স্বাদশী शक्ने नि পুতিকাভক্ষণ করিতে মাই। দ্বিজাতিদিগের "পুতিক ভক্ষণ নিষিদ্ধ, তথাচ এইস্থলে বিশেষ করির নিষেধ করারও অধিক দোষজনক বুঝিতে হুইবে । L স্বাদশী তিথিতে তুলপীচয়ন করিতে নাই, যাহারা দ্বাদশীতে তুলসী চয়ন করেন, তাহারা বিষ্ণুর শিরশেদ করিয়া থাকেন ।
- সংক্রাস্ত্যাং পক্ষয়োরস্তুে স্বাদগুtং নিশিসন্ধ্যয়োঃ । ছিন্মস্তি তুলসীং যে তু তে ছিপান্তি হরেঃ শিরঃ ॥”
(জাহিকতত্ত্ব ) ংক্রাস্তি, অমাবস্তা, পূর্ণিমা, দ্বাদশী, রাজি ও সন্ধ্যাকালে তুলসী চয়ন করিলে বিষ্ণুর শিরশেছদ করা হয়। দ্বাদশীর দিন সায়ংকালে সায়ং সন্ধ্যা করিতে মাই, যে এই সন্ধ্যাবিধির অনুষ্ঠান করে, সে ব্রহ্মহা হইবে । “দ্বাদশু্যাং পক্ষয়োরস্তে সংক্রাঙ্ক্যাং শ্রান্ধবাসরে । সায়ং সন্ধ্যাং ন কুৰ্ব্বত কৃতে চ ব্ৰহ্মহা ভবেৎ ॥” ( স্থতি ) দ্বাদশী, অমাবস্তা, পূর্ণিমা এবং যে দিন শ্রাদ্ধ করা হয়, এই সকল দিনে সায়ংকালে সন্ধ্যোপাসনা করিতে নাই । কেবল গায়ত্রী জপ করিতে হইবে । যাহারা দ্বাদশী তিথিভে মৈথুন আচরণ করে, তাহারা তিৰ্য্যগৃযোনিতে জন্ম গ্রহণ করে এবং কখনও বিষ্ণুলোকে গমন করিতে পারে না । “অষ্টম্যাঞ্চ চতুৰ্দ্দখাং যষ্ঠ্যাঞ্চ দ্বাদশীং তথ। অমাবাস্তাং চতুর্থ্যাঞ্চ মৈথুনং যোহধিগচ্ছতি ॥ তিৰ্য্যগৃ যোনে সমাগচ্ছেৎ মম লোকং নগচ্ছতি ॥“(একাদশীতত্ব) হেমাদ্রির ব্রতখওে দশাবতার স্বাদশীর বিষয় এইরূপ লিখিত আছে। অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লপক্ষের যে দ্বাদশী তিথি এই তিথি ভগবান বিষ্ণুরূপী মৎস্তের অতিশয় প্রিয় ; এইজদ্য একাদশীয় দিন উপবাস করিয়া দ্বাদশীর দিন সুবর্ণময় মৎস্ত ব্রাহ্মণকে দান করিতে হইবে। বিষ্ণুর্মে প্রয়তাং মৎস্ত:’ এই মন্ত্রে দান করিতে হয় । যিনি এইরূপ ব্ৰতাচরণ করেন, ভিনি সকল প্রকার মুখ লাভ করিয়া বিষ্ণুলোকে গমন করিয়া থাকেন । “মার্গশীর্ষে সিতে পক্ষে দ্বাদপ্তাং সমজায়ক্ত । মৎস্তে বিষ্ণু স মাহাত্ম্যং তস্তেষ্ট্ৰেয়ং সদাতিখিঃ ॥ একাদপ্তামুপোষাদে পঠন মৎস্তাবতারকং । শৃদ্ধন গোঁবৰ্ণং মন্ত্রঞ্চ কারয়িত্ব বদেদিদং ॥ বিষ্ণুর্মে প্রয়তাং মৎস্ত ইত্যুক্ত ব্রাহ্মণায় তং । যো দড়াৎ স মুখী ভূত্ব বিষ্ণুলোকং ব্ৰজেচ্চুভং।” [۹ ه لا ] ( cश्मांमिबउध* ) छांनभौ পৌষ মাসের শুক্লপক্ষের দ্বাদশী তিথি কুশ্বের অতিশয় প্রিয়, ঐ দ্বাদশীতে মুবর্ণময় কুৰ্ম্ম প্রস্তুত করিয়া কুৰ্ম্মাবতারের मांशग्नाॉनि उनिब्रा अॉक्रगंtरु भै श्रवण कूई मांन कब्रिtङ হইবে । যিনি এই দান করেন, তিনি সকল সৌভাগ্য ভোগ করিয়া বিষ্ণুলোকে গমন করিয়া থাকেন। এইরূপ বিধানাচুসারে মাঘমাসের শুক্লাম্বাদশীতে বল্লাহ, ফাৰ্ত্তনমাসের ७क्लोदालोप्छ नाङ्गनि१ङ्, ट्रैक्लल्लमा मग्न ७क्लाइोलझैौर७ छोभलधाরাম, জ্যৈষ্ঠমাসে গুঞ্জাম্বাদশাভে দাশরথি রাম ও সীতা, আষাঢ়মাসে শুক্লাম্বাদশীতে রেীহিপেয় রাম, শ্রাবণ মাসের শুক্লাদ্বাদশীতে শ্ৰীকৃষ্ণ, ভাদ্রমাসের শুক্লাম্বাদশীতে কল্কি, উক্ত তিথিতে ঐ ভগবানের কুৰ্ম্মবরাহাদি মূৰ্ত্তি সকল স্ববর্ণ দ্বার প্রস্তুত করিয়া ঐ সকল অবতারের গুণাদি কীৰ্ত্তন ও পাঠ করির পরে ঐ সুবর্ণমূৰ্ত্তি ব্রাহ্মণকে দান করিবে। বাহার এই দশাবতার স্বাদশী ব্ৰত অনুষ্ঠান করিয়া থাকেন, তাছায়। সকল প্রকার স্বৰভোগ করিয়া বিষ্ণুলোকে গমন করিয়া থাকেন । ( হেমাদ্রিব্রতথ” ) বিবিধ দ্বাদশী ব্ৰত-ইহার বিবয় অগ্নিপুরাণে এইরূপ লিখিত আছে। চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষে দ্বাদশীতে মদন ও হরির পূজা করিভে হয়, ইহাকে মদনদ্বাদশী ব্রত কহে । যিনি এই ব্ৰত অনুষ্ঠান করিয়া থাকেন, তিনি সকল Gोरुाग्न झुःथ श्हेप्उ भूक्लि शास्त्र करङ्गन । भाषभाtनग्न শুক্লাম্বাদশীতে ভীমদ্বাদশী ব্ৰত করিতে হয়, এই দিনে বিষ্ণুর পূজা করিলে সৰ্ব্বসিদ্ধি লাভ হয় । ফাৰ্ত্তন মাসের শুক্লপক্ষে গোবিন্যস্বাদশী ব্ৰত কয়িলে গোবিনা সদয় হুইয়। থাকেন । আশ্বিন মাসের শুক্লাম্বাদশীতে ব্ৰত করিয়া ভগবান নারায়ণের পূজা করিতে হয়, ইহাকে বিশোকদ্বাদশী ব্রত কহে, এই ব্ৰত করিলে সকল প্রকার শোক বিনাশ প্রাপ্ত হয় । অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লদ্বাদশীতে নারায়ণের পূজা করিয়া লবণ দান করিলে সকলপ্রকার ধনদানের ফল লাভ হইয় থাকে। ভাদ্রমাসের শুক্লাম্বাদশীভে গোবৎলের পুঞ্জ। করিতে হইবে, ইহার নাম গোবৎসদ্বাদশী ব্ৰত । মাঘমাসের শ্রবপানক্ষত্রযুক্ত কৃষ্ণাদ্বাদশীকে তিলদ্বাদশী কহে, এই দ্বাদশীতে তিল স্নান, তিলহোম, তিলনৈবেন্ত, তিলমোদক, তিলদীপ, জিলোদক ও তিল দানপুৰ্ব্বক ব্রাহ্মণদিগকে অৰ্চনা করিবে । তৎকালে যথাৰিদ্ধি হোম ও উপবাস করিয়া ‘ওম্ নমো ভগবতে বাস্বদেবায়’ এই বলিয়া বামুদেবের পূজা করিতে হইবে । এই ঘটুতিল দ্বাদশী ব্রত করিলে কুলের সহিত স্বৰ্গলাভে সমর্থ হওয়া যায়। ফাঙ্কন मांtगन्न सक्लश्नंदम भ८मांद्रथंदांश*ौ अठ कब्रिड्रां ङ*१fमग्न
