পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নন্দ . I & So I नच्छ् मभू (अदा ) > <यंश्न । २ जबषांब्र१। ७ भश्छ। 8 विनम्र । ৫ আমন্ত্রণ, ৬ জমুনয়। ৭ বিনিগ্রহ। ৮ পরকৃতি। ৯ অধিকার। ১• সন্ত্রম। ১১ অক্ষেপ। ১২ প্রত্যুক্তি। ১৩ বাক্যারস্ত। নম্বাক্ষেপে পরিপ্রশ্নে প্রত্যুক্তাববধারণে। বাক্ষ্যারম্ভেইপ্যমুনয় মন্ত্রণামুজ্ঞয়োরপি ॥’ ( হেমচন্দ্র ) ১৪ নতু শঙ্ক উৎপ্রেক্ষালঙ্কারব্যঞ্জক। “মন্তে শঙ্কে এবং নুনং কিংবা প্রায়োহমুবেলি চ। নমু নাম হি জানামি উৎপ্রেক্ষাব্যঞ্জকানি চ ॥" (কাব্যচন্ত্রিকা) নলুচ (অব্য) বিরোধোক্তি। ‘নমুচেতি সমুদিতং বিরোধবচনে নমুশকোধিরোধোত্তেী চকারাৎ নমুচেতি বা' ( অমর ৩৪৷১৪ টকায় ভরত ) নন্তু (ত্রি) নষ বাহুলকাৎ কৰ্ম্মণি ত্ব। নমনীয়। "যে নস্তান্তনমস্ত্যো জসীত" ( ঋক্ ২।২৪২ ) ‘নবানি নমনীয়ানি’ ( সায়ণ ) ননী ( দেশজ ) নবনী, মাখন। নল (পুং ) নন্দতীতি নন্দ পচাদ্যছ। ১ হর্ষ, আনন্দ। ২ হর্ষাত্মক পরমেশ্বর, পরমেশ্বর সচ্চিদানন্দ স্বরূপ, এইজন্য তাহার নাম নন্দ হইয়াছে।

  • আনন্দো নন্দনোনন্দঃ” (ভারত ১৩৷১৪৯৷৬৯ )। নন্দতি মেঘবৰ্ষণাৎ অচু। ৩ ভেক। মেঘবর্ষণ হইলে ইহারা অত্যন্ত আনন্দিত হয়, এইজন্ত ভেকের নাম নন্দ । ৪ কুমারামুচরভেদ । ৫ বেণু বিশেষ ।

“মহানন্দস্তথাননো বিজয়োহথ জয়স্তথা । চত্বার উত্তমাবংশ মাতঙ্গমুনিসন্মত ॥ দশাঙ্গুলো মহানন্দ নন্দ একাদশাজুলঃ ” (সঙ্গীতদামো” ) মহানন্দ, নন্দ, বিজয় ও জয় এই চারি প্রকার বীণা উত্তম, ইহার মধ্যে যে বীণা একাদশাঙ্গুল, তাহার নাম নন্দ । ৬ মৃদঙ্গবিশেষ । ( ভারত ৭২২৮৫ ) ৭ যজ্ঞেশ্বরের অনুচরবিশেষ । ( ভাগ“ ৪৷৭২২ ) ৮ ধৃতরাষ্ট্রের একটী পুত্র। (ভারত ১৬৭৯৬ ) ৯ মদিরাগর্ভজাত বসুদেবের পুত্রবিশেষ। (ভাগ ৯২৪।৪৮) ১• ক্ৰৌঞ্চদ্বীপের বর্ষপৰ্ব্বতবিশেষ । ( ভাগ ৫২°২১ ) ১৯ স্বনামখ্যাত দত্তক-মীমাংসা-গ্রন্থ-প্রণেতা । “অভিবাদ্য জগদ্বন্য পদদ্বন্দ্ৰবিনায়কম্। পুত্রীকরণমীমাংসাং কুরুতে নপণ্ডিতঃ ” (দত্তকচ’ ) নলপণ্ডিত দেখ। ] . ১২ গোপভেদ। মদ, অতি পূৰ্ব্বকালে বর্তমান মথুর জেলার মধ্যে যমুনার পরপারে ‘গোকুল’ নামে এক নগর ছিল। নন্দ ঐ গোকুলমগরের গোপদিগের অধিপতি ছিলেন। ইহার পত্নীর নাম যশোদা। ঐ সময় মথুরায় দেবকীর গর্তে ভগবানু শ্ৰীকৃষ্ণ জন্মগ্রহণ করেন। পিতা বন্ধদেব কংসের হস্ত হইতে শিশুকে রক্ষা করিবার উদ্দেশ্যে সেই রাত্রিযোগে সদ্যজাত শিশুকে নন্দালয়ে রাখিয়া আইসেন। গোপাধিপতি নন্দের বহুসংখ্যক ধেনু ছিল। শিশু কৃষ্ণ সেই সমস্ত ধেমুর রক্ষণাবেক্ষণ করিতেন । এদিকে কংস শ্ৰীকৃষ্ণের জন্ম ও গোপন-বৃত্তান্ত জানিতে পারিয়া তাহার বধসাধনার্থ গোকুল-নগরে ছদ্মবেশী চর সকল প্রেরণ করিতে লাগিল । ঐশিকপ্রভাবসম্পন্ন কৃষ্ণ মায়াৰী চরগণকে চমৎকৃত করিতে লাগিলেন। গোপরাজ নন্দ কিন্তু কংসের উপ এবে ভীত হইয়, এবং বালককে উপক্ৰত স্থানে রাখা নিরাপদ নয় ভাবিয়া, বৃক্ষাবন নামক স্থানে উঠিয়া গিয়া ৰাস করিতে লাগিলেন । এই স্থানে শ্ৰীকৃষ্ণ র্তাহান্ন ৰাল্যকাল অতিবাহিত করিয়াছিলেন। কৃষ্ণের বয়স যখন দ্বাদশ ৰৎসর, তখন ননা র্তাহাকে লইয়া এক দেবীমন্দিরে পূজা দিতে গিয়াছিলেন । সেইস্থানে রাত্রিকালে এক সৰ্প ৰ্তাহার পদে জংশন করিয়াছিল। কৃষ্ণ আসিয়া সেই সৰ্পেয় মস্তকে পদাঘাত করিবামাত্র, সপটী মনুষ্যাকার ধারণ করিল। একদা কংসের যজ্ঞে নিমন্ত্রিত হইয়া, নন্দ কৃষ্ণকে সমভিব্যাহারে লইয়া মথুরায় গিয়াছিলেন। তথায় কৃষ্ণ স্বীয় মাতুল কংসকে বধ করিয়া তীয় সিংহাসনে আরোহণ করেন। তদবধি তিনি আর কখনও বৃন্দাবনে পদার্পণ করেন নাই। র্তাহাকে তথায় রাখিয়া নন্দ দুঃখসগুপ্তহৃদয়ে প্রতিনিবৃত্ত হইয়াছিলেন। শ্রীকৃষ্ণের বৃন্দাবনত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে নন্দের জীবনী অন্ধকারে মগ্ন হইয়া গেল। ইহার বহুকাল পরে, শ্ৰীকৃষ্ণ একদা হংস ও ডিস্তক নামক দুই বাক্তিকে দমন করিবার নিমিত্ত গোবৰ্দ্ধন পৰ্ব্বতে আসিয়াছিলেন। এই সংবাদ পাইয়া নন্দ এবং যশোদা স্নেহপরবশ হইয় তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে যান, এবং তাহাকে দর্শন করিয়া অপুৰ্ব্ব প্রীতি অনুভব করেন। মহাপ্রভাব গ্ৰীকৃষ্ণ নন্দ ও যশোদাকে অবলোকন করিয়া পরম প্রীতি প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, এবং অতি মাত্র আহলাদভরে তাহাদিগকে সম্বোধন করিয়া কুশলাদি জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন। নন্দ কহিলেন, “যন্থশ্রেষ্ঠ । সমস্তই কুশল। গোধন সৰ্ব্বথা নীরোগ ও মুখে আছে। কেবল একমাত্র স্থঃখ এই, তোমাকে আর দেখিতে পাই না। এই দুঃখে আমাদের বুদ্ধি গুদ্ধি লোপ হইয়া গিয়াছে। তোমাকে সৰ্ব্বদা সেইরূপ দেখি, ইহ ঐকাস্তিক বাসনা।” শ্ৰীকৃষ্ণ .তাহাদিগকে অনেক প্রবোধ দিয়া গৃহে প্রেরণ করিয়াছিলেন। গুই সাক্ষাতের পর উহাদের সহিত প্রভাগে শেষ সাক্ষাৎ হইয়াছিল। বৃন্দাৰনলীলামৃত-গ্রন্থে ইহার বংশক্রম এইরূপ প্রদত্ত আছে—