পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৪৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নক ] 8bلاس [ নক্ত विप्लवक्रश्नं स्वांन भांज्ञांखग्न इब्रा इहेबांद्र गर्छांदम। नाई। । नद्ध (म्) ( अवा) ब्रांबि ।। BBBBB BBB BBBBBB BB BBBS BBB S SBBBBBBBBBBBBBBBBBBB BBBBB S ফল কেবল দুঃখনিবৃত্তি, কাৰ্য্য সকল অনিত্য এবং কারণ- (মাঘ ১২১।) স্বরূপ পরমেশ্বর কৰ্ম্মাদিসাপেক্ষ, এইরূপ নির্দিষ্ট আছে। কিন্তু এই শাস্ত্রে পারমৈশ্বৰ্য্য-প্রাপ্তি ও দুঃখনিবৃত্তি এই উভয়ন্ধপ মুক্তি, এবং ঐ উভয়ই যোগের ফল, কাৰ্য্য সকল নিত্য এবং পরমেশ্বর স্বতন্ত্র কওঁ, ইহাই প্রমাণাদি দ্বারা প্রতিপাদিত হইয়াছে । ( সৰ্ব্বদর্শনসংগ্রহ । ) পাশুপত দেখ। ] নকুলেশ (পূ) কালীগীতি ভৈরবলে, নকুলেশ্বর। “নকুলেশঃ কালীঘটে রাঢ়ে চ তারকেশ্বরঃ।" (শিবলিঙ্গাচনতন্ত্র) নকুলেষ্ট (স্ত্র) নকুলত তং রানা। “নাকুলী সুরসা নাগমুগন্ধ গন্ধনাকুলী। নকুলেষ্ট ভুজঙ্গালী সর্পাঙ্গী বিনাশিনী।” (ভাবপ্র) নকুং, স্বয়েজ খালের তীরবর্তী একটী পাহাড়েয় এক দুরারোহ অনুচ্চশিখর। সিনাইএর অন্তর্গত টাের হইতে ৫ ক্রোশ দুরে স্থিত। ইহা মোট বালিতে পরিব্যাপ্ত। বায়ুদ্বারা এই বালুকারাশি যখন চালিত হয়, তখন এই ক্ষেত্র হইতে এক প্রকার গভীর শব্দ উৎপন্ন হয়। ঐ শব্দ প্রথমতঃ ইওলিয়ান বীণার শব্দের হায় শ্রত হয়। আরবীয় ভাষায় মকুস শব্দে ঘণ্টাকে বুঝায়, বোধ হয় তাহা হইতেই এই শব্দের উৎপত্তি। নকোদর, পঞ্জাবের জালন্ধর জেলার একটি তহসীল। শতক্ৰ নদীর তীরে অবস্থিত। ইহার পরিমাণ ৩৪২ বর্গ মাইল, লোক সংখ্যা ১৯৪৩৬৯। অধিকাংশ অধিবাসীই মুসলমান। গোধুম, ছোল, ভুট্ট, যব, তুলা এবং চাউল এখানকার প্রধান উৎপন্ন দ্রব্য। রাজস্ব ২৮৪৫৪-২ টাকা। ২ পঞ্জাবের অন্তর্গত জালন্ধর জেলার একট প্রধান নগর ও মিউনিসিপালিট। ইহা নকোদর তহনীলের প্রধান স্থান। কথিত আছে, অতি পূৰ্ব্বকালে এই নগর কম্বোনাকম্ ছিন্দুদের অধিকৃত ছিল। পরে ঐতিহাসিক সময়ে মুসলমানধৰ্ম্মাবলম্বী এক রাজপুত বাদসাহ জাহাঙ্গীরের নিকট হইতে জায়গীর স্বরূপ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। শিখদিগের অভু্যদয় হইলে, সর্দার তারাসি, রাজপুতদিগকে তাড়াইয়া দিয়া ঐ স্থানে একটা দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। রণজিতসিংহ ১৮৯৬ খৃঃ অৰে এই নগর অধিকার করেন। এখানে থান, ডাকঘর, ঔষধালয়, এবং গবর্মেন্ট-সাহায্যপ্রাপ্ত বিদ্যালয় আছে। নক, নাশন। রাগিণী, উভয়পী, সক, সেই। লই নক্ষতিতে। লোটু নক্কয়তুতাং। বিধিলি নকয়েৎ-ত। লুঞ্জ অননৰুৎ-ত। ই নৱসিষ্যতি-তে। লুট নক্ষয়িত। ' IX নজ-ক্ত । রাত্রি। তন্ত্ৰ অঙ্গত্বেনাস্ত্যস্ত আছ। ২ ব্ৰতভেদ। “মার্গশীর্ষে সিতে পক্ষে প্রতিপদ যা তিথির্ভবেৎ। তস্তাং নক্তং প্রকুৰ্ব্বত রাত্রে বিষ্ণুং প্রপূঞ্জয়েৎ ॥” (বরাহপু ) অগ্রহায়ণ মাসের শুক্লপক্ষের যে প্রতিপদ তিথি, তাহাতে নক্তত্ৰত করিবে এবং রাত্রিতে বিষ্ণুপূজা করিতে হইবে। এই স্থলে ‘নক্তশব্দ ভোজনপর বুঝিতে হইবে, এই ত্ৰতের স্বরূপ দিবাভাগে ভোজন না করিয়া রাত্রিকালে ভোজন করা। অর্থাৎ নক্তত্ৰতে দিবাভোজন নিষিদ্ধ। নক্ত অর্থাৎ রাত্রিকালে ভোজন করিবে । রাত্রি বলিলে যেরূপ অর্থবোধ হয়, নক্ত শব্দ ঠিক তদনুরূপ নহে, ইহার লক্ষণ পৃথকৃরূপে निर्किटे ठांtछ् । “মুহূৰ্ত্তোনং দিনং নক্তং প্রবদন্তি মনীষিণঃ। 勤 নক্ষত্রদর্শনান্নক্তমহং মন্তে গণাধিপঃ ” ( ভবিষ্যপু ) সমস্ত দিন প্রায় অবসান হইয়াছে, এক মুহূর্তমাত্র অবশিষ্ট আছে, এইরূপ দিনকে পণ্ডিতগণ নক্ত কহিয়া থাকেন, কিন্তু আমি (মহাদেব) যে সময় নক্ষত্র দর্শন হয়, তাহাকেই নক্ত বলিয়া থাকি। দেবলও নক্তের বিষয় এইরূপ নির্ণয় করিয়াছেন । 娜 “নক্ষত্রদর্শনান্নক্তং গৃহস্থস্ত বুধৈঃ স্মৃতম্। যতে দিনাষ্টমে ভাগে তন্ত রাত্রে নিষিধ্যতে ॥” ( দেবল ) গৃহস্থ ব্যক্তিদিগের পক্ষে নক্ষত্র দেখা যাইলে তাহাকে নক্ত কহে এবং যতিদিগের পক্ষে দিবসের অষ্টম ভাগের নাম নক্ত । স্বত্যন্তরেও নক্তের লক্ষণ এইরূপ নির্ণত আছে— “নক্তং নিশায়াং কুৰ্ব্বত গৃহস্থোবিধিসংযুতঃ। যতিশ্চ বিধবা চৈব কুৰ্য্যাস্তু সদিবাকরম। সদিবাকরস্ত তৎ প্রোক্তমস্তিমে ঘটিকান্বয়ে। নিশানত্তং তু বিজ্ঞেয়ং যামার্কে প্রথমে সদ।" (স্বতি) গৃহস্থ বিধিপূৰ্ব্বক নিশাকালে নক্তত্ৰত করিবে, যতি ও বিধবা ‘সদিবাক্ষর সময়ে ইহ আচরণ করিবে। এই স্থলে নিশাশদের অর্থ রাত্রিকালের প্রথম যামার্শ্ব সময়। দিবাভাগের শেষ দুই দণ্ডের নাম সদিবাকর। অর্থাৎ গৃহস্থ এই ব্ৰতাচরণ করিলে চারি দণ্ড রাত্রি মধ্যে এবং যতি ও বিধবা দুই দণ্ড বেলা থাকিতে ভোজন করিবেন। যে সকল সময় লিখিত হইল, নক্তব্ৰতচারিলোকের সেই সময় ভোজন করিবেন। বাস নক্ত-লক্ষণ এইরূপ বলিয়াছেন—“স্বৰ্য অস্তমিত হইলে ত্রিমুহূর্ত কাল প্রদোযপদবাচ্য, এই প্রদোষ কালেই >ペ>