পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মধ্বজ কিন্তু আমি ক্ষত্রিয়, স্বতরাং আমাদিগের উভয়ের সহযোগ হইলে বর্ণসঙ্কর হইবার সম্ভাবন । দ্বিতীয়তঃ তুমি ভিক্ষুবী, অধুম গৃহস্থ, স্বতরাং আমরা পরস্পর মিলিত হইলে আশ্রমসঙ্কর করা হইবে । তৃতীয়তঃ তুমি আমার সগোত্র। কিনা তাহাও আমি জানি মা এবং তুমি ও আমার গোত্রাদির fবযয় অবগত মহ । তোমার স্বামী যদি জীবিত থাকেন, তাহা হইলে তুমি পরতার্য্য ও অগম্য। আমি তোমাকে গ্রহণ করিলে ধৰ্ম্মসঙ্কর হইবে । এখন তুমি কি কোন কার্ধ্যসাধনের অনুরোধে বা অজ্ঞানতাপ্রভাবে অথবা বিপরীত জ্ঞাননিবন্ধন এই অকাৰ্য্য অনুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হইতেছ, ইহাতে তোমার বিলক্ষণ দূরভিসন্ধি লক্ষিত হইতেছে, অতএব তুমি কপট পরিত্যাগ করিয়া আপনার জাতি, শাস্ত্রজ্ঞান, ব্যবহার, হৃদগতিতাব, স্বভাব ও আগমন প্রয়োজন যথার্থরাপে কাৰ্ত্তন কর । ধৰ্ম্মধ্বজ সুলভাকে এইরূপে তিরস্কায় করিলে তিনি কিছুমাত্র বিরক্ত হইলেন না। অতি সুমধুর স্বরে রাজাকে সম্বোধন করিয়। কছিলেন, মহারাজ, বক্তব্য বাক্য অষ্টাদশ দোষশূন্ত ও অষ্টাদশ গুণযুক্ত হওয়া আবস্তক । গেীক্ষ্য, সাংখ্য, ক্রম, নির্ণয় ও প্রয়োজন এই পঞ্চাঙ্গ যুক্ত পদ সমুদায়কেই বাক্য বলিয়। নির্দেশ করা বায়। তন্মধ্যে যাহা সংশয়স্থচক, তাহার নাম সৌক্ষ্য, যাহ1দ্বারা গুণ ও cদায সংখ্যা করা যায়, তাহার নাম সাংখা, যদ্বারা পৌৰ্ব্বপর্য্য ক্রম নিরূপিত হয়, তাহার নাম ক্রম, পূৰ্ব্ব পক্ষের পর বিচারাস্তে যাহা সিদ্ধান্ত হয়, তাছার নাম নির্ণয়, এবং ঔৎসুক্য ও দ্ধেবনিবন্ধন কর্তব্য কৰ্ত্তব্যে বে প্রবৃত্তি ও নিবৃত্তি জন্মে, তাছার নাম গ্রয়োজন । জনসমাজে যে সকল বাক্য প্রয়োগ করিতে হইবে, তৎসমুদয় সার্থক, প্রসিদ্ধ পদযুক্ত, প্রসাদগুণসম্পন্ন, সংক্ষিপ্ত, মধুর ও অসন্দিগ্ধ হওয়া আবশুক । আমি কাম, ক্রোধ, লোভ, ক্তয়, দৈখ, দৰ্প, লজ্জা, দয়া বা অভিমানবশতঃ আপনাকে প্রত্যুত্তর প্রদান করতেছি না, আপনাকে উত্তর প্রদান করা উচিত বিবেচনা করিয়াই ডহাতে প্রবৃত্ত হইতেছি। আপনি ইতিপূৰ্ব্বে আমাকে তুমি কে, কাহার কন্যা, এবং কোথা হইতেই বা এখানে সমাগত छ्हेग्नांछ्, राणिब्रt cरा ७lश्न कfग्नप्राcझन, ५थन श्रांमि ठांशद्र প্রভৃত্তির দিতেছি, অবহিত চিত্তে শ্রবণ করুন। যেমন জতু ও কাষ্ঠ এবং ধূলি ও জলবিন্দু পরম্পর সংশ্লিষ্ট থাকে, সেইরূপ শক, স্পর্শ, রূপ, রস, গন্ধ ও পাচ ইঞ্জিয় আত্মার नश्ठि गझिँछे रुश्म्ना द्रश्म्निाtझ्। cक श्हे घ्यूक्लानि हेलिग्नগণের প্রতি অভিজ্ঞানার্থ কোনরূপ প্রশ্ন উপস্থিত করে না, উহারাও লুপিনাদিগের স্বরূপ জ্ঞাত হইতে পারেনা। চক্ষু [ २२१ ] ধৰ্ম্মধবg T- - আপনাকে দেখিভে পায় না, এবং শ্রোত্রও আপনাকে শ্রবণ করিতে পারেন। উহাদের মধ্যে এক ইঞ্জিয় কখনই অন্ত हेविाएग्नग्न कार्षjगन्wांशtन जमर्थ श्ञ नl । ऊँहाँद्र श्रृंग्नन्छद्र একত্র হইলেও পরস্পর সংশ্লিষ্ট খুলি ও সলিলের দ্যায়, পয়স্পরকে জ্ঞাত হইতে পারেন । ঐ সকল ইন্দ্রিয় স্ব স্ব কাৰ্য্যगां५न कग्निदाद्र छछ बांश्७१ गमूणाcब्रग्न जांशंया श्रt१भ করিয়া খাকে । রূপ, চক্ষু ও প্রকাশ এই তিনটী দর্শনের হেতু বলিয়া নির্দিষ্ট হইয়াছে। শ্রবণাদি ক্রিয়ারও এইরূপ তিন তিনটা হেতু বিদ্যমান আছে। পদার্থ ও জ্ঞান বিষয়ে মনকে ও একট প্রধান কারণ বলিয়া গণনা করিতে হইবে। পঞ্চ কৰ্ম্মেঞ্জিয়, পঞ্চ তন্মাত্র ও মন এই একাদশটীকে গুপ दशिग्न निt#* क ब्रा वान्न । दूकि इॉल १७१, छैइ दिरुघ्नख्तांनসময়ে সংশয় উপস্থিত হইলে তাহ। নিরাকৃত করিয়া দেয় । সত্ত্ব ত্রয়োদশগুণ, উহার কার্য্যদ্বারা মকুন্যগণের বিশুদ্ধতাবের उाब्रङमा अन्नभिङ इहेभ्रt ५८क । अश्झांद्र 5छू#*७१, उंश দ্বারাই মমৃষ্ণুের আত্মপর বিবেচনা হইয়া থাকে। বাসন পঞ্চদশগুণ, ঐ বাসন মধ্যে সমগ্ৰ বিশ্ব য্যাপ্ত রহিয়াছে। অবিদ্যা ষোড়শগুণ, মায়। সপ্তদশ ও প্রকাশ অষ্টাদশ গুণ । মুখ অমুথ, জর মৃত্যু, লাভালাভ ও গ্রিন্থাপ্রিয়াত্মক দ্বন্দ্বযোগ উনবিংশ গুণ বলিয়া অভিহিত হইয় থাকে । কাল বিংশ গুণ, এই কাল প্রভাবেই প্রাণিগণের জন্ম ও মৃত্যু হইতেছে, এতদ্ভিয় পঞ্চমহাভূত এবং সদ্ভাব, অসম্ভাব, শুক্র, ষল ও বিধি, এই দশটাকে ও গুণ বলিয়া নির্দেশ করা যায়। অতএব সমুদায়ে গুণ ত্রিংশৎ প্রকার হইল । এই সমস্ত গুণ যাহতে অবস্থান করে, তাহারই নাম শরীর। কেহ কেহ প্রকৃতিকে, কেহ কেহ পরমাণুকে, কেহ কেহ ঈশ্বর ও পরমাণু উভয়কে, श्रादाद्र ८कश् छेश्वग्न ७ भाग्ना"खिन्, जौ१ ७ अदिनrt 4हे চরিটকে ঐ সকল গুণের কারণ বলিয়া নির্দেশ করেন । অব্যক্ত প্রকৃতি ঐ সকল গুণের সাহায্যে ব্যক্ত তীব প্রাপ্ত হইয়া থাকে । সমুদয় প্রাণীই শুক্ৰশোণিত হইতে উৎপন্ন হয়, শুক্র শোণিতের সহযোগ কলল বলিয়। নির্দেশ করা যায় । কলল হইতে বুদবুদ জন্মে, বুদবুদ হইতে মাংসপেশী, মাংসপেশী श्हेtऊ अण ७धउIन ५६१ श्रल 2उTण श्हेcउ नथ ७ cग्नांम সমুদায় উৎপন্ন হইয়া থাকে । গর্ভ মধ্যে শুক্ৰশোণিতের সহযোগের পর নবম মাস উত্তীর্ণ হইলে ঐ গর্ভস্থ দেহী ভূমিষ্ঠ হুইবামাত্র চিহ্নানুসারে উহাকে স্ত্রী বা পুরুষ নামে নির্দিষ্ট করা যায়। ঐ সময় উছার পাণিতৃণ, নখ ও অঙ্গুলিদল রক্তবর্ণ হইয় থাকে, কিন্তু কিয়দিবস পরে কৌমারাবস্থা উপস্থিত হইলে উছার সেই রূপ তিরোহিত হইয়া যায় ।