পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शांडू [ రిలిషి ]

अठेषाछूद्र भtषा ठाञ्च दहनिन इहेtङ cl5णिङ ७द१ পিতলেরও আবিষ্কার প্রাচীনকালেই হইয়াছিল । তাম্রের সঞ্ছিত পিণ্ডলের একটা সম্বন্ধ আছে, তাহt প্রাচীন গ্ৰীকের জানিতেন । কিন্তু পিতল একটা উপধাতু মাত্র, हेशंद्र मध्षा उाऊ ७ श्राब ५कü पङङ्ग थांछू नरडा बर्डमान আছে, তাহ অপেক্ষাকৃত আধুনিক কালের আবিষ্কার । য়ুরোপীয় রাসায়নিকদের মধ্যে বেসিল বালেত্তাইনের গ্রন্থে দস্তার প্রখম উল্লেখ দেখা যায়। তৎপরে পারসেলসস দস্তাকে ধাতুর তালিকায় নিবেশিত করেন। কেহ কেহ বলেন, প্রাচীনকালে ভারভযর্যে দস্তার ব্যবহার প্রচলিভ ছিল না। পোর্জ গীজের এই ধাতু ভারতবর্ষে প্রথম আনয়ন করেন, তৎপরে উহা বৈজ্ঞকশাস্ত্রে গৃহীত হয় । প্রাচীনকালে পরিচিত ধাতু পদার্থগুলি তাহীদের গুরুত্ব, ঔজ্জ্বল্য, ঘাতসহজ্ব প্রভৃতি বিশিষ্ট ধর্মের দ্বারা পণ্ডিতদের যথেষ্ট কৌতুহল উদ্রেকে সমর্থ হইয়াছিল। এই সকল বিশিষ্ট ধৰ্ম্মের প্রভাবে ঐ সকল পদার্থ মনুষ্য জাতির বিশেষ বিশেষ প্রয়োজন সাধন করিত, বিভিন্ন ধাতু হইতে উৎপন্ন পদার্থ সকল মনুষ্য শরীরে নানাবিধ ফল উৎপাদন করিয়া বৈদ্যক শাস্ত্রে ও ব্যবহৃত হইতেছিল। পণ্ডিতের বিবিধ কাল্পনিক ধৰ্ম্ম ও কাল্পনিক সম্পর্ক ধাতুগণের উপর আরোপ করিতেন । য়ুরোপে এককালে সাতটি বিশুদ্ধ ধাতু ও সাতটি গ্রহ পত্তিতদের পরিচিত ছিল । এক এক গ্রহের সহিত এক এক ধাতুর সম্বন্ধ স্থাপিত হইয়াছিল । গ্রহপতি হুর্য্যের সহিত ধাতুপতি স্ববর্ণের, কোমলকান্তি চন্ত্রের সছিভ রৌপ্যের, তাম্রবর্ণ মঙ্গলের সহিত তাম্রের, চঞ্চল প্রকৃতি দেবদূত বুধের ( মার্ক রির) সহিত পারদের, ইত্যাদি। *হরিতলিং হরেীর্য্যং লক্ষ্মীবীর্য্যং মনঃশিল, পারদং শিববীৰ্য্যং স্তাং গন্ধকং পাৰ্ব্বতীরজঃ ।” ইত্যাদি বাক্যে ও এইরূপ কাল্পনিক সম্বন্ধারোপের চেষ্টা দেখা যায় । বিষ্ণু কোন অমুরকে বধ করিলেন, নিহত অসুরের মাংস হইতে তাম্র, শোণিত হইতে স্বর্ণ, অস্থি হইতে রৌপ্য উৎপন্ন হইল, ইভ্যাদি নানাবিধ উপাখ্যান পুরাণাদি গ্রন্থে কীৰ্ত্তিত আছে । অদ্যাপি তান্ত্রিক মতাবলম্বী ও সন্ন্যাসিসম্প্রদায়ভুক্ত অনেক লোকে এইরূপ উপাখ্যানাদির সাহায্যে-সাধারণের কল্পনাবৃত্তি চালিত করিয়া থাকেন । আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রে ধাতুঘটিত ঔষধের ব্যবহার অতি প্রাচীনकांण श्tउ cफ़गिङ आtछ् । विसक शांडू जैौ{ रुहेब्रा भन्नैौब्र भट्षा यप्वत्रणछि कप्द्र ना, यहे अछ थाङ्गहरु जायाँझ१उः छन्छ कब्रिग्न! जहे८ङ इच्न ; अथवा छोब्रन्यान्न भनि थक्लिग्न - 臀*দ্বারা রূপান্তরিত করিয়া লইতে হয়। তাম্র, সীল ও পারদ হইতে উৎপন্ন পদার্থ সাধারণতঃ মনুষ্য শরীরে বিষের কার্য্য कtग्न । फे°पूख भांखाग्न बायझांद्र कब्रिtण हेझॉब्र शिविर्ष রোগের প্রশমনে সমর্থ হয় । 劇 खेल्लिभिङ आप्नेछि विसक शाळूबाउँौङ आखिमनि, दिगमर्थ, আর্সেনিক প্রভৃতি কতিপয় ধাতু অপেক্ষাকৃত আধুনিকकप्णि श्राङ्किङ श्हेब्राप्झ् । दर्डभान श्रृंज्राझैोच्न ७याग्नास्त्र পরিচিত বিশুদ্ধ ধাতুর সংখ্যা এগার বারটির অধিক ছিল না । , সেই সমরে বিখ্যাত সার হস্ফী ডেবী তাড়িত প্রবাহ সাহায্যে নুতন প্রণালী অবলম্বন করির নানাবিধ ক্ষার পদার্থ হইতে अप्नक७णि नूठन १ाछूद्र आदिशाब्र रुtब्रन 't তার পর এই প্রণালী ও অন্যান্ত প্রণালী অবলম্বনে অনেকগুলি নুতন ধাতুর আবিষ্কার হইয়াছে । আবিষ্কারের তারিখ বর্তমান প্রস্তাবে দেওয়া সম্ভবপর নহে। কৌতুহলী যক্তি অন্যত্র তাহ অমুসন্ধান করিয়া লইবেন। পঞ্চাশ বৎসর পূৰ্ব্বে বুনসেন ও fr#F ( Bunsen and Kirchhoff ) sitteits বিশ্লেষণ দ্বার। নুতন ধাতু-পদার্থ আবিষ্কারের উপায় উদ্ভাবন করেন । তাহার পর গত কয়েক বৎসরের মধ্যে অনেক গুলি নুতন ধাতু এই অদ্ভুত উপায়ে আবিষ্কৃত হইয়াছে। এই শেষোক্ত প্রণালীর অসাধারণ ক্ষমতা । প্রায় বিশ বৎসর পূর্কে সর নর্মান লকিরার স্বর্ষ্যের অtলোক পরীক্ষা করিয়া স্বর্ঘ্যের মধ্যে এক নুতন ধাতুর অস্তিত্ব আবিষ্কার করেন ও স্বর্য্যের গ্রীক নামানুসারে তাহার হিলিয়ম্ ( Helium ) নামকরণ করেন, সে সময়ে পৃথিবীতে ঐ ধাতুর অস্তিত্ব কেহ জানিত না। সম্প্রতি দুই বৎসর মাত্র উছার পার্থিব অস্তিত্ব আবিষ্কৃত হইয়াছে। বর্তমানে পরিচিত মূলপদার্থের সংখ্যা প্রায় সত্তর । তন্মধ্যে পোনেরটি ষাদ দিয়া অবশিষ্টগুলিকে ধাতুর মধ্যে গণনা করা যায় । শ্রেণী বিভাগ-মুল পদার্থগুলিকে দুইটি সাধারণ শ্রেণীতে छांश कब्र श्हेब्र थांtफ् ।। ५हे झूहे ८<ौद्र हे९ब्रांछि नांग metal প্রথম শ্রেণীকে অমর। ধাতু ও দ্বিতীর শ্রেণীকে অপধাতু বলিষ। অপধাতুর সংখ্যা caाएनम्न िगाल्न । आर्मनिरु ७ खेलछानप्क १ाङ्कब्र गtषा গণ্য করিলে অপধাতুর সংখ্যা তেরটিমাত্র দাড়ার। নিমের তালিকায় ধাতুগণের নাম ও পারমাণবিক গুরুত্ব atomic weight দেওয়া গেল। এই তালিকাভুক্ত ধাতু যাতীত श्रांद्र७ ५ॉफू शृशिवैौtऊ मां अछ cणाॉडिएक दिछभांन थाकिtठ ? श्रृंtप्इ । उठtरुt८णद्र श्रांसिंश्काँग्न काँजजांtश्रृंका । তালিকার প্রদত্ত ধাতুগণের নামকরণ সম্বন্ধে একটা কখ। o non-metal or metalloid