ইলোর । কৈলাস । ইলোরার কৈলাস বা রঙ্গমহল ভারতবর্ষের মধ্যে গুহামন্দিরের পরাকাষ্ঠ দেখাইয়াছে। পাহাড় খুদিয়া এমন সুবৃহৎ দেবালয় অতি অল্পই দেখা যায়। প্রাচীন ভারতীয় শিল্পী, ভাস্কর ও স্থপতিগণ কি অসাধারণ ক্ষমতা ও কৌশলের পরি: চয় দিয়াছে, তাহ এই কৈলাস দেখিলে বুঝিতে পারা যায় । এই নির্জন বনরাজি-বেষ্টিত কৈলাসভবনে আসিলে মনে হয়, যেন সত্যই আমরা সেই দেবাদিদেব মহাদেবের কৈলাসে আসিয়াছি । লোকে ইজিপ্টের পিরামিডের কথা শুনিয়া বিস্মিত হন, চীনের প্রাচীরের কথা শুনিয়া প্রশংসা করেন, আগ্রার তাজমহল দেখিয়া চমৎকৃত হন, তাহার একবার ইলেরিার কৈলাস দেখিয়া আমন, ধৰ্ম্ম, ভক্তি ও হৃদয়ের শাস্তিলাভ করিবেন ; প্রাচীন হিন্দুরাজগণের অসাধারণ দেবভক্তি, স্বধৰ্ম্মানুরাগ, নিঃস্বার্থপরোপকারিতা এবং অলেীकिक कैोर्खि cनथिब्रा अब्रिङ्गत् इहेटबन । পাশ্চাত্য পুরাতত্ত্ববিদের স্থির করিয়াছেন, কৈলাসबनिग्न ब्रॉड़ेकूप्लेोषिश्रङि मखिझर्शकईरू निर्द्विङ इहेबांटझ् । किढ यहे भकिब्र छैॉश अरभक्र शूलैंकारण निर्द्विर्ड इ७ग्राहे সম্ভব। জস্তিত্বৰ্গ এই মন্দিরটা সজ্জিত বা পুনর্সংস্কার করিয়া থাকিবে । এই মন্দিরমধ্যে জামাদের প্রধাম দেবদেবীর মূৰ্ত্তিসকল এবং রামায়ণ ও মহাভারতের বীরগণের মূর্তি ও * शौणां८षलl cथानिक जांटझ् । dई मनेिब्राँौ नानां छिबदिफ्रिका ऽिजिङ थांकांश हेशंद्र ब्रणयश्ण नाम रहेबांtश् । কৈলাস ছাড়াইয়া রামেশ্বর ও নীলকণ্ঠ প্রভৃতি গুহ। ঐ গুহাগুলিতেও নানাপ্রকার খোদাই কাজ এবং দেবদেৱীৰ মূর্তি আছে। ইলোরার পাহাড়ে উত্তরভুজের প্রান্ত মন্দিরের নাম পাশ্বনাথ । এটা ভূমি হইতে ৪৮• হস্ত উৰ্দ্ধে অবস্থিত, এ মন্দিয়ট প্রাচীন নহে, ইহা ইষ্টকনিৰ্ম্মিত। অষ্টাদশ শতাব্দীতে আরঙ্গাযাদের একজন জৈন বণিক ঐ মন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন, এখানে পাশ্বনাথ দেবের ৬ হাত উচ্চ একটী দিগম্বর মূৰ্ত্তি আছে, তিনি ধ্যানে বসিয়া আছেন। গুজরাটের জৈনেয়া ভাদ্র মাসে শুক্ল চতুর্দশীতে ঐখানে আসিয়া ঐ মূৰ্ত্তির পূজা করিয়া থাকেন। এক মণ ঘৃত দ্বারা ঐ মূৰ্ত্তির পূজা করিতে হয়।
- ार्श्वनांtथग्न मझिt१ ईशगङ1। उँझ ङिनग्निौ ७झांग्न বিভক্ত। প্রথমটী ৪• হাত দীর্ঘ ও ২০ হাত প্রস্থ । ইহাভে ষোলট থাম ও বারটা ছড় অাছে। ইহার প্রাচীরের চারিদিকে জৈন দেবদেবীর মূৰ্ত্তি আঁকা। ইহার রচনাচাতুর্ধ্য প্রশংসনীয়। দ্বিতীয়ট জগন্নাথসভা। ইহার মধ্যে একটা প্রকাও গর্ভগৃহ আছে ; পাশ্বনাথ, মহাবীর প্রভৃতি জৈন তীর্থঙ্কর এবং অম্বিক প্রভৃতি জৈনদেবীর মূৰ্ত্তি আছে। ৩য়টা রথোড়ীর মন্দির। ইহার গর্ভগৃহে এবং প্রাচীরের সর্বত্র জিন গণধর এবং তীর্থঙ্কর প্রভৃতির মূৰ্ত্তি খোদিত। ঐ সকল মূর্তিকে এখন লোকে রখোড়ঙ্গী বলে। তাহার সম্মুখস্থ বরাদায় হস্তিপৃষ্ঠে আরূঢ় এক পুরুষমূর্তি ও এক স্ত্রীমূৰ্ত্তি আছে, ব্রাহ্মণের ঐ
