- - ८ ७व्लभ#tद्ध বিখ্যাত নহে কিন্তু স্বাবলম্বী। বিদ্য চর্চার জন্য ইহার। সুবিখ্যাত । ইহাদিগের বিশ্বষিদ্যালয়ে ধৰ্ম্মযাজকদিগের উপদ্রব নাই। সকলেই ইচ্ছানুরূপ শাস্ত্রাঙ্কুশীলন করিতে পারে । ধৰ্ম্মযাজকের স্ব স্ব নির্দিষ্ট স্থানের লোকদিগকেই কেবল ধৰ্ম্মমত শিক্ষা দিয়া থাকেন । ওলন্দাজের সাধারণতঃ প্রটেষ্টাণ্ট । ষোড়শ শতাব্দীতে য়ুরোপে ধৰ্ম্মমত লইয়। তুমুল আন্দোলন চলিয়াছিল। এই সময়ে মার্টিন লুথার রোমের পোপদিগের ধৰ্ম্মসম্বন্ধে সৰ্ব্বতোভাবে প্রভূত অস্বীকার করেন । ওলন্দাজেরাও তাহার মতাবলম্বী হয় । সুতরাং তাহার রাজার কোপদৃষ্টিতে পড়িল । তৎকালে স্পেনের রাজা দ্বিতীয় ফিলিপ হলণ্ডের অধীশ্বর ছিলেন । তিনি গোড়া ক্যাথলিক ; কাজেই প্রজাবৰ্গকে নিজ মতের বিরুদ্ধবাদী দেখিয় লুথারশিষ্যদিগকে নির্যাতন করিতে লাগিলেন এবং অনুসন্ধান নামক বিচারালয়ের প্রতিষ্ঠা করিয়া প্রটেষ্টাণ্টদিগকে জীবন্ত অবস্থায় পোড়াইতে আদেশ দিলেন। এ কার্য্য দ্বারা তাবৎ প্রজাই তাছার উপর বিরক্ত হইল । ক্রমে প্রজাবিদ্রোহ দেখা দিল । এক পক্ষে য়ুরোপের তৎকালিক প্রবল পরাক্রান্ত নরপতি ও যুদ্ধবিদ্যtবিশারদ সেনাপতি ও সেনানীগণ, অপর পক্ষে দীন, দরিদ্র, সহায়হীন প্রজামণ্ডলী। বহুকাল ব্যাপিয়া এই যুদ্ধ চলির ছিল । এক সময়ে ইংরাজের ওলন্দাজদিগের কিছু সাহায্য পাঠাইয়াছিলেন। তাঁহাতে জুটফ্রেসের যুদ্ধ ও সর ফিলিপ লিড়নির মৃত্যু ঘটিয়াছিল । যদিও এইরূপে কোথাও কখনও কিছু সাহায্য পাইয়াছে বটে, কিন্তু ওলন্দাজের অধ্যবসায়ের বলেই ফিলিপের সহিত প্রতিযোগিতা করিতে পারিয়াছিল। তাহারা শতবার পরাস্ত ও পযুদস্ত হইয়া ও পশ্চাৎপদ হয় নাই । শেষে তাহাদেরই জয় হইল। ফিলিপ শত চেষ্টা করিয়াও হলগু বশে আনিতে পারিলেন না । হলওে সাধায়ণতন্ত্র শাসনপ্রণালী প্রতিষ্ঠিত হইল। ফিলিপ ষোড়শ শতাব্দীর শেষ ভাগে পর্তুগালের অধীশ্বর হইয়াছিলেন। তৎকালে কেৰল পর্তুগিজেরাই তারতবর্ষে বাণিজ্য করিত। ওলমাজের তাহাদিগের নিকট হইতে ক্রয় করিয়া য়ুরোপের তাষৎ স্থানে বিক্রয় করিত। ইহাতেও তাহদের প্রভূত লাভ হইত। ওলন্দাজদিগকে জস্ব করিবার জন্য ফিলিপ পর্তুগিজদিগকে ওলন্দাজদিগের সছিভ বাণিজ্য করিতে নিষেধ করিলেন । ইহাতে ওলন্দাজেরা ভগ্নোৎসাহ ন হইয়। একাধিক্রমে ভারতবর্ষের সহিত বাণিজ্য চালাইতে মনস্থ করিল এবং এক ধণিকসমিতি কর্ণেলিয়স হটমানকে [ «сы ) ওলন্দাজ 8 शंiनि जाशtछब्र श्र६jन्न कfब्रमा खाँब्रङद८६ °ाठांझे८शम । কর্ণেলিরস মরিচাঙ্গি মসলা বোঝাই লইর স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করিলেন ও পর্ত,গিজেরা যে সৰ্ব্বত্রই স্কৃণিত ও অনাবৃত হইয়াছে এই কথা প্রকাশ করিলেন । এই কথা শুনিয়t আমষ্টায়ডমের বণিকেরা ১৫৯৮ খৃষ্টাব্দে ভান নেককে ৮ খানি জাহাজের সছিভ এ দেশে পাঠাইলেন ও ববীপে কুঠী স্থাপন করিতে অনুজ্ঞা করিলেন। ভান নেক কৃতকাৰ্য্য হইয়া স্বদেশে প্রতিগমন করিলে অনেকেই ঈর্ষাপরবশ হইয়। এদেশে বাণিজ্য করিতে উদ্যোগী হইয়াছিল । এই সময়ে সকল ওলনা জবণিকেরই বাণিজ্য লোপের আশঙ্ক। ঘটিয়াছিল। যাহা হউক, গবর্ণমেণ্ট এ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করিয়া সকল বিবাদ মিটাইম ফেলিলেন এবং সকল দল একত্র করিয়া ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি নাম দিলেন । র্তাহার। পূৰ্ব্ব দেশের বাণিজ্য স্থানে সকল বিষয়ে ক্ষমতা পাইলেন, । অর্থাৎ স্বাধিকৃত দেশের মধ্যে আবশ্যকমতে আইন প্রস্তুত, জিত দেশ অধিকারে রাথিবীর জন্ত অবিশু কমত পুৰ্ব্বদেশের রাজাদিগের সহিত যুদ্ধ সন্ধি করিবার ক্ষমতা পাইলেন। এইরূপে ওলন্দাজ ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানির স্বত্রপাত হইল । ইহাতে একটু নুতনত্ব এই থাকিল যে যৎকালে পর্তুগিজের কেবল স্বদেশের গবর্ণমেণ্টের আজ্ঞাছসারে কার্য্য করিত, কিন্তু ওলন্দাজেরা এ দেশেও একটা সাধারণতন্ত্রপ্রণালীর প্রতিষ্ঠা করিয়া, স্বত্ব রক্ষার জন্য হলও গবর্ণমেণ্টের অধীন থাকিলেও অাপন কাৰ্য্যক্ষেত্রে এক প্রকার স্বাধীন থাকিল । যত্ন ও পরিশ্রমেই ফললাভ হয়। ওলন্দাজেরাও শীঘ্র শীঘ্র যব ও মালাক্কাস প্রভৃতি দ্বীপে যথেষ্ট প্রতিপত্তি স্থাপন করিল। পর্তুগিজেরা সৰ্ব্বত্রই ওলন্দাজদিগের নিকট পরাস্ত হইতে লাগিল। এডমিরাল ওয়ারিক চোদ্দখানি জাহাজ লইয়। যবদ্বীপে উপস্থিত হইয়া বটেভিয়া নগরেয় পত্তন করিলেন । মসলার বাণিজ্য হইতে ১৮২২ সালে পর্তুগিজেরা একবারেই বিদূরিত হইল। ওয়ারিক জাপান, ফিলিপাইন, প্রভৃতি দ্বীপের সহিত বাণিজ্য সম্বন্ধ স্থাপন করিলেন ও বটেভিয় নগর শীঘ্রই ইছাদের যাবতীয় ষাণিজ্যস্থানের কেন্দ্র হইল। ১৬৭৬ সালের পূৰ্ব্বে ওলন্দাজের বাঙ্গালীর সহিত বাণিজ্য কার্য্যে লিপ্ত হইবার চেষ্টা করে নাই। ১৬৭৬ সালে তাহারা চুচুড়ার প্রথম বাণিজ্য কুঠী স্থাপন করে। ইতিপূৰ্ব্বেই সিংহল প্রভৃতি স্থান পর্তুগিজদিগের নিকট হইতে কাড়িয়া লইয়াছিল ও মলয়বর উপকূলে ফোচিন প্রভূতি शृहांन७ अधिकांद्र कग्निग्नांहिल । एळ९कttड cबांट्रक ७णम्झांछ &
