নন্দরাজ 澳- I 630 ) নন্দরাম দাস DDDDBS BBBB BBBB BBS DDBBBBD DDD DDS BB BBBD DBBBB DB BB DDD BB DDD প্রীপের তন্ত্রপ্রদীপোক্ষীপন নামে টকা-রচয়িতা। করিয়া ছিলেন। সেই স্থানে ভদেশীয় এক রাজপুত্রের সহিত নন্দনসর, কাশ্মীরের একটী ক্ষুদ্র হ্রদ। হরিপুর নদী এই হ্রদ হইতে নির্গত হইয়াছে। ইহা হিন্দুদিগের একটা তীর্থ। নন্দনাথ, ভাস্কর-কৃত নবরত্নমালার একজন টীকাকার। নন্দনাবাসী, বঙ্গের শাগুিলাগোত্রীয় বারেস্ত্র ব্রাহ্মণদিগের একটা अँोई । নন্দম্ভ (পুং ) নন্দতানেনেতি নন্দ-কচু, সচ যিৎ । ( রছিনন্দিজীবিগ্রাণিভ্যঃ বিদাশিষি। উ৭,৩১২৩)। ১ পুত্র। ২ রাজা । ৩ মিত্র। (সংক্ষিপ্তসার—উশাদিকৃত্তি )। নন্দপণ্ডিত, এই নামে দুই জন পণ্ডিত জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। প্রথম নন্দ রামপণ্ডিত ধৰ্ম্মাধিকারীর পুত্র। ১৫৬৮ হইতে ৬৯ খৃঃ অঙ্গের মধ্যে বিদ্যমান ছিলেন। ইহার অন্ত একটী নাম বিনায়কপণ্ডিত। কাশীপ্রকাশতবমুক্তাবলী, দত্তকচঙ্গিক, দত্তকমীমাংস, নবরাক্রপ্রদীপ, পরাশরস্থতিটীকা, মাধ্বানন্দকাব্য, প্রমিতাক্ষর নামে মিতাক্ষরার টক, বিষ্ণুপ্ৰতি টকা, শ্রাদ্ধকল্পলতা, শ্রাদ্ধমীমাংস, প্ৰতিসিন্ধু এবং হরিবংশবিলাস, এই কয়খনি পুস্তক ইহার রচিত । এই সকল গ্রন্থের মধ্যে কাশীরাজ কেশব-নায়কের অাদেশে ১৬৭৯ সম্বতে কেশব-বৈজয়ন্তী নামে বিষ্ণুস্কৃতিটীকা এবং অঙ্গরাজপুত্র ও হরিবংশবর্ষার আদেশে স্মৃতিসিন্ধু ও সংস্কার-নির্ণয় রচনা করেন। দ্বিতীয় নন্দ পণ্ডিত শ্রীরামশৰ্ম্মার পুত্র। ইনি জ্যোতিঃসারসমুচ্চয়, স্মাৰ্ত্তসমুচ্চয় প্রভৃতি গ্রন্থ রচনা করেন। নন্দপাল (পুং ) নন্দং আনন্দং নিধিবিশেষং পালয়তি পালি অছ। বরুণ । নন্দপুত্রী (স্ত্রী) নলন্ত পুত্র ৬৩ৎ। দুর্গা । যোগমায়া, নন্দ নন্দিনী । w নন্দপ্রয়াগ, সপ্ত প্রয়াগের মধ্যে একট। ইহা অলকানন্দ ও নন্দ যোগে উৎপন্ন । [ প্রয়াগ দেখ। ] নন্দপ্রভঞ্জনবৰ্ম্ম, কলিঙ্গের একজন রাজা। নন্দয়স্ত (ত্রি) নক্ষরতীতি নন্দি-কচু সচ বিৎ। (তৃভূবহীতি। উ৭, ৩১২৮। ) আনন্দজনক। নন্দরবার, ১ বোম্বাই প্রেসিডেন্সির অন্তর্গত খাদেশ জেলার একটা উপবিভাগ । ২ নন্দরবার উপবিভাগের প্রধান নগর ও মিউনিসিপালিটি। অক্ষা ২১° ২৩ ১০% উঃ, দ্রাঘি” 18” ১৮৪৫-পূঃ। ইহা খাদেশের একটা অতি পুরাতন স্থান। নদরাজ, সিদ্ধ প্রদেশের উত্তরাংশে এক নগর আছে। কথিত আছে, সত্যযুগে ঐ নগরে নগরাজ নামে এক রাজা থাকিতেন, তাহার সাত কল্প জন্সিয়াছিল, কিন্তু পুত্র ছিল না। সন্মুলানী উক্ত রাজকুমারীর পরিণয় হইয়াছিল। প্রবাদ এইরূপ নগরের যাবতীয় অর্থ ও সমৃদ্ধি রাজকুমারীর সঙ্গে চলিয়া গিয়াছিল। লক্ষ্মী বৃশ্চিক রূপ ধারণপূর্বক ঐ স্থান হইতে পলায়ন করিয়াছিলেন। নন্দরাম, একজন বিখ্যাত জ্যোতিৰ্ব্বিদ। ইনি ইণ্ঠদপৰ্শ, গ্রহণপদ্ধতি, এবং প্রশ্নতত্ত্ব প্রণয়ন করেন। শেষোক্ত পুস্তক খানি ১৭৬৮ খৃঃ অব্দে লিখিত হইয়াছিল। ঐ নামে দ্বিতীয় এক ব্যক্তি ছিলেন। তিনি আত্মতত্ত্বপ্রকাশ নামক গ্রন্থ রচনা করেন। নন্দরাম দাস, মহাভারতকার সুবিখ্যাত কাশীরাম দাসের পুত্র। ইনিও পিতার স্থায় সুকবি ছিলেন। পিতার ন্যার ইনিও মহাভারত রচনা করিয়াছিলেন । বিশ্বকোষ-কাৰ্য্যালয়ে ইহার রচিত মহাভারতের দ্রোণপর্বের হস্তলিখিত পুথি সংগৃহীত হইয়াছে। পুথিখানির অধিকাংশই পূর্ণচন্ত্রোদয়-প্রেসের ছাপা কাশীরাম দাসের মহাভারতের সহিত মিলিয়া গিয়াছে । কোথাও কোথাও এই পুথিতে ছাপা পুস্তক অপেক্ষ কম আছে, তবে অধিকাংশ স্থলে কমই দেখা গিয়াছে, কিন্তু যেটুকু আছে, তাহার প্রত্যেক চরণ ছাপা পুস্তকের প্রত্যেক চরণের সহিত মিল। এতদ্ভিন্ন কাশীরামের ছাপা পুস্তকে যে সকল সামান্য সামান্য ঘটনা অর্থাৎ অভিমন্ত্র্যর রণে দুৰ্য্যোধনের পদ্মনামক এক পুত্রের মৃত্যু, ঘুর্য্যোধন-ভ্রাতৃগণের ৯৯টা পুত্রের মৃত্যু প্রভৃতি এই পুথিতে অবিকল আছে। এতদ্ভিন্ন ছাপ পুস্তকে যে অধ্যায়ট যে ছত্রে লিখিত, ইহারও সেই অধ্যায়ট সেই ছত্রে লিখিত। তবে হস্তলিখিত পুথিখানিতে অধ্যায় সংখ্যা বেশী আছে। তাহা মিলাইতে গিয়া দেখা গিয়াছে, ছাপার পুস্তকে এক একটী অধ্যায় অতি দীর্ঘ এবং দুইট স্বতন্ত্র প্রস্তাবে গঠিত, হস্তলিখিত পুথিতে সেই দুই স্বতন্ত্র প্রস্তাব স্বতন্ত্র অধ্যায়রপে লিখিত এবং ভণিতাযুক্ত। হস্তলিখিত পুঁথিতে ভণিত এইরূপ আছে( ১ ) "মহাভারতের কথা অমৃত সমান। কাশীরামস্থত কহে শুনে পুণ্যবান। ( পুথির পৃঃ ৫২) (২) শুনহ ভকত লোক হয় একমতি । নন্দরাম দাস বলে মোর রাধাপ্তাম গতি ॥ ( ১৬২ ) (৩) পয়ারে বন্দিয়া কহে নন্দরাম দাস ॥” ( ২২২ ) ( $ ) “কায়স্থ কুলে উৎপত্তি দেবকুলে স্থিতি কহে নন্দরাম দাস ॥" ( ২৪২ ) এই ভণিতায় ভাঙ্গ ভণিতা সৰ্ব্বত্র আছে। এই ভণিতা হইতে নন্দরামকে কায়স্থদেৰবংশীয় কাশীরামস্থত বলিতে
