পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

पैदउरुल यांशं श$रु थान्न आकहूँ चाप्गाध्ना'रुबिब्रा এই প্রস্তাব শৈষ কবি । ৰৈত প্রতিরসে যাহাঁদের বৈরাগ উদয় হই, झॉtक्, एठtश्tनि1 डवा नांग्भ खदैषडं प्ठखितः लश्t१न एकाग्निना। সকল কামনা মুখ-দুঃখ-জ্ঞান বিসর্জন করিতে সতত সচেষ্ট হইয়া থাকেন। “প্রজহাতি যদা কামান সৰ্ব্বান পার্থ মনোগতানু । আত্মন্ত্যেবাত্মন! তুষ্টঃ স্থিতপ্রজ্ঞ স্তদোচাতে ॥” (গীত ২.৫৫ ) হে পার্থ। যিনি সকল মনোগত কামনা ত্যাগ করিয়া আপনি আপনাকে লইয়াই তুষ্ট থাকেন, তাছাকে স্থিতপ্রজ্ঞ বলা যায়, এইরূপ স্থিতপ্রজ্ঞ লোকই যথার্থ অদ্বৈত জ্ঞানী। আমি ছাড়া জগতে আর যাহা কিছু পদার্থ আছে, সকলই আমার কাছে বাহ বিযয় । দ্বৈতভাব থাকিলে যেন কিছু থাকিয়া যার, প্রকৃতি মিথুনাত্মক এবং এই মিথুনাত্মক প্রকৃতি হইতে জগৎ স্বল্প হইয়াছে, পরম পুরুষ এই মিথুনের বিহারের দ্রষ্ট মাত্র। “তস্মৈ সহোবাচ প্রজাকামে বৈ প্রজাপতিঃ স তপোছতপ্যত স তপস্তং স মিথুনমুৎপাদয়তে। রয়িঞ্চ প্রাণঞ্চেত্যেতে মে বহুধা প্রজাঃ করিষ্যত ইতি।” (প্রশ্নোপনিষদ) ঋষি তাহাকে কহিলেন, সেই প্রজাপতি প্রজ কামনা করিয়া তপস্ত। করিলেন এই তপস্ত হইতে মিথুন উৎপন্ন হইল। এই মিথুন অর্থাৎ রয়ি ও প্রাণ অন্ন ও অত্তা অর্থাৎ যিনি অল্প ভোগ করেন, এই উভয়ে আমার নানাবিধ প্রজা উৎপন্ন করিবে । এই মিথুন হইতে সংসারচক্র প্রবর্ধিত হইয়াছে। যিনি আপনাকে এই মিথুন হইতে পৃথক বলিয়া दृष्क्षन, ७धङ्गठि शूद्भश दिcयक छान ठाश्tब्रहे अछद्र श्हेস্নাছে এবং তিনিই দ্বৈত প্রীতিরসে অনাসক্ত। অদ্বৈতভাবে চিত্ত স্থির রাখা বড় শক্ত কথা এবং তাহ সাধনার চরমাবস্থা । विनिछेॉरेषऊदान, ऐव७दाम ७ ७कारेषउदांग आहे ত্ৰিবিধ মতের বিষয় একটু পৃথক্ করিয়া আলোচনা করা যাউক । দ্বৈত ও অদ্বৈতষাদ মিলিতভাবে মোটামুটী বলা रुहेब्राह । ब्रtभाळूछ विलिछेदेखठशालौ । डिनि cदनांढসুত্র অবলম্বন করিয়া বিশিষ্টাদ্বৈতবাদ সংস্থাপন করিয়া”ছেন, ইহাতে অদ্বৈত মত থণ্ডিত হইয়াছে । ঐ মত খগুনে নিম্নোক্ত যুক্তি সকল প্রদর্শিত হইয়াছে। অদ্বৈতমতপ্রবর্তক শঙ্করাচার্য্যের মতাবলম্বীরা কহেন, একমাত্র ব্ৰহ্মই সত্য এবং শ্রীতি প্রতিপাদ্য । জগৎপ্লপঞ্চ কিছুই সত্য নহে সকলই মিথ্যা, যেমন ভ্রমবশতঃ রজ্জ্বতে সর্পজ্ঞান। রজু বলিয়া নিশ্চয় হইলে ভ্রম নিবারণ হইয়া ঐ কল্পিত সৰ্পেরও নিবৃত্তি হয়, সেইরূপ অবিদ্যা দ্বারা [ s8० ] ६चउदांन এই জগৎপ্ৰপঞ্চ ব্ৰহ্মই কল্পিত হইতেছে, ব্ৰহ্মজ্ঞান হইলেই ঐ অবিদ্যার নিবৃত্তি হইয়া জগৎপ্ৰপঞ্চেয়ও নিবৃত্তি হইবে। অধিষ্ঠ ভাব পদার্থ, কিন্তু সৎ বা অসৎ পদের বাচ্য হইত্তে श्रृंitग्न मां बशिग्ना छैश८क जशनलनिर्विनौम्न करह, दिछ। अर्थी९ ব্ৰহ্মজ্ঞান হইলে ঐ অবিস্কার নিবৃত্তি হয়। কিন্তু এই বিবয়ে যে উপনিষদবাক্য ও অনুভব প্রমাণ রূপে অদ্বৈত মতাবলম্বীয় উদ্ভূত করিয়াছিলেন, তদ্বারা উল্লিখিত ভাব স্বরূপ অবিদ্যা সিদ্ধ হইতে পারে না। কারণ শ্রীতিতে যে অমৃত শবা আছে, তাছার অর্থ সাংসারিক অল্পফলজনক কৰ্ম্ম, ५ीद९ cय भाग्रा भक झूठे शहेग्न थां८क, उांशब्र अर्थ बिल्लेिळा স্বষ্টিজননী ত্রিগুণাত্মিক প্রকৃতি । সুতরাং ঐ সকল শ্রুতি दात्रा वबिना निक रुम्न न ७यर 'अमि छानिन' छेतृत्र ऊाष्ट्रख्य चाब्रां७ फेख छांशक्रश्न ठादिना निक इहे८ठ *ांtद्र नां । काँग्न१ ‘पञांभि छानि ना' ७हे अछूङरु थांब्रl खांनाउठांtरब्रहें ८बt५ श्रेंद्रः क्षttरु, रूtक्रि.१ एकाशितानि ८दt५ श्च न। । चांनि উহাকে যুক্তি সিদ্ধ বলিয়াও অঙ্গীকার কর। যাইতে পারে না, কারণ ব্ৰহ্মজ্ঞান স্বরূপ, সুতরাং কিরূপে তাহীকে আশ্রয় করিয়া অবিস্তfরূপ অজ্ঞান থাকিবে । আলোককে আশ্রয় করিয়া কি কখন অন্ধকার থাকিতে পারে। অতএব ভাবরূপ অবিস্ত যে অলীক ও যুক্তি বিরুদ্ধ, তাহাতে সন্দেহ কি ? এইরূপে যখন যুক্তিবিরুদ্ধ বিষয়ের উপর অদ্বৈত মত সংস্থাপিত হইয়াছে, তখন উছা কোন মতেই বিজ্ঞ-জনের আদরণীয় ও গ্রাহ হইতে পারে না। রমাগ্লুজের মতে পদার্থ তিন প্রকার চিৎ, অচিৎ ও ঈশ্বর। চিৎ জীবপদবাচ্য ভোক্তা, অসঙ্কুচিত, অপরিচ্ছিন্ন, নিৰ্ম্মল, জ্ঞানস্বরূপ ও নিত্য; অনাদি কৰ্ম্মরূপ আবিস্তাবেষ্টিত ভগবদায়াধন ও তৎপদপ্রাপ্ত্যাদি জীবের স্বতাব । কেশীগ্রকে শতভাগে বিভক্ত করিয়া তাহাকে অt বার শতভাগ করিলে যত সুন্ন হয়, জীব সেইরূপ স্বল্প অচিৎভোগ্য, দৃপ্ত পদবাচ্য, অচেতন স্বরূপ, জড়াত্মক জগৎ এবং ভোগ্যত্ব ও বিকারাম্পদত্ব প্রভৃতি স্বভাবশালী । ঐ অচিৎ পদার্থ তিনপ্রকায়— ভোগ্য, ভৌগোপকরণ এবং ভোগtয়তন । যাহাকে ভোগ করা যায় তাহাকে ভোগ্য কহে, যেমন অন্নপানীয়াদি । যাহার দ্বারা ভোগ করা যায় তাহাকে ভোগোপকরণ কহে, যথা ভোজন পত্রিাদি এবং যাহাতে ভোগ করা যায়, তাহীকে ভোগায়তন কহে, বথ শরীরাদি। ঈশ্বর সকলের নিয়ামক হরিপদ বাচ্য, জগতের কর্তা, উপাদান ও সকলের অন্তর্যামী এবং অপরিচ্ছিন্ন জ্ঞান, ঐশ্বৰ্য্য, বীৰ্য্য, শক্তি তেজ: প্রভৃতি গুণাম্পদতারূপ স্বভাবশালী । চিৎ ও অচিৎ সমুদায় বস্তই