♚९कहीं ४१७8 धूः, भूर्णिमङ्कर्णौ वै डेफ़िशान्न भइकtन्नैौ भागनকর্তী হইয় আসেন। তিনি আসিয়া দেখিলেন যে পূৰ্ব্বেकाग्न भङ cङबन थांजनां जांनॉब्र इब्र न ; ऐशांग्न ●थशांन कांद्रश्न জগন্নাথদেবের মূৰ্ত্তি পুরীতে না থাকায়, দুর দেশান্তর হইতে शाकौश्र१ जांब्र थाcग न । भूर्ल वाढौtनब्र श्रमनाश्रयम থাকায় খাজনার পরিমাণ ক্রমশঃই বৃদ্ধি হইতেছিল। তখন মুর্শিদকুলী পাওদিগকে মূৰ্ত্তি আনাইরা পুনরায় মন্দিরে श्रिन द्विषनि बब्ट विंश्य बङ्ग८ङ्गांश्च रुद्भि:णन, एठशश्जitनि জগন্নাথের মূৰ্ত্তি পুনরায় আলিত হইল। খাজনাও অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি হইতে লাগিল । ०१७a थुः, मद्रकब्रांण शें दांत्रांशl, cदशग्न ७ ठेक्लिवTांद्र শাসনকর্ত হইলেন। তৎপরবর্ষেই আলীবর্দী খাঁ। তাহাকে পরাস্ত করিয়া আপনি সিংহাসন অধিকার করিলেন । ১৭৪১-৪২ খৃঃ, মাৰ্হাট্টদিগের উৎপাত আরম্ভ হয়। মুর্শিদকুলীর দেওয়ান মীয় হবীব মার্হাট্টাদিগকে গুপ্তভাবে উড়িষ্যায় আহবান করিল। আলীবর্দী তাহাদিগকে তাড়াইবার জন্য অনেক বার যুদ্ধ করিলেন, কিন্তু তাহাতে বড় কিছু হইল না। ১৭৪৫ খৃঃ রঘুজী, ভোল্সলা বঙ্গদেশ আক্রমণ করিতে আসেন । এই সময়ে উড়িষ্যা তাহার হস্তগত হয় । তিনি মীর হবীবকে প্রতিনিধি রাথিয়। স্বরাজ্যে প্রস্থান করেন। ১৭৪৭ খৃঃ মিরজাফর মার্হাট্টাদিগকে কটক হইতে বিদূরিত করিবার জন্ত প্রেরিত হইলেন। কিন্তু তিনিও কিছু করিভে পারিলেন না । মার্হাট্টার। আফগানদিগের সহিত মিলিত হইল । ১৭৫১ খৃঃ, জালীবর্দী মার্হাট্টাদিগকে উড়িষ্যা হইতে তাড়াইয়া দিবীর জঙ্গ সসৈন্তে কটকে উপস্থিত হইলেন। মার্হাট্টাগণ পরাস্ত হইল, কিন্তু কিছুতেই তাছারা দেশত্যাগ করিতে চাহিল না। ভখন আলীবর্দী অগত্য তাহাদিগকে উড়িব্য ছাড়িয়া দিলেন এবং বঙ্গদেশের চৌথ হিসাবে প্রতিবর্ষে ১২ লক্ষ টাকা দিতে স্বীকৃত হইলেন । মার্হাট্টাদিগের মধ্যে শিবভাট শাস্ত্রী প্রথম শাসনধ্ৰুর্ব হইলেন। তাছার ১৭৫৬ খৃঃ অধ্য হইতে ১৮•৩ খৃঃ অঞ্চ পর্য্যস্ত উড়িষ্যা শাসন করেন। ইতিমধ্যে মার্কাটা পীড়নে উৎপীড়িত হইয়া অনেক প্রজা জন্মভূমি পরিত্যাগ করিয়াছিল । তাহীদের মধ্যে কেহ কেহ ইংরাজদিগের L নিকট সাহায্য প্রার্থনা করে । •v०७ ५ः »8 जtछेविग्न झेश्ब्रांप्णद्रा रुकैररुग्न झटर्डमा झर्श इरछ*ष्ठ क८ब्रन ।। ४हे निवटनग्न व९गांगांछ धूरक ठtशञ्चt भाईप्लेटिनद्र श्रड श्ध्ठ ७विफ़ाॉग्न भागमछांब्र काफ़िग्रा { bed ) উৎকল লইলেম । মার্হাট্টাদিগের প্রশ্নল প্রতাপ সেই দিবস হইতে फेक्लिषा ब्रांछा *ब्रिष्काiश कब्रिल । डेङ्गिवr। अधिकांग्न झहेश বটে, কিন্তু ৰাহীদের লইয়। রাজ্য তাহার কোথায় ? ভূম্যধিकाद्रो नहेि cर छूबिग्न थाछन निरर, कृदरू माहे ८ष भश উৎপাদন করিবে । ইংরাজ দেখিল শত শত গ্রাম মানব শূন্য পড়িয়া আছে ; শৃগাল তাহার রাজা, কুকুর তাহার প্রহরী। ইংরাজের ঘোষণা করিলেন, প্রজাদের আর কোন তয় নাই, ষে যেখানে থাক, আলিয়। নিজ নিজ ভূমি উপভোগ কর। প্রথমে বড় একটা কেহ ঘেঁসে নাই । ক্রমে ক্রমে প্রজা আসিয়া জুটিল, পূর্বে যেমন সমৃদ্ধিশালী ছিল, আবার সেইরূপ হইয়। উঠিল । ইংরাজের হাতে অসিলে প্রধানতঃ তিন নিয়ম প্রচলিত হইল। ১ম, খণ্ডনামক অসভ্যজাতির প্রতি কোন প্রকার কর বা নিয়ম ধার্য্য হইবে না ; তাহারা পরস্পর বিবাদ করিয়া রক্তপাত না করে এইজন্য সৰ্ব্বদাই তাহাদিগের উপর ইংরাজ কৰ্ম্মাধ্যক্ষের নজর থাকিবে । ২র, করদরাজদিগকে রীতিমত কর দিতে হইবে, তাহাদিগের প্রতিও গবর্ণমেণ্ট করবৃদ্ধি করিতে পারিবেন না । ৩য়, কটক, পুরী ও বালেশ্বর এই তিনটি গবর্ণমেণ্টের খাসমহল থাকিল, উপসত্ব গবর্ণমেণ্ট পাইবেন । আবহাওয়া—উড়িষ্যার আবহাওয়া বঙ্গপ্রদেশের দক্ষিণ অঞ্চলের মত। এখানে গ্রীষ্ম, বর্ষ ও শীতঋতুই প্রধান । বৈশাখ, জ্যৈষ্ঠ ও আষাঢ়মাসে তীর্থযাত্রীদের জনতার জন্য এখানে সচরাচর ওলাউঠা দেখা দেয় । বাণিজ্য-উড়িষ্য ভারতের সমুদ্রতটস্থ হওয়ায় অতি প্রাচীন কাল হইতে ইহা একটি প্রধান বাণিজ্যস্থান বলিয়া প্রসিদ্ধ হইয়। আলিতেছে। পূৰ্ব্বকালে এখানে মুদ্রার পরিবর্তে কড়ি ও মুক্ত দ্বারা আদান প্রদান চলিত। এখানকার শস্তের মধ্যে চাউল সৰ্ব্বপ্রধান। এই স্থান হইতে নানা দেশে চাউল ও কাপাস রপ্তানী হইয়া থাকে। উদ্ভিদ-উড়িষ্যায় নানা প্রকার উদ্ভিদ জন্মাইরা থাকে । তন্মধ্যে শিশু, শাল, পিয়াশাল, কেন্দু, গম্ভারী, পনস, জেওত, কদম্ব, কেলিকদম্ব, দেবদার, ঝাউ, বট, তিনিশ, পিপুল, ইট প্রভৃতিই প্রধান । ফুলের মধ্যে মল্লিক, মালতী রঙ্গণী, কাটচাপ, গোলাপ, চাপ, পদ্ম, লিমুল, অপরাজিত, স্বৰ্য্যমুখী, কেয়া, কাঞ্চন, কৃষ্ণচুড়, মন্দার, জাতি, אןזיfהסד প্রভৃতি । ফল মূল ও শাক मरुजौग्न यtथा-श्रांम, cशांगांच्छांम, নিচু, কদলী, কামরাঙ্গ, জাত, ভাল, খেজুর, মারিকেল,
