পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৫৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मन्काश्मनि। श्रदरभंरक्ष भश फे९नैौक्लिङ शहैद्रा श्रृंत्रांरशांदिन ७ ७षांfफिरुन সাহেবের নামে কাউন্সিলে অভিযোগ করিতে উষ্ঠত হয়। নন্দকুমারের সহিত তখন হেষ্টিংসের বিবাদ আরম্ভ হইয়াছে। সে উপযুক্ত বুঝিয়া নন্দকুমারের সহিত পরামর্শ করিতে চাহে। নন্দকুমারের জামাতা রায় রাধাচরণের সঙ্গে আলাপ করিয়া কমালউদ্দীন মহারাজের নিকট উপস্থিত হইয়া বলে যে, সে ফাউক সাহেবকে দিয়া কাউন্সিলে তাহার আবেদন উপস্থিত করিতে চায়, অতএব নন্দকুমার তাহার জন্ত ফাউককে একটু অনুরোধ করিলে তাহার সুবিধা হয়। আর্তের আশ্রয় নন্দকুমার শুনিয়াই রায় রাধাচরণকে সঙ্গে দিয়া তাহাকে शगंडेरकङ्ग निको *ांठाईब्र cमन । शांडेक७ मनाक्रूयां८ब्रद्र অনুরোধে তাহার অভিযোগ কাউন্সিলে উপস্থিত করিতে সন্মত হন। তিন বৎসরের মধ্যে তাহার নিকট বারওয়েল ৪৫ হাজার, গবর্ণর নজর হিসাবে ১৫ হাজার, বান্সিটার্ট ১২ হাজার, রাজ রাজবল্লভ ৭ হাজার ও কাস্তবাবু ৫ হাজার টাকা লইয়াছিলেন। হেষ্টিংস এই ব্যাপার অবগত হইয়া গ্রেহামের মুন্সী সদরউদ্দীনকে দিয়া কমাল উদ্দীনকে হস্তগত করেন। হেষ্টিংস ইহাদ্বারা নন্দকুমারের বিরুদ্ধে এক ভয়ানক অভিযোগের স্বত্রপাত করাইলেন। তিনি ১৭৭৫ খৃষ্টাব্যের ১৯ এপ্রেল তারিখে সুপ্রীম কোর্টের জজদিগকে এই মৰ্ম্মে এক পত্র লেখেন যে, কমাল-উদ্দীন আসিয়া বলে যে, নন্দকুমার ও ফাউক তাহার নিকট বলপূর্বক হেষ্টিংস, বারওয়েল প্রভৃতির নামে ঘুষ লওয়ায় এক মিথ্যা অভিযোগ-পত্র লিখাইয়া লইয়াছে এবং গঙ্গাগোবিন্দ প্রভৃতির নামের অভিযোগ-পত্র পুনঃ প্রত্যপণ করিতেছেন না। জজের ইহাকে গবর্ণরাদির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের চেষ্টা বলিয়া অনুসন্ধান করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। প্রথমে কমাল-উদ্দীনকে আবেদন করিতে বলা হয়। আবেদন-পত্রে অভিযোগটা বেশ সাজাইয়া দেওয়া হয়, গঙ্গাগোবিনোর ও আর্চডিকনের নামে সে যে অভিযোগপত্র নন্দকুমার ও ফাউককে দেয়, তাহা কেবল গঙ্গাগোবিন্দ প্রভৃভিকে ভয় দেখাইবার জন্ত লিখিত হয়, বস্তুতঃ তাহা তাহার কাউন্সিলে উপস্থিত করিবার ইচ্ছা ছিল না। অবশেষে সে নমাকুমারের নিকট উহ যখন ফিরাইয়া আনিতে বায়, তখন নন্দকুমার তাহাকে বলেন ষে, সে যদি গবর্ণরের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ-পত্র লিখিয়া দেয়, তৰে গঙ্গাগোবিন্দের নামের অভিষোগ-পত্র ফিরাইয়া দিবেন। কমাল তখন বাধ্য হইরা নিজের মুলীকে দিয়া নন্দকুমায়ের অভিপ্রায় অনুসারে গবর্ণরের বিরুদ্ধে এক অভিযোগ-পত্র লিখিয় দেয় । তাহার পর রাধাচরণের সহিত সে t so 1 নন্দকুমার ফাউকের নিকট গেল, ফাউক তাহাকে জিজ্ঞাসা করেন, তুমি গবর্ণরকে কত টাকা দিয়াছ। সে কিছু দিই নাই বলায় ফাউক তাহাকে একখানা বহি ছুড়িয়া মারেন, অবশেষে তাহা দ্বারা গবর্ণর প্রভৃতির নামে ঘুষের একটা ফর্দ লিখিয়৷ লইয়াছেন। ইহার পর, কমাল ঐ সকল অভিযোগ-পত্ৰ ফিরাইয়া পাইবার অনেক চেষ্ট পাইয়াছিল, কিন্তু পায় নাই। যথাকলে এই মোকদম বিচারার্থ উঠিলে নন্দকুমার বলেন, কমাল-উদ্দীন, গঙ্গাগোবিন্দ প্রভৃতির নামের অভিযোগश्रृंज cकांन निन झिब्राहेम्न छांटझ् माँहे, यद्भ१ कॉफैलिटल मेिदांद्र জগুই পুনঃপুনঃ অনুরোধ করিয়াছে। গবর্ণয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ লিখিতে কেহ তাহাকে বাধ্য করে নাই, সে নিজেই লিখিয়া আনিয়া তাহাকে দেখিতে দেয় । তিনি বর্ণনা ভাল হয় নাই বলিয়া তাহার দু-এক স্থল পরিবর্তন করাইয়া কমাল উদ্দীনের মুন্সীর দ্বারাই লিখাইয় দেন। ফাউক সাহেবও সাক্ষ্য দিলেন। অবশেষে প্রমাণাদির বলে মোকদ্দমার অবস্থা এমন হইল যে নন্দকুমারের বিরুদ্ধে এই মোকদ্দমা টেকিবে না। নন্দকুমার নিৰ্ব্বিয়ে অব্যাহতি পাইবেন । ইহা বুৰিয়াই হেষ্টিংস উপায়ান্তর দেখিতে লাগিলেন। মীর কাসিমের সময় হইতে কাসিমবাজারে পূৰ্ব্বোক্ত বোলাকিদাস শেঠের জহরতের কারবার ছিল। নন্দকুমারের শত্র মোহনপ্রসাদ বাবু যে বোলাকিদাসের আম্‌মোক্তার ছিলেন, তিনিই এই ব্যক্তি। নন্দকুমারের সহিত বোলাকির লেন দেন ছিল। মীরকাসিমের সময়ে নন্দকুমার একছড়া মুক্তার কষ্ট, একখানি কলক, একটা শিরপ্যাচ ও ৪ট হীরকাঙ্গুরী বোলাকিকে বিক্রয় করিতে দেন। ইংরাজদিগের সহিত মীরকাসিমের যুদ্ধ বাধিলে কাসিমবাজার লুঠ হয়, সেই সময়ে বোলাকির বাড়ীও লুঠ হয়। সেই সঙ্গে নন্দকুমারের দ্রব্যাদিও অপহৃত হয়। শেষে বোলাকি নন্দকুমারকে সেই সকল দ্রব্যের মূল্য স্বরূপ ৪৮০২১ টাকা দিতে স্বীকার করিয়া একখানি অঙ্গীকার-পত্র লিখিয়া দেন এবং শতকরা চারি অানা সুদও দিতে স্বীকার করেন। কোম্পানীর নিকট তখন বোলাকির ২ লক্ষের উপর টাকা পাওনা থাকায় তিনি বলেন, ঐ টাকা পাইলেই আপনার এই টাকা সুদসহ শোধ দিব । এই দলিলে মাতাবয়ায় ( মহাতপরায় ), মহম্মদ কমাল ও বোলাকির উকীল সিলাবৎ সাক্ষী হইয়া সহি কল্পিয় দেন । তৎপরে বোলাকি নিজের সহি ও মোহয় দিয়া নন্দকুমারকে প্রদান করেন । বোলাকির মৃত্যু হইলে তাহার পরিত্যক্ত বিষয়ের তত্ত্বাব ধারক পরমােহনদাস নিযুক্ত হন। পমোহনের স্বয় হইলে