, এইরূপ র্যাপারই ভেলকি । ইঙ্গজাল নামে স্বতন্ত্র শাস্ত্র মাছে, ইহা তন্ত্রের অন্তর্গত। গুরুর উপদেশ ভিন্ন তাহার শিক্ষা হয় না। তাহাতে নানা বিবর বর্ণিত। তন্মধ্যে দৃষ্টান্ত স্বরূপ কতকগুলি দেওয়া হইল,—
- ১ এক প্রস্থ (২ সের পরিমাণ) মহাকালের বিচি
( আমলুকী) ধাত্রীরসে ৭ বার ভাষম দিয়া গুলির । ब*, मांछ । ५धे, शहै। মত করিয়া মুখের ভিতর রাখিলে শীঘ্রই সে ব্যক্তি কপোত (পায়রা ) হইবে। ছাগলের মাখার কাল मांछि उिग्र डांशद्र ले•ाब्र ধৃতরার বিচি বুলিলে যখন ঐ ধৃতরার ফুল হইবে তখন ঐ ফুল যাহার গাত্রে ফেলিবে সে ছাগল হইবে। ২ । কৃষ্ণচতুদর্শীতে ময়ূরের মাথায় মাটি পুতিয়া তাহার উপর শণের বীচি বুনিলে যখন उtझोंन्न ফল ফুল হইবে তখন ঐ ফল যাহার গলায় বাধিয়া দিবে, সে ময়ুর হইবে। ৩। কৃষ্ণচতুদর্শীতে ময়ূরের মাথায় কাল মাটী পুতির কাপাসের বিচি বুনিলে যখন কুল ফল হইবে তখন ঐ ফুল ফল সমস্ত লইয়। গুড়া করিয়া গাত্রে মাখিয়৷ জলে নামিলে সে ডুবিবে না, মাটিতে ৪ যেমন জলেও তেমনি দাড়াইতে পরিবে। ৪। কাল কাকের (গঁড়কাক ) মাথায় মাটি পূরিয়া কাকমাচীর বিচি বুনিয়া ফুল ফল হইলে ঐ ফল মুখে পুরিবে তাহ হইলে কাক হইবে অর্থাৎ কাকের মতন উড়িতে পরিবে। যতকাল মুখে থাকিবে ততকাল ঐ অবস্থাই থাকিবে। ঐ ফল মাটিতে বমি করিয়া ফেলিলে পরে পূর্বের অবস্থ। প্রাপ্ত হইবে। ৫ । কৃষ্ণচতুদর্শীতে পায়রার মাথায় কাল মাটি পুরিয়া তিল বুনিবে, পরে দুধে জল মিশাইরা ঐ গাছের উপর ঢালিবে, পরে তাহার ফুল মুখের ভিতর রাখিলে কেহ তাহাকে দেখিতে পাইবে না । তাহার পর ঐ তিলের ফল গুড়া করিয়া সেই গুড়া যাহার গাত্রে দিবে সে কিঙ্কর হইবে (অর্থাৎ আজ্ঞাকারী ) এবং যাহা কিছু ধন সম্পত্তি থাকে তাহা স্বেচ্ছাক্রমে সে ছাড়িয়া দিবে। ৭ । সেই তিল সহিত বাটিয়া কপিলার দুধ দিয়া গুলি করিবে, সাতরাত্রি পাক করিবে। পরে সেই গুলি মুখে পুরির রাখিলে দেবতার পর্য্যন্ত তাহাকে দেখিতে পাইবেন না। আবার সেই গুটিগুলি বমি করিয়া ফেলিলে তাহাকে সকলেই দেখিতে পাইবেন । সে ১০০ শত বৎসর জীবিত থাকে, কি স্ত্রী কি পুরুষ সকলেই তাহার বগু হয়। ৮। কৃষ্ণচতুর্দশীতে শকু নির মাথায় মাটি পুতিয়া লণ্ডন বুনিবে। ফুল ফল হইলে পুষ্যানক্ষত্রে ফুল লইয়া কাজলের সহিত কপিল স্থত দ্বার কাজল পড়াইয়। চক্ষে দিলে মাটিতে থাকিয়া শত যোজন পৰ্য্যস্ত দেখিতে পাইবে । দিনের বেলায় নক্ষত্র দেখিতে পাইবে । উট, গাধ, মহিষ প্রভৃতি বড় বড় জন্তুর মাথার যে বিচি বুনিবে পরে ফুল ফল হইলে তন্মধ্যে যাহার বিচি ফল মুখে রাখিবে সে জীবিত হইবে, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই । ঐ সকল ধারণের মন্ত্র— ও ষ্ট্ৰীং হ্ৰীং ষ্ট্রেং ঐং লং লং ও তে স্বাহা । ইহার
