পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৩৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जै*ङ्ग AAASSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSCSCCS कझिछ । ५ाई छैछद्र एहे८ङ ७हे गभूनांग्र विश्व अठिछ झ्हेब्रोएक्ल । “ঈক্ষণাদিপ্রবেশাস্ত স্বষ্টিয়ীশেন কল্পিত। . জাগ্ৰদাদি বিমোক্ষাত্তঃ সংসারে জীবকল্পিতঃ - ১৩৭ স্বষ্টিবিষয়ক সংকল্প হইতে সৰ্ব্ববৰ্ত্ততে প্রবেশ পর্য্যন্ত সমুদায় ব্যাপার ঈশ্বরের কার্য্য এবং জাগ্রৎ অবস্থাদি হইতে মোক্ষ পৰ্য্যন্ত সমুদায় ব্যাপার জীবকল্পিত । [ব্ৰহ্ম ও শঙ্করাচাৰ্য্য দেখ।] কিছুকাল পরে পূজ্যপাদ রামায়ুজ প্রচার করিলেন,– ঈশ্বর সকলের অন্তর্যামী । অচিৎ সূক্ষ্মভাবে তাহার অঙ্গরূপে অবস্থিতি করে, কিন্তু চিৎ, অচিৎ ও ঈশ্বর এই তিনের মধ্যে পরস্পর ভেদ থাকে। সেই চিৎ ও অচিৎ স্থলরূপে পরিণত হইলে ঈশ্বর তাহাদের অন্তর্যামী হন। ঈশ্বর জীবসমূহ ও জড় জগতের মান উপকরণে বর্তমান আছেন এবং থাকিবেন। চৈতন্যদেবকে রামানন্দ এইরূপ ঈশ্বরতত্ব বলেন— “লচ্চিৎ আনন্দময় কৃষ্ণের স্বরূপ । অতএব স্বরূপ-শক্তি হয় তিন রূপ ৷ আনন্দাংশে হলাদিনী সদংশে সন্ধিনী । চিদংশে সস্থিত যান্নে"জ্ঞান করি মানি ॥ কৃষ্ণকে আহলাদে তাতে নাম আহিলাদিনী । সেই শক্তিৰায়ে সুখ আহলাদে আপনি ॥ মুখরূপ কৃষ্ণ করে মুখ আস্বাদন । ভক্তগণে মুখ দিতে হলাদিনী কারণ । হলাদিনী যার অংশ তার প্রেম নাম । আনন্দ ছিলাম জপ রসের অাখ্যান ॥ প্রেমের পরম সার মহাভাব জানি । সেই মহাতাবরূপ রাধা ঠাকুরাণী ॥° 影 চৈতন্যচরিতামৃত মধ্যলীলা । পরমসাধক রামপ্রসাদ বলেন, মা (শক্তি )ই মূলাধার। लिनि या क८ब्रन, छाहे इग्न । ॐiशंग्र क्रश्न रुझना पब्र यांग्र न । ग८महे छैशं८रू बूक्षा शाग्र, भट्म उँोशब्र गर्भीम श्य । প্রকৃতি পুরুষই বিশ্বের স্রষ্টা । প্রসাদ গাহিয়াছিলেম—

  • মন গরিবের দোষ কি আছে ? তুমি বাজীকরের মেয়ে গো শুাম, যেমন নাচাও তেমনি নাচে ॥ ভূমিই ধৰ্ম্ম কৰ্ম্মকৰ্ম্ম মৰ্ম্মকথা বুঝা গেছে। इमिरे किङि डूमिरे णन कण रुणांक रूणाणाग्इ ॥ প্রসাদ বলে, কৰ্ম্মস্বত্র হুতোর কার্টুন কেটেছে। , যারাভোরে বেঁধে জীবে ক্ষেপ ক্ষেপী খেল খেলেছে।”

[ ২৯৯ ] জগৎসৃষ্টির প্রারম্ভে চিৎ ও } જન્ન अॉयांद्र ७कनेिन डिमि श्रीहिब्राझिटणब

  • কে জানে কালী কেমন । যড় দর্শনে না পায় দর্শন ॥ প্রসাদ ভাবে, লোকে হাসে, লস্করণে সিন্ধুগমন । আমার মন বুঝেছে, প্রাণ বুঝে মা, ধরবে শশী হ’য়ে বামন ॥৮ মহাত্মা রামমোহন রায়ের মতে, ব্রহ্মের কালীকৃষ্ণাদি রূপধারণ কেবল মায়ার কার্য্য ; সেইজন্য তক্ত কেবল রূপ নামে বন্ধ থাকেন না । ঈশ্বরকে জন্ম স্থিতি ভঙ্গের কারণ জানিয়া ভক্ত তটস্থ লক্ষণেও তাহার উপাসনা করিতে পারেন। বাদ্যোদ্যম, শঙ্খঘণ্টাধ্বনি, বেদমন্ত্রযুক্ত দেবোৎসবেও তাহার আবির্ভাব দর্শনপূর্বক সাধক তাহার পূজা रुब्रिटऊ नभर्थ श्म । ऍांशांद्र मन डश्रृंदड़खि ७ अश्वाखांtन পরিপূর্ণ তিনি সকল রকমে ব্ৰহ্মপূজা করিতে পারেন। বস্তুতঃ প্রতিমাদি অর্চন, এমন কি ব্ৰত হোমাদি কৰ্ম্ম পর্য্যন্ত র্তাহার পক্ষে ঈশ্বয়ভক্তির উদ্দীপক। পরমেশ্বর সর্বজীবে ও সৰ্ব্বত্র বিক্ষিপ্ত ব্যষ্টি প্রকৃতিতে বিরাজমান । ব্ৰহ্মজ্ঞ সাধু সৰ্ব্বত্রই তগবানকে দর্শনপূর্বক তাহার পবিত্র আবির্ভাবকে হৃদয়ে স্পর্শ করেন । ঈশ্বরের শক্তি বড়ই বিচিত্র, তিনি নরলোকের মঙ্গলের জন্ত অবগু যুগে যুগে অবতীর্ণ হইতে পারেন। যেমন প্রকৃতিতে অবতীর্ণ, জীৰে অবতীর্ণ, সেইরূপ স্বেচ্ছারচিত শরীরযোগেও অবতীর্ণ হইতে পারেন। শাস্ত্রে রামকৃষ্ণাদি সেই প্রকার অবতার কথিত আছে।

মহাত্মা কেশবচন্দ্র সেনের মতে "বেদের ঈশ্বর নিশ্চেষ্ট, পুরাণের ঈশ্বর কৰ্ম্মশীল । নিশ্চেষ্ট ও কৰ্ম্মশীল দুই কিরূপে সিদ্ধ হইবে ? তিনি মানুষের মত এখানে ওখানে বেড়ান ন। এ কার্য্য একবার, ও কাৰ্য্য একৰtর, করেন না । ঈশ্বর তোমার মুখে আমার মুখে প্রকাগুরূপে অল্প তুলিয়া না দিয়া সমস্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের শক্তির ভিতর দিয়া অল্প যোগাইতেcश्न । वक्र निअिग्न, अथछ उिनि शू निग्रह्म श्रांगांप्नब्र সমুদার অভাব মোচন করিতেছেন । নগর,সহয়, দেশ, গ্রামে সৰ্ব্বত্র ব্রহ্মের পূজা করিব, অথচ তাহাকেই আমরা ঘরের লক্ষ্মী বলিয়৷ মানিব। বিশ্বমধ্যে নিগুঢ় কল্যাগের কৌশলে কাৰ্য্যেৱ জোত নিয়ত চলিতেছে। সেই কল্যাণের কৌশলে নিপীড়িত ভক্তকে মুখী করে ও সত্যকে জয়ী করে। [ cनदाकद्र निरदशम ०ग ७ २१ ५७, २०७ श्रृं: । ] छेचंद्र अछछ, अभग्न, डांश८७ मिम महेि, ब्रॉबि माँहे भांद्दछ এইরূপ কথিত হইয়াছে। তবে তাহার রূপকল্পনা করিয়া লোক পূজা করে কেন ? কেশব বলেন—“দেখ, এই কয়েক