- উপনিষৎ [ 8St. J छैश्रृंशि९ ংলায়গায়তামতিং সাদয়তি বিষাদয়তি শিথিলয়তীতি বা नग्नमटबं८ब्रांब्रन६ ७थऊाशाग्नांन९ गांनब्रठि शंभब्रडौउि या झ:५জন্মগ্রবৃত্তাদি মূলাজ্ঞানং সাদৰত্নালয়তীতি ৰোপনিষৎপদৰাচ্য লৈৰ প্ৰমাণং তস্তাঃ প্রমাগন্ধপায়াঃ কল্পণভূতঃ সৰ্ব্বশাখাস্বত্তরভাগেৰুংপদ্যমানে গ্রন্থয়াশিরপুপচারাৎ প্রমাণ भिफूाध्ाएउ ।” हेडि रिश्रय्नाब्रञ्जनौ प्लेको । ব্ৰহ্মাত্মার ঐক্যসাক্ষাৎকারই উপনিষদ শব্দের বিষয়। উপপূৰ্ব্বক নিপূৰ্ব্বক বধ গতি ও অবসাদনার্থক সঙ্গ ধাতুর উত্তর কিপ প্রত্যয় করির নিম্পন্ন হইয়াছে। উপ শব্দে সামীপ্য বুঝায়। সঙ্কোচকের অভাব হেতু তাহার অর্থ সৰ্ব্বাস্তর পরব্রহ্মরূপ প্রত্যগাত্মাতে বৰ্ত্তিয়া খাকে । নিশবদ নিশ্চয়বোধক, উপশব্দের সামাধিকরণ্য হেতু তত্ত্বনিশ্চয়রূপ অর্থ প্রকাশ করিয়া থাকে। অতএব যাহারা ব্রহ্মবিদ্যায় সংসত্তরচিত্ত নহে, তাহদের সংসার সার’ এই বুদ্ধি নাশ করে বা শিথিল করে বলিয়। ইহাকে উপনিষদ বলে, অথবা ইহা দ্বারা পরম শ্রেয়ঃস্বরূপ প্রত্যগাত্মাকে অর্থাৎ পরমাত্ম। পরমেশ্বরকে পাওয়া যায় বলিয়। ইহাকে উপনিষদ বলে। অথবা চুঃথ জন্মপ্রবৃত্তি প্রভৃতি মূল অজ্ঞানকে উন্মলিত করে বলিয়া ইহাকে উপনিষদ বলে। . তাহাই ঈশ্বরসিদ্ধি বিবয়ে প্রমাণ। তাহাই প্রমাণস্বরূপ, ইহার করণভূত সমস্ত শাখারূপ উত্তর ভাগে উৎপদ্যমান গ্ৰন্থরাশি উপচারহেতু প্রমাণ বলিয়। উক্ত হইয় থাকে । আরও উক্ত হইয়াছে বে,— “অত্র চোপনিষচ্ছদে ব্রহ্মবিদ্যৈকগোচরঃ । তচ্ছকাবয়বাৰ্থস্ত বিদ্যায়ামেব সম্ভবাৎ ॥ উপোপগণী: সামীপ্যে তৎপ্রতীচি সমাপ্যতে। সামীপ্যতারতম্যস্ত বিশ্রাস্তে স্বাত্মনীক্ষণাৎ ॥ ত্রিবিধস্ত সদখন্ত নিশদোইপি বিশেষণম্। উপনীয় তমাত্মানং ব্রহ্মরূপান্বয়ং বতঃ ॥ নিহত্ত্যবিদ্যাং তজঞ্চ তন্মাচুপনিষদ্ভষেৎ । প্রবৃত্তিহেতুগ্নিঃশেষাংস্তন্মলোচ্ছেদকত্বত । যতোহবসাদয়েছিদ্য। তন্মাজুপনিৰস্তুবেৎ । যথোক্তবিদ্যাহেতুবাদগ্রন্থোইপি তদভেদত: ॥ ভবেন্থপনিবন্নামা সলিলং জীবনং যথা ।” উপনিষদ শব্দ একমাত্র ব্রহ্মবিদ্যারূপ অর্থ প্রকাশ করিয়া থাকে । তাহার অবয়ব অর্থের বিদ্যাতেই সঙ্গতি হয় । উপ এই উপসর্গের অর্থ সামৗপ্য তারতম্যের বিশ্রাস্তির স্বীয় আত্মাতে ঈক্ষণ হেতু তাহ প্রত্যগাত্মাতে পর্য্যবসিত इङ्ग ।। ’निुष ७ णक्षं क्षाङ्न नtं, श्रठि ७ झगिनि ५६ ঞ্জিৰিষ জন্ধের বিশেষণ। জীৰাষ্মরূপ চৈতন্তকে পরমাত্ম ८छ्र७८छब्र निकरछे लहेब्रा शिब्र, अरक्रव्र गश्छि फैझाब्र अषप्रच छांव নিম্পাদন করে এবং অবিদ্যা নাশ ও অবিদ্যা জঙ্ক কাৰ্য্য নাশ করে বলিয়। ইহাকে উপনিষদ বলে। অথবা উপনিষদ বিদ্যাপ্রবৃত্তির হেতু সমস্ত নিঃশেবে বিনাশ করে বলিয়া ইহাকে উপনিষদ বলে। এই গ্রন্থ সমস্ত অভেদ বিদ্যার হেতু হয় বলিয়৷ জলাদি যেমন জীবন বলিয়। উক্ত হর সেইরূপ উপচার হেতু ইহা উপনিবন্ধ নামে বিখ্যাত হইয়াছে। তৈত্তিরীয় উপনিৰস্তাষ্যেও শঙ্করাচার্য্য লিখিয়াছেন, “পল্পং শ্রেরোহস্তাং নিষঃম্।’ উপনিষদে মোক্ষলাভৰূপ পরম মঙ্গল নিহিত আছে । বস্তুতঃ উপনিবা সনাতন হিন্দুধর্মের মূলস্বরূপ বলিলেও অত্যুক্তি হয় না, এখনও যে এই সনাতন ধৰ্ম্ম অক্ষুণ্ণ রহিয়াছে, উপনিষদই তাহার মূল কারণ। হিন্দুধর্মের মূলতত্ব উপনিষদে রক্ষিত। বর্তমান কাল অপেক্ষ পূৰ্ব্বতন আর্য্য ঋষিগণ জ্ঞানবলে কত নিগুঢ় উচ্চ তত্ব আবিষ্কার করিয়াছেন তাহ এই উপনিষদ পাঠে আমরা অবগত হই। সনাতন হিন্দুধৰ্ম্ম প্রধানতঃ দুইভাগে বিভক্ত প্রবৃত্তি ধৰ্ম্ম এবং নিবৃত্তি ধৰ্ম্ম। যে ধৰ্ম্মামুযায়ী পুণ্যকৰ্ম্মাদি করিলে আমর। ইহলোকে এবং পরলোকে পরম স্বৰ্গমুখ ও অশেব পুণ্য লাভ করিতে পারি, তাহারই নাম প্রবৃত্তি ধৰ্ম্ম । এই ধৰ্ম্ম বেদের সংহিতা, ব্রাহ্মণ, আরণ্যক এবং স্বত্রভাগে বর্ণিত হইয়াছে, এই ধৰ্ম্মাচরণকে কৰ্ম্মকাও বলা যায়। আবার যে ধৰ্ম্মানুসারে আমরা নিত্য শাস্তি, অক্ষয় মোক্ষপদ লাভ করিতে পারি, যে ধৰ্ম্মোপদেশ গুণে অসার ংসারেয় মারামোহাদি সহজেই নিরাকৃত হয়, যে ধৰ্ম্মামুসরণ করিলে জীবাত্মা পরমাত্মায় বিলীন হর, বে বৰ্ম্ম উদ্যাপন করিলে জন্মজয়ামরণরূপ সংসারে আর আসিতে হয় না, তাহারই নাম নিবুত্তি ধৰ্ম্ম । বেদের শিরোভাগ উপনিবদে এই নিবৃত্তি ধৰ্ম্ম বর্ণিত হইয়াছে। উপনিষদ অস্থযায়ী আচরণ করাকে জ্ঞানকাও কহে । ছান্দ্যোগ্যোপনিবদের মতে, ইহার অপর নাম জ্ঞানযোগ । “যদেব বিদ্যয় করোতি শ্রদ্ধয়োপনিষদ। তদেষ বীৰ্য্যবত্তরম্ ।” "উপনিষদ যোগেন যুক্তশ্চেত্যর্থঃ । শাঙ্কর ভাষ্য। আদিম উপনিষদ বেদের ব্রাহ্মণ বা আরণ্যক ভাগের অন্তর্গত। এখন যে সমস্ত উপনিষদ আমরা প্রাপ্ত হই, তন্মধ্যে কতগুলি অতি প্রাচীন বলিয়া স্বীকার করা যায় ন। । কতকগুলি আবার এত প্রাচীন ৰে তাহদের কাল নির্ণয় করিবার কোন উপায় নাই। পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ ष्ट्रिङ्ग कब्रिग्नार्श्न, अफिcयान्नैौन फे'निबन्७नि श्रृंढे जब्राहेदाङ्ग
